শাহীন রহমান, পাবনা
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে যমুনার তীর সংরক্ষণ কাজের ৯০ মিটারে ধস নেমেছে। উপজেলার মাইজবাড়ি ইউনিয়নের ঢেকুরিয়া-বিলচতল জিরো পয়েন্টের ১০০ মিটারের ভাটিতে এই ধস নামে। এদিকে তীর সংরক্ষণ কাজের ধস ঠেকাতে গতকাল এক হাজার জিও ব্যাগ ফেলা হয়।
গত বছরও একই স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছিল। গত তিন দিন আগেও এই স্থানের ১০০ মিটার উজানে তীর রক্ষা বাঁধের ৩০ মিটার ধসে নদীগর্ভে বিলীন হয়।
গত শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটা থেকে শুরু হয়ে গতকাল রোববার বেলা ১১টা পর্যন্ত নতুন করে দুটি স্থানে অন্তত ৯০ মিটার ধসে গেছে। রাতেই নদীর তীর ঘেঁষে বসবাসরত প্রায় দশটি বাড়ি ও তিনটি টং দোকান সরিয়ে নিয়েছেন স্থানীয়রা।
গতকাল রোববার দুপুরে দেখা গেছে যমুনার পানি কমতে কমতে এই পয়েন্টে নদীর প্রশস্ততা নেমে এসেছে প্রায় তিন শ মিটারে। পূর্ব পাশে জেগে উঠেছে বিশাল চর। এ কারণে ডান তীর সংরক্ষণ কাজের পাশ ঘেঁষে দেখা দিয়েছে প্রচণ্ড স্রোত। পানিতে সৃষ্ট ঘূর্ণাবর্তের দরুন তীর সংরক্ষণ কাজের জিও ব্যাগ ও বোল্ডারের নিচ থেকে মাটি সরে গিয়ে ধস নেমেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা খলিলুর রহমান জানান, ‘রাইতে প্রচণ্ড শব্দে ঘুম থাইকা জাইগা বাইরে যাইয়া দেহি বোল্ডার ধইসা যাইতাছে। চিল্লাচিল্লি কইরা লোকজন জড়ো করছি। পরে তিনডা ঘর ও আমার একটা টং দোকান অন্য জায়গাতে সরাইয়া নিছি। আশেপাশের আরও ৮টা বাড়িও সরাইয়া ফেলা হইছে।’
ভাঙনের শিকার চানভানু বলেন, ‘রাইতে বাড়ি বাড়ি যাইয়া লোক ডাইকা আইনা ঘর সরাইছি। ভাঙা ঘর বাঁধের ওপর রাইখা দিছি। এখন রাইতে থাকার জায়গা নাই।’
আরেক ভাঙনের শিকার আব্দুল কাদের বলেন, ‘এর আগেও তীর ভাইঙ্গা যাওয়ায় এক দফা ঘর সরাইছিলাম। আইজ রাইতে (শনিবার রাতে) আবার ভাইঙ্গা গেছে। খুব কষ্টে ঘর সরাইয়া অন্য জায়গায় নিছি।’
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য আব্দুস সালাম বলেন, ‘পানিপ্রবাহের পথ সরু হয়ে যাওয়ায় পানির স্রোত বেড়েছে। ফলে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। চর জেগে যাওয়ায় পথ সরু হয়েছে। যদি চরটুকু কেটে দেওয়া যায়, তবে তীর সংরক্ষণ কাজে আর ভাঙন ধরবে না।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপসহকারী প্রকৌশলী হায়দার আলী জানান, গতকাল রোববার সকাল থেকে ভাঙনের জায়গায় এক হাজার জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা চালানো হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে যমুনার তীর সংরক্ষণ কাজের ৯০ মিটারে ধস নেমেছে। উপজেলার মাইজবাড়ি ইউনিয়নের ঢেকুরিয়া-বিলচতল জিরো পয়েন্টের ১০০ মিটারের ভাটিতে এই ধস নামে। এদিকে তীর সংরক্ষণ কাজের ধস ঠেকাতে গতকাল এক হাজার জিও ব্যাগ ফেলা হয়।
গত বছরও একই স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছিল। গত তিন দিন আগেও এই স্থানের ১০০ মিটার উজানে তীর রক্ষা বাঁধের ৩০ মিটার ধসে নদীগর্ভে বিলীন হয়।
গত শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটা থেকে শুরু হয়ে গতকাল রোববার বেলা ১১টা পর্যন্ত নতুন করে দুটি স্থানে অন্তত ৯০ মিটার ধসে গেছে। রাতেই নদীর তীর ঘেঁষে বসবাসরত প্রায় দশটি বাড়ি ও তিনটি টং দোকান সরিয়ে নিয়েছেন স্থানীয়রা।
গতকাল রোববার দুপুরে দেখা গেছে যমুনার পানি কমতে কমতে এই পয়েন্টে নদীর প্রশস্ততা নেমে এসেছে প্রায় তিন শ মিটারে। পূর্ব পাশে জেগে উঠেছে বিশাল চর। এ কারণে ডান তীর সংরক্ষণ কাজের পাশ ঘেঁষে দেখা দিয়েছে প্রচণ্ড স্রোত। পানিতে সৃষ্ট ঘূর্ণাবর্তের দরুন তীর সংরক্ষণ কাজের জিও ব্যাগ ও বোল্ডারের নিচ থেকে মাটি সরে গিয়ে ধস নেমেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা খলিলুর রহমান জানান, ‘রাইতে প্রচণ্ড শব্দে ঘুম থাইকা জাইগা বাইরে যাইয়া দেহি বোল্ডার ধইসা যাইতাছে। চিল্লাচিল্লি কইরা লোকজন জড়ো করছি। পরে তিনডা ঘর ও আমার একটা টং দোকান অন্য জায়গাতে সরাইয়া নিছি। আশেপাশের আরও ৮টা বাড়িও সরাইয়া ফেলা হইছে।’
ভাঙনের শিকার চানভানু বলেন, ‘রাইতে বাড়ি বাড়ি যাইয়া লোক ডাইকা আইনা ঘর সরাইছি। ভাঙা ঘর বাঁধের ওপর রাইখা দিছি। এখন রাইতে থাকার জায়গা নাই।’
আরেক ভাঙনের শিকার আব্দুল কাদের বলেন, ‘এর আগেও তীর ভাইঙ্গা যাওয়ায় এক দফা ঘর সরাইছিলাম। আইজ রাইতে (শনিবার রাতে) আবার ভাইঙ্গা গেছে। খুব কষ্টে ঘর সরাইয়া অন্য জায়গায় নিছি।’
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য আব্দুস সালাম বলেন, ‘পানিপ্রবাহের পথ সরু হয়ে যাওয়ায় পানির স্রোত বেড়েছে। ফলে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। চর জেগে যাওয়ায় পথ সরু হয়েছে। যদি চরটুকু কেটে দেওয়া যায়, তবে তীর সংরক্ষণ কাজে আর ভাঙন ধরবে না।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপসহকারী প্রকৌশলী হায়দার আলী জানান, গতকাল রোববার সকাল থেকে ভাঙনের জায়গায় এক হাজার জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা চালানো হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে