কুমিল্লা প্রতিনিধি
আর দুই দিন পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে ভোট। গতকাল শনিবার শেষ মুহূর্তের প্রচারে মাঠ চষে বেড়ান পাঁচজন মেয়র প্রার্থীসহ সাধারণ ও সংরক্ষিত আসনের ১৫১ প্রার্থী। তাঁরা ভোটারের মন জয় করতে দ্বারে দ্বারে ছুটছেন। দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি।
আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত গতকাল সকালে নগরীর চৌয়ারা, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ এলাকায় গণসংযোগ ও সভা করেন। দুপুরে ১ নম্বর ওয়ার্ডের বিষ্ণুপুর, ভাটপাড়া, বিকেলে ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের হাউজিং এস্টেট এলাকা, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের ঢুলিপাড়া, সন্ধ্যায় ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ঠাকুরপাড়া, রাতে ৩ নম্বর ওয়ার্ডের শাসনগাছায় গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়া রিফাত পত্নী ফারহানা হক শিল্পী সন্ধ্যায় নগরীর ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের চাঙ্গিনী, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আশোকতলা এলাকায় উঠান বৈঠক করেন।
এ সময় নৌকার প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত বলেন, ‘কুমিল্লা একটি ছোট ও শান্তির শহর। আমরা চাই সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন হোক। দেখবেন, আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের ব্যানার পোস্টার আমার চেয়ে বেশি। তাঁরা প্রচার, উঠান বৈঠক ও সভা সবকিছুই করছেন। তাঁদের নির্বাচনী প্রচারে কোনো বাধা নেই। আমি বা আমার নেতা-কর্মীরা কোথাও কোনো বাধা দিচ্ছি না। কারণ আমরা চাই ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় থাকুক।’
টেবিল ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মো. মনিরুল হক সাক্কু গতকাল সকালে ৮ নম্বর ওয়ার্ডের রাণীর বাজার শাহজাহান রেস্ট হাউস থেকে গণসংযোগ শুরু করেন। দুপুরে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের গোবিন্দপুর এলাকায় গণসংযোগ ও খলিফাবাড়ি মসজিদের পাশে উঠান বৈঠক করেন। বিকেলে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আশোকতলা এলাকায় গণসংযোগ করেন ও আশোকতলা সর্দার বাড়িতে উঠান বৈঠক করেন।
গণসংযোগ ও পথসভায় মেয়র মনিরুল হক সাক্কু বলেন, ‘নির্বাচনের দিন বহিরাগত লোকজন প্রতিটি কেন্দ্রে জড়ো করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। নগরীর পাশের ছয়টি ইউনিয়ন থেকে চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে লোক অনার পরিকল্পনা হয়েছে। আমার নেতা–কর্মীদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। বিষয়টি আমি নির্বাচন কমিশনকে লিখিতভাবে জানাব। নির্বাচনে জয় পরাজয় আমি মেনে নিব।’
এদিকে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার গতকাল সকালে ১০ টার দিকে ধর্মসাগর পাড় নির্বাচনী কার্যালয়ে ইশতেহার ঘোষণা করেন। পরে নগরীর ১২ নম্বর ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেন। বিকেলে ১৬ নম্বর ওয়ার্ড ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড শুভপুর ঈদগাহ মাঠে উঠান বৈঠক করেন।
এ সব উঠান বৈঠক ও পথসভায় নিজাম উদ্দিন কায়সার বলেন, ‘ছোটখাটো কিছু সমস্যা ছাড়া এখনো নির্বাচনী পরিবেশ ভালো আছে। নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেভাবে নির্বাচনের পরিবেশটা সুন্দর রেখেছেন এর ধারাবাহিকতা থাকলে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মনে করি। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করলে একটি সুন্দর নির্বাচন হবে। আমি চাই নির্বাচনের আগে ও পরে কুমিল্লা হোক নিরাপদ ও সম্প্রীতির।’
এদিকে ২৭টি ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে ১১০ জন ও সংরক্ষিত আসনের ৯টি ওয়ার্ডে ৩৬জন প্রার্থী লড়ছেন। ভোটকে সামনে রেখে তাঁরাও শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
আর দুই দিন পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে ভোট। গতকাল শনিবার শেষ মুহূর্তের প্রচারে মাঠ চষে বেড়ান পাঁচজন মেয়র প্রার্থীসহ সাধারণ ও সংরক্ষিত আসনের ১৫১ প্রার্থী। তাঁরা ভোটারের মন জয় করতে দ্বারে দ্বারে ছুটছেন। দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি।
আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত গতকাল সকালে নগরীর চৌয়ারা, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ এলাকায় গণসংযোগ ও সভা করেন। দুপুরে ১ নম্বর ওয়ার্ডের বিষ্ণুপুর, ভাটপাড়া, বিকেলে ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের হাউজিং এস্টেট এলাকা, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের ঢুলিপাড়া, সন্ধ্যায় ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ঠাকুরপাড়া, রাতে ৩ নম্বর ওয়ার্ডের শাসনগাছায় গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়া রিফাত পত্নী ফারহানা হক শিল্পী সন্ধ্যায় নগরীর ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের চাঙ্গিনী, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আশোকতলা এলাকায় উঠান বৈঠক করেন।
এ সময় নৌকার প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত বলেন, ‘কুমিল্লা একটি ছোট ও শান্তির শহর। আমরা চাই সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন হোক। দেখবেন, আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের ব্যানার পোস্টার আমার চেয়ে বেশি। তাঁরা প্রচার, উঠান বৈঠক ও সভা সবকিছুই করছেন। তাঁদের নির্বাচনী প্রচারে কোনো বাধা নেই। আমি বা আমার নেতা-কর্মীরা কোথাও কোনো বাধা দিচ্ছি না। কারণ আমরা চাই ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় থাকুক।’
টেবিল ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মো. মনিরুল হক সাক্কু গতকাল সকালে ৮ নম্বর ওয়ার্ডের রাণীর বাজার শাহজাহান রেস্ট হাউস থেকে গণসংযোগ শুরু করেন। দুপুরে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের গোবিন্দপুর এলাকায় গণসংযোগ ও খলিফাবাড়ি মসজিদের পাশে উঠান বৈঠক করেন। বিকেলে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আশোকতলা এলাকায় গণসংযোগ করেন ও আশোকতলা সর্দার বাড়িতে উঠান বৈঠক করেন।
গণসংযোগ ও পথসভায় মেয়র মনিরুল হক সাক্কু বলেন, ‘নির্বাচনের দিন বহিরাগত লোকজন প্রতিটি কেন্দ্রে জড়ো করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। নগরীর পাশের ছয়টি ইউনিয়ন থেকে চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে লোক অনার পরিকল্পনা হয়েছে। আমার নেতা–কর্মীদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। বিষয়টি আমি নির্বাচন কমিশনকে লিখিতভাবে জানাব। নির্বাচনে জয় পরাজয় আমি মেনে নিব।’
এদিকে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার গতকাল সকালে ১০ টার দিকে ধর্মসাগর পাড় নির্বাচনী কার্যালয়ে ইশতেহার ঘোষণা করেন। পরে নগরীর ১২ নম্বর ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেন। বিকেলে ১৬ নম্বর ওয়ার্ড ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড শুভপুর ঈদগাহ মাঠে উঠান বৈঠক করেন।
এ সব উঠান বৈঠক ও পথসভায় নিজাম উদ্দিন কায়সার বলেন, ‘ছোটখাটো কিছু সমস্যা ছাড়া এখনো নির্বাচনী পরিবেশ ভালো আছে। নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেভাবে নির্বাচনের পরিবেশটা সুন্দর রেখেছেন এর ধারাবাহিকতা থাকলে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মনে করি। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করলে একটি সুন্দর নির্বাচন হবে। আমি চাই নির্বাচনের আগে ও পরে কুমিল্লা হোক নিরাপদ ও সম্প্রীতির।’
এদিকে ২৭টি ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে ১১০ জন ও সংরক্ষিত আসনের ৯টি ওয়ার্ডে ৩৬জন প্রার্থী লড়ছেন। ভোটকে সামনে রেখে তাঁরাও শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
৩ ঘণ্টা আগেপর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে