নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বিদেশি ঋণ, প্রযুক্তিনির্ভর ও প্রকৃতিবিনাশী সব প্রকল্প বাতিলের আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ। তিনি আরও বলেন, বৈষম্যপূর্ণ যত প্রকল্প আছে, সেগুলো বাতিল করতে হবে ও সেগুলোর তথ্য জনগণের কাছে প্রকাশ করতে হবে। কোনগুলো জনস্বার্থবিরোধী প্রকল্প এবং কীভাবে সেগুলো বাতিল করবেন, তা জনগণকে নিয়ে আলোচনা করতে হবে।
আজ রোববার রাজধানীর বাংলামোটরে প্লানার্স টাওয়ারে বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলনের হাতিরঝিল ও পান্থকুঞ্জ রক্ষায় অবস্থান কর্মসূচির ১০০ তম দিনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আনু মোহাম্মদ আরও বলেন, ‘এই পান্থকুঞ্জ পার্ক ও হাতিরঝিল যেভাবে ছিল, সেটিকে আগের অবস্থায় নিয়ে যেতে পদক্ষেপ নিতে হবে। অবিলম্বে আপনারা করবেন এবং ১০০ দিন যে তরুণেরা এখানে (পান্থকুঞ্জ পার্কে) অবস্থান করছেন, ভাববেন না যে, যে কয়জন এখানে বসে আছেন শুধুমাত্র তারাই। আপনারা লক্ষ্য করলেই দেখবেন, এত দিনে বহু সংগঠন তাদের সঙ্গে সংহতি জানিয়েছে। দেশের বহু জায়গা থেকে অসংখ্য মানুষ তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল আছেন।’
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘যে সব নামের সঙ্গে পাবলিক আছে, সব বিপর্যস্ত। পাবলিক হেলথ কেয়ার বিপর্যস্ত, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট বিপর্যস্ত, পাবলিক রাইটস বিপর্যস্ত, পাবলিক স্পেস নাই। অর্থাৎ পাবলিকের সঙ্গে সম্পর্কিত সব কিছু বিপর্যস্ত। অন্যদিকে প্রাইভেট প্রোপার্টি, প্রাইভেট রাইট, প্রাইভেট অ্যাসপিরেশন, প্রাইভেট হেলথ কেয়ার—এই সবকিছুর জমজমাট অবস্থা। এই যে বৈষম্যবাদী উন্নয়ন প্রকল্প ও রাজনীতি এটা চলতে পারে না। এখন বলা হচ্ছে, আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশের প্রত্যাশার মধ্যে আমরা আছি। আর চলছে সব বৈষম্যবাদী উন্নয়ন প্রকল্প। এটা হতে পারে না। অন্তর্বর্তী সরকারকে অন্তত বৈষম্যহীনতার ভিত্তিটা স্থাপন করে নির্ভরতার একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অবিলম্বে আমাদের দাবি পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানাই এবং যে তিনজন উপদেষ্টা এসে বলেছেন তারা আসবেন, তারা যেন অবিলম্বে আগামীকালের মধ্যে আসেন এই বলে, তারা কীভাবে এই প্রকল্প বাতিল করবেন সেই ব্যবস্থা করে, এই তরুণদের তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন।’
বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলনের পান্থকুঞ্জ পার্কে অবস্থান কর্মসূচির দশম দিনে (২৩ ডিসেম্বর, ২০১৪) অন্তর্বর্তী সরকারের তিনজন উপদেষ্টা তাঁদের সঙ্গে বসে পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষায় পদক্ষেপের আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু অবস্থানের ১০০ তম দিন পেরোলেও সরকারের পক্ষ থেকে বসার কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন— নগর পরিকল্পনাবিদ আদিল মুহাম্মদ খান, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা)-এর সদস্যসচিব শরীফ জামিল, বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক আমিরুল রাজিব, নাঈম উল হাসান, বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস)-এর ড. কামরুজ্জামান মজুমদার, তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষা আন্দোলনের মুখপাত্র সৈয়দা রত্না, শিল্পী অরূপ রাহী, প্রাণ প্রকৃতি পরিবেশ প্রতিবেশ রক্ষা আন্দোলনের মুখপাত্র সৈয়দ ইবনুল সাঈদ রানা, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক পারভীন ইসলাম, চলচ্চিত্র নির্মাতা আকরাম খাঁ ও আলোকচিত্রী নাসির আলী মামুন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বিদেশি ঋণ, প্রযুক্তিনির্ভর ও প্রকৃতিবিনাশী সব প্রকল্প বাতিলের আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ। তিনি আরও বলেন, বৈষম্যপূর্ণ যত প্রকল্প আছে, সেগুলো বাতিল করতে হবে ও সেগুলোর তথ্য জনগণের কাছে প্রকাশ করতে হবে। কোনগুলো জনস্বার্থবিরোধী প্রকল্প এবং কীভাবে সেগুলো বাতিল করবেন, তা জনগণকে নিয়ে আলোচনা করতে হবে।
আজ রোববার রাজধানীর বাংলামোটরে প্লানার্স টাওয়ারে বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলনের হাতিরঝিল ও পান্থকুঞ্জ রক্ষায় অবস্থান কর্মসূচির ১০০ তম দিনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আনু মোহাম্মদ আরও বলেন, ‘এই পান্থকুঞ্জ পার্ক ও হাতিরঝিল যেভাবে ছিল, সেটিকে আগের অবস্থায় নিয়ে যেতে পদক্ষেপ নিতে হবে। অবিলম্বে আপনারা করবেন এবং ১০০ দিন যে তরুণেরা এখানে (পান্থকুঞ্জ পার্কে) অবস্থান করছেন, ভাববেন না যে, যে কয়জন এখানে বসে আছেন শুধুমাত্র তারাই। আপনারা লক্ষ্য করলেই দেখবেন, এত দিনে বহু সংগঠন তাদের সঙ্গে সংহতি জানিয়েছে। দেশের বহু জায়গা থেকে অসংখ্য মানুষ তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল আছেন।’
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘যে সব নামের সঙ্গে পাবলিক আছে, সব বিপর্যস্ত। পাবলিক হেলথ কেয়ার বিপর্যস্ত, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট বিপর্যস্ত, পাবলিক রাইটস বিপর্যস্ত, পাবলিক স্পেস নাই। অর্থাৎ পাবলিকের সঙ্গে সম্পর্কিত সব কিছু বিপর্যস্ত। অন্যদিকে প্রাইভেট প্রোপার্টি, প্রাইভেট রাইট, প্রাইভেট অ্যাসপিরেশন, প্রাইভেট হেলথ কেয়ার—এই সবকিছুর জমজমাট অবস্থা। এই যে বৈষম্যবাদী উন্নয়ন প্রকল্প ও রাজনীতি এটা চলতে পারে না। এখন বলা হচ্ছে, আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশের প্রত্যাশার মধ্যে আমরা আছি। আর চলছে সব বৈষম্যবাদী উন্নয়ন প্রকল্প। এটা হতে পারে না। অন্তর্বর্তী সরকারকে অন্তত বৈষম্যহীনতার ভিত্তিটা স্থাপন করে নির্ভরতার একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অবিলম্বে আমাদের দাবি পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানাই এবং যে তিনজন উপদেষ্টা এসে বলেছেন তারা আসবেন, তারা যেন অবিলম্বে আগামীকালের মধ্যে আসেন এই বলে, তারা কীভাবে এই প্রকল্প বাতিল করবেন সেই ব্যবস্থা করে, এই তরুণদের তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন।’
বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলনের পান্থকুঞ্জ পার্কে অবস্থান কর্মসূচির দশম দিনে (২৩ ডিসেম্বর, ২০১৪) অন্তর্বর্তী সরকারের তিনজন উপদেষ্টা তাঁদের সঙ্গে বসে পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষায় পদক্ষেপের আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু অবস্থানের ১০০ তম দিন পেরোলেও সরকারের পক্ষ থেকে বসার কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন— নগর পরিকল্পনাবিদ আদিল মুহাম্মদ খান, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা)-এর সদস্যসচিব শরীফ জামিল, বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক আমিরুল রাজিব, নাঈম উল হাসান, বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস)-এর ড. কামরুজ্জামান মজুমদার, তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষা আন্দোলনের মুখপাত্র সৈয়দা রত্না, শিল্পী অরূপ রাহী, প্রাণ প্রকৃতি পরিবেশ প্রতিবেশ রক্ষা আন্দোলনের মুখপাত্র সৈয়দ ইবনুল সাঈদ রানা, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক পারভীন ইসলাম, চলচ্চিত্র নির্মাতা আকরাম খাঁ ও আলোকচিত্রী নাসির আলী মামুন।
বায়ুদূষণে শীর্ষ শহরগুলোর মধ্যে ঢাকা বিগত কয়েক মাস ধরেই শীর্ষ ১০-এর মধ্যেই অবস্থান করছে। আজ বুধবারও সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত আছে। আজ সকাল ৮টা ৪৯ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে ২৬৩ বায়ুমান নিয়ে শীর্ষ আছে ঢাকা। অর্থাৎ, রাজধানী শহরের বায়ুমান খুবই অস্বাস্থ্যকর।
৭ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে বা বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) সকাল ৮টা ২০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ১৭৬ বায়ুমান নিয়ে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় ৬ষ্ঠ স্থানে ছিল ঢাকা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের হালনাগাদ রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার...
১ দিন আগেলেজার ড্রোনের সাহায্যে দেশের সব গাছ গুনলেন চীনের বিজ্ঞানীরা। এই হিসাব অনুযায়ী, দেশটিতে মোট ১৪২ দশমিক ৬ বিলিয়ন গাছ রয়েছে। এর মানে, প্রতি চীনা নাগরিকের জন্য গড়ে প্রায় ১০০টি করে গাছ রয়েছে। চীনের এই বিপুল গাছের সংখ্যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, দেশটি অত্যন্ত ঘন জনবসতিপূর্ণ।
২ দিন আগেগতকাল রোববার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে বা বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ১৮২ বায়ুমান নিয়ে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় তৃতীয় স্থানে ছিল ঢাকা। আজ সোমবার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের হালনাগাদ রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৭৬, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে