বাঘাইছড়ি (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে এবার হলুদের ভালো ফলন হয়েছে। তাই বেশ কয়েক দিন ধরে হলুদে ভরে উঠেছে স্থানীয় বাজারগুলো। সারা দেশে পার্বত্যাঞ্চলের হলুদের চাহিদা বেশি থাকায় ব্যবসায়ীরাও এখান থেকে হলুদ সংগ্রহ করে নিয়ে যাচ্ছেন।
এ জন্য কৃষকেরা বেশি দামের আশায় হলুদ সেদ্ধ করে রোদে শুকানোর পর বাজারে নিয়ে আসছেন। আর এসব হলুদের রং দেখে ঝুঁকে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। তবে কৃষকদের কষ্টের তুলনায় মিলছে না দাম। এ ছাড়া যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত ও পরিবহন সংকটের কারণে সঠিক সময়ে হলুদ বাজারজাত করতে পারছে না অনেক কৃষক।
স্থানীয় হলুদচাষি জীবন চাকমা জানান, প্রতিবছর উপজেলার বিভিন্ন পাহাড়ে উৎপাদিত হাজার হাজার মেট্রিক টন হলুদ যাচ্ছে সমতলে। চাহিদা বেশি থাকার কারণে ব্যবসায়ীরা হলুদ নিতে আসছেন পাহাড়ে। তাই কৃষকেরা বেশি দামের আশায় পাহাড় থেকে সংগৃহীত হলুদ সেদ্ধ করে রোদে শুকানোর পর বাজারে নিয়ে আসছেন। আর এসব হলুদের রং দেখে ঝুঁকে পড়ছে ব্যবসায়ীরা। তবে কষ্টের তুলনায় দাম মিলছে না।
বাঘাইছড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. তোফায়েল আহম্মেদ জানান, এ বছর শুধু বাঘাইছড়ি উপজেলায় হলুদের আবাদ হয়েছে ২ হাজার হেক্টর জমিতে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪০ হাজার মেট্রিক টন। উপজেলার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ পাহাড়ের ঢালে জুমের ধানের পাশাপাশি হলুদ চাষ করে থাকেন। জুমের মিশ্র ফসলে চাষাবাদের মধ্যে হলুদের চাষ অন্যতম। এটা শুধু বাঘাইছড়ি নয়, সারা পার্বত্য চট্টগ্রামে হলুদের চাষ এখন ব্যাপক আকারে হচ্ছে।
গতকাল উপজেলার মসজিদ মার্কেটের খোলা মাঠে গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় হলুদ ব্যবসায়ী মামুন ও ইউছুপ আলী বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে সংগ্রহ করা হলুদ ঢাকা ও চট্টগ্রাম নেওয়ার জন্য প্রক্রিয়াজাত করছেন। তাঁরা জানান, উপজেলার সাপ্তাহিক চারটি হাটে প্রায় দুই কোটি টাকার হলুদের লেনদেন হয়। তবে বিভিন্ন চাঁদার কারণে তাঁদের মুনাফা তেমন টেকে না।
বাঘাইছড়ির ইউএনও শরিফুল ইসলাম বলেন, এখানে পরিকল্পনা করে কৃষিপণ্য সংগ্রহ ও বাজারজাতের সঠিক ব্যবস্থা করা গেলে পাহাড়ের অর্থনীতি ও মানুষের ভাগ্য রাতারাতি পরিবর্তন হবে।
রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে এবার হলুদের ভালো ফলন হয়েছে। তাই বেশ কয়েক দিন ধরে হলুদে ভরে উঠেছে স্থানীয় বাজারগুলো। সারা দেশে পার্বত্যাঞ্চলের হলুদের চাহিদা বেশি থাকায় ব্যবসায়ীরাও এখান থেকে হলুদ সংগ্রহ করে নিয়ে যাচ্ছেন।
এ জন্য কৃষকেরা বেশি দামের আশায় হলুদ সেদ্ধ করে রোদে শুকানোর পর বাজারে নিয়ে আসছেন। আর এসব হলুদের রং দেখে ঝুঁকে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। তবে কৃষকদের কষ্টের তুলনায় মিলছে না দাম। এ ছাড়া যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত ও পরিবহন সংকটের কারণে সঠিক সময়ে হলুদ বাজারজাত করতে পারছে না অনেক কৃষক।
স্থানীয় হলুদচাষি জীবন চাকমা জানান, প্রতিবছর উপজেলার বিভিন্ন পাহাড়ে উৎপাদিত হাজার হাজার মেট্রিক টন হলুদ যাচ্ছে সমতলে। চাহিদা বেশি থাকার কারণে ব্যবসায়ীরা হলুদ নিতে আসছেন পাহাড়ে। তাই কৃষকেরা বেশি দামের আশায় পাহাড় থেকে সংগৃহীত হলুদ সেদ্ধ করে রোদে শুকানোর পর বাজারে নিয়ে আসছেন। আর এসব হলুদের রং দেখে ঝুঁকে পড়ছে ব্যবসায়ীরা। তবে কষ্টের তুলনায় দাম মিলছে না।
বাঘাইছড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. তোফায়েল আহম্মেদ জানান, এ বছর শুধু বাঘাইছড়ি উপজেলায় হলুদের আবাদ হয়েছে ২ হাজার হেক্টর জমিতে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪০ হাজার মেট্রিক টন। উপজেলার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ পাহাড়ের ঢালে জুমের ধানের পাশাপাশি হলুদ চাষ করে থাকেন। জুমের মিশ্র ফসলে চাষাবাদের মধ্যে হলুদের চাষ অন্যতম। এটা শুধু বাঘাইছড়ি নয়, সারা পার্বত্য চট্টগ্রামে হলুদের চাষ এখন ব্যাপক আকারে হচ্ছে।
গতকাল উপজেলার মসজিদ মার্কেটের খোলা মাঠে গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় হলুদ ব্যবসায়ী মামুন ও ইউছুপ আলী বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে সংগ্রহ করা হলুদ ঢাকা ও চট্টগ্রাম নেওয়ার জন্য প্রক্রিয়াজাত করছেন। তাঁরা জানান, উপজেলার সাপ্তাহিক চারটি হাটে প্রায় দুই কোটি টাকার হলুদের লেনদেন হয়। তবে বিভিন্ন চাঁদার কারণে তাঁদের মুনাফা তেমন টেকে না।
বাঘাইছড়ির ইউএনও শরিফুল ইসলাম বলেন, এখানে পরিকল্পনা করে কৃষিপণ্য সংগ্রহ ও বাজারজাতের সঠিক ব্যবস্থা করা গেলে পাহাড়ের অর্থনীতি ও মানুষের ভাগ্য রাতারাতি পরিবর্তন হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪