ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি
১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধের শেষ দিকে টার্গেট করে দেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। স্বাধীনতার পর থেকে তাঁদের স্মরণে প্রতিবছর ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। দিবস থাকলেও দেশে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রাষ্ট্রীয় কোনো তালিকা এখনো হয়নি। এত আত্মত্যাগের পরেও সব বুদ্ধিজীবী সমানভাবে গুরুত্ব পাচ্ছেন না। আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে এসব নিয়ে আক্ষেপ করেছেন বর্তমান সময়ের বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষাবিদেরা।
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা করতে ২০২০ সালের ১৯ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি কমিটি গঠন করা হয়। মন্ত্রণালয়ের করা প্রাথমিক তালিকায় সারা দেশের ১ হাজার ২২২ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সেই কমিটির একজন সদস্য একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘১৯৭২ সালের ডিসেম্বরে তথ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল কিন্তু সেটি পূর্ণাঙ্গ নয়। স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে এসে আমরা এ তালিকা করছি!’
শাহরিয়ার কবির অভিযোগ করে বলেন, ‘বিভিন্ন সময় নেতারা বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীরা সম্মানের, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। অথচ বাস্তবে তাঁদের সম্মান করা হচ্ছে না। পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ এবং গেজেটভুক্ত করার যে কাজ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় হাতে নিয়েছে তা করোনার কারণে শেষ হয়নি। তা ছাড়া গত ৬-৭ মাস ধরে কোনো মিটিংও হচ্ছে না। আমি মনে করি মন্ত্রণালয়ের গাফিলতি আছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সূত্রে জানা গেছে, নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছেন ঢাবির ১৯ জন শিক্ষক। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টির আবাসিক এলাকায় শহীদ বুদ্ধিজীবী এ এন এম মুহীরুজ্জামান, আনোয়ার পাশা ও মোহাম্মদ সাদেকের পরিবারের সদস্যরা ঠাঁই পেয়েছেন। ঢাবি শহীদ পরিবার কল্যাণ সমিতির সভাপতি হাজী মিন্নত আলী বলেন, ‘শহীদ শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বর্তমানে সব মিলিয়ে ৩০-৩৫টি পরিবার রয়েছে। বাকিদের বিভিন্ন সময় রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে বের করে দেওয়া হয়েছিল বলেই জেনেছি আমি।’
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের কারও কারও নামে ভবন, গবেষণাকেন্দ্র ইত্যাদি থাকলেও অনেকের নামেই নামফলক ছাড়া কোনো স্মৃতিচিহ্ন নেই। বর্তমানে যা আছে তা-ও যথেষ্ট নয় বলে মনে করেন ঢাবির ইতিহাস বিভাগের প্রবীণ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমার বিভাগের (ইতিহাস) তিনজন শহীদ বুদ্ধিজীবী শিক্ষক আমাকে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, সেই বিশ্ববিদ্যালয়কে এখন আর আমি খুঁজে পাই না।’
সৈয়দ আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, ‘যাঁরা বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন তাঁরা যথাযথভাবে সম্মানিত হয়েছেন বলে আমি মনে করি না।’
ঢাবির ইংরেজি বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘৫০ বছর আগে যাঁরা শহীদ হয়েছিলেন, তাঁদের স্বপ্ন পূরণ হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের যে স্বপ্ন ছিল, সেটাও অর্জিত হয়নি। এটাই আমাদের ব্যর্থতা। তাঁদের সম্মান কেবল প্রাতিষ্ঠানিক সম্মান, ভাতা প্রদান এতেই সীমাবদ্ধ থাকা উচিত নয়। সম্মানটা হচ্ছে তাঁদের স্বপ্নকে লালন করা, বাস্তবায়ন করা। যে কাজটা আমরা করতে পারলাম না।’
গতকাল সোমবার সরেজমিন দেখা যায়, ঢাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী শিক্ষকদের স্মৃতি রক্ষার্থে অপরাজেয় বাংলার বাঁ পাশে থাকা ফলক থেকে নাম ও ছবি অনেকটাই মুছে যাওয়ার মতো অবস্থা। দীর্ঘদিন ধরে এটি সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে ঢাবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে আছে। সহকারী প্রক্টর (চারুকলা অনুষদ) সীমা ইসলামকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আশা করি, দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রস্তুতের কাজ এখনো শেষ করা যায়নি। কয়েকজনের নামে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। অন্যদের বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে, উপজেলায় তথ্য-উপাত্ত পাঠানো হয়েছে, সেগুলোর তদন্ত শেষ হলে তালিকা প্রণয়নের কাজ এগোবে। করোনার কারণে কাজটি এগোয়নি। তা ছাড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব বদলি হওয়ায় কাজের গতি কমেছে।’ শাহরিয়ার কবিরের অভিযোগের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের কিছুটা গাফিলতি আছে, এটা সত্য। আমরা চেষ্টা করছি তালিকার কাজ দ্রুত শেষ করতে।’
এদিকে আজ মঙ্গলবার শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ঢাবির গুরুত্বপূর্ণ ভবনসমূহে কালো পতাকা উত্তোলন, সকাল ৭টায় অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে জমায়েত, বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা বিভিন্ন স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণসহ নানা কর্মসূচি পালিত হবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধের শেষ দিকে টার্গেট করে দেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। স্বাধীনতার পর থেকে তাঁদের স্মরণে প্রতিবছর ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। দিবস থাকলেও দেশে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রাষ্ট্রীয় কোনো তালিকা এখনো হয়নি। এত আত্মত্যাগের পরেও সব বুদ্ধিজীবী সমানভাবে গুরুত্ব পাচ্ছেন না। আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে এসব নিয়ে আক্ষেপ করেছেন বর্তমান সময়ের বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষাবিদেরা।
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা করতে ২০২০ সালের ১৯ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি কমিটি গঠন করা হয়। মন্ত্রণালয়ের করা প্রাথমিক তালিকায় সারা দেশের ১ হাজার ২২২ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সেই কমিটির একজন সদস্য একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘১৯৭২ সালের ডিসেম্বরে তথ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল কিন্তু সেটি পূর্ণাঙ্গ নয়। স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে এসে আমরা এ তালিকা করছি!’
শাহরিয়ার কবির অভিযোগ করে বলেন, ‘বিভিন্ন সময় নেতারা বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীরা সম্মানের, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। অথচ বাস্তবে তাঁদের সম্মান করা হচ্ছে না। পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ এবং গেজেটভুক্ত করার যে কাজ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় হাতে নিয়েছে তা করোনার কারণে শেষ হয়নি। তা ছাড়া গত ৬-৭ মাস ধরে কোনো মিটিংও হচ্ছে না। আমি মনে করি মন্ত্রণালয়ের গাফিলতি আছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সূত্রে জানা গেছে, নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছেন ঢাবির ১৯ জন শিক্ষক। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টির আবাসিক এলাকায় শহীদ বুদ্ধিজীবী এ এন এম মুহীরুজ্জামান, আনোয়ার পাশা ও মোহাম্মদ সাদেকের পরিবারের সদস্যরা ঠাঁই পেয়েছেন। ঢাবি শহীদ পরিবার কল্যাণ সমিতির সভাপতি হাজী মিন্নত আলী বলেন, ‘শহীদ শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বর্তমানে সব মিলিয়ে ৩০-৩৫টি পরিবার রয়েছে। বাকিদের বিভিন্ন সময় রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে বের করে দেওয়া হয়েছিল বলেই জেনেছি আমি।’
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের কারও কারও নামে ভবন, গবেষণাকেন্দ্র ইত্যাদি থাকলেও অনেকের নামেই নামফলক ছাড়া কোনো স্মৃতিচিহ্ন নেই। বর্তমানে যা আছে তা-ও যথেষ্ট নয় বলে মনে করেন ঢাবির ইতিহাস বিভাগের প্রবীণ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমার বিভাগের (ইতিহাস) তিনজন শহীদ বুদ্ধিজীবী শিক্ষক আমাকে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, সেই বিশ্ববিদ্যালয়কে এখন আর আমি খুঁজে পাই না।’
সৈয়দ আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, ‘যাঁরা বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন তাঁরা যথাযথভাবে সম্মানিত হয়েছেন বলে আমি মনে করি না।’
ঢাবির ইংরেজি বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘৫০ বছর আগে যাঁরা শহীদ হয়েছিলেন, তাঁদের স্বপ্ন পূরণ হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের যে স্বপ্ন ছিল, সেটাও অর্জিত হয়নি। এটাই আমাদের ব্যর্থতা। তাঁদের সম্মান কেবল প্রাতিষ্ঠানিক সম্মান, ভাতা প্রদান এতেই সীমাবদ্ধ থাকা উচিত নয়। সম্মানটা হচ্ছে তাঁদের স্বপ্নকে লালন করা, বাস্তবায়ন করা। যে কাজটা আমরা করতে পারলাম না।’
গতকাল সোমবার সরেজমিন দেখা যায়, ঢাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী শিক্ষকদের স্মৃতি রক্ষার্থে অপরাজেয় বাংলার বাঁ পাশে থাকা ফলক থেকে নাম ও ছবি অনেকটাই মুছে যাওয়ার মতো অবস্থা। দীর্ঘদিন ধরে এটি সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে ঢাবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে আছে। সহকারী প্রক্টর (চারুকলা অনুষদ) সীমা ইসলামকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আশা করি, দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রস্তুতের কাজ এখনো শেষ করা যায়নি। কয়েকজনের নামে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। অন্যদের বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে, উপজেলায় তথ্য-উপাত্ত পাঠানো হয়েছে, সেগুলোর তদন্ত শেষ হলে তালিকা প্রণয়নের কাজ এগোবে। করোনার কারণে কাজটি এগোয়নি। তা ছাড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব বদলি হওয়ায় কাজের গতি কমেছে।’ শাহরিয়ার কবিরের অভিযোগের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের কিছুটা গাফিলতি আছে, এটা সত্য। আমরা চেষ্টা করছি তালিকার কাজ দ্রুত শেষ করতে।’
এদিকে আজ মঙ্গলবার শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ঢাবির গুরুত্বপূর্ণ ভবনসমূহে কালো পতাকা উত্তোলন, সকাল ৭টায় অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে জমায়েত, বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা বিভিন্ন স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণসহ নানা কর্মসূচি পালিত হবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে