মারুফ কিবরিয়া ও মিজানুর রহমান রিয়াদ, নোয়াখালী থেকে
সেনবাগ উপজেলা ও সোনাইমুড়ীর আংশিক এলাকা নিয়ে গঠিত সংসদীয় আসন নোয়াখালী-২। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসনটিতে নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট করছেন বর্তমান সংসদ সদস্য (এমপি) মোর্শেদ আলম। বিগত দুটি নির্বাচনে খুব সহজেই জিতে আসা এই প্রার্থী এবার স্বস্তিতে নেই মোটেও। বিএনপি ভোটে নেই, তারপরও এবার কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হতে হবে তাঁকে। টেক্কা দিতে হবে নিজ দলেরই তিন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে।
শুধু নোয়াখালী-২ নয়, জেলার ৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে তিনটিতেই নৌকা ডোবার ভয় আছে এই নির্বাচনে। তিনটি আসনেই আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি লড়বেন ওই দলের প্রভাবশালী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এরই মধ্যে এসব আসনের বিভিন্ন স্থানে সংঘাতের ঘটনাও ঘটেছে।
নোয়াখালী-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি ও বাফুফের ভাইস প্রেসিডেন্ট আতাউর রহমান ভূইয়া মানিক। নির্মাণ খাতে দেশের অন্যতম বড় প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশনের কর্ণধার তিনি। নির্বাচনে তাঁর প্রতীক কাঁচি। এ ছাড়া সেনবাগ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লায়ন মো. জাহাঙ্গীর আলম মানিক, জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. জামাল উদ্দিন, সেনবাগ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাফর আহম্মেদ চৌধুরীসহ আওয়ামী লীগের একটা পক্ষ নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন এবার। ভোটের দিনক্ষণ যতই কাছে আসছে, ততই নানা শঙ্কা ও আতঙ্ক ভর করছে সেখানে। কারণ, নির্বাচনী প্রচার শুরুর পরপর স্বতন্ত্র প্রার্থী ও আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের শুরু হয় এই আসনে। গত শনিবার আতাউর রহমান ভূইয়ার সমর্থক ও ছাতারপাইয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুর রহমানের ঠনারপাড়া গ্রামের বাড়িতে গুলি, ককটেল হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটেছে।
নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর উপজেলা) আসনে নৌকার প্রার্থী তিনবারের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. একরামুল করিম চৌধুরী। এই আসনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও সাবেক স্পিকার আবদুল মালেক উকিলের ভাতিজা শিহাব উদ্দিন শাহীন। তাঁর প্রতীক ট্রাক।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, একসময় একরামুল ও শাহীন এক মঞ্চে রাজনীতি করলেও এখন তাঁদের পথ আলাদা। জেলা আওয়ামী লীগের পদ-পদবি নিয়ে দুজনের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে। এরপর দলীয় মনোনয়ন পাওয়া না-পাওয়ায় সেই দ্বন্দ্ব আরও ঘনীভূত হয়। সেই সঙ্গে এই দুই প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচার নিয়ে ব্যাপক সংঘর্ষের শুরু হয়েছে তাঁদের কর্মী-সমর্থকের মধ্যে।
স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২২ ডিসেম্বর রাতে সুবর্ণচর উপজেলার চরজুবলী ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়ক এবং জাতীয় নেতা আবদুল মালেক উকিলের ছেলে বাহার উদ্দিন খেলনের গ্রামের বাড়িতে ককটেল হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া মঙ্গলবার গাড়িতে করে যাওয়ার পথে তাঁর গাড়িতে ডিম ও কাদা ছোড়ার অভিযোগ করেন তিনি।
অবশ্য আ.লীগ প্রার্থীর সুবর্ণচর উপজেলার নির্বাচনী সমন্বয়ক মাওলা জিয়াউল হক বলেছেন, এসব ঘটনা কারা ঘটিয়েছে, তা তাঁরা জানেন না।
নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মামুনুর রশিদ কিরণ। তাঁর সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের মিনহাজ আহমেদ জাবেদের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে ধারণা করছেন ভোটাররা। মিনহাজ আহমেদ জাবেদ সাবেক সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদের ছোট ভাই। স্বতন্ত্র প্রার্থী জাবেদের ট্রাক প্রতীকের পক্ষে অবস্থান নিয়ে কাজ করছেন বেগমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. এ বি এম জাফর উল্যাহ, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র আক্তার হোসেন ফয়সাল, আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কাশেমসহ দলের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী।
বাকি তিন আসনে নির্ভার আওয়ামী লীগ
শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় অন্য চিত্র নোয়াখালী-৫ (কবিরহাট-কোম্পানীগঞ্জ) আসনে। এখানে চাপমুক্ত রয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক নৌকার প্রার্থী ওবায়দুল কাদের। ওবায়দুল কাদের এই আসন থেকে পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নৌকার প্রার্থী মোহাম্মদ আলী। দুই যুগের বেশি সময় ধরে জেলা শহর থেকে বিচ্ছিন্ন ওই দ্বীপ উপজেলায় এককভাবে নেতৃত্ব দিয়ে আসা মোহাম্মদ আলী এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদৌসের স্বামী। তিনি নিজেও সংসদ সদস্য ছিলেন।
নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে নৌকার প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি এইচ এম ইব্রাহিম। তিনি বর্তমানেও এই আসনের সংসদ সদস্যের দায়িত্বে রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী মো. জাহাঙ্গীর আলম মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করার পর তিনি নির্ভার হয়ে ওঠেন।
(প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন আজকের পত্রিকার সুবর্ণচর প্রতিনিধি মুজাহিদুল ইসলাম সোহেল)
সেনবাগ উপজেলা ও সোনাইমুড়ীর আংশিক এলাকা নিয়ে গঠিত সংসদীয় আসন নোয়াখালী-২। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসনটিতে নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট করছেন বর্তমান সংসদ সদস্য (এমপি) মোর্শেদ আলম। বিগত দুটি নির্বাচনে খুব সহজেই জিতে আসা এই প্রার্থী এবার স্বস্তিতে নেই মোটেও। বিএনপি ভোটে নেই, তারপরও এবার কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হতে হবে তাঁকে। টেক্কা দিতে হবে নিজ দলেরই তিন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে।
শুধু নোয়াখালী-২ নয়, জেলার ৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে তিনটিতেই নৌকা ডোবার ভয় আছে এই নির্বাচনে। তিনটি আসনেই আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি লড়বেন ওই দলের প্রভাবশালী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এরই মধ্যে এসব আসনের বিভিন্ন স্থানে সংঘাতের ঘটনাও ঘটেছে।
নোয়াখালী-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি ও বাফুফের ভাইস প্রেসিডেন্ট আতাউর রহমান ভূইয়া মানিক। নির্মাণ খাতে দেশের অন্যতম বড় প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশনের কর্ণধার তিনি। নির্বাচনে তাঁর প্রতীক কাঁচি। এ ছাড়া সেনবাগ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লায়ন মো. জাহাঙ্গীর আলম মানিক, জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. জামাল উদ্দিন, সেনবাগ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাফর আহম্মেদ চৌধুরীসহ আওয়ামী লীগের একটা পক্ষ নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন এবার। ভোটের দিনক্ষণ যতই কাছে আসছে, ততই নানা শঙ্কা ও আতঙ্ক ভর করছে সেখানে। কারণ, নির্বাচনী প্রচার শুরুর পরপর স্বতন্ত্র প্রার্থী ও আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের শুরু হয় এই আসনে। গত শনিবার আতাউর রহমান ভূইয়ার সমর্থক ও ছাতারপাইয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুর রহমানের ঠনারপাড়া গ্রামের বাড়িতে গুলি, ককটেল হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটেছে।
নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর উপজেলা) আসনে নৌকার প্রার্থী তিনবারের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. একরামুল করিম চৌধুরী। এই আসনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও সাবেক স্পিকার আবদুল মালেক উকিলের ভাতিজা শিহাব উদ্দিন শাহীন। তাঁর প্রতীক ট্রাক।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, একসময় একরামুল ও শাহীন এক মঞ্চে রাজনীতি করলেও এখন তাঁদের পথ আলাদা। জেলা আওয়ামী লীগের পদ-পদবি নিয়ে দুজনের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে। এরপর দলীয় মনোনয়ন পাওয়া না-পাওয়ায় সেই দ্বন্দ্ব আরও ঘনীভূত হয়। সেই সঙ্গে এই দুই প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচার নিয়ে ব্যাপক সংঘর্ষের শুরু হয়েছে তাঁদের কর্মী-সমর্থকের মধ্যে।
স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২২ ডিসেম্বর রাতে সুবর্ণচর উপজেলার চরজুবলী ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়ক এবং জাতীয় নেতা আবদুল মালেক উকিলের ছেলে বাহার উদ্দিন খেলনের গ্রামের বাড়িতে ককটেল হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া মঙ্গলবার গাড়িতে করে যাওয়ার পথে তাঁর গাড়িতে ডিম ও কাদা ছোড়ার অভিযোগ করেন তিনি।
অবশ্য আ.লীগ প্রার্থীর সুবর্ণচর উপজেলার নির্বাচনী সমন্বয়ক মাওলা জিয়াউল হক বলেছেন, এসব ঘটনা কারা ঘটিয়েছে, তা তাঁরা জানেন না।
নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মামুনুর রশিদ কিরণ। তাঁর সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের মিনহাজ আহমেদ জাবেদের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে ধারণা করছেন ভোটাররা। মিনহাজ আহমেদ জাবেদ সাবেক সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদের ছোট ভাই। স্বতন্ত্র প্রার্থী জাবেদের ট্রাক প্রতীকের পক্ষে অবস্থান নিয়ে কাজ করছেন বেগমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. এ বি এম জাফর উল্যাহ, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র আক্তার হোসেন ফয়সাল, আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কাশেমসহ দলের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী।
বাকি তিন আসনে নির্ভার আওয়ামী লীগ
শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় অন্য চিত্র নোয়াখালী-৫ (কবিরহাট-কোম্পানীগঞ্জ) আসনে। এখানে চাপমুক্ত রয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক নৌকার প্রার্থী ওবায়দুল কাদের। ওবায়দুল কাদের এই আসন থেকে পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নৌকার প্রার্থী মোহাম্মদ আলী। দুই যুগের বেশি সময় ধরে জেলা শহর থেকে বিচ্ছিন্ন ওই দ্বীপ উপজেলায় এককভাবে নেতৃত্ব দিয়ে আসা মোহাম্মদ আলী এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদৌসের স্বামী। তিনি নিজেও সংসদ সদস্য ছিলেন।
নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনে নৌকার প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি এইচ এম ইব্রাহিম। তিনি বর্তমানেও এই আসনের সংসদ সদস্যের দায়িত্বে রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী মো. জাহাঙ্গীর আলম মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করার পর তিনি নির্ভার হয়ে ওঠেন।
(প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন আজকের পত্রিকার সুবর্ণচর প্রতিনিধি মুজাহিদুল ইসলাম সোহেল)
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪