অনলাইন ডেস্ক
সৌদি আরবে এক শতাব্দীরও বেশি সময় পর পার্সিয়ান ওনাগের বা বুনো গাধা প্রাকৃতিক আবাসস্থলে ফিরে এসেছে। এই উদ্যোগটিকে দেশটিরে পরিবেশ সংরক্ষণে একটি বড় পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। সৌদি আরবের প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ ডেভেলপমেন্ট অথোরিটি এবং জর্ডানের রয়্যাল সোসাইটি ফর দ্য কনজারভেশন অব নেচারের যৌথ প্রচেষ্টায় এটি সম্ভব হয়েছে।
সৌদি প্রেস এজেন্সির (এসপিএ) সূত্রে এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছে আরব নিউজ।
চলতি বছর, সাতটি পার্সিয়ান ওনাগের জর্ডানের শৌমারি ওয়াইল্ডলাইফ রিজার্ভ থেকে সৌদি আরবের এই সংরক্ষিত অরণ্যটিতে আনা হয়। পার্সিয়ান ওনাগের এক সময় এই অঞ্চলে প্রচুর দেখা যেত। কিন্তু বহু বছর আগেই এখান থেকে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। এই প্রাণীটি সৌদি আরবের মরুভূমির বাস্তুতন্ত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করছেন গবেষকরা।
ওনেগারগুলি ইতিমধ্যে নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে শুরু করেছে। প্রথম একটি শাবকের জন্ম এই উদ্যোগে নতুন সাফল্যের সূচনা করেছে।
এই প্রকল্প সৌদি গ্রিন ইনিশিয়েটিভ এবং ভিশন ২০৩০-এর অংশ, যা পরিবেশ পুনরুদ্ধার এবং বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করে।
প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ ডেভেলপমেন্টের প্রধান নির্বাহী অ্যান্ড্রু জালুমিস বলেন, ‘ওনাগের ফিরিয়ে আনা সৌদি আরবের ঐতিহ্য ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ।’
পার্সিয়ান ওনাগের ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় বিপন্ন প্রাণী হিসেবে চিহ্নিত। এটি শুধু পরিবেশের জন্য নয়, আরব ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ।
এই সংরক্ষিত অঞ্চলটিতে ওনাগের ছাড়াও অ্যারাবিয়ান ওনিক্স, নুবিয়ান ইবেক্স, স্যান্ড গ্যাজেল, পার্বত্য গ্যাজেলসহ এ অঞ্চল থেকে হারিয়ে যাওয়া বিভিন্ন পাখির প্রজাতি ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
এই প্রকল্প জর্ডানের সংস্থা রয়্যাল সোসাইটি ফর দ্য কনজারভেশন অব নেচারের সঙ্গে যৌথভাবে পরিচালিত হয়েছে। সংস্থার বোর্ড প্রেসিডেন্ট বাতৌল আজলৌনি বলেন, ‘সংরক্ষণে আন্তসীমান্ত সহযোগিতা পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।’
এদিকে ওনাগেরের নতুন পরিবেশে টিকে থাকা সৌদি আরবের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে আশার প্রতীক। এটি প্রমাণ করে যে, যথাযথ পরিকল্পনা এবং আন্তরিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে পরিবেশ পুনরুদ্ধার সম্ভব।
সৌদি আরবে এক শতাব্দীরও বেশি সময় পর পার্সিয়ান ওনাগের বা বুনো গাধা প্রাকৃতিক আবাসস্থলে ফিরে এসেছে। এই উদ্যোগটিকে দেশটিরে পরিবেশ সংরক্ষণে একটি বড় পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। সৌদি আরবের প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ ডেভেলপমেন্ট অথোরিটি এবং জর্ডানের রয়্যাল সোসাইটি ফর দ্য কনজারভেশন অব নেচারের যৌথ প্রচেষ্টায় এটি সম্ভব হয়েছে।
সৌদি প্রেস এজেন্সির (এসপিএ) সূত্রে এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছে আরব নিউজ।
চলতি বছর, সাতটি পার্সিয়ান ওনাগের জর্ডানের শৌমারি ওয়াইল্ডলাইফ রিজার্ভ থেকে সৌদি আরবের এই সংরক্ষিত অরণ্যটিতে আনা হয়। পার্সিয়ান ওনাগের এক সময় এই অঞ্চলে প্রচুর দেখা যেত। কিন্তু বহু বছর আগেই এখান থেকে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। এই প্রাণীটি সৌদি আরবের মরুভূমির বাস্তুতন্ত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করছেন গবেষকরা।
ওনেগারগুলি ইতিমধ্যে নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে শুরু করেছে। প্রথম একটি শাবকের জন্ম এই উদ্যোগে নতুন সাফল্যের সূচনা করেছে।
এই প্রকল্প সৌদি গ্রিন ইনিশিয়েটিভ এবং ভিশন ২০৩০-এর অংশ, যা পরিবেশ পুনরুদ্ধার এবং বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করে।
প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ ডেভেলপমেন্টের প্রধান নির্বাহী অ্যান্ড্রু জালুমিস বলেন, ‘ওনাগের ফিরিয়ে আনা সৌদি আরবের ঐতিহ্য ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ।’
পার্সিয়ান ওনাগের ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় বিপন্ন প্রাণী হিসেবে চিহ্নিত। এটি শুধু পরিবেশের জন্য নয়, আরব ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ।
এই সংরক্ষিত অঞ্চলটিতে ওনাগের ছাড়াও অ্যারাবিয়ান ওনিক্স, নুবিয়ান ইবেক্স, স্যান্ড গ্যাজেল, পার্বত্য গ্যাজেলসহ এ অঞ্চল থেকে হারিয়ে যাওয়া বিভিন্ন পাখির প্রজাতি ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
এই প্রকল্প জর্ডানের সংস্থা রয়্যাল সোসাইটি ফর দ্য কনজারভেশন অব নেচারের সঙ্গে যৌথভাবে পরিচালিত হয়েছে। সংস্থার বোর্ড প্রেসিডেন্ট বাতৌল আজলৌনি বলেন, ‘সংরক্ষণে আন্তসীমান্ত সহযোগিতা পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।’
এদিকে ওনাগেরের নতুন পরিবেশে টিকে থাকা সৌদি আরবের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে আশার প্রতীক। এটি প্রমাণ করে যে, যথাযথ পরিকল্পনা এবং আন্তরিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে পরিবেশ পুনরুদ্ধার সম্ভব।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
২ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
৫ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
১৭ ঘণ্টা আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
১ দিন আগে