ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের ঝিকরগাছায় কপোতাক্ষ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন থামছে না। দীর্ঘ দিন ধরে নদের চার-পাঁচটি স্থানে শ্যালো মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এ কারণে স্থানীয় আবাদি জমি ঝুঁকির মুখে পড়েছে।
গত বুধবার সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার মাগুরা ইউনিয়নের মিশ্রিদেয়াড়ার নিচপাড়ায় চারটি শ্যালো মেশিন দিয়ে ড্রেজারের সাহায্যে ১৫ দিন ধরে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। নদের পাড়ে তিন জায়গায় এসব বালু স্তূপ করে রাখা হয়েছে। মিশ্রিদেয়াড়া বাজারের লোহার সেতু এলাকায় ১৫ দিন ধরে উত্তোলন করা বালু বিক্রি করা হচ্ছে।
এ ছাড়া উপজেলার হাড়িয়াদেয়াড়ায় দুটি পুকুর ভরাটসহ বালু স্তূপ করা হয়েছে। কপোতাক্ষ নদ খনন ঠিকাদারের নাম ভাঙিয়ে এসব কার্যক্রম চলছে। তবে এক্সকাভেটর দিয়ে নদী খনন বাধ্যতামূলক হলেও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য জামাল উদ্দিন, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আমিনুর রহমান এবং আঙ্গারপাড়ার আল-আমিন অবৈধ উপায়ে বালু খনন কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
এদিকে বাঁকড়া ইউনিয়নের উজ্জ্বলপুর পশ্চিমপাড়া থেকে ১০ দিন ধরে লাবলু খাঁ বালু উত্তোলন করছেন। নতুন করে দিগদানায় বালু উত্তোলন করা হচ্ছে।
হাড়িয়াদেয়াড়ায় বালু উত্তোলনের কাজে নিয়োজিত মো. চানু মিয়া বলেন, ‘ঠিকাদাররাই ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করছেন। আমরা এখানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করছি।’
অভিযুক্ত আল-আমিন বলেন, ‘মাসখানেক আগে বালু উত্তোলন বন্ধ করে দিয়েছি। আমি শুধু ড্রেজার ভাড়া দিতাম।’
কপোতাক্ষ নদ খননকাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত দাবি করা কেশবপুরের মো. রহমান বলেন, ‘স্থানীয় তিনটি ড্রেজার মেশিন ভাড়া নিয়ে নদ খননের সুবিধার্থে বালু উত্তোলন করছি।
উত্তোলনের পর বালু নদের পাড়েই রেখেছি। চাইলে পরবর্তী সময়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সেগুলো বিক্রি করতে পারে।’
মাগুরা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘নদ খননের ঠিকাদারের লোকজন মিস্ত্রিদেয়াড়ায় শ্যালোমেশিনের সাহায্যে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে। এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমাকে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে বলেছেন। আমি তাঁদের নিষেধ করেছি। এরপরও বালু উত্তোলন করা হলে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুবুল হক বলেন, নদী খননের নামে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনের নিয়ম নেই। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে বলা হয়েছে। বন্ধ না করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যশোরের ঝিকরগাছায় কপোতাক্ষ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন থামছে না। দীর্ঘ দিন ধরে নদের চার-পাঁচটি স্থানে শ্যালো মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এ কারণে স্থানীয় আবাদি জমি ঝুঁকির মুখে পড়েছে।
গত বুধবার সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার মাগুরা ইউনিয়নের মিশ্রিদেয়াড়ার নিচপাড়ায় চারটি শ্যালো মেশিন দিয়ে ড্রেজারের সাহায্যে ১৫ দিন ধরে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। নদের পাড়ে তিন জায়গায় এসব বালু স্তূপ করে রাখা হয়েছে। মিশ্রিদেয়াড়া বাজারের লোহার সেতু এলাকায় ১৫ দিন ধরে উত্তোলন করা বালু বিক্রি করা হচ্ছে।
এ ছাড়া উপজেলার হাড়িয়াদেয়াড়ায় দুটি পুকুর ভরাটসহ বালু স্তূপ করা হয়েছে। কপোতাক্ষ নদ খনন ঠিকাদারের নাম ভাঙিয়ে এসব কার্যক্রম চলছে। তবে এক্সকাভেটর দিয়ে নদী খনন বাধ্যতামূলক হলেও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য জামাল উদ্দিন, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আমিনুর রহমান এবং আঙ্গারপাড়ার আল-আমিন অবৈধ উপায়ে বালু খনন কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
এদিকে বাঁকড়া ইউনিয়নের উজ্জ্বলপুর পশ্চিমপাড়া থেকে ১০ দিন ধরে লাবলু খাঁ বালু উত্তোলন করছেন। নতুন করে দিগদানায় বালু উত্তোলন করা হচ্ছে।
হাড়িয়াদেয়াড়ায় বালু উত্তোলনের কাজে নিয়োজিত মো. চানু মিয়া বলেন, ‘ঠিকাদাররাই ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করছেন। আমরা এখানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করছি।’
অভিযুক্ত আল-আমিন বলেন, ‘মাসখানেক আগে বালু উত্তোলন বন্ধ করে দিয়েছি। আমি শুধু ড্রেজার ভাড়া দিতাম।’
কপোতাক্ষ নদ খননকাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত দাবি করা কেশবপুরের মো. রহমান বলেন, ‘স্থানীয় তিনটি ড্রেজার মেশিন ভাড়া নিয়ে নদ খননের সুবিধার্থে বালু উত্তোলন করছি।
উত্তোলনের পর বালু নদের পাড়েই রেখেছি। চাইলে পরবর্তী সময়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সেগুলো বিক্রি করতে পারে।’
মাগুরা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘নদ খননের ঠিকাদারের লোকজন মিস্ত্রিদেয়াড়ায় শ্যালোমেশিনের সাহায্যে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে। এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমাকে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে বলেছেন। আমি তাঁদের নিষেধ করেছি। এরপরও বালু উত্তোলন করা হলে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুবুল হক বলেন, নদী খননের নামে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনের নিয়ম নেই। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে বলা হয়েছে। বন্ধ না করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে