সাইফুল মাসুম, ঢাকা
ডিলার ও কৃষক পর্যায়ে সম্প্রতি সারের দাম বাড়িয়েছে সরকার। গত ১১ এপ্রিল প্রতি কেজি ইউরিয়া, ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি), ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) ও মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সারের দাম ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষকেরা বর্ধিত দামেও সার পাচ্ছেন না। হাওর, দ্বীপসহ দুর্গম অঞ্চলের কৃষককে সার কিনতে হচ্ছে সরকারিভাবে বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে কেজিপ্রতি ৫-১০ টাকা বেশি দরে। সার ব্যবসায়ীরা বলছেন, সার পরিবহনের জন্য সরকার যে খরচ দেয়, দুর্গম অঞ্চলে নিতে তার চেয়ে বেশি খরচ পড়ে। ফলে বাড়তি দামে সার বেচা ছাড়া উপায় থাকে না। কোনো কোনো এলাকার কৃষি কর্মকর্তারাও বিষয়টির সঙ্গে একমত পোষণ করেন। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, পরিবহন খরচ যা-ই দেওয়া হোক, বেশি দামে বিক্রি করার সুযোগ নেই।
নোয়াখালীর একটি দ্বীপ উপজেলার এক কর্মকর্তা জানান, উপজেলায় নেওয়ার জন্য প্রতি বস্তা সারে পরিবহন বাবদ ৭৫ টাকা দেওয়া হয়। ভ্যাট-কর বাবদ ১০ টাকার মতো কেটে রাখা হয়। থাকে ৬৫ টাকা। মেঘনা নদী পার করে উপজেলায় সার নিতে খরচ হয় ৯৮ টাকা। এভাবে পরিবহন খরচ বাবদ সরকারি বরাদ্দের চেয়ে বস্তাপ্রতি ৩৩ টাকা বেশি খরচ হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার-নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে সার বিক্রি করার কোনো সুযোগ নেই। এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত তালিকা অনুসারে ডিলার পর্যায়ে ইউরিয়া ২৫ টাকা, ডিএপি ১৯ টাকা, টিএসপি ২৫ টাকা, এমওপি ১৮ টাকা কেজি। অন্যদিকে কৃষক পর্যায়ে দাম ইউরিয়া ২৭, ডিএপি ২১, টিএসপি ২৭, এমওপি ২০ টাকা কেজি।
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার মাইজচর ইউনিয়নের মধ্যপাড়া গ্রামের কৃষক আফিল উদ্দিন (৫৫) জানান, সম্প্রতি তিনি ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা ইউরিয়া সার কিনেছেন ১ হাজার ৫০০ টাকায়। প্রতি কেজি সারের দাম পড়েছে ৩০ টাকা। বেশি দিতে হয়েছে কেজিপ্রতি ৩ টাকা।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ অনুবিভাগ) রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমান পদ্ধতি অনুযায়ী সারের দাম বেশি নেওয়ার সুযোগ নেই। বিক্ষিপ্তভাবে কোথাও এমন ঘটনা ঘটলে সেগুলো যাচাই করব। আর প্রমাণ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চার বিঘা জমি আবাদ করেছেন মেহেরপুর সদর উপজেলার করমদী গ্রামের কৃষক মো. স্বপন আলী (৩৪)। তিনি জানান, সম্প্রতি দুই বিঘা পাটের জমিতে দুই বস্তা (১০০ কেজি) ইউরিয়া সার দিতে হয়েছে। প্রতি কেজি ইউরিয়া সার কিনতে হয়েছে ৩০ টাকায়। স্বপন আলী বলেন, ‘ছোট-বড় সব বাজারে সার পাওয়া যায়, তবে বেশি দামে কিনতে হয়—এটাই সমস্যা।’
উপজেলার দেবীপুর বাজারের খুচরা সার বিক্রেতা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘ডিলার থেকে সার কেনার পর পরিবহন খরচ লাগে। দু-এক টাকা বেশি না রাখলে আমাদের পোষায় না।’
মেহেরপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শঙ্কর কুমার মজুমদার বলেন, ‘উপজেলা পর্যায়ে মনিটরিং কমিটি আছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলে আমাদের মনিটরিং করা সম্ভব নয়। পরিবহন খরচ যা-ই দেওয়া হোক, সরকার-নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে এক পয়সাও বেশি দামে বিক্রির সুযোগ নেই। তারপরও যদি কোনো অভিযোগ আসে, তখন আমরা ব্যবস্থা নেব।’
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার দক্ষিণ চরচেঙ্গা গ্রামের কৃষক এ বি সিদ্দিক বাবলু বলেন, ‘ডিলাররা ইউরিয়া সার কেজি ৩০ টাকা ও টিএসপি ৪০ টাকা রাখেন। বেশি দাম নেওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করলে ব্যবসায়ীরা বাড়তি খরচের অজুহাত দেখান।’
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, হাতিয়া উপজেলার সার সংগ্রহ করতে হয় ফেনীর মহিপাল থেকে।
হাতিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল বাছেদ সবুজ জানান, দ্বীপ এলাকায় স্থলভাগের চেয়ে পরিবহন খরচ বেশি হয়। তিনি বলেন, ‘নিঝুম দ্বীপে যে সার যায়, তা সমুদ্র পার হয়ে কয়েকবার লোড-আনলোড করা লাগে। সরকার যদি প্রত্যন্ত বা দূরবর্তী এলাকার জন্য আলাদা পরিবহন খরচ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিত, তাহলে সঠিক মূল্যে ডিলাররা সার বিক্রি করতে পারতেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাড়তি পরিবহন খরচের বিষয়ে উপজেলা সার ও বীজ মনিটরিং কমিটির সভায় আলোচনা করেছি। কিন্তু সমস্যার নিরসন হয়নি। দেশের অন্য প্রান্তিক এলাকায়ও একই অবস্থা। ওপরে জানালে তাঁরা বলেন, এটা তো কেন্দ্রের বিষয়। রেজল্যুশন আকারে আরেকবার পাঠিয়ে দেখব।’
অঞ্চলভেদে পরিবহন খরচ পুনর্নির্ধারণের পরামর্শ
বেশি দামে সার কেনায় প্রান্তিক কৃষকের উৎপাদন খরচ বাড়ছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. পারভেজ আনোয়ার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিবহন খরচের কারণে ডিলার যখন বাড়তি দামে সার বিক্রি করেন, তখন ক্ষতিগ্রস্ত তো কৃষকই হন। দুর্গম অঞ্চল চিহ্নিত করে বাড়তি পরিবহন খরচ দিতে হবে। কৃষক যেন সারা দেশে একই দামে সার পায়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। অঞ্চলভিত্তিক পরিবহন খরচ বিষয়ে একটা গাইডলাইন তৈরি করা যেতে পারে। তাতে কৃষকের আর ক্ষতির মুখে পড়তে হবে না। অসাধু ব্যবসায়ীরাও সুযোগ নিতে পারবে না।
দুর্গম অঞ্চল চিহ্নিত করে সারের পরিবহন খরচ বাড়তি দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘বিষয়টি আমরা ভেবে দেখব।’
ডিলার ও কৃষক পর্যায়ে সম্প্রতি সারের দাম বাড়িয়েছে সরকার। গত ১১ এপ্রিল প্রতি কেজি ইউরিয়া, ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি), ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) ও মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সারের দাম ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষকেরা বর্ধিত দামেও সার পাচ্ছেন না। হাওর, দ্বীপসহ দুর্গম অঞ্চলের কৃষককে সার কিনতে হচ্ছে সরকারিভাবে বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে কেজিপ্রতি ৫-১০ টাকা বেশি দরে। সার ব্যবসায়ীরা বলছেন, সার পরিবহনের জন্য সরকার যে খরচ দেয়, দুর্গম অঞ্চলে নিতে তার চেয়ে বেশি খরচ পড়ে। ফলে বাড়তি দামে সার বেচা ছাড়া উপায় থাকে না। কোনো কোনো এলাকার কৃষি কর্মকর্তারাও বিষয়টির সঙ্গে একমত পোষণ করেন। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, পরিবহন খরচ যা-ই দেওয়া হোক, বেশি দামে বিক্রি করার সুযোগ নেই।
নোয়াখালীর একটি দ্বীপ উপজেলার এক কর্মকর্তা জানান, উপজেলায় নেওয়ার জন্য প্রতি বস্তা সারে পরিবহন বাবদ ৭৫ টাকা দেওয়া হয়। ভ্যাট-কর বাবদ ১০ টাকার মতো কেটে রাখা হয়। থাকে ৬৫ টাকা। মেঘনা নদী পার করে উপজেলায় সার নিতে খরচ হয় ৯৮ টাকা। এভাবে পরিবহন খরচ বাবদ সরকারি বরাদ্দের চেয়ে বস্তাপ্রতি ৩৩ টাকা বেশি খরচ হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার-নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে সার বিক্রি করার কোনো সুযোগ নেই। এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত তালিকা অনুসারে ডিলার পর্যায়ে ইউরিয়া ২৫ টাকা, ডিএপি ১৯ টাকা, টিএসপি ২৫ টাকা, এমওপি ১৮ টাকা কেজি। অন্যদিকে কৃষক পর্যায়ে দাম ইউরিয়া ২৭, ডিএপি ২১, টিএসপি ২৭, এমওপি ২০ টাকা কেজি।
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার মাইজচর ইউনিয়নের মধ্যপাড়া গ্রামের কৃষক আফিল উদ্দিন (৫৫) জানান, সম্প্রতি তিনি ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা ইউরিয়া সার কিনেছেন ১ হাজার ৫০০ টাকায়। প্রতি কেজি সারের দাম পড়েছে ৩০ টাকা। বেশি দিতে হয়েছে কেজিপ্রতি ৩ টাকা।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ অনুবিভাগ) রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমান পদ্ধতি অনুযায়ী সারের দাম বেশি নেওয়ার সুযোগ নেই। বিক্ষিপ্তভাবে কোথাও এমন ঘটনা ঘটলে সেগুলো যাচাই করব। আর প্রমাণ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চার বিঘা জমি আবাদ করেছেন মেহেরপুর সদর উপজেলার করমদী গ্রামের কৃষক মো. স্বপন আলী (৩৪)। তিনি জানান, সম্প্রতি দুই বিঘা পাটের জমিতে দুই বস্তা (১০০ কেজি) ইউরিয়া সার দিতে হয়েছে। প্রতি কেজি ইউরিয়া সার কিনতে হয়েছে ৩০ টাকায়। স্বপন আলী বলেন, ‘ছোট-বড় সব বাজারে সার পাওয়া যায়, তবে বেশি দামে কিনতে হয়—এটাই সমস্যা।’
উপজেলার দেবীপুর বাজারের খুচরা সার বিক্রেতা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘ডিলার থেকে সার কেনার পর পরিবহন খরচ লাগে। দু-এক টাকা বেশি না রাখলে আমাদের পোষায় না।’
মেহেরপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শঙ্কর কুমার মজুমদার বলেন, ‘উপজেলা পর্যায়ে মনিটরিং কমিটি আছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলে আমাদের মনিটরিং করা সম্ভব নয়। পরিবহন খরচ যা-ই দেওয়া হোক, সরকার-নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে এক পয়সাও বেশি দামে বিক্রির সুযোগ নেই। তারপরও যদি কোনো অভিযোগ আসে, তখন আমরা ব্যবস্থা নেব।’
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার দক্ষিণ চরচেঙ্গা গ্রামের কৃষক এ বি সিদ্দিক বাবলু বলেন, ‘ডিলাররা ইউরিয়া সার কেজি ৩০ টাকা ও টিএসপি ৪০ টাকা রাখেন। বেশি দাম নেওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করলে ব্যবসায়ীরা বাড়তি খরচের অজুহাত দেখান।’
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, হাতিয়া উপজেলার সার সংগ্রহ করতে হয় ফেনীর মহিপাল থেকে।
হাতিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল বাছেদ সবুজ জানান, দ্বীপ এলাকায় স্থলভাগের চেয়ে পরিবহন খরচ বেশি হয়। তিনি বলেন, ‘নিঝুম দ্বীপে যে সার যায়, তা সমুদ্র পার হয়ে কয়েকবার লোড-আনলোড করা লাগে। সরকার যদি প্রত্যন্ত বা দূরবর্তী এলাকার জন্য আলাদা পরিবহন খরচ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিত, তাহলে সঠিক মূল্যে ডিলাররা সার বিক্রি করতে পারতেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাড়তি পরিবহন খরচের বিষয়ে উপজেলা সার ও বীজ মনিটরিং কমিটির সভায় আলোচনা করেছি। কিন্তু সমস্যার নিরসন হয়নি। দেশের অন্য প্রান্তিক এলাকায়ও একই অবস্থা। ওপরে জানালে তাঁরা বলেন, এটা তো কেন্দ্রের বিষয়। রেজল্যুশন আকারে আরেকবার পাঠিয়ে দেখব।’
অঞ্চলভেদে পরিবহন খরচ পুনর্নির্ধারণের পরামর্শ
বেশি দামে সার কেনায় প্রান্তিক কৃষকের উৎপাদন খরচ বাড়ছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. পারভেজ আনোয়ার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিবহন খরচের কারণে ডিলার যখন বাড়তি দামে সার বিক্রি করেন, তখন ক্ষতিগ্রস্ত তো কৃষকই হন। দুর্গম অঞ্চল চিহ্নিত করে বাড়তি পরিবহন খরচ দিতে হবে। কৃষক যেন সারা দেশে একই দামে সার পায়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। অঞ্চলভিত্তিক পরিবহন খরচ বিষয়ে একটা গাইডলাইন তৈরি করা যেতে পারে। তাতে কৃষকের আর ক্ষতির মুখে পড়তে হবে না। অসাধু ব্যবসায়ীরাও সুযোগ নিতে পারবে না।
দুর্গম অঞ্চল চিহ্নিত করে সারের পরিবহন খরচ বাড়তি দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘বিষয়টি আমরা ভেবে দেখব।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে