অনলাইন ডেস্ক
গতকাল ১৬ জুলাই ছিল বিশ্ব সাপ দিবস। আর আজ তাই সর্পপ্রেমীদের জন্য জানাচ্ছি চমৎকার এক খবর। বিজ্ঞানীরা ওয়েবক্যামের মাধ্যমে আবিষ্কার করেছেন র্যাটল স্নেকের বিশাল এক গর্ত। এতে আছে ২০০০-র মতো সাপ।
গবেষকেরা বলেছেন যে র্যাটলস্নেকেরা অযাচিতভাবেই কুখ্যাতি অর্জন করেছে। তবে তারা সামাজিক প্রাণী। এদের মায়েরা সন্তানদের যত্নের ব্যাপারে পটু। এই সরীসৃপদের বোঝার ব্যাপারে সাহায্য করতে পারে ওয়েবক্যামের মাধ্যমে পাওয়া যাওয়া তথ্য।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদসংস্থা এপির এক প্রতিবেদনে।
র্যাটল স্নেকদের এই আস্তানাটি উত্তর কলোরাডোর দুর্গম এলাকার একটি ব্যক্তিগত মালিকানাধীন জায়গায়। পাহাড়ের ধারের এই এলাকাটি পাথুরে ফাটলে পরিপূর্ণ। এটি এই সাপদের উষ্ণ রাখতে এবং শিকারি প্রাণীর চোখের আড়ালে থাকতে সাহায্য করে।
প্রজেক্ট র্যাটলক্যামের নেতৃত্ব দেওয়া ক্যালিফোর্নিয়া পলিটেকনিক স্টেট ইউনিভার্সিটির জীববিদ্যার অধ্যাপক এমিলি টেইলর গতকাল মঙ্গলবার বলেন, ‘ র্যাটল স্নেকদের বিশাল এক গর্ত। আমাদের জানা মতে এটিই সবচেয়ে বড়।’
ক্যালিফোর্নিয়ায় র্যাটল স্নেকের অন্য একটি গর্তে আগে স্থাপন করা একটি ওয়েবক্যামের ফলাফল থেকে পাওয়া জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে গত মে মাসে এই ওয়েবক্যাম বসানো হয়।
উঁচু জায়গায় থাকা এই র্যাটল স্নেকেরা শীতে গর্তটিতে আশ্রয় নেয়। বসন্তে সেখান থেকে বেরিয়ে আসে তারা। দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে বাস করা একই জাতের সরীসৃপদের তুলনায় এদের সক্রিয় থাকার মৌসুম কম স্থায়ী। বছরের এ সময় শুধুমাত্র বাচ্চা দেবে এমন স্ত্রী সাপেরা গর্তে থাকে। এদিকে পুরুষ সাপেরা কাছের নিচু এলাকার দিকে যায়।
আগস্টে জন্ম নেবে বাচ্চারা। তবে অন্য সরীসৃপদের মতো ডিম থেকে নয় বরং সরাসরি বাচ্চা দেবে। র্যাটল স্নেক মায়েরা বাচ্চাদের জন্ম নেয়, শিকারি প্রাণীদের থেকে রক্ষা করে। কখনো কখনো র্যাটেল স্নেক মায়েরা নিজের বাচ্চা ছাড়া অন্য র্যাটেল স্নেক ছানাদেরও দেখাশোনা করে।
‘র্যাটেল স্নেকেরা সত্যি কথা বলতে মা হিসেবে আদর্শ। তবে মানুষ তা জানে না।’ বলেন টেইলর।
একটি ওয়েবক্যামের সাহায্যে এই সরীসৃপদের কোনো ধরনের বিরক্ত না করে তাদের আচরণ সম্পর্কে জানতে সাহায্য করেছে বিজ্ঞানীদের।
এদিকে লোকেরা অনলাইনে বিজ্ঞানীদের এ সম্পর্কে পরামর্শ দেয় বা স্থানীয় পরিবেশ সম্পর্কে তাদের নিজস্ব জ্ঞানের বিষয়েও জানায়।
‘এটি পুরোপুরি একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। শুধুমাত্র বিজ্ঞানীরা এটা করতে পারতাম না আমরা।’ মন্তব্য করেন টেইলর।
লাললেজী বাজদের আকাশে চক্কর দিতে দেখা যায়। ধৈর্য নিয়ে মুখরোচক একটি খাবারের অপেক্ষা করছিল তারা। একবার লম্বা লেজের একটা ম্যাগপাইকে একটা কম বয়স্ক র্যাটল স্নেক শিকার করে উড়ে যেতে দেখা যায়।
যখন বৃষ্টি হয় তখন র্যাটল স্নেক কুণ্ডলী পাকিয়ে শরীরের মাঝখানে কাপের মতো জায়গাটায় পানি জমা করে খাওয়ার জন্য।
র্যাটল স্নেক বাচ্চারা জন্মের পর এখানে আরও অনেক কর্মকাণ্ড আশা করছেন টেইলর। এদিকে সেপ্টেম্বরে যখন সাপেরা আশপাশের এলাকা থেকে শীতের জন্য আশ্রয় নিতে ফিরে আসবে তখন এটা আরও বাড়বে।
গতকাল ১৬ জুলাই ছিল বিশ্ব সাপ দিবস। আর আজ তাই সর্পপ্রেমীদের জন্য জানাচ্ছি চমৎকার এক খবর। বিজ্ঞানীরা ওয়েবক্যামের মাধ্যমে আবিষ্কার করেছেন র্যাটল স্নেকের বিশাল এক গর্ত। এতে আছে ২০০০-র মতো সাপ।
গবেষকেরা বলেছেন যে র্যাটলস্নেকেরা অযাচিতভাবেই কুখ্যাতি অর্জন করেছে। তবে তারা সামাজিক প্রাণী। এদের মায়েরা সন্তানদের যত্নের ব্যাপারে পটু। এই সরীসৃপদের বোঝার ব্যাপারে সাহায্য করতে পারে ওয়েবক্যামের মাধ্যমে পাওয়া যাওয়া তথ্য।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদসংস্থা এপির এক প্রতিবেদনে।
র্যাটল স্নেকদের এই আস্তানাটি উত্তর কলোরাডোর দুর্গম এলাকার একটি ব্যক্তিগত মালিকানাধীন জায়গায়। পাহাড়ের ধারের এই এলাকাটি পাথুরে ফাটলে পরিপূর্ণ। এটি এই সাপদের উষ্ণ রাখতে এবং শিকারি প্রাণীর চোখের আড়ালে থাকতে সাহায্য করে।
প্রজেক্ট র্যাটলক্যামের নেতৃত্ব দেওয়া ক্যালিফোর্নিয়া পলিটেকনিক স্টেট ইউনিভার্সিটির জীববিদ্যার অধ্যাপক এমিলি টেইলর গতকাল মঙ্গলবার বলেন, ‘ র্যাটল স্নেকদের বিশাল এক গর্ত। আমাদের জানা মতে এটিই সবচেয়ে বড়।’
ক্যালিফোর্নিয়ায় র্যাটল স্নেকের অন্য একটি গর্তে আগে স্থাপন করা একটি ওয়েবক্যামের ফলাফল থেকে পাওয়া জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে গত মে মাসে এই ওয়েবক্যাম বসানো হয়।
উঁচু জায়গায় থাকা এই র্যাটল স্নেকেরা শীতে গর্তটিতে আশ্রয় নেয়। বসন্তে সেখান থেকে বেরিয়ে আসে তারা। দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে বাস করা একই জাতের সরীসৃপদের তুলনায় এদের সক্রিয় থাকার মৌসুম কম স্থায়ী। বছরের এ সময় শুধুমাত্র বাচ্চা দেবে এমন স্ত্রী সাপেরা গর্তে থাকে। এদিকে পুরুষ সাপেরা কাছের নিচু এলাকার দিকে যায়।
আগস্টে জন্ম নেবে বাচ্চারা। তবে অন্য সরীসৃপদের মতো ডিম থেকে নয় বরং সরাসরি বাচ্চা দেবে। র্যাটল স্নেক মায়েরা বাচ্চাদের জন্ম নেয়, শিকারি প্রাণীদের থেকে রক্ষা করে। কখনো কখনো র্যাটেল স্নেক মায়েরা নিজের বাচ্চা ছাড়া অন্য র্যাটেল স্নেক ছানাদেরও দেখাশোনা করে।
‘র্যাটেল স্নেকেরা সত্যি কথা বলতে মা হিসেবে আদর্শ। তবে মানুষ তা জানে না।’ বলেন টেইলর।
একটি ওয়েবক্যামের সাহায্যে এই সরীসৃপদের কোনো ধরনের বিরক্ত না করে তাদের আচরণ সম্পর্কে জানতে সাহায্য করেছে বিজ্ঞানীদের।
এদিকে লোকেরা অনলাইনে বিজ্ঞানীদের এ সম্পর্কে পরামর্শ দেয় বা স্থানীয় পরিবেশ সম্পর্কে তাদের নিজস্ব জ্ঞানের বিষয়েও জানায়।
‘এটি পুরোপুরি একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। শুধুমাত্র বিজ্ঞানীরা এটা করতে পারতাম না আমরা।’ মন্তব্য করেন টেইলর।
লাললেজী বাজদের আকাশে চক্কর দিতে দেখা যায়। ধৈর্য নিয়ে মুখরোচক একটি খাবারের অপেক্ষা করছিল তারা। একবার লম্বা লেজের একটা ম্যাগপাইকে একটা কম বয়স্ক র্যাটল স্নেক শিকার করে উড়ে যেতে দেখা যায়।
যখন বৃষ্টি হয় তখন র্যাটল স্নেক কুণ্ডলী পাকিয়ে শরীরের মাঝখানে কাপের মতো জায়গাটায় পানি জমা করে খাওয়ার জন্য।
র্যাটল স্নেক বাচ্চারা জন্মের পর এখানে আরও অনেক কর্মকাণ্ড আশা করছেন টেইলর। এদিকে সেপ্টেম্বরে যখন সাপেরা আশপাশের এলাকা থেকে শীতের জন্য আশ্রয় নিতে ফিরে আসবে তখন এটা আরও বাড়বে।
পাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা তুলনামূলক কমলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৮১, অবস্থান ষষ্ঠ। অন্যদিকে দুদিনের ব্যবধানে আবারও পাকিস্তানের লাহোর বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। এরপরে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এ ছাড়াও শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে মঙ্গোলিয়া ও ই
১৫ ঘণ্টা আগেভারতের রাজধানী দিল্লি এবং এর সংলগ্ন এলাকাগুলোতে বায়ুদূষণ আজও ভয়াবহ মাত্রায় রয়েছে। আজ বুধবার সকালে শহরের বেশির ভাগ এলাকায় বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। ধোঁয়াশার চাদরে ঢাকা দিল্লি শহর, দৃশ্যময়তা কমে যাওয়ার ফলে পরিবহন ব্যবস্থাও বিপর্যস্ত হয়েছে। এর পরে আছে পাকিস্তানের শহর লাহোর...
২ দিন আগেভারতের রাজধানী দিল্লি এবং এর সংলগ্ন এলাকাগুলোতে বায়ুদূষণ ভয়াবহ মাত্রায় পৌঁছেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে শহরের বেশির ভাগ এলাকায় বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। এটি চলতি মরসুমে সর্বোচ্চ এবং ‘অতি ভয়ানক’ পর্যায়ে রয়েছে।
৩ দিন আগে