রামুতে সন্ধ্যার নাশতায় জনপ্রিয় ছোলা-মুড়ি

রামু (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
প্রকাশ : ১০ জানুয়ারি ২০২২, ০৭: ১৬
আপডেট : ১০ জানুয়ারি ২০২২, ১২: ৪৯

কক্সবাজারের রামুতে সম্প্রতি সন্ধ্যার নাশতা হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে ছোলা-মুড়ি।

সরেজমিন দেখা গেছে, রামুর চৌমুহনীতে প্রতি সন্ধ্যায় অন্তত ১৫টি ভ্রাম্যমাণ ছোলা-মুড়ির দোকান বসে। সঙ্গে বিভিন্ন রকমের নাশতা তৈরি করেন দোকানিরা।

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বেগুনি, ডালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি পেঁয়াজু, বিভিন্ন প্রকার সবজির মিশ্রণে বড়া। অনেক দোকানিকে চালের গুঁড়া দিয়ে জিলাপি তৈরি করতে দেখা গেছে।

জানা গেছে, রামু উপজেলার প্রাণকেন্দ্র চৌমুহনী ছাড়াও ক্যান্টনমেন্ট, পঞ্জেগানা বাজার, কলঘর বাজার, জোয়ারিয়ানালা, গর্জনিয়া বাজার, সিকলঘাটসহ বিভিন্ন স্থানে বসে ছোলা-মুড়ির ভ্রাম্যমাণ দোকান।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সন্ধ্যার নাশতা হিসেবে রামুর মানুষ ছোলা-মুড়িকেই প্রথম পছন্দের তালিকায় রাখে।

রামুর কলঘর বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমি কাঁচা সবজির ব্যবসা করি। প্রতি সন্ধ্যায় নাশতা হিসেবে ছোলা-মুড়ি খাই। মাত্র ২০ থেকে ৩০ টাকায় পর্যাপ্ত খেতে পারি। এ জন্য সন্ধ্যার নাশতা হিসেবে ছোলা-মুড়ি খাই।’

প্রতিদিন কী পরিমাণ ছোলা-মুড়ি বিক্রি হয় জানতে চাইলে চৌমুহনী কালীবাড়ির সামনের দোকানদার আলম বলেন, ‘আমি দৈনিক এক মণের বেশি ছোলা রান্না করি। আর পেঁয়াজ লাগে দেড় মণের অধিক।’ রামুতে দৈনিক ৫০ মণের বেশি ছোলা বিক্রি হতে পারে বলেন জানান তিনি।

এদিকে এসব ছোলা-মুড়ির মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন একাধিক ক্রেতা। মো. রানা বলেন, রামুতে ছোলা-মুড়ির চাহিদা বেশি। তবে দোকানিরা এসবের মান ঠিক রাখেন না। শীতে ধুলাবালি বেশি হয়। তবে দোকানিরা ধুলাবালি থেকে খাবার রক্ষার জন্য কোনো ব্যবস্থা নেন না।

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

আবু সাঈদকে ৪–৫ ঘণ্টা পরে হাসপাতালে নেওয়া হয়—শেখ হাসিনার দাবির সত্যতা কতটুকু

মেট্রোরেল থেকে আমলাদের বিদায়, অগ্রাধিকার প্রকৌশলীদের

সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব জমা দেওয়ার সময় বাড়ল

শিক্ষকের নতুন ২০ হাজার পদ, প্রাথমিকে আসছে বড় পরিবর্তন

ব্যাংক খাতে নতুন নীতিমালা: আটকে গেল ২৫৮ কর্মকর্তার জিএম পদে পদোন্নতি

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত