মিজান মাহী, দুর্গাপুর (রাজশাহী)
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন পথ ও মাঠ–ঘাট সেজেছে কৃষ্ণচূড়ার চোখ ধাঁধানো লাল রঙে। যানবাহনের যাত্রী এমনকী সূর্যতাপে অতিষ্ঠ পথিকও গ্রীষ্মের প্রকৃতির এই রূপ উপভোগের সুযোগ থেকে নিজেকে বঞ্চিত করছেন না।
দুর্গাপুর পৌর এলাকার রৈপাড়া গ্রামের বুলবুল হোসেন বলেন, মসজিদের পাশে সড়কের ধারে কয়েকটি কৃষ্ণচূড়া গাছ প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নিয়েছে। স্থানীয় লোকজন সেগুলোর যত্ন নিয়ে বড় করেছে। গ্রীষ্মের এ সময় কৃষ্ণচূড়ার লাল রঙে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে আশপাশ। দেখতে ভালো লাগে। সড়কে গাড়ি থামিয়ে লোকজন ছবিও তুলে। প্রাকৃতিক এসব এসব ফুল মনের প্রশান্তি আনে।
দূর থেকে দেখলে মনে হয়, যেন আগুন জ্বলছে গাছে। গ্রীষ্মের রৌদ্দুরের সবটুকু উত্তাপ গায়ে মেখে নিয়েছে ফুটেছে সবুজ চিরল পাতার মাঝে এই রক্তিম পুষ্পরাজি। উপজেলার প্রায় প্রতিটি সড়কেই কম-বেশি কৃষ্ণচূড়া ফুলের দেখা মিলছে। উপজেলা পরিষদ মাঠ, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বর, কিসমত গণকৈড়, পানানগর, ঝাঁলুকা, মাড়িয়া, নওপাড়া, জয়নগর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল কৃষ্ণচূড়ার শাখায় শাখায় এখন লাল হয়ে ফুটে আছে এই ফুল।
জানা যায়, কৃষ্ণচূড়ার কাঠ খুব একটা দামি না হওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে এ গাছের চারা রোপণে আগ্রহ কম ছিল। তবে ইদানীং শখের কারণে এর কদর বেড়েছে।
পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামের নার্সারি ব্যবসায়ী মহসিন মিয়া বলেন, লোকজন এখন এসে কৃষ্ণচূড়া গাছের খোঁজ করে। আগে এ গাছের চাহিদা ছিল না। দুই তিন বছর থেকে কৃষ্ণচূড়া চাহিদা বাড়ায় বিক্রি বেড়েছে।
মহসিন আরও বলেন, ‘কৃষ্ণচূড়া সাধারণত আমরা লাল রঙেই দেখতে খুব বেশি অভ্যস্ত। তবে কৃষ্ণচূড়া তিন রঙের হয়। লাল, হলুদ ও সাদা। কম হলেও হলদে রঙের কৃষ্ণচূড়া গাছের চারা পাওয়া যায়। কিন্তু সাদা রঙের কৃষ্ণচূড়ার আমাদের এলাকায় দেখা মেলে না। বসন্ত শেষে ও গ্রীষ্মের রৌদ্রতাপে কৃষ্ণচূড়া ফুল ফোটে প্রকৃতিকে নতুন রূপ দেয়।
জানা যায়, কৃষ্ণচূড়ার আদি নিবাস পূর্ব আফ্রিকার মাদাগাস্কার। শুষ্ক ও লবণাক্ত পরিবেশও এই বৃক্ষ সহ্য করতে পারে। আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ ছাড়াও ক্যারাবিয়ান অঞ্চল, এশিয়ার হংকং, বাংলাদেশ, ভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশে এটি প্রাকৃতিকভাবেই জন্মে।
দুর্গাপুর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) ডা. মাহবুবা খাতুন বলেন, ‘আমাদের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে কয়েকটি কৃষ্ণচূড়া গাছ আছে। গ্রীষ্মের এ সময়টাতে দেখতেও দারুণ লাগে। এ গাছগুলো প্রকৃতির শোভা বর্ধন করে। বাইরে থেকে আসা রোগী ও স্বজনদের এ গাছের নিচে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখি। এ ছাড়াও কৃষ্ণচূড়া ফুল দেখে পথচারীরাও মুগ্ধ হোন।
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন পথ ও মাঠ–ঘাট সেজেছে কৃষ্ণচূড়ার চোখ ধাঁধানো লাল রঙে। যানবাহনের যাত্রী এমনকী সূর্যতাপে অতিষ্ঠ পথিকও গ্রীষ্মের প্রকৃতির এই রূপ উপভোগের সুযোগ থেকে নিজেকে বঞ্চিত করছেন না।
দুর্গাপুর পৌর এলাকার রৈপাড়া গ্রামের বুলবুল হোসেন বলেন, মসজিদের পাশে সড়কের ধারে কয়েকটি কৃষ্ণচূড়া গাছ প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নিয়েছে। স্থানীয় লোকজন সেগুলোর যত্ন নিয়ে বড় করেছে। গ্রীষ্মের এ সময় কৃষ্ণচূড়ার লাল রঙে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে আশপাশ। দেখতে ভালো লাগে। সড়কে গাড়ি থামিয়ে লোকজন ছবিও তুলে। প্রাকৃতিক এসব এসব ফুল মনের প্রশান্তি আনে।
দূর থেকে দেখলে মনে হয়, যেন আগুন জ্বলছে গাছে। গ্রীষ্মের রৌদ্দুরের সবটুকু উত্তাপ গায়ে মেখে নিয়েছে ফুটেছে সবুজ চিরল পাতার মাঝে এই রক্তিম পুষ্পরাজি। উপজেলার প্রায় প্রতিটি সড়কেই কম-বেশি কৃষ্ণচূড়া ফুলের দেখা মিলছে। উপজেলা পরিষদ মাঠ, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বর, কিসমত গণকৈড়, পানানগর, ঝাঁলুকা, মাড়িয়া, নওপাড়া, জয়নগর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল কৃষ্ণচূড়ার শাখায় শাখায় এখন লাল হয়ে ফুটে আছে এই ফুল।
জানা যায়, কৃষ্ণচূড়ার কাঠ খুব একটা দামি না হওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে এ গাছের চারা রোপণে আগ্রহ কম ছিল। তবে ইদানীং শখের কারণে এর কদর বেড়েছে।
পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামের নার্সারি ব্যবসায়ী মহসিন মিয়া বলেন, লোকজন এখন এসে কৃষ্ণচূড়া গাছের খোঁজ করে। আগে এ গাছের চাহিদা ছিল না। দুই তিন বছর থেকে কৃষ্ণচূড়া চাহিদা বাড়ায় বিক্রি বেড়েছে।
মহসিন আরও বলেন, ‘কৃষ্ণচূড়া সাধারণত আমরা লাল রঙেই দেখতে খুব বেশি অভ্যস্ত। তবে কৃষ্ণচূড়া তিন রঙের হয়। লাল, হলুদ ও সাদা। কম হলেও হলদে রঙের কৃষ্ণচূড়া গাছের চারা পাওয়া যায়। কিন্তু সাদা রঙের কৃষ্ণচূড়ার আমাদের এলাকায় দেখা মেলে না। বসন্ত শেষে ও গ্রীষ্মের রৌদ্রতাপে কৃষ্ণচূড়া ফুল ফোটে প্রকৃতিকে নতুন রূপ দেয়।
জানা যায়, কৃষ্ণচূড়ার আদি নিবাস পূর্ব আফ্রিকার মাদাগাস্কার। শুষ্ক ও লবণাক্ত পরিবেশও এই বৃক্ষ সহ্য করতে পারে। আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ ছাড়াও ক্যারাবিয়ান অঞ্চল, এশিয়ার হংকং, বাংলাদেশ, ভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশে এটি প্রাকৃতিকভাবেই জন্মে।
দুর্গাপুর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) ডা. মাহবুবা খাতুন বলেন, ‘আমাদের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে কয়েকটি কৃষ্ণচূড়া গাছ আছে। গ্রীষ্মের এ সময়টাতে দেখতেও দারুণ লাগে। এ গাছগুলো প্রকৃতির শোভা বর্ধন করে। বাইরে থেকে আসা রোগী ও স্বজনদের এ গাছের নিচে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখি। এ ছাড়াও কৃষ্ণচূড়া ফুল দেখে পথচারীরাও মুগ্ধ হোন।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বাংলাদেশ বন্য প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ কনভেনশন, সাইটিস, অনুযায়ী বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশটি সাইটিসের অনুশাসন মেনে প্রজাতি সংরক্ষণ ও বন্যপ্রাণী বাণিজ্য রোধে
৪ ঘণ্টা আগেনিষিদ্ধ পলিথিন শপিং ব্যাগের ব্যবহার বন্ধে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করেছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বিশেষ উদ্যোগে গৃহীত কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ কমিটি গঠন করা হয়
১ দিন আগেসন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব।
১ দিন আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি উন্নত দেশগুলোকে তাঁদের জলবায়ু অর্থায়ন এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রতিশ্রুতি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন
২ দিন আগে