অনলাইন ডেস্ক
ধারণার চেয়ে অনেক আগেই ‘বরফমুক্ত’ আর্কটিকের দেখা মিলতে পারে। আর এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে এক গবেষণায়। এখনকার জলবায়ু পরিস্থিতির তথ্য পর্যালোচনা করেই এই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সূত্রে জানা যায়, গবেষণাটি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডো বর্ডার। নতুন এই গবেষণা অনুসারে আগামী এক দশকের মধ্যে প্রায় বরফমুক্ত গ্রীষ্ম দেখতে পারে আর্কটিক সাগর। গবেষণায় পাওয়া তথ্য বলছে, এটি ঘটতে পারে এই শতকের বিশের দশক বা ত্রিশের দশকের গ্রীষ্মের শেষ ভাগে।
এমনকি গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমনের হার কমানোর সবচেয়ে আশা জাগানো পরিস্থিতি চিন্তা করলেও এটি আগের ধারণার চেয়ে অন্তত দশ বছর আগে হতে পারে।
নেচার রিভিউস আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাপত্রটি এখনকার জলবায়ু পরিস্থিতি বিষয়ে তথ্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়।
তবে এখানে বলে রাখা ভালো ‘বরফমুক্ত’ মানে কিন্তু শূন্য বরফ নয়, বরং আর্কটিক মহাসাগরে ১০ লাখ বর্গকিলোমিটারেরও কম বরফ থাকটাই এতটা অবাক করা যে একে বরফমুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর এই বরফের বেশির ভাগই উপকূলের কাছে ঘনীভূত হবে।
সমীক্ষায় ২০৩৫ থেকে ২০৬৭ সাল পর্যন্ত নিয়মিত আর্কটিকের বরফমুক্ত সেপ্টেম্বরের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। সঠিক সময় নির্ভর করে আমরা কতটা কার্যকরভাবে নির্গমন কমাতে পারি তার ওপর। উচ্চ নির্গমনসহ একটি সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি বছরে ৯ মাস পর্যন্ত বরফমুক্ত আর্কটিকের দিকে নিয়ে যেতে পারে, যা এই অঞ্চলকে মৌলিকভাবেই রূপান্তরিত করবে।
সিইউ বোল্ডার ইনস্টিটিউট অব আর্কটিক অ্যান্ড আলপাইন রিসার্চের বায়ুমণ্ডলীয় এবং মহাসাগরীয় বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আলেকজান্দ্রা জন এবং তাঁর সহযোগীরা ভবিষ্যতে কীভাবে আর্কটিক প্রতিদিন পরিবর্তিত হতে পারে তা মূল্যায়ন করতে সমুদ্রে বরফের অবস্থা বিশ্লেষণ করেছেন।
‘আর্কটিকে কী ঘটতে পারে বলে বিজ্ঞানীদের তা অনুমান করার জন্য আমরা কখন আর্কটিককে প্রথম বরফমুক্ত অবস্থায় কখন দেখব সেটা অনুমান করাটা গুরুত্বপূর্ণ।’ বলেন জন।
দলটি অনুমান করেছে যে গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমনের যেকোনো পরিস্থিতিতে আর্কটিক মহাসাগর ২০২০-এর দশক থেকে ২০৩০-এর দশকের মধ্যে আগস্টের শেষের দিকে বা সেপ্টেম্বরের শুরুতে প্রথমবারের মতো বরফমুক্ত হতে পারে।
জন বলেন, গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন সমুদ্রের বরফ গলার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে।
ধারণার চেয়ে অনেক আগেই ‘বরফমুক্ত’ আর্কটিকের দেখা মিলতে পারে। আর এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে এক গবেষণায়। এখনকার জলবায়ু পরিস্থিতির তথ্য পর্যালোচনা করেই এই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সূত্রে জানা যায়, গবেষণাটি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডো বর্ডার। নতুন এই গবেষণা অনুসারে আগামী এক দশকের মধ্যে প্রায় বরফমুক্ত গ্রীষ্ম দেখতে পারে আর্কটিক সাগর। গবেষণায় পাওয়া তথ্য বলছে, এটি ঘটতে পারে এই শতকের বিশের দশক বা ত্রিশের দশকের গ্রীষ্মের শেষ ভাগে।
এমনকি গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমনের হার কমানোর সবচেয়ে আশা জাগানো পরিস্থিতি চিন্তা করলেও এটি আগের ধারণার চেয়ে অন্তত দশ বছর আগে হতে পারে।
নেচার রিভিউস আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাপত্রটি এখনকার জলবায়ু পরিস্থিতি বিষয়ে তথ্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়।
তবে এখানে বলে রাখা ভালো ‘বরফমুক্ত’ মানে কিন্তু শূন্য বরফ নয়, বরং আর্কটিক মহাসাগরে ১০ লাখ বর্গকিলোমিটারেরও কম বরফ থাকটাই এতটা অবাক করা যে একে বরফমুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর এই বরফের বেশির ভাগই উপকূলের কাছে ঘনীভূত হবে।
সমীক্ষায় ২০৩৫ থেকে ২০৬৭ সাল পর্যন্ত নিয়মিত আর্কটিকের বরফমুক্ত সেপ্টেম্বরের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। সঠিক সময় নির্ভর করে আমরা কতটা কার্যকরভাবে নির্গমন কমাতে পারি তার ওপর। উচ্চ নির্গমনসহ একটি সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি বছরে ৯ মাস পর্যন্ত বরফমুক্ত আর্কটিকের দিকে নিয়ে যেতে পারে, যা এই অঞ্চলকে মৌলিকভাবেই রূপান্তরিত করবে।
সিইউ বোল্ডার ইনস্টিটিউট অব আর্কটিক অ্যান্ড আলপাইন রিসার্চের বায়ুমণ্ডলীয় এবং মহাসাগরীয় বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আলেকজান্দ্রা জন এবং তাঁর সহযোগীরা ভবিষ্যতে কীভাবে আর্কটিক প্রতিদিন পরিবর্তিত হতে পারে তা মূল্যায়ন করতে সমুদ্রে বরফের অবস্থা বিশ্লেষণ করেছেন।
‘আর্কটিকে কী ঘটতে পারে বলে বিজ্ঞানীদের তা অনুমান করার জন্য আমরা কখন আর্কটিককে প্রথম বরফমুক্ত অবস্থায় কখন দেখব সেটা অনুমান করাটা গুরুত্বপূর্ণ।’ বলেন জন।
দলটি অনুমান করেছে যে গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমনের যেকোনো পরিস্থিতিতে আর্কটিক মহাসাগর ২০২০-এর দশক থেকে ২০৩০-এর দশকের মধ্যে আগস্টের শেষের দিকে বা সেপ্টেম্বরের শুরুতে প্রথমবারের মতো বরফমুক্ত হতে পারে।
জন বলেন, গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন সমুদ্রের বরফ গলার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৯ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১৭ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৮ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে