নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এ বছরের এপ্রিল দেশের সবচেয়ে উষ্ণতম মাস নামকরণের সার্থকতা বজায় রেখেছে। স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের চেয়ে ৬৬ দশমিক ৪ শতাংশ বৃষ্টি কম হয়েছে এপ্রিলে। ফলে তীব্র দাবদাহে ভুগেছে মানুষ ও প্রাণিকুল। তবে চলতি মে মাসে কালবৈশাখী, বজ্রসহ বৃষ্টি, তাপপ্রবাহের সঙ্গে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক মাস মেয়াদি মে মাসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ মাসে বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ২টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে একটি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই মাসের ৪ বা ৫ তারিখ পর্যন্ত বৃষ্টি হবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। এরপর তাপমাত্রা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকবে। ৮ থেকে ১৪ মের মধ্যে লঘুচাপ তৈরি এবং এরপর নিম্নচাপ থেকে ঝড় সৃষ্টি হতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ মাসে দেশের পশ্চিমাঞ্চলে ১টি তীব্র তাপপ্রবাহ, যা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে বেশি এবং দেশের অন্য অঞ্চলে ১ থেকে ২টি মৃদু, যা ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ও মাঝারি ৩৮ থেকে ৪০ সেলসিয়াসের মধ্যে তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এ মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা সামান্য বেশি থাকতে পারে।
মনোয়ার হোসেন বলেন, ৬ বা ৭ মে থেকে সারা দেশে ও ৪ মের পর বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন অঞ্চলে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করলে ৮ মের দিকে লঘুচাপের সৃষ্টি শুরু হবে। আর লঘুচাপ সৃষ্টি হলে ভূমি থেকে মেঘ ওই লঘুচাপ তৈরির প্রক্রিয়ায় চলে যাবে। এতে সূর্যকিরণ বেশি অনুভূত হবে ওই সময়ে। তখন গরম বেশি থাকবে। তিনি বলেন, যদি দ্বিতীয় সপ্তাহে লঘুচাপ কেটে যায়, তাহলে এরপর আবার গরম অনুভূত হবে।
এ ছাড়া মে মাসে সামগ্রিকভাবে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এ মাসে দেশে ১ থেকে ৩ দিন বজ্র, শিলাবৃষ্টিসহ মাঝারি বা তীব্র কালবৈশাখী এবং ৩ থেকে ৫ দিন বন্ধ ও শিলাবৃষ্টিসহ হালকা বা মাঝারি ধরনের কালবৈশাখী হতে পারে।
এ বছরের এপ্রিল দেশের সবচেয়ে উষ্ণতম মাস নামকরণের সার্থকতা বজায় রেখেছে। স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের চেয়ে ৬৬ দশমিক ৪ শতাংশ বৃষ্টি কম হয়েছে এপ্রিলে। ফলে তীব্র দাবদাহে ভুগেছে মানুষ ও প্রাণিকুল। তবে চলতি মে মাসে কালবৈশাখী, বজ্রসহ বৃষ্টি, তাপপ্রবাহের সঙ্গে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক মাস মেয়াদি মে মাসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ মাসে বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ২টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে একটি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই মাসের ৪ বা ৫ তারিখ পর্যন্ত বৃষ্টি হবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। এরপর তাপমাত্রা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকবে। ৮ থেকে ১৪ মের মধ্যে লঘুচাপ তৈরি এবং এরপর নিম্নচাপ থেকে ঝড় সৃষ্টি হতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ মাসে দেশের পশ্চিমাঞ্চলে ১টি তীব্র তাপপ্রবাহ, যা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে বেশি এবং দেশের অন্য অঞ্চলে ১ থেকে ২টি মৃদু, যা ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ও মাঝারি ৩৮ থেকে ৪০ সেলসিয়াসের মধ্যে তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এ মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা সামান্য বেশি থাকতে পারে।
মনোয়ার হোসেন বলেন, ৬ বা ৭ মে থেকে সারা দেশে ও ৪ মের পর বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন অঞ্চলে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করলে ৮ মের দিকে লঘুচাপের সৃষ্টি শুরু হবে। আর লঘুচাপ সৃষ্টি হলে ভূমি থেকে মেঘ ওই লঘুচাপ তৈরির প্রক্রিয়ায় চলে যাবে। এতে সূর্যকিরণ বেশি অনুভূত হবে ওই সময়ে। তখন গরম বেশি থাকবে। তিনি বলেন, যদি দ্বিতীয় সপ্তাহে লঘুচাপ কেটে যায়, তাহলে এরপর আবার গরম অনুভূত হবে।
এ ছাড়া মে মাসে সামগ্রিকভাবে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এ মাসে দেশে ১ থেকে ৩ দিন বজ্র, শিলাবৃষ্টিসহ মাঝারি বা তীব্র কালবৈশাখী এবং ৩ থেকে ৫ দিন বন্ধ ও শিলাবৃষ্টিসহ হালকা বা মাঝারি ধরনের কালবৈশাখী হতে পারে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৬ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১৫ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৫ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে