অনলাইন ডেস্ক
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি আজ শুক্রবার ভোর নাগাদ ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান। এর প্রভাবে আজ সারা দিনে দেশের প্রতিটি বিভাগেই বৃষ্টিপাত হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি এ কথা জানিয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু এলাকায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে।
সেই সঙ্গে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এদিন সারা দেশেই দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমবে।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ এলাকায় এবং রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু এলাকায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
সেই সঙ্গে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য এলাকায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এর আগে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান বলেছিলেন, বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে আজ শুক্রবার ভোর নাগাদ গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ১১টি জেলায় আঘাত হানার আশঙ্কা রয়েছে। জেলাগুলো হলো—বরগুনা, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, ভোলা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট ও চট্টগ্রাম। গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এর বাতাসের গতিবেগ থাকবে ৬৪ থেকে ৮৮ কিলোমিটার। এটি সর্বোচ্চ ৯০ কিলোমিটার বাতাসের গতিবেগ নিয়ে উপকূলে আঘাত হানতে পারে।
দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেছিলেন, এটি ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আগামীকাল (শুক্রবার) দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত আনতে পারে। গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এর নাম হবে ‘মিধিলি’। নামটি মালদ্বীপের দেওয়া বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান বলেন, ‘যেহেতু এখন পূর্ণিমা নেই। বাতাসের গতিবেগ কম, তাই এখানে জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা অনেক কম। আমি মাঠ প্রশাসনকে নির্দেশ দেব, তারা যাতে আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রাখে। আশ্রয়কেন্দ্রে যাতে খাবার ও নিরাপদ খাওয়ার পানি রাখে।’
ডা. এনামুর রহমান আরও বলেন, গত মাসে ঘূর্ণিঝড় হামুনের সময় চাল, শুকনা খাবার, গোখাদ্য, শিশুখাদ্য ও অর্থ বরাদ্দ দিয়েছিলাম। আশা করছি সেই অর্থ মজুত আছে। সেগুলো আপনারা ব্যবহার করবেন, খরচ করবেন। আরও যদি কিছু প্রয়োজন হয়, আমাদের জানাবেন, আমরা সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা করে দেব।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি আজ শুক্রবার ভোর নাগাদ ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান। এর প্রভাবে আজ সারা দিনে দেশের প্রতিটি বিভাগেই বৃষ্টিপাত হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি এ কথা জানিয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু এলাকায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে।
সেই সঙ্গে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এদিন সারা দেশেই দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমবে।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ এলাকায় এবং রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু এলাকায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
সেই সঙ্গে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য এলাকায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এর আগে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান বলেছিলেন, বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে আজ শুক্রবার ভোর নাগাদ গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ১১টি জেলায় আঘাত হানার আশঙ্কা রয়েছে। জেলাগুলো হলো—বরগুনা, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, ভোলা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট ও চট্টগ্রাম। গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এর বাতাসের গতিবেগ থাকবে ৬৪ থেকে ৮৮ কিলোমিটার। এটি সর্বোচ্চ ৯০ কিলোমিটার বাতাসের গতিবেগ নিয়ে উপকূলে আঘাত হানতে পারে।
দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেছিলেন, এটি ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আগামীকাল (শুক্রবার) দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত আনতে পারে। গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এর নাম হবে ‘মিধিলি’। নামটি মালদ্বীপের দেওয়া বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান বলেন, ‘যেহেতু এখন পূর্ণিমা নেই। বাতাসের গতিবেগ কম, তাই এখানে জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা অনেক কম। আমি মাঠ প্রশাসনকে নির্দেশ দেব, তারা যাতে আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রাখে। আশ্রয়কেন্দ্রে যাতে খাবার ও নিরাপদ খাওয়ার পানি রাখে।’
ডা. এনামুর রহমান আরও বলেন, গত মাসে ঘূর্ণিঝড় হামুনের সময় চাল, শুকনা খাবার, গোখাদ্য, শিশুখাদ্য ও অর্থ বরাদ্দ দিয়েছিলাম। আশা করছি সেই অর্থ মজুত আছে। সেগুলো আপনারা ব্যবহার করবেন, খরচ করবেন। আরও যদি কিছু প্রয়োজন হয়, আমাদের জানাবেন, আমরা সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা করে দেব।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৮ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১৭ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৭ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে