গোলাম রব্বানী ছোটনের পদত্যাগের পর নারী ফুটবলের দায়িত্ব সাইফুল বারী টিটুর কাঁধে। আপাতত এশিয়ান গেমস পর্যন্তই তাঁর যাত্রা। প্রথমবারের মতো নারী ফুটবলে কোচিং, এশিয়াডে বাংলাদেশের লক্ষ্য নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন টিটু। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন নাজিম আল শমষের
প্রশ্ন: এ কদিনে মেয়েদের কেমন উন্নতি দেখলেন?
সাইফুল বারী টিটু: মেয়েদের দুটো দল নিয়েই কাজ করতে হচ্ছে। অনূর্ধ্ব-১৭ দলের ফিটনেস তুলনামূলক ভালো। বড়দেরও ভালো। সারা বছরই ওরা অনুশীলন করে। এশিয়াডে আমরা যাদের বিপক্ষে খেলব—জাপান, ভিয়েতনাম ও নেপাল; আমাদের জন্য অসম লড়াই বলা চলে। জাপান, ভিয়েতনাম বিশ্বকাপ খেলা দল। জাপান তো গত এশিয়ান গেমসে সোনাও জিতেছে। তাদের সঙ্গে অনেক কঠিন হবে খেলা। হয়তো আমরা নেপালের সঙ্গে জেতার লক্ষ্য নিয়েই যাব। এমনি মেয়েরা সারা বছর অনুশীলনের মধ্যেই ছিল, ছোটন-পলদের অধীনে কোচিং করেছে। হয়তো খুব বেশি ম্যাচ পায়নি, শেষ দিকে অনুশীলনেও একটু ঘাটতি ছিল। তবে সব মিলিয়ে আমি ইতিবাচক। আমাদের খুব ভালো খেলতে হবে। মেয়েরা খুব শৃঙ্খল, তারা কথা শোনে। কোন কাজটা কীভাবে হবে, তাতে মনোযোগ আছে। এখন পর্যন্ত বেশ উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: মেয়েদের ফিটনেসে যদি ঘাটতি থাকে, সেই ঘাটতি কোথায়?
টিটু: দলে অনেকের হয়তো চোট ছিল। কৃষ্ণা এখন মোটামুটি চোট কাটিয়ে উঠেছে, অনুশীলনে ফেরায় অপেক্ষার। বড় দলগুলোর সঙ্গে খেলার মূল শক্তি ফিটনেস। ২০১৯ নারী বিশ্বকাপের সঙ্গে এবারের বিশ্বকাপের মূল পার্থক্য ছিল কিন্তু ফিটনেসে। ছোট দলগুলো বড় প্রতিপক্ষকে কাঁপিয়ে দিয়েছে ফিটনেসে এগিয়ে থেকে। এশিয়াডে আমরা যাদের বিপক্ষে খেলব, সেখানে এটাই বড় একটা ফ্যাক্টর হবে। ট্যাকটিক্যাল, টেকনিক্যালি ওদের সঙ্গে আমাদের পেরে ওঠার সম্ভাবনা কম। এই পার্থক্যটা পূরণ করতে হলে অন্য রকম ফিটনেস দরকার পড়বে। আমি বলব না আমাদের ফিটনেস কম বা খারাপ। কিন্তু ওদের সঙ্গে খেলতে হলে আমাদের আরও ভালো করতে হবে।
প্রশ্ন: জাপান-ভিয়েতনাম বিশ্বকাপ খেলা দল। নেপালের সঙ্গে সাফ ছাড়া আমাদের আর কোনো জয়ের রেকর্ড নেই। এমন প্রতিপক্ষদের বিপক্ষে খেলতে হলে কয়েকটি প্রস্তুতি ম্যাচ হলে ভালো হতো না?
টিটু: আমরা চেষ্টা করব। এশিয়ান গেমসে যখন আমরা যাব, তখন যদি কোনো দল ফাঁকা থাকে, তখন আমরা খোঁজ নেব। এটা আমার চিন্তায় আছে। ২০১৪ সালে যখন আমি এশিয়ান গেমসে গিয়েছিলাম জাতীয় দলের সঙ্গে, ভিয়েতনামের সঙ্গে খেলেছিলাম। আমরা এ নিয়ে প্রাথমিক আলাপ করেছি, দেখি সম্ভব হয় কি না।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারের প্রায় পুরোটা সময় ছেলেদের কোচিং করিয়েছেন। ছেলে আর মেয়েদের দলের কোচিংয়ের পার্থক্যটা কোথায় দেখছেন?
টিটু: মূল পার্থক্য হচ্ছে, ছেলেরা তো শক্তির দিক থেকে এগিয়ে। আমি যে ছন্দে অনুশীলন চাই, সেখানে ছেলেদের এক রকম ছন্দ থাকে, মেয়েদের ছন্দ থাকে আরেক রকম। মেয়েদের একটু কমই থাকবে, এটা মূলত শারীরিক গঠনের কারণে। তবে মেয়েদের আন্তরিকতাটা একটু বেশি মনে হয়েছে। ছেলেদেরও আছে, বিশেষ করে যত দলে কাজ করেছি, সবাই সহযোগিতা করেছে। তবে মেয়েদের কাজে মনোযোগটা একটু বেশি চোখে পড়েছে। তাদের শেখার আগ্রহ প্রচুর।
প্রশ্ন: নারী ফুটবলাররা প্রায় পুরোটা সময় গোলাম রব্বানী ছোটনের অধীনে খেলেছে। তাঁর একটা ছায়া বলতে গেলে সব সময়ই ছিল বা আছে। মেয়েরা কি সেই ছায়া থেকে বের হয়ে আসতে পেরেছে বলে মনে হয়?
টিটু: ফুটবল ক্যারিয়ারে কোচ আসবে, যাবে। ছোটন দীর্ঘ সময় তাদের কোচ ছিল। তাদের বলেছি যে ছোটন তোমাদের জীবনে যেভাবে জড়িয়ে ছিল, সেটা তো আমি সরাতে পারব না, তোমাদের মনে থাকবেই। ছোটন স্যারের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা, তার প্রতি তোমাদের শ্রদ্ধা তোমাদের একটি স্মৃতি। কিন্তু আমি জোর করে তোমাদের কাছ থেকে কোনো শ্রদ্ধা আদায় করতে চাইব না। আমি আমার মতো কাজ করব। আমার কাজ দেখে যদি তোমরা আমাকে শ্রদ্ধা করো, বিশ্বাস করো, তাহলে সেটাই আমার পাওয়া। আমি সেভাবেই কাজ করছি। আসলে কোচ হচ্ছে পেশাদার। ছেলেদের দল হোক কিংবা মেয়েদের দল—কোচিংয়ের নীতি সব সময়ই এক। মেয়েরা কীভাবে আগে ভালো করেছে, সেটা জানার চেষ্টা করছি, ভালো করতে হলে আমাকে কী করতে হবে, সেটাও জানার চেষ্টা করছি। মেয়েদের যে বিষয়টা ইতিবাচক, সেটা তো আমার বদলানোর প্রয়োজন নেই।
প্রশ্ন: ক্লাব ফুটবলে শেষ দুই ক্লাবে আপনার বিদায়টা ভালো হয়নি। এশিয়ান গেমসের পর কি আপনার ছেলেদের ফুটবলেই ফেরার পরিকল্পনা, নাকি নারী ফুটবলে এগিয়ে যেতে চান?
টিটু: মেয়েদের সঙ্গে আমার তিন মাসের চুক্তি, এখনই কী হবে, সেটা বলা যাচ্ছে না। দেখা যাক...। ক্লাব ফুটবলে তো সম্ভাবনা কম। কারণ, প্রায় সব ক্লাবই দল গুছিয়ে ফেলেছে, কেউই আমার সঙ্গে যোগাযোগও করেনি। আমি ধরে নিয়েছি, ক্লাব ফুটবলে আমার আপাতত ফেরা হবে না। দেখি বাফুফেতেই ছেলেদের অন্য দলের সঙ্গে বা যেটাই হোক...তিন মাসের চুক্তি আগে শেষ হোক।
প্রশ্ন: বাফুফে যদি নারী ফুটবল নিয়েই কাজ করার প্রস্তাব দেয়, আপনি তখন জাতীয় দল নিয়েই কাজ করতে চাইবেন, নাকি ছোটনের মতো বয়সভিত্তিক সব দল নিয়েই কাজ করতে চাইবেন?
টিটু: মেয়েদের সব দলই যদি সারা বছর অনুশীলন করে, তাহলে তো ওই দায়িত্ব নিতেই হবে। একটা দল নিয়ে কাজ করলে হবে না।
গোলাম রব্বানী ছোটনের পদত্যাগের পর নারী ফুটবলের দায়িত্ব সাইফুল বারী টিটুর কাঁধে। আপাতত এশিয়ান গেমস পর্যন্তই তাঁর যাত্রা। প্রথমবারের মতো নারী ফুটবলে কোচিং, এশিয়াডে বাংলাদেশের লক্ষ্য নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন টিটু। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন নাজিম আল শমষের
প্রশ্ন: এ কদিনে মেয়েদের কেমন উন্নতি দেখলেন?
সাইফুল বারী টিটু: মেয়েদের দুটো দল নিয়েই কাজ করতে হচ্ছে। অনূর্ধ্ব-১৭ দলের ফিটনেস তুলনামূলক ভালো। বড়দেরও ভালো। সারা বছরই ওরা অনুশীলন করে। এশিয়াডে আমরা যাদের বিপক্ষে খেলব—জাপান, ভিয়েতনাম ও নেপাল; আমাদের জন্য অসম লড়াই বলা চলে। জাপান, ভিয়েতনাম বিশ্বকাপ খেলা দল। জাপান তো গত এশিয়ান গেমসে সোনাও জিতেছে। তাদের সঙ্গে অনেক কঠিন হবে খেলা। হয়তো আমরা নেপালের সঙ্গে জেতার লক্ষ্য নিয়েই যাব। এমনি মেয়েরা সারা বছর অনুশীলনের মধ্যেই ছিল, ছোটন-পলদের অধীনে কোচিং করেছে। হয়তো খুব বেশি ম্যাচ পায়নি, শেষ দিকে অনুশীলনেও একটু ঘাটতি ছিল। তবে সব মিলিয়ে আমি ইতিবাচক। আমাদের খুব ভালো খেলতে হবে। মেয়েরা খুব শৃঙ্খল, তারা কথা শোনে। কোন কাজটা কীভাবে হবে, তাতে মনোযোগ আছে। এখন পর্যন্ত বেশ উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: মেয়েদের ফিটনেসে যদি ঘাটতি থাকে, সেই ঘাটতি কোথায়?
টিটু: দলে অনেকের হয়তো চোট ছিল। কৃষ্ণা এখন মোটামুটি চোট কাটিয়ে উঠেছে, অনুশীলনে ফেরায় অপেক্ষার। বড় দলগুলোর সঙ্গে খেলার মূল শক্তি ফিটনেস। ২০১৯ নারী বিশ্বকাপের সঙ্গে এবারের বিশ্বকাপের মূল পার্থক্য ছিল কিন্তু ফিটনেসে। ছোট দলগুলো বড় প্রতিপক্ষকে কাঁপিয়ে দিয়েছে ফিটনেসে এগিয়ে থেকে। এশিয়াডে আমরা যাদের বিপক্ষে খেলব, সেখানে এটাই বড় একটা ফ্যাক্টর হবে। ট্যাকটিক্যাল, টেকনিক্যালি ওদের সঙ্গে আমাদের পেরে ওঠার সম্ভাবনা কম। এই পার্থক্যটা পূরণ করতে হলে অন্য রকম ফিটনেস দরকার পড়বে। আমি বলব না আমাদের ফিটনেস কম বা খারাপ। কিন্তু ওদের সঙ্গে খেলতে হলে আমাদের আরও ভালো করতে হবে।
প্রশ্ন: জাপান-ভিয়েতনাম বিশ্বকাপ খেলা দল। নেপালের সঙ্গে সাফ ছাড়া আমাদের আর কোনো জয়ের রেকর্ড নেই। এমন প্রতিপক্ষদের বিপক্ষে খেলতে হলে কয়েকটি প্রস্তুতি ম্যাচ হলে ভালো হতো না?
টিটু: আমরা চেষ্টা করব। এশিয়ান গেমসে যখন আমরা যাব, তখন যদি কোনো দল ফাঁকা থাকে, তখন আমরা খোঁজ নেব। এটা আমার চিন্তায় আছে। ২০১৪ সালে যখন আমি এশিয়ান গেমসে গিয়েছিলাম জাতীয় দলের সঙ্গে, ভিয়েতনামের সঙ্গে খেলেছিলাম। আমরা এ নিয়ে প্রাথমিক আলাপ করেছি, দেখি সম্ভব হয় কি না।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারের প্রায় পুরোটা সময় ছেলেদের কোচিং করিয়েছেন। ছেলে আর মেয়েদের দলের কোচিংয়ের পার্থক্যটা কোথায় দেখছেন?
টিটু: মূল পার্থক্য হচ্ছে, ছেলেরা তো শক্তির দিক থেকে এগিয়ে। আমি যে ছন্দে অনুশীলন চাই, সেখানে ছেলেদের এক রকম ছন্দ থাকে, মেয়েদের ছন্দ থাকে আরেক রকম। মেয়েদের একটু কমই থাকবে, এটা মূলত শারীরিক গঠনের কারণে। তবে মেয়েদের আন্তরিকতাটা একটু বেশি মনে হয়েছে। ছেলেদেরও আছে, বিশেষ করে যত দলে কাজ করেছি, সবাই সহযোগিতা করেছে। তবে মেয়েদের কাজে মনোযোগটা একটু বেশি চোখে পড়েছে। তাদের শেখার আগ্রহ প্রচুর।
প্রশ্ন: নারী ফুটবলাররা প্রায় পুরোটা সময় গোলাম রব্বানী ছোটনের অধীনে খেলেছে। তাঁর একটা ছায়া বলতে গেলে সব সময়ই ছিল বা আছে। মেয়েরা কি সেই ছায়া থেকে বের হয়ে আসতে পেরেছে বলে মনে হয়?
টিটু: ফুটবল ক্যারিয়ারে কোচ আসবে, যাবে। ছোটন দীর্ঘ সময় তাদের কোচ ছিল। তাদের বলেছি যে ছোটন তোমাদের জীবনে যেভাবে জড়িয়ে ছিল, সেটা তো আমি সরাতে পারব না, তোমাদের মনে থাকবেই। ছোটন স্যারের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা, তার প্রতি তোমাদের শ্রদ্ধা তোমাদের একটি স্মৃতি। কিন্তু আমি জোর করে তোমাদের কাছ থেকে কোনো শ্রদ্ধা আদায় করতে চাইব না। আমি আমার মতো কাজ করব। আমার কাজ দেখে যদি তোমরা আমাকে শ্রদ্ধা করো, বিশ্বাস করো, তাহলে সেটাই আমার পাওয়া। আমি সেভাবেই কাজ করছি। আসলে কোচ হচ্ছে পেশাদার। ছেলেদের দল হোক কিংবা মেয়েদের দল—কোচিংয়ের নীতি সব সময়ই এক। মেয়েরা কীভাবে আগে ভালো করেছে, সেটা জানার চেষ্টা করছি, ভালো করতে হলে আমাকে কী করতে হবে, সেটাও জানার চেষ্টা করছি। মেয়েদের যে বিষয়টা ইতিবাচক, সেটা তো আমার বদলানোর প্রয়োজন নেই।
প্রশ্ন: ক্লাব ফুটবলে শেষ দুই ক্লাবে আপনার বিদায়টা ভালো হয়নি। এশিয়ান গেমসের পর কি আপনার ছেলেদের ফুটবলেই ফেরার পরিকল্পনা, নাকি নারী ফুটবলে এগিয়ে যেতে চান?
টিটু: মেয়েদের সঙ্গে আমার তিন মাসের চুক্তি, এখনই কী হবে, সেটা বলা যাচ্ছে না। দেখা যাক...। ক্লাব ফুটবলে তো সম্ভাবনা কম। কারণ, প্রায় সব ক্লাবই দল গুছিয়ে ফেলেছে, কেউই আমার সঙ্গে যোগাযোগও করেনি। আমি ধরে নিয়েছি, ক্লাব ফুটবলে আমার আপাতত ফেরা হবে না। দেখি বাফুফেতেই ছেলেদের অন্য দলের সঙ্গে বা যেটাই হোক...তিন মাসের চুক্তি আগে শেষ হোক।
প্রশ্ন: বাফুফে যদি নারী ফুটবল নিয়েই কাজ করার প্রস্তাব দেয়, আপনি তখন জাতীয় দল নিয়েই কাজ করতে চাইবেন, নাকি ছোটনের মতো বয়সভিত্তিক সব দল নিয়েই কাজ করতে চাইবেন?
টিটু: মেয়েদের সব দলই যদি সারা বছর অনুশীলন করে, তাহলে তো ওই দায়িত্ব নিতেই হবে। একটা দল নিয়ে কাজ করলে হবে না।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে