অনলাইন ডেস্ক
পরিবেশে ক্ষতিকর মিথেন গ্যাস নির্গমনের একটি বড় উৎস গরুর ঢেকুর। এটি বহু আগেই বিজ্ঞানীরা শনাক্ত করতে পেরেছেন। তবে এবার সেটি মহাকাশে স্থাপিত স্যাটেলাইট দিয়ে শনাক্ত ও পরিমাপ করা সম্ভব হলো।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্যাটেলাইট থেকে ক্যালিফোর্নিয়ার একটি খামারে গরুর ঢেকুর থেকে মিথেন নির্গমন শনাক্ত করা গেছে। প্রথমবারের মতো এভাবে পশুসম্পদ থেকে মিথেন নির্গমন শনাক্ত করা গেল। যেখানে কৃষি খাত থেকে নির্গত মিথেনের একটি প্রধান উৎস এই প্রাণিসম্পদ খাত।
জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক উপাত্ত সংগ্রহকারী প্রতিষ্ঠান জিএইচজিস্যাট গত মাসে তাদের স্যাটেলাইট থেকে এই মিথেন নির্গমন শনাক্ত করে। তারা স্যাটেলাইটের ডেটা বিশ্লেষণ করে দেখেছে, গত ফেব্রুয়ারিতে ক্যালিফোর্নিয়ার বেকার্সফিল্ডের কাছে জোয়াকুইন ভ্যালিতে একটি খামার মিথেনের উৎস।
জিএইচজিস্যাট বলছে, একক ফিডলট (যেখানে গরুকে খাওয়ানো হয়) যে পরিমাণ মিথেন নির্গমন শনাক্ত হয়েছে, তাতে হিসাব করে দেখা গেছে, এক বছরে এখান থেকে ৫ হাজার ১১৬ টন মিথেন নির্গমন হবে। এই মিথেন দিয়ে ১৫ হাজারেরও বেশি বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব।
এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সির (ইপিএ) তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনে কৃষি খাতের অবদান ৯ দশমিক ৬ শতাংশ। এই খাত থেকে মোট মিথেন নির্গমনের হার প্রায় ৩৬ শতাংশ। এর বেশির ভাগই আসে গবাদিপশু থেকে।
গত বছরের জলবায়ু সম্মেলনে ১০০টির বেশি দেশ মিথেন নির্গমন ৩০ শতাংশ কমানো, ২০৩০ সালের মধ্যে বন উজাড় বন্ধ করা এবং বিপরীতে বনায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এই হ্রাসের বেশির ভাগই পশুসম্পদ শিল্প থেকে আসতে হবে। জাতিসংঘের খাদ্য সংস্থা এফএওর মতে, মনুষ্যসৃষ্ট মিথেন নির্গমনের ৪৪ শতাংশই আসে পশুসম্পদ থেকে।
এদিকে গবাদিপশুর খাদ্যে সামুদ্রিক শৈবাল যোগ করার মাধ্যমে গবাদিপশুর মিথেন নির্গমন কমানোর পদ্ধতি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে।
পরিবেশে ক্ষতিকর মিথেন গ্যাস নির্গমনের একটি বড় উৎস গরুর ঢেকুর। এটি বহু আগেই বিজ্ঞানীরা শনাক্ত করতে পেরেছেন। তবে এবার সেটি মহাকাশে স্থাপিত স্যাটেলাইট দিয়ে শনাক্ত ও পরিমাপ করা সম্ভব হলো।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্যাটেলাইট থেকে ক্যালিফোর্নিয়ার একটি খামারে গরুর ঢেকুর থেকে মিথেন নির্গমন শনাক্ত করা গেছে। প্রথমবারের মতো এভাবে পশুসম্পদ থেকে মিথেন নির্গমন শনাক্ত করা গেল। যেখানে কৃষি খাত থেকে নির্গত মিথেনের একটি প্রধান উৎস এই প্রাণিসম্পদ খাত।
জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক উপাত্ত সংগ্রহকারী প্রতিষ্ঠান জিএইচজিস্যাট গত মাসে তাদের স্যাটেলাইট থেকে এই মিথেন নির্গমন শনাক্ত করে। তারা স্যাটেলাইটের ডেটা বিশ্লেষণ করে দেখেছে, গত ফেব্রুয়ারিতে ক্যালিফোর্নিয়ার বেকার্সফিল্ডের কাছে জোয়াকুইন ভ্যালিতে একটি খামার মিথেনের উৎস।
জিএইচজিস্যাট বলছে, একক ফিডলট (যেখানে গরুকে খাওয়ানো হয়) যে পরিমাণ মিথেন নির্গমন শনাক্ত হয়েছে, তাতে হিসাব করে দেখা গেছে, এক বছরে এখান থেকে ৫ হাজার ১১৬ টন মিথেন নির্গমন হবে। এই মিথেন দিয়ে ১৫ হাজারেরও বেশি বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব।
এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সির (ইপিএ) তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনে কৃষি খাতের অবদান ৯ দশমিক ৬ শতাংশ। এই খাত থেকে মোট মিথেন নির্গমনের হার প্রায় ৩৬ শতাংশ। এর বেশির ভাগই আসে গবাদিপশু থেকে।
গত বছরের জলবায়ু সম্মেলনে ১০০টির বেশি দেশ মিথেন নির্গমন ৩০ শতাংশ কমানো, ২০৩০ সালের মধ্যে বন উজাড় বন্ধ করা এবং বিপরীতে বনায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এই হ্রাসের বেশির ভাগই পশুসম্পদ শিল্প থেকে আসতে হবে। জাতিসংঘের খাদ্য সংস্থা এফএওর মতে, মনুষ্যসৃষ্ট মিথেন নির্গমনের ৪৪ শতাংশই আসে পশুসম্পদ থেকে।
এদিকে গবাদিপশুর খাদ্যে সামুদ্রিক শৈবাল যোগ করার মাধ্যমে গবাদিপশুর মিথেন নির্গমন কমানোর পদ্ধতি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৯ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১৮ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৯ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে