নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ১৭ শতাংশ এলাকা সমুদ্রগর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে। তা ছাড়া আগামী ২০-২৫ বছরে রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁসহ উত্তরাঞ্চলে মরুভূমির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠতে পারে। ইতিমধ্যে দেশের ১৩-১৪টা জেলায় খরা লক্ষ করা যাচ্ছে। এসব কারণে ২০-৩০ শতাংশ ফসলের উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পরিবেশ অধিদপ্তর মিলনায়তনে ‘উষ্ণায়ন, খরা ও মরুকরণরোধে ভূমি ও জলাশয় রক্ষার এখনই সময়’ শীর্ষক সেমিনারে উপস্থাপিত মূল প্রবন্ধে এসব তথ্য ওঠে আসে।
প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার। পরিবেশ অধিদপ্তর, বাপা, বেলা, ক্যাপস, বারসিকসহ পরিবেশবাদী ১৬টি সংগঠন এই সেমিনারের আয়োজন করে।
অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন, খরা ও মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ফলে উর্বর ভূমির ধীরে ধীরে মরুভূমিতে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াই হচ্ছে মরুকরণ। এই ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা, খরা ও মরুময়তা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সর্বপ্রথম যে পদক্ষেপ নিতে হবে তা হলো প্রচুর পরিমাণে বৃক্ষরোপণ করতে হবে এবং বনায়ন কার্যক্রম বাড়াতে হবে।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জলবায়ু সংসদের সভাপতি ও সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয় সবাইকে পরিবেশ সচেতন হতে আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘পরিবেশ দূষণকারী উপাদান প্লাস্টিকের বিরুদ্ধে সচেতন হতে হবে। আমাদের প্রতিটি কাজের বিপরীতমুখী চিন্তা করেই উন্নয়নের দিকে আগাতে হবে। শুধু সরকারের পক্ষে একা সম্ভব নয়, সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশকে সংরক্ষণের কথা মাথায় রেখে কীভাবে নতুন কিছু অর্জন করা যায় সেদিকে নজর দিতে হবে।’
পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আব্দুল হামিদ এতে সভাপতিত্ব করেন। সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন স্থপতি ইকবাল হাবিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম শহীদুল ইসলাম, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ (ডব্লিউবিবি) ট্রাস্টের পরিচালক গাউস পিয়ারী প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাপার সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ১৭ শতাংশ এলাকা সমুদ্রগর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে। তা ছাড়া আগামী ২০-২৫ বছরে রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁসহ উত্তরাঞ্চলে মরুভূমির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠতে পারে। ইতিমধ্যে দেশের ১৩-১৪টা জেলায় খরা লক্ষ করা যাচ্ছে। এসব কারণে ২০-৩০ শতাংশ ফসলের উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পরিবেশ অধিদপ্তর মিলনায়তনে ‘উষ্ণায়ন, খরা ও মরুকরণরোধে ভূমি ও জলাশয় রক্ষার এখনই সময়’ শীর্ষক সেমিনারে উপস্থাপিত মূল প্রবন্ধে এসব তথ্য ওঠে আসে।
প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার। পরিবেশ অধিদপ্তর, বাপা, বেলা, ক্যাপস, বারসিকসহ পরিবেশবাদী ১৬টি সংগঠন এই সেমিনারের আয়োজন করে।
অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন, খরা ও মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ফলে উর্বর ভূমির ধীরে ধীরে মরুভূমিতে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াই হচ্ছে মরুকরণ। এই ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা, খরা ও মরুময়তা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সর্বপ্রথম যে পদক্ষেপ নিতে হবে তা হলো প্রচুর পরিমাণে বৃক্ষরোপণ করতে হবে এবং বনায়ন কার্যক্রম বাড়াতে হবে।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জলবায়ু সংসদের সভাপতি ও সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয় সবাইকে পরিবেশ সচেতন হতে আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘পরিবেশ দূষণকারী উপাদান প্লাস্টিকের বিরুদ্ধে সচেতন হতে হবে। আমাদের প্রতিটি কাজের বিপরীতমুখী চিন্তা করেই উন্নয়নের দিকে আগাতে হবে। শুধু সরকারের পক্ষে একা সম্ভব নয়, সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশকে সংরক্ষণের কথা মাথায় রেখে কীভাবে নতুন কিছু অর্জন করা যায় সেদিকে নজর দিতে হবে।’
পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আব্দুল হামিদ এতে সভাপতিত্ব করেন। সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন স্থপতি ইকবাল হাবিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম শহীদুল ইসলাম, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ (ডব্লিউবিবি) ট্রাস্টের পরিচালক গাউস পিয়ারী প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাপার সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির।
পাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১১ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা তুলনামূলক কমলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৮১, অবস্থান ষষ্ঠ। অন্যদিকে দুদিনের ব্যবধানে আবারও পাকিস্তানের লাহোর বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। এরপরে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এ ছাড়াও শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে মঙ্গোলিয়া ও ই
২০ ঘণ্টা আগেভারতের রাজধানী দিল্লি এবং এর সংলগ্ন এলাকাগুলোতে বায়ুদূষণ আজও ভয়াবহ মাত্রায় রয়েছে। আজ বুধবার সকালে শহরের বেশির ভাগ এলাকায় বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। ধোঁয়াশার চাদরে ঢাকা দিল্লি শহর, দৃশ্যময়তা কমে যাওয়ার ফলে পরিবহন ব্যবস্থাও বিপর্যস্ত হয়েছে। এর পরে আছে পাকিস্তানের শহর লাহোর...
২ দিন আগেভারতের রাজধানী দিল্লি এবং এর সংলগ্ন এলাকাগুলোতে বায়ুদূষণ ভয়াবহ মাত্রায় পৌঁছেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে শহরের বেশির ভাগ এলাকায় বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। এটি চলতি মরসুমে সর্বোচ্চ এবং ‘অতি ভয়ানক’ পর্যায়ে রয়েছে।
৩ দিন আগে