অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছরের জুলাই সম্ভবত হাজার বছরের মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণতম মাস হতে চলেছে। নাসার শীর্ষ জলবায়ুবিদ গ্যাভিন শ্মিড গতকাল বৃহস্পতিবার এমনটি জানিয়েছেন। এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং মেইন ইউনিভার্সিটির তথ্য অনুসারে, এ মাসে ইতিমধ্যে প্রতিদিনই নতুন নতুন রেকর্ড হয়েছে। সংস্থা দুটি ভূমণ্ডল ও স্যাটেলাইটের তথ্য বিশ্লেষণ করে এমনটি জানিয়েছে।
সাংবাদিকদের সঙ্গে ব্রিফিংকালে শ্মিড বলেছেন, ‘যদিও তথ্যগুলো একে অপরের থেকে সামান্য ভিন্ন, তবু প্রচণ্ড দাবদাহের বিষয়টি সন্দেহাতীত। সম্ভবত মার্কিন সংস্থাগুলোর মাসিক প্রতিবেদনে বিষয়টি পরিষ্কার হবে। আমরা সারা বিশ্বে অভূতপূর্ব পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি। ইউরোপ, চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যেই তাপমাত্রা রেকর্ড হচ্ছে তা বাম, ডান এবং কেন্দ্রের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলছে।’
শ্মিড আরও বলেছেন, ‘এই পরিস্থিতিকে শুধু এল নিনোর প্রভাব বলে চালিয়ে দেওয়া যায় না। যদিও এল নিনোর ভূমিকাও রয়েছে, তবে তা ক্ষুদ্র পরিসরে। আমরা যা দেখছি তা হলো সামগ্রিক উষ্ণতা, প্রায় সর্বত্র, বিশেষ করে মহাসাগরগুলোতে। আমরা কয়েক মাস ধরে সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা এমনকি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের বাইরেও রেকর্ড-ব্রেকিং দেখছি।’
শ্মিড আরও বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি, এই তাপমাত্রা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। কারণ, এখনো আমরা প্রচুর পরিমাণে বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করছি।’
এখন যা ঘটছে তাতে গবেষকেরা ধারণা করছেন, ২০২৩ সাল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণতম বছর হবে। শ্মিড মনে করেন, এই সম্ভাবনার হার ৫০/৫০। যদিও অন্য বিজ্ঞানীরা এর সম্ভাবনাকে ৮০ শতাংশ বলে চিহ্নিত করেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
শ্মিড বলেন, ‘তবে আমরা আশঙ্কা করছি যে ২০২৪ সাল আরও উষ্ণতম বছর হবে। কারণ, আমরা সেই এল নিনোর মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, যা মাত্র শুরু হচ্ছে এবং এটি এই বছরের শেষের দিকে শীর্ষে পৌঁছাবে।’
চলতি বছরের জুলাই সম্ভবত হাজার বছরের মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণতম মাস হতে চলেছে। নাসার শীর্ষ জলবায়ুবিদ গ্যাভিন শ্মিড গতকাল বৃহস্পতিবার এমনটি জানিয়েছেন। এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং মেইন ইউনিভার্সিটির তথ্য অনুসারে, এ মাসে ইতিমধ্যে প্রতিদিনই নতুন নতুন রেকর্ড হয়েছে। সংস্থা দুটি ভূমণ্ডল ও স্যাটেলাইটের তথ্য বিশ্লেষণ করে এমনটি জানিয়েছে।
সাংবাদিকদের সঙ্গে ব্রিফিংকালে শ্মিড বলেছেন, ‘যদিও তথ্যগুলো একে অপরের থেকে সামান্য ভিন্ন, তবু প্রচণ্ড দাবদাহের বিষয়টি সন্দেহাতীত। সম্ভবত মার্কিন সংস্থাগুলোর মাসিক প্রতিবেদনে বিষয়টি পরিষ্কার হবে। আমরা সারা বিশ্বে অভূতপূর্ব পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি। ইউরোপ, চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যেই তাপমাত্রা রেকর্ড হচ্ছে তা বাম, ডান এবং কেন্দ্রের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলছে।’
শ্মিড আরও বলেছেন, ‘এই পরিস্থিতিকে শুধু এল নিনোর প্রভাব বলে চালিয়ে দেওয়া যায় না। যদিও এল নিনোর ভূমিকাও রয়েছে, তবে তা ক্ষুদ্র পরিসরে। আমরা যা দেখছি তা হলো সামগ্রিক উষ্ণতা, প্রায় সর্বত্র, বিশেষ করে মহাসাগরগুলোতে। আমরা কয়েক মাস ধরে সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা এমনকি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের বাইরেও রেকর্ড-ব্রেকিং দেখছি।’
শ্মিড আরও বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি, এই তাপমাত্রা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। কারণ, এখনো আমরা প্রচুর পরিমাণে বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করছি।’
এখন যা ঘটছে তাতে গবেষকেরা ধারণা করছেন, ২০২৩ সাল বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণতম বছর হবে। শ্মিড মনে করেন, এই সম্ভাবনার হার ৫০/৫০। যদিও অন্য বিজ্ঞানীরা এর সম্ভাবনাকে ৮০ শতাংশ বলে চিহ্নিত করেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
শ্মিড বলেন, ‘তবে আমরা আশঙ্কা করছি যে ২০২৪ সাল আরও উষ্ণতম বছর হবে। কারণ, আমরা সেই এল নিনোর মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, যা মাত্র শুরু হচ্ছে এবং এটি এই বছরের শেষের দিকে শীর্ষে পৌঁছাবে।’
ঢাকার বাতাসের তেমন উন্নতি হয়নি। আজ বুধবার বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী। সকাল ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৭১ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার বাতাস আজকে অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৫৯ বায়ুমান নিয়ে ৭ম স্থানে ছিল
৬ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে প্রথম দিকেই আছে বাংলাদেশের রাজধানী। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৫৯ বায়ুমান নিয়ে ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকাল সোমবার সকাল ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী বায়ুমান ২৫৮ নিয়ে শীর্ষে ছিল ঢাকা।
১ দিন আগেবাংলাদেশের বন থেকে ৩১ প্রজাতির বন্য প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বিলুপ্তির পথে রয়েছে আরও ৩৯০ প্রজাতির প্রাণী। বিলুপ্তির পথে থাকা প্রাণী রক্ষা এবং বিলুপ্ত হওয়া প্রাণী বনে ফেরানোর উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। ময়ূর দিয়ে বিলুপ্ত প্রাণী বনে ফেরাতে চায় সরকার
২ দিন আগেশব্দদূষণ রোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শ্রবণক্ষমতা হারানোর ঝুঁকি কমানো সম্ভব। এ জন্য আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে এবং অপ্রয়োজনীয় শব্দ সৃষ্টি থেকে বিরত থাকতে হবে...
২ দিন আগে