সাবিত আল হাসান, নারায়ণগঞ্জ
নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে অংশ নিয়ে তৈমুর আলম হারিয়েছেন বিএনপির তিনটি বড় পদ। জাতীয় পর্যায়ের নেতা হিসেবে এভাবে অব্যাহতি দেওয়াটা তাঁর জন্য বেশ বিব্রতকর। তবু হাল ছাড়েননি। বলেছেন, এসব দলের কৌশল মাত্র। প্রমাণ হিসেবে তুলে ধরেছেন, তৈমুরের পক্ষে কাজ করা নারায়ণগঞ্জ বিএনপির নেতা-কর্মীদের অংশগ্রহণকে। তবে সবাই মানছেন, নারায়ণগঞ্জে প্রভাবশালী মেয়র প্রার্থী আইভীর বিরুদ্ধে তৈমুর নিজেকে শক্ত প্রতিপক্ষ হিসেবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন। তবে ভোটের মাঠে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে তাঁর জন্য।
একদিকে কেন্দ্রীয় বিএনপির নীরবতা, অন্যদিকে স্থানীয় বিএনপির একাংশের বিরোধিতা—সব মিলিয়ে বেশ বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছিল তৈমুরকে ঘিরে। তবে ধারাবাহিক প্রচারে তিনি তা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছেন। বন্দরের ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জালাল মিয়ার মতে, ‘তৈমুরের সবচেয়ে বড় সমস্যা হইসে তাঁরে শামীম ওসমানের প্রার্থী–এ মন্তব্য কইরা। এই নারায়ণগঞ্জে শামীম ওসমানের অনুসারী তকমা লাগলে বিএনপি আওয়ামী লীগের মধ্যেই একটা অংশ তাঁরে অপছন্দ করা শুরু করে। এই তকমা লাগাটা খুব খারাপ। এই অপবাদ গা থেকে মুছে তাঁর সামনে আগাইতে হইব। নাইলে বড় সমস্যায় পড়ব উনি।’
শহরের ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মজনু বলেন, ‘উনি যতই বলুক পুরা বিএনপি তাঁর সঙ্গে আছে, বাস্তবে বড় নেতাগো গ্রুপ তাঁর পাশে নাই। গিয়াস আর কালামের পোলাও তাঁর সঙ্গে আসে নাই। এই দুই পোলার বিশাল গ্রুপ ছিল। এইটা বড় সমস্যা হইব। আর কেন্দ্রে কেন্দ্রে এজেন্ট আর লোক পাইতেও সমস্যা হইব তাঁর। কারণ পুলিশ যেমনে ভয়ভীতি দেখাইতাসে তাতে বিএনপির পোলাপানের ঘুম হারাম অবস্থা। কেন্দ্র ঠিক রাখতে না পারলে সব প্রচার বৃথা।’
বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রেজা বলেন, ‘ইভিএমে ভোট দেওয়া নিয়ে সমস্যায় পড়তে হইতে পারে। কারণ অনেকেই এইটা ঠিকমতো বুঝে না। আর তৈমুর সাহেব তো কারচুপির আশঙ্কা করতাছে এইটা প্রকাশ্যেই বলে। তা ছাড়া আইভী আপায় যেই উন্নয়ন করছে তার বিপরীতে তৈমুর ভাইয়ের দেখানোর মতো তো কিছু নাই।’
তবে চ্যালেঞ্জের বিষয় জানতে চাইলে তৈমুরের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট এটিএম কামাল বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন যদি সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনা করত তাহলে আমাদের সামনে কোনো চ্যালেঞ্জই থাকত না। আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ এখন পুলিশি ভয় উপেক্ষা করে কীভাবে হাতিকে জয়যুক্ত করা যায়।’
আরও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে অংশ নিয়ে তৈমুর আলম হারিয়েছেন বিএনপির তিনটি বড় পদ। জাতীয় পর্যায়ের নেতা হিসেবে এভাবে অব্যাহতি দেওয়াটা তাঁর জন্য বেশ বিব্রতকর। তবু হাল ছাড়েননি। বলেছেন, এসব দলের কৌশল মাত্র। প্রমাণ হিসেবে তুলে ধরেছেন, তৈমুরের পক্ষে কাজ করা নারায়ণগঞ্জ বিএনপির নেতা-কর্মীদের অংশগ্রহণকে। তবে সবাই মানছেন, নারায়ণগঞ্জে প্রভাবশালী মেয়র প্রার্থী আইভীর বিরুদ্ধে তৈমুর নিজেকে শক্ত প্রতিপক্ষ হিসেবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন। তবে ভোটের মাঠে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে তাঁর জন্য।
একদিকে কেন্দ্রীয় বিএনপির নীরবতা, অন্যদিকে স্থানীয় বিএনপির একাংশের বিরোধিতা—সব মিলিয়ে বেশ বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছিল তৈমুরকে ঘিরে। তবে ধারাবাহিক প্রচারে তিনি তা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছেন। বন্দরের ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জালাল মিয়ার মতে, ‘তৈমুরের সবচেয়ে বড় সমস্যা হইসে তাঁরে শামীম ওসমানের প্রার্থী–এ মন্তব্য কইরা। এই নারায়ণগঞ্জে শামীম ওসমানের অনুসারী তকমা লাগলে বিএনপি আওয়ামী লীগের মধ্যেই একটা অংশ তাঁরে অপছন্দ করা শুরু করে। এই তকমা লাগাটা খুব খারাপ। এই অপবাদ গা থেকে মুছে তাঁর সামনে আগাইতে হইব। নাইলে বড় সমস্যায় পড়ব উনি।’
শহরের ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মজনু বলেন, ‘উনি যতই বলুক পুরা বিএনপি তাঁর সঙ্গে আছে, বাস্তবে বড় নেতাগো গ্রুপ তাঁর পাশে নাই। গিয়াস আর কালামের পোলাও তাঁর সঙ্গে আসে নাই। এই দুই পোলার বিশাল গ্রুপ ছিল। এইটা বড় সমস্যা হইব। আর কেন্দ্রে কেন্দ্রে এজেন্ট আর লোক পাইতেও সমস্যা হইব তাঁর। কারণ পুলিশ যেমনে ভয়ভীতি দেখাইতাসে তাতে বিএনপির পোলাপানের ঘুম হারাম অবস্থা। কেন্দ্র ঠিক রাখতে না পারলে সব প্রচার বৃথা।’
বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রেজা বলেন, ‘ইভিএমে ভোট দেওয়া নিয়ে সমস্যায় পড়তে হইতে পারে। কারণ অনেকেই এইটা ঠিকমতো বুঝে না। আর তৈমুর সাহেব তো কারচুপির আশঙ্কা করতাছে এইটা প্রকাশ্যেই বলে। তা ছাড়া আইভী আপায় যেই উন্নয়ন করছে তার বিপরীতে তৈমুর ভাইয়ের দেখানোর মতো তো কিছু নাই।’
তবে চ্যালেঞ্জের বিষয় জানতে চাইলে তৈমুরের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট এটিএম কামাল বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন যদি সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনা করত তাহলে আমাদের সামনে কোনো চ্যালেঞ্জই থাকত না। আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ এখন পুলিশি ভয় উপেক্ষা করে কীভাবে হাতিকে জয়যুক্ত করা যায়।’
আরও পড়ুন:
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে