মো. মাহবুবুল আলম মিন্টু, রায়পুর (লক্ষ্মীপুর)
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে একসময়ের খরস্রোতা ডাকাতিয়া নদী আজ মৃতপ্রায়। সেই ডাকাতিয়ার একাংশ পারাপারে অন্তত ১৫টি গ্রামের মানুষের ৪০ বছর ধরে একমাত্র ভরসা এখন বাঁশের সাঁকো। প্রায় ৭০ ফুট দৈর্ঘ্যের এ সাঁকো উপজেলার চরপাতা ইউনিয়নের গাজীনগর এলাকায় অবস্থিত। এখানে একটি পাকা সেতু নির্মাণ এবং সংযোগ সড়কগুলো সংস্কার না করায় দুর্ভোগের অন্ত নেই স্থানীয়দের।
গ্রামবাসী জানান, চরপাতা ইউনিয়নের গাজীনগর বাজার থেকে শায়েস্তানগর দাখিল মাদ্রাসার সামনে দিয়ে রায়পুর শহরের সঙ্গে মিলেছে শায়েস্তানগর সড়কটি। সড়কটি পাকা থাকলেও নদী পারাপারে ওই স্থানে কোনো সেতু নির্মিত হয়নি। ফলে দুর্ভোগের শেষ নেই পথচারীদের।
বেশি দুর্ভোগ হচ্ছে মুমূর্ষু রোগী, স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, শিশু ও বৃদ্ধদের। অন্যদিকে স্থায়ী সেতু নির্মিত না হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কৃষক ও ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, উপজেলার পূর্বলাছ, দেবীপুর, গাজীনগর, চরপাতা এবং চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম আলোনীয়া ও দক্ষিণ আলোনীয়া, সন্তোষপুর, সাহেবগঞ্জসহ ১৫টি গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ জীবনের তাগিদে ঝুঁকি নিয়ে নড়বড়ে সাঁকো পার হচ্ছেন।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, শিশু-বৃদ্ধরাও চলাচল করছে এই সেতু দিয়ে। আগে নৌকায় চলাচল করলেও প্রায় ৪০ বছর ধরে স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করেই নদী পার হচ্ছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ী আলী আজগর বলেন, ডাকাতিয়া নদী পার হওয়ার জন্য গ্রামের বাসিন্দারা বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে চলাচল করছেন। প্রতিদিনই সাঁকোটি দিয়ে কয়েক হাজার লোক যাতায়াত করছে। বর্তমানে সাঁকোটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এতে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত প্রায় ৭০ ফুট দৈর্ঘ্যের সাঁকোটি যেকোনো সময় ভেঙে যেতে পারে।
চরপাতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সুলতান মামুনুর রশিদ বলেন, ‘ডাকাতিয়া নদীর ওই অংশের ওপর সেতু নির্মাণের জন্য চেষ্টা-তদবির করা হচ্ছে। সেতু না হওয়ায় ঝুঁকি নিয়েই লোকজনকে চলাচল করতে হচ্ছে। হেঁটে চলা গেলেও এটি দিয়ে মালামাল পরিবহন করা সম্ভব না হওয়ায় লোকজন ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম বলেন, ডাকাতিয়া নদীর ওপর নির্মিত সাঁকোর স্থানে সেতু নির্মাণের জন্য প্রায় এক বছর আগে একটি প্রকল্প মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে। ওই বিষয়ে এখনো কোনো বরাদ্দ বা নির্দেশনা পাওয়া যায়নি। বরাদ্দ পেলে সে অনুযায়ী কাজ করা হবে।
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে একসময়ের খরস্রোতা ডাকাতিয়া নদী আজ মৃতপ্রায়। সেই ডাকাতিয়ার একাংশ পারাপারে অন্তত ১৫টি গ্রামের মানুষের ৪০ বছর ধরে একমাত্র ভরসা এখন বাঁশের সাঁকো। প্রায় ৭০ ফুট দৈর্ঘ্যের এ সাঁকো উপজেলার চরপাতা ইউনিয়নের গাজীনগর এলাকায় অবস্থিত। এখানে একটি পাকা সেতু নির্মাণ এবং সংযোগ সড়কগুলো সংস্কার না করায় দুর্ভোগের অন্ত নেই স্থানীয়দের।
গ্রামবাসী জানান, চরপাতা ইউনিয়নের গাজীনগর বাজার থেকে শায়েস্তানগর দাখিল মাদ্রাসার সামনে দিয়ে রায়পুর শহরের সঙ্গে মিলেছে শায়েস্তানগর সড়কটি। সড়কটি পাকা থাকলেও নদী পারাপারে ওই স্থানে কোনো সেতু নির্মিত হয়নি। ফলে দুর্ভোগের শেষ নেই পথচারীদের।
বেশি দুর্ভোগ হচ্ছে মুমূর্ষু রোগী, স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, শিশু ও বৃদ্ধদের। অন্যদিকে স্থায়ী সেতু নির্মিত না হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কৃষক ও ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, উপজেলার পূর্বলাছ, দেবীপুর, গাজীনগর, চরপাতা এবং চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম আলোনীয়া ও দক্ষিণ আলোনীয়া, সন্তোষপুর, সাহেবগঞ্জসহ ১৫টি গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ জীবনের তাগিদে ঝুঁকি নিয়ে নড়বড়ে সাঁকো পার হচ্ছেন।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, শিশু-বৃদ্ধরাও চলাচল করছে এই সেতু দিয়ে। আগে নৌকায় চলাচল করলেও প্রায় ৪০ বছর ধরে স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করেই নদী পার হচ্ছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ী আলী আজগর বলেন, ডাকাতিয়া নদী পার হওয়ার জন্য গ্রামের বাসিন্দারা বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে চলাচল করছেন। প্রতিদিনই সাঁকোটি দিয়ে কয়েক হাজার লোক যাতায়াত করছে। বর্তমানে সাঁকোটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এতে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত প্রায় ৭০ ফুট দৈর্ঘ্যের সাঁকোটি যেকোনো সময় ভেঙে যেতে পারে।
চরপাতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সুলতান মামুনুর রশিদ বলেন, ‘ডাকাতিয়া নদীর ওই অংশের ওপর সেতু নির্মাণের জন্য চেষ্টা-তদবির করা হচ্ছে। সেতু না হওয়ায় ঝুঁকি নিয়েই লোকজনকে চলাচল করতে হচ্ছে। হেঁটে চলা গেলেও এটি দিয়ে মালামাল পরিবহন করা সম্ভব না হওয়ায় লোকজন ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম বলেন, ডাকাতিয়া নদীর ওপর নির্মিত সাঁকোর স্থানে সেতু নির্মাণের জন্য প্রায় এক বছর আগে একটি প্রকল্প মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে। ওই বিষয়ে এখনো কোনো বরাদ্দ বা নির্দেশনা পাওয়া যায়নি। বরাদ্দ পেলে সে অনুযায়ী কাজ করা হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪