অরূপ রায়, সাভার থেকে
সাভার পৌর এলাকার আড়াপাড়া মহল্লার শিশু এক চাকরি নিয়েছে পোশাক কারখানায়। বছর দেড়েক আগে সে পাশের বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত। করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি শুরু হওয়ায় পড়ালেখা ছেড়ে সে কাজে যোগ দেয়।
সপ্তাহখানেক আগে স্কুল খুলেছে। কিন্তু পরিবারের অনাগ্রহে তার আর স্কুলে যাওয়া হয়নি। শুধু ওই শিশুই নয়, করোনা তার মতো অনেক শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন ওলটপালট করে দিয়েছে।
সাভার উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলায় ১২২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৭ হাজার ৬৬৮। ১২ থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত উপস্থিত ছিল ২১ হাজার ৬০৫ জন। উপস্থিতির হার সাড়ে ৫৭ শতাংশ পর্যন্ত।
বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৪৩। এর মধ্যে উপস্থিত থাকে ২৮০ থেকে ২৯০ জন। বাকি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করেও তাদের স্কুলে আনা সম্ভব হচ্ছে না।
কাজে যোগ দেওয়া শিশুর বাবা লিটন মিয়া বলেন, তিনি ব্যাটারির ব্যবসা করতেন। করোনার কারণে ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেলে চরম অর্থসংকটে পড়ে তাঁর পরিবার। এ অবস্থায় অনেকটা নিরুপায় হয়েই শিশু লিমাকে কাজে দিয়েছিলেন। মেয়ের বেতন আর নিজের সামান্য উপার্জনে কোনো রকমে খেয়ে-পরে বেঁচে রয়েছেন। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিলেও মেয়েকে আর স্কুলে পাঠানোর ইচ্ছে নেই তাঁর।
বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসিমা হায়দার বলেন, তাঁর স্কুলের অধিকাংশ শিক্ষার্থী বেদে সম্প্রদায়ের। যাদের প্রায় সবাই দরিদ্র। দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় অনেকের বিয়ে হয়ে গেছে। অনেকে কাজ জোগাড় করে নিয়েছে। এ কারণে তাঁর বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর উপস্থিতির হার কমে গেছে।
একই কারণে শিক্ষার্থী উপস্থিতির হার কমে গেছে সাভার মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। গত এক সপ্তাহে এক দিনও বিদ্যালয়ে আসেনি পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রী। খোঁজ নিয়ে জানা গেল করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি শুরুর কয়েক মাস পর তার বাবা মারা যান। এরপর সে বরিশালে তার মামাবাড়ি চলে যায়।
ওই শিশর সৎ মা শিখা সরকার বলেন, অর্পিতার বাবা লিটন সরকার সাভারের ব্যাংক কলোনিতে থেকে একটি টেলিভিশন সার্ভিসিং সেন্টারে চাকরি করতেন। করোনার কারণে গত বছর জুলাই মাসে সেন্টারটি বন্ধ হয়ে গেলে তিনি বেকার হয়ে পড়েন। এরপর তাঁরা বরিশালে গ্রামের বাড়ি চলে যান। সেখানে থাকা অবস্থায় গত মার্চ মাসে তাঁর স্বামী মারা যান। স্বামীর মৃত্যুর পর তিনি বাবার বাড়ি চলে যান। ওই শিশু আর তার ছোট বোনকে পাঠিয়ে দেন তাদের মামার বাড়িতে।
রং মিস্ত্রির সহকারীর কাজ করে পৌর এলাকার মধ্যপাড়ার আব্দুল মান্নানের ছেলে। বছর দেড়েক আগে সে সাভার মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ালেখা করত। করোনার কারণে পরীক্ষা ছাড়াই এ বছর তাকে পঞ্চম শ্রেণিতে তুলে দেওয়া হয়। কিন্তু কাজে যুক্ত থাকায় সে বিদ্যালয়ে যায় না।
জানতে চাইলে ওই শিশি বলে, তার বাবা রাজমিস্ত্রির কাজ করেন। করোনার কারণে বাবার আয় কমে গেছে। এ কারণে বাবাকে সহায়তা করতে সে কাজে ঢুকেছে। তার আর পড়ালেখা হবে না বলে জানায়।
সাভার মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক দেলোয়ারা আক্তার বলেন, বিদ্যালয় খুলে দেওয়ার পর যেসব শিক্ষার্থী আসছে না, তাদের বাড়ি বাড়ি যাওয়া হচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থীর ঠিকানা অনুযায়ী গিয়ে পাওয়া যাচ্ছে না। করোনার কারণে তারা গ্রামের বাড়ি চলে গেছে। যারা আছে, তাদের অনেকেই পড়ালেখা ছেড়ে বিভিন্ন পেশা বেছে নিয়েছে।
বিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আম্বর আলী বলেন, তাঁর বিদ্যালয়ে ১ হাজার ১৩৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে উপস্থিত থাকে ৭০০ থেকে ৭৫০ জন। বাকি শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা সাভারে আছে, তাদের বিদ্যালয়মুখী করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
আশুলিয়ার সিন্দুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৩। এর মধ্যে গতকাল বুধবার উপস্থিত ছিল ১৮ জন। ওই শ্রেণিতে অন্যান্য দিনের উপস্থিতির হার প্রায় একই।
শ্রেণি শিক্ষক সাবরিনা সুজাত বলেন, অনেকে এলাকা ছেড়ে চলে গেছে। দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় অনেকে মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছে। তবে শহরের তুলনায় গ্রামের স্কুলের উপস্থিতির হার বেশি।
জানতে চাইলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তাবশিরা ইসলাম লীজা বলেন, করোনায় বাল্যবিবাহ, অসুস্থতা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার কারণে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে উপস্থিতির হার কমে গেছে। ঝরে পড়া এসব শিক্ষার্থীর শ্রেণিকক্ষে ফিরিয়ে আনাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। অভিভাবকদের বুঝিয়ে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে ফেরাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে।
সাভার পৌর এলাকার আড়াপাড়া মহল্লার শিশু এক চাকরি নিয়েছে পোশাক কারখানায়। বছর দেড়েক আগে সে পাশের বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত। করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি শুরু হওয়ায় পড়ালেখা ছেড়ে সে কাজে যোগ দেয়।
সপ্তাহখানেক আগে স্কুল খুলেছে। কিন্তু পরিবারের অনাগ্রহে তার আর স্কুলে যাওয়া হয়নি। শুধু ওই শিশুই নয়, করোনা তার মতো অনেক শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন ওলটপালট করে দিয়েছে।
সাভার উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলায় ১২২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৭ হাজার ৬৬৮। ১২ থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত উপস্থিত ছিল ২১ হাজার ৬০৫ জন। উপস্থিতির হার সাড়ে ৫৭ শতাংশ পর্যন্ত।
বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৪৩। এর মধ্যে উপস্থিত থাকে ২৮০ থেকে ২৯০ জন। বাকি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করেও তাদের স্কুলে আনা সম্ভব হচ্ছে না।
কাজে যোগ দেওয়া শিশুর বাবা লিটন মিয়া বলেন, তিনি ব্যাটারির ব্যবসা করতেন। করোনার কারণে ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেলে চরম অর্থসংকটে পড়ে তাঁর পরিবার। এ অবস্থায় অনেকটা নিরুপায় হয়েই শিশু লিমাকে কাজে দিয়েছিলেন। মেয়ের বেতন আর নিজের সামান্য উপার্জনে কোনো রকমে খেয়ে-পরে বেঁচে রয়েছেন। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিলেও মেয়েকে আর স্কুলে পাঠানোর ইচ্ছে নেই তাঁর।
বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসিমা হায়দার বলেন, তাঁর স্কুলের অধিকাংশ শিক্ষার্থী বেদে সম্প্রদায়ের। যাদের প্রায় সবাই দরিদ্র। দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় অনেকের বিয়ে হয়ে গেছে। অনেকে কাজ জোগাড় করে নিয়েছে। এ কারণে তাঁর বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর উপস্থিতির হার কমে গেছে।
একই কারণে শিক্ষার্থী উপস্থিতির হার কমে গেছে সাভার মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। গত এক সপ্তাহে এক দিনও বিদ্যালয়ে আসেনি পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রী। খোঁজ নিয়ে জানা গেল করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি শুরুর কয়েক মাস পর তার বাবা মারা যান। এরপর সে বরিশালে তার মামাবাড়ি চলে যায়।
ওই শিশর সৎ মা শিখা সরকার বলেন, অর্পিতার বাবা লিটন সরকার সাভারের ব্যাংক কলোনিতে থেকে একটি টেলিভিশন সার্ভিসিং সেন্টারে চাকরি করতেন। করোনার কারণে গত বছর জুলাই মাসে সেন্টারটি বন্ধ হয়ে গেলে তিনি বেকার হয়ে পড়েন। এরপর তাঁরা বরিশালে গ্রামের বাড়ি চলে যান। সেখানে থাকা অবস্থায় গত মার্চ মাসে তাঁর স্বামী মারা যান। স্বামীর মৃত্যুর পর তিনি বাবার বাড়ি চলে যান। ওই শিশু আর তার ছোট বোনকে পাঠিয়ে দেন তাদের মামার বাড়িতে।
রং মিস্ত্রির সহকারীর কাজ করে পৌর এলাকার মধ্যপাড়ার আব্দুল মান্নানের ছেলে। বছর দেড়েক আগে সে সাভার মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ালেখা করত। করোনার কারণে পরীক্ষা ছাড়াই এ বছর তাকে পঞ্চম শ্রেণিতে তুলে দেওয়া হয়। কিন্তু কাজে যুক্ত থাকায় সে বিদ্যালয়ে যায় না।
জানতে চাইলে ওই শিশি বলে, তার বাবা রাজমিস্ত্রির কাজ করেন। করোনার কারণে বাবার আয় কমে গেছে। এ কারণে বাবাকে সহায়তা করতে সে কাজে ঢুকেছে। তার আর পড়ালেখা হবে না বলে জানায়।
সাভার মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক দেলোয়ারা আক্তার বলেন, বিদ্যালয় খুলে দেওয়ার পর যেসব শিক্ষার্থী আসছে না, তাদের বাড়ি বাড়ি যাওয়া হচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থীর ঠিকানা অনুযায়ী গিয়ে পাওয়া যাচ্ছে না। করোনার কারণে তারা গ্রামের বাড়ি চলে গেছে। যারা আছে, তাদের অনেকেই পড়ালেখা ছেড়ে বিভিন্ন পেশা বেছে নিয়েছে।
বিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আম্বর আলী বলেন, তাঁর বিদ্যালয়ে ১ হাজার ১৩৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে উপস্থিত থাকে ৭০০ থেকে ৭৫০ জন। বাকি শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা সাভারে আছে, তাদের বিদ্যালয়মুখী করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
আশুলিয়ার সিন্দুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৩। এর মধ্যে গতকাল বুধবার উপস্থিত ছিল ১৮ জন। ওই শ্রেণিতে অন্যান্য দিনের উপস্থিতির হার প্রায় একই।
শ্রেণি শিক্ষক সাবরিনা সুজাত বলেন, অনেকে এলাকা ছেড়ে চলে গেছে। দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় অনেকে মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছে। তবে শহরের তুলনায় গ্রামের স্কুলের উপস্থিতির হার বেশি।
জানতে চাইলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তাবশিরা ইসলাম লীজা বলেন, করোনায় বাল্যবিবাহ, অসুস্থতা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার কারণে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে উপস্থিতির হার কমে গেছে। ঝরে পড়া এসব শিক্ষার্থীর শ্রেণিকক্ষে ফিরিয়ে আনাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। অভিভাবকদের বুঝিয়ে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে ফেরাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে