নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অবৈধভাবে চলা সিএনজিচালিত অটোরিকশা লাইনের চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ, আধিপত্য ও পূর্বশত্রুতার জেরে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতাসহ জোড়া খুনের ঘটনা ঘটে বলে স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে। শিবির ক্যাডারদের পাঁচ-ছয়জনের একটি গ্রুপ এই কিলিং মিশনে জড়িত থাকার তথ্য পেয়েছে পরিবহন সংগঠন।
গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে বায়েজিদ থানাধীন অনন্যা আবাসিক এলাকাসংলগ্ন নাহার গার্ডেনের সামনে দুটি মোটরসাইকেলে আসা পাঁচ যুবক অটোরিকশার দুই যাত্রীকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে ঘটনাস্থলে চট্টগ্রাম ৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনিস (৩৮) নিহত হন। তাঁর সঙ্গে থাকা মাসুদ কায়ছার (৩২) নামে এক যুবলীগ কর্মী তখন পালিয়ে যেতে পারলেও পরে তাঁকেও গুলি করা হয়। আর মো. আরিফ নামে এক অটোরিকশাচালক গুরুতর আহত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
নিহত আনিস হাটহাজারী উপজেলার পশ্চিম কুয়াইশ এলাকার ওসমান আলী মেম্বার বাড়ির মৃত মো. ইসহাকের ছেলে। আর মাসুদ একই উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের পশ্চিম কোয়াইশ (বিল্লা বাড়ি) এলাকার মৃত মো. রফিকের ছেলে।
পুলিশ জানায়, এই জোড়া খুনের ঘটনায় থানায় দুটি মামলা হচ্ছে। আনিস বায়েজিদ থানাধীন অনন্যা আবাসিক এলাকার ভেতর খুন হওয়ায় এই থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। অন্যদিকে মাসুদ আবাসিক এলাকাটির আরও দুই কিলোমিটার দূরে খুন হন। জায়গাটি হাটহাজারী উপজেলায় হওয়ায় তাঁর বিষয়ে হাটহাজারী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হচ্ছে।
বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সনজয় কুমার সিনহা বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডে অংশ নেওয়া পাঁচ-ছয়জনের একটি গ্রুপকে শনাক্ত করা গেছে। হামলাকারীদের সঙ্গে নিহত ব্যক্তিদের পূর্বশত্রুতা ছিল। অতীতে তাঁদের মধ্যে মামলা, পাল্টা মামলাও হয়েছিল। আমরা তথ্য আরও যাচাই-বাছাই করে দেখছি।’
এদিকে নিহতদের চেনে এমন স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি, রাজনৈতিক কর্মী, পরিবহন শ্রমিক ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়ক ও আশপাশে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, পূর্বশত্রুতার জের ও সিএনজি অটোরিকশা লাইনের চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এই খুনের ঘটনা ঘটে। নিহতরা একসময় শিবিরের দুর্ধর্ষ ক্যাডার সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলার ঘনিষ্ঠ ছিলেন। এমনকি আওয়ামী লীগ নেতা আনিসের একসময় শিবিরের রাজনীতিতে জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া যায়।
চট্টগ্রামে কোটা আন্দোলন চলাকালে গত ২৭ জুলাই চান্দগাঁও থানায় দায়ের হওয়া একটি মামলায় সরোয়ার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে তিনি ছাড়া পান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হত্যাকাণ্ডের ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার দুপুরে শিবিরের আরেক দুর্ধর্ষ ক্যাডার বিদেশে পলাতক সাজ্জাদের এক সহযোগীকে মারধর করেছিল আনিসের কিছু অনুসারী। একসময় সহযোদ্ধা থাকলেও শিবির ক্যাডার সরোয়ারের সঙ্গে সাজ্জাদের দ্বন্দ্ব রয়েছে।
ওইদিন সন্ধ্যায় বায়েজিদের চালতাতলী এলাকায় সরোয়ারের বাসায় দুই পক্ষকে বসিয়ে মীমাংসারও চেষ্টা করা হয়। কিন্তু সাজ্জাদের একটি গ্রুপ মীমাংসা মেনে না নিয়ে আনিস ও মাসুদের ওপর হামলা চালায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত ও একটি সিসিটিভি ফুটেজের তথ্যে জানা গেছে, রাতে দুটি মোটরসাইকেলে চড়ে কয়েকজন যুবক এই হামলা চালান। রাত ৮টা নাগাদ একটি ব্যাটারিচালিত রিকশায় চড়ে আনিস ও মাসুদ অক্সিজেন থেকে কুয়াইশ সড়ক দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় দুটি মোটরসাইকেলে থাকা পাঁচ যুবক রিকশার গতিরোধ করে তাঁদের ওপর গুলি চালান। এতে আনিস গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন। সেখানে কুপিয়ে আহত করা হয় রিকশাচালককে। অন্যদিকে মাসুদ পালিয়ে বাসায় গিয়ে ভেজা পোশাক পরিবর্তন করে আবার বের হলে শিকারপুর এলাকায় তাঁর ওপর গুলি চালানো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, হত্যাকাণ্ডে অংশ নেওয়া পাঁচ-ছয়জনের মধ্যে সাজ্জাদ নামে এক সন্ত্রাসীর জড়িত থাকার তথ্য আসছে। তিনি শিবিরের দুর্ধর্ষ ক্যাডার ও বিদেশে পলাতক সাজ্জাদের অনুসারী।
গত এপ্রিলে হাটহাজারী উপজেলার চিকনদণ্ডী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিএনপির এক প্রার্থীর হয়ে কাজ করেছিলেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদ। ওই সময় তাঁর রামদা হাতে প্রতিপক্ষকে তাড়া করার একটি ছবি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল।
সিএনজি অটোরিকশার শ্রমিক সংগঠনের নেতা নজরুল ইসলাম খোকন বলেন, অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়ক ও অক্সিজেন মোড়ে যত সিএনজি অবৈধভাবে চলাচল করে, তার নিয়ন্ত্রণ ছিল আওয়ামী লীগ নেতা আনিস ও তাঁর লোকজনের হাতে। তাঁরা এসব অবৈধ গাড়ি থেকে চাঁদা নিতেন। মূল লাইনটি দেখাশোনা করে একটি শ্রমিক সংগঠন। অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়কের লাইনটি আবুল কালাম নামে এক ব্যক্তি দেখাশোনা করেন। সিএনজির লাইন নিয়ে দুটি পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে ঝামেলা চলছিল।
অবৈধভাবে চলা সিএনজিচালিত অটোরিকশা লাইনের চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ, আধিপত্য ও পূর্বশত্রুতার জেরে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতাসহ জোড়া খুনের ঘটনা ঘটে বলে স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে। শিবির ক্যাডারদের পাঁচ-ছয়জনের একটি গ্রুপ এই কিলিং মিশনে জড়িত থাকার তথ্য পেয়েছে পরিবহন সংগঠন।
গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে বায়েজিদ থানাধীন অনন্যা আবাসিক এলাকাসংলগ্ন নাহার গার্ডেনের সামনে দুটি মোটরসাইকেলে আসা পাঁচ যুবক অটোরিকশার দুই যাত্রীকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে ঘটনাস্থলে চট্টগ্রাম ৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনিস (৩৮) নিহত হন। তাঁর সঙ্গে থাকা মাসুদ কায়ছার (৩২) নামে এক যুবলীগ কর্মী তখন পালিয়ে যেতে পারলেও পরে তাঁকেও গুলি করা হয়। আর মো. আরিফ নামে এক অটোরিকশাচালক গুরুতর আহত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
নিহত আনিস হাটহাজারী উপজেলার পশ্চিম কুয়াইশ এলাকার ওসমান আলী মেম্বার বাড়ির মৃত মো. ইসহাকের ছেলে। আর মাসুদ একই উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের পশ্চিম কোয়াইশ (বিল্লা বাড়ি) এলাকার মৃত মো. রফিকের ছেলে।
পুলিশ জানায়, এই জোড়া খুনের ঘটনায় থানায় দুটি মামলা হচ্ছে। আনিস বায়েজিদ থানাধীন অনন্যা আবাসিক এলাকার ভেতর খুন হওয়ায় এই থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। অন্যদিকে মাসুদ আবাসিক এলাকাটির আরও দুই কিলোমিটার দূরে খুন হন। জায়গাটি হাটহাজারী উপজেলায় হওয়ায় তাঁর বিষয়ে হাটহাজারী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হচ্ছে।
বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সনজয় কুমার সিনহা বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডে অংশ নেওয়া পাঁচ-ছয়জনের একটি গ্রুপকে শনাক্ত করা গেছে। হামলাকারীদের সঙ্গে নিহত ব্যক্তিদের পূর্বশত্রুতা ছিল। অতীতে তাঁদের মধ্যে মামলা, পাল্টা মামলাও হয়েছিল। আমরা তথ্য আরও যাচাই-বাছাই করে দেখছি।’
এদিকে নিহতদের চেনে এমন স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি, রাজনৈতিক কর্মী, পরিবহন শ্রমিক ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়ক ও আশপাশে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, পূর্বশত্রুতার জের ও সিএনজি অটোরিকশা লাইনের চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এই খুনের ঘটনা ঘটে। নিহতরা একসময় শিবিরের দুর্ধর্ষ ক্যাডার সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলার ঘনিষ্ঠ ছিলেন। এমনকি আওয়ামী লীগ নেতা আনিসের একসময় শিবিরের রাজনীতিতে জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া যায়।
চট্টগ্রামে কোটা আন্দোলন চলাকালে গত ২৭ জুলাই চান্দগাঁও থানায় দায়ের হওয়া একটি মামলায় সরোয়ার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে তিনি ছাড়া পান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হত্যাকাণ্ডের ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার দুপুরে শিবিরের আরেক দুর্ধর্ষ ক্যাডার বিদেশে পলাতক সাজ্জাদের এক সহযোগীকে মারধর করেছিল আনিসের কিছু অনুসারী। একসময় সহযোদ্ধা থাকলেও শিবির ক্যাডার সরোয়ারের সঙ্গে সাজ্জাদের দ্বন্দ্ব রয়েছে।
ওইদিন সন্ধ্যায় বায়েজিদের চালতাতলী এলাকায় সরোয়ারের বাসায় দুই পক্ষকে বসিয়ে মীমাংসারও চেষ্টা করা হয়। কিন্তু সাজ্জাদের একটি গ্রুপ মীমাংসা মেনে না নিয়ে আনিস ও মাসুদের ওপর হামলা চালায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত ও একটি সিসিটিভি ফুটেজের তথ্যে জানা গেছে, রাতে দুটি মোটরসাইকেলে চড়ে কয়েকজন যুবক এই হামলা চালান। রাত ৮টা নাগাদ একটি ব্যাটারিচালিত রিকশায় চড়ে আনিস ও মাসুদ অক্সিজেন থেকে কুয়াইশ সড়ক দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় দুটি মোটরসাইকেলে থাকা পাঁচ যুবক রিকশার গতিরোধ করে তাঁদের ওপর গুলি চালান। এতে আনিস গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন। সেখানে কুপিয়ে আহত করা হয় রিকশাচালককে। অন্যদিকে মাসুদ পালিয়ে বাসায় গিয়ে ভেজা পোশাক পরিবর্তন করে আবার বের হলে শিকারপুর এলাকায় তাঁর ওপর গুলি চালানো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, হত্যাকাণ্ডে অংশ নেওয়া পাঁচ-ছয়জনের মধ্যে সাজ্জাদ নামে এক সন্ত্রাসীর জড়িত থাকার তথ্য আসছে। তিনি শিবিরের দুর্ধর্ষ ক্যাডার ও বিদেশে পলাতক সাজ্জাদের অনুসারী।
গত এপ্রিলে হাটহাজারী উপজেলার চিকনদণ্ডী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিএনপির এক প্রার্থীর হয়ে কাজ করেছিলেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদ। ওই সময় তাঁর রামদা হাতে প্রতিপক্ষকে তাড়া করার একটি ছবি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল।
সিএনজি অটোরিকশার শ্রমিক সংগঠনের নেতা নজরুল ইসলাম খোকন বলেন, অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়ক ও অক্সিজেন মোড়ে যত সিএনজি অবৈধভাবে চলাচল করে, তার নিয়ন্ত্রণ ছিল আওয়ামী লীগ নেতা আনিস ও তাঁর লোকজনের হাতে। তাঁরা এসব অবৈধ গাড়ি থেকে চাঁদা নিতেন। মূল লাইনটি দেখাশোনা করে একটি শ্রমিক সংগঠন। অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়কের লাইনটি আবুল কালাম নামে এক ব্যক্তি দেখাশোনা করেন। সিএনজির লাইন নিয়ে দুটি পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে ঝামেলা চলছিল।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে