সিলেট প্রতিনিধি
ঢাকায় আদালত প্রাঙ্গণ থেকে পুলিশের চোখে স্প্রে ছিটিয়ে দুই জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনার পর সিলেটের কারাগার কর্তৃপক্ষ বিশেষ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। সেই সঙ্গে কারারক্ষীদের দায়িত্ব পালনেও আনা হয়েছে পরিবর্তন।
এ ছাড়া কারাবন্দীরা যাতে কোনো গোপন বৈঠক ও সলাপরামর্শ করতে না পারেন, সে জন্যও বাড়তি নজর রাখা হচ্ছে। কারা অধিদপ্তর জঙ্গিদের থাকা, খাওয়া ও চলাফেরায় নজরদারি আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বাড়িয়েছে।
পাশাপাশি কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকা জঙ্গিসহ ফাঁসির আসামিদের শিকল (ডান্ডাবেড়ি) পরিয়ে রাখা হচ্ছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, সিলেটে বর্তমানে নতুন ও পুরোনো দুটি কারাগার রয়েছে। ১৭৮৯ সালে আসামের কালেক্টর জন উইলিশ সিলেট কারাগার প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীকালে বাংলাদেশ সরকার ১৯৯৭ সালের ৩ মার্চ কারাগারটি কেন্দ্রীয় কারাগারে উন্নীত করে। এই কারাগারের মোট ২৪ দশমিক ৭৬ একর জায়গার মধ্যে ভেতরে আছে ১০ দশমিক ৫০ একর এবং কারাগারের বাইরে ১৪ দশমিক ২৬ একর। ২০১৮ সালের ৯ সেপ্টেম্বর থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সুরক্ষা সেবা বিভাগের নির্দেশনা মোতাবেক সিলেট পুরোনো কারাগারকে ‘সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার-২’ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। বর্তমানে এই কারাগারে ২৭ জন সাজাপ্রাপ্ত বন্দী রয়েছেন। এসব বন্দীর নিরাপত্তা ও কারাগারের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ৪৭ জন কর্মচারী নিয়োজিত রয়েছেন।
এদিকে, ২২৯ বছরের পুরোনো কারাগারে বন্দীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই হাজার বন্দী ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এবং ভবিষ্যতে আরও দুই হাজার বন্দীর ধারণক্ষমতা বৃদ্ধির সুযোগ রেখে সিলেট বাদাঘাটে নির্মিত হয় সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার-১। ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কারাগারের উদ্বোধন করেন। ২০১৯ সালের ১১ জানুয়ারি এই কারাগারে বন্দী স্থানান্তর করা হয়।
কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, এই কারাগারে বন্দী ধারণক্ষমতা মোট দুই হাজার। এর মধ্যে হাজতি ১ হাজার ৫১০ জন এবং কয়েদি ৪৯০ জন। হাজতিদের মধ্যে পুরুষ ১ হাজার ৪৪০ জন এবং নারী ৭০ জন। কয়েদিদের মধ্যে পুরুষ ৪৬০ এবং নারী ৩০ জন। অনুমোদিত জনবল ৪৫২ জনের স্থলে রয়েছে ৩৭৮ জন।
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মুহম্মদ মঞ্জুর হোসেন বলেন, বর্তমানে কারাগারে ২ হাজার ৬৫০ জন বন্দী রয়েছেন। এর মধ্যে জঙ্গিসহ ৯১ জন ফাঁসির আসামি রাখা হয়েছে নতুন এই কারাগারের কনডেম সেলে। বিভিন্ন জেলায় মামলার হাজিরা দেওয়ার জন্য জঙ্গিদের তিনজনকে ইতিমধ্যে এই কারাগার থেকে অন্যত্র নেওয়া হয়েছে। তবে অধিক নিরাপত্তায় এক কারাগার থেকে অন্য কারাগারে জঙ্গিদের আনা হয়ে থাকে। কারাগারের নিরাপত্তায় কারারক্ষীর সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে।
ঢাকায় আদালত প্রাঙ্গণ থেকে পুলিশের চোখে স্প্রে ছিটিয়ে দুই জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনার পর সিলেটের কারাগার কর্তৃপক্ষ বিশেষ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। সেই সঙ্গে কারারক্ষীদের দায়িত্ব পালনেও আনা হয়েছে পরিবর্তন।
এ ছাড়া কারাবন্দীরা যাতে কোনো গোপন বৈঠক ও সলাপরামর্শ করতে না পারেন, সে জন্যও বাড়তি নজর রাখা হচ্ছে। কারা অধিদপ্তর জঙ্গিদের থাকা, খাওয়া ও চলাফেরায় নজরদারি আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বাড়িয়েছে।
পাশাপাশি কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকা জঙ্গিসহ ফাঁসির আসামিদের শিকল (ডান্ডাবেড়ি) পরিয়ে রাখা হচ্ছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, সিলেটে বর্তমানে নতুন ও পুরোনো দুটি কারাগার রয়েছে। ১৭৮৯ সালে আসামের কালেক্টর জন উইলিশ সিলেট কারাগার প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীকালে বাংলাদেশ সরকার ১৯৯৭ সালের ৩ মার্চ কারাগারটি কেন্দ্রীয় কারাগারে উন্নীত করে। এই কারাগারের মোট ২৪ দশমিক ৭৬ একর জায়গার মধ্যে ভেতরে আছে ১০ দশমিক ৫০ একর এবং কারাগারের বাইরে ১৪ দশমিক ২৬ একর। ২০১৮ সালের ৯ সেপ্টেম্বর থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সুরক্ষা সেবা বিভাগের নির্দেশনা মোতাবেক সিলেট পুরোনো কারাগারকে ‘সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার-২’ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। বর্তমানে এই কারাগারে ২৭ জন সাজাপ্রাপ্ত বন্দী রয়েছেন। এসব বন্দীর নিরাপত্তা ও কারাগারের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ৪৭ জন কর্মচারী নিয়োজিত রয়েছেন।
এদিকে, ২২৯ বছরের পুরোনো কারাগারে বন্দীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই হাজার বন্দী ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এবং ভবিষ্যতে আরও দুই হাজার বন্দীর ধারণক্ষমতা বৃদ্ধির সুযোগ রেখে সিলেট বাদাঘাটে নির্মিত হয় সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার-১। ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কারাগারের উদ্বোধন করেন। ২০১৯ সালের ১১ জানুয়ারি এই কারাগারে বন্দী স্থানান্তর করা হয়।
কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, এই কারাগারে বন্দী ধারণক্ষমতা মোট দুই হাজার। এর মধ্যে হাজতি ১ হাজার ৫১০ জন এবং কয়েদি ৪৯০ জন। হাজতিদের মধ্যে পুরুষ ১ হাজার ৪৪০ জন এবং নারী ৭০ জন। কয়েদিদের মধ্যে পুরুষ ৪৬০ এবং নারী ৩০ জন। অনুমোদিত জনবল ৪৫২ জনের স্থলে রয়েছে ৩৭৮ জন।
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মুহম্মদ মঞ্জুর হোসেন বলেন, বর্তমানে কারাগারে ২ হাজার ৬৫০ জন বন্দী রয়েছেন। এর মধ্যে জঙ্গিসহ ৯১ জন ফাঁসির আসামি রাখা হয়েছে নতুন এই কারাগারের কনডেম সেলে। বিভিন্ন জেলায় মামলার হাজিরা দেওয়ার জন্য জঙ্গিদের তিনজনকে ইতিমধ্যে এই কারাগার থেকে অন্যত্র নেওয়া হয়েছে। তবে অধিক নিরাপত্তায় এক কারাগার থেকে অন্য কারাগারে জঙ্গিদের আনা হয়ে থাকে। কারাগারের নিরাপত্তায় কারারক্ষীর সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে