আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ক্যালেন্ডারের পাতা থেকে বিদায় নিল আরেকটি বছর। মহামারি, সংঘাত, সংকট আর বিপর্যয় কাটিয়ে মঙ্গলবার্তা নিয়ে নতুন বছর শুরু হবে—এটাই সবার প্রত্যাশা। সেই প্রত্যাশা নিয়ে বিশ্বের অনেক দেশে বিচিত্র আয়োজনে খ্রিষ্টীয় নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া হয়। এসব প্রথা চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম গ্রিলি ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয় এমন কয়েকটি বিচিত্র উদ্যাপন।
নতুন বছরের সবচেয়ে বেশি উৎসব পালিত হয় সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্রে। একেকটা অঙ্গরাজ্য সাজে নতুন সাজে। বছরের পর বছর ধরে চলে আসছে অদ্ভুত সব রীতি। প্রথমে উদরপূর্তি দিয়েই শুরু করা যাক। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে বছরের প্রথম দিনটা শুরু হয় মটরের দানা খাওয়ার মধ্য দিয়ে। স্থানীয়দের ধারণা, এ দানা খেলে ভাগ্য খুলে যায়। স্নায়ুযুদ্ধের সময় এ প্রথা চালু হয়েছিল বলে জানান ইতিহাসবিদেরা। তখন সেনাসদস্যরা খাওয়ার জন্য পেতেন শুধু মটরদানা।
১২ সেকেন্ডে ১২টি আঙুর খেয়ে বছরটা শুরু করেন স্প্যানিশরা। একেকটা আঙুর একেক মাসের সৌভাগ্য বয়ে আনে—এই বিশ্বাস তাঁদের। উনিশ শতকের শেষদিকে মাদ্রিদের মধ্যবিত্তদের মধ্যে প্রথম এই প্রথা চালু হয়। নিয়ম হচ্ছে, নতুন বছর শুরুর সময় অর্থাৎ রাত ১২টার পর প্রথম ১২ সেকেন্ডে এ ১২টি আঙুর খেতে হবে। ভোজনরসিকদের জন্য রয়েছে আরও সুখবর! এস্তোনিয়ার অধিবাসীরা মনে করেন, বছরের শুরুতে ১২ পদের খাবার খেলে ১২ মাস সুস্থ থাকা যাবে।
চিকিৎসককে দূরে রাখতে দিনে একটি আপেল—প্রচলিত এই প্রবাদ নতুন বছরে ভিন্নভাবে ব্যবহার করেন চেক প্রজাতন্ত্রের বাসিন্দারা। তাঁরা মনে করেন, আপেল নতুন বছরের ভাগ্য গণনা করে। বছরের শুরুতে একটি আপেল কেটে দুই ভাগ করা হয়। কাটার পর ভেতরে দেখতে তারার মতো দেখা গেলে ধরে নেওয়া হয় বছরটা দারুণ যাবে। তবে তারার মতো না হলে আশপাশে যাঁরা থাকবেন, তাঁদের বছরটা ভালো কাটবে না।
পেঁয়াজের ঝাঁজ থেকে অনেকে দূরে থাকতে চাইলেও গ্রিসের নাগরিকদের বছর শুরু হয় পেঁয়াজের সঙ্গেই। ঘরের সদর দরজার সামনে ঝুলিয়ে রাখা হয় একটি কিংবা দুটি পেঁয়াজ। বছরের প্রথম দিন পেঁয়াজের ঝুঁটিটি সন্তানের মাথায় স্পর্শ করিয়ে ঘুম থেকে জাগিয়ে তোলেন মা-বাবারা।
কোনো কিছু ভেঙে ফেলা শুভকাজের সূচনা না হলেও নারিকেল ভেঙে কাজ শুরু করার মতো দরজায় প্লেট ও গ্লাস ভেঙে বছর শুরু করেন ডেনমার্কের নাগরিকেরা। তবে নিজের দরজায় নয়, বন্ধু ও প্রতিবেশীদের দরজায় চলে এই ভাঙচুর কার্যক্রম। মূলত আগের বছরের সব রাগ এবং সুপ্ত ক্ষোভ ঝেড়ে ফেলতেই এ প্রথা। যাঁর প্লেট বেশি ভাঙবে, নতুন বছরটা তাঁর জন্য তত ভালো কাটবে। ইতালিতে নতুন বছরে সন্তানের মুখ দেখতে চান এমন নারী ও পুরুষেরা বছরের প্রথম দিন লাল রঙের অন্তর্বাস পরেন।
গত বছরের শেষদিকে আলোচিত ‘বাদাম’ দিয়েই শেষ করা যাক। ইউরোপের স্ক্যান্ডেনেভিয়ার দেশ নরওয়ে ও সুইডেনে নতুন বছর শুরুর আগে ভাতের মধ্যে বাদাম লুকিয়ে রাখা হয়। তারা বিশ্বাস করে, প্রথমে যে বাদামটি খুঁজে পাবে, তার জন্য বছরটা দারুণ যাবে।
ক্যালেন্ডারের পাতা থেকে বিদায় নিল আরেকটি বছর। মহামারি, সংঘাত, সংকট আর বিপর্যয় কাটিয়ে মঙ্গলবার্তা নিয়ে নতুন বছর শুরু হবে—এটাই সবার প্রত্যাশা। সেই প্রত্যাশা নিয়ে বিশ্বের অনেক দেশে বিচিত্র আয়োজনে খ্রিষ্টীয় নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া হয়। এসব প্রথা চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম গ্রিলি ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয় এমন কয়েকটি বিচিত্র উদ্যাপন।
নতুন বছরের সবচেয়ে বেশি উৎসব পালিত হয় সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্রে। একেকটা অঙ্গরাজ্য সাজে নতুন সাজে। বছরের পর বছর ধরে চলে আসছে অদ্ভুত সব রীতি। প্রথমে উদরপূর্তি দিয়েই শুরু করা যাক। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে বছরের প্রথম দিনটা শুরু হয় মটরের দানা খাওয়ার মধ্য দিয়ে। স্থানীয়দের ধারণা, এ দানা খেলে ভাগ্য খুলে যায়। স্নায়ুযুদ্ধের সময় এ প্রথা চালু হয়েছিল বলে জানান ইতিহাসবিদেরা। তখন সেনাসদস্যরা খাওয়ার জন্য পেতেন শুধু মটরদানা।
১২ সেকেন্ডে ১২টি আঙুর খেয়ে বছরটা শুরু করেন স্প্যানিশরা। একেকটা আঙুর একেক মাসের সৌভাগ্য বয়ে আনে—এই বিশ্বাস তাঁদের। উনিশ শতকের শেষদিকে মাদ্রিদের মধ্যবিত্তদের মধ্যে প্রথম এই প্রথা চালু হয়। নিয়ম হচ্ছে, নতুন বছর শুরুর সময় অর্থাৎ রাত ১২টার পর প্রথম ১২ সেকেন্ডে এ ১২টি আঙুর খেতে হবে। ভোজনরসিকদের জন্য রয়েছে আরও সুখবর! এস্তোনিয়ার অধিবাসীরা মনে করেন, বছরের শুরুতে ১২ পদের খাবার খেলে ১২ মাস সুস্থ থাকা যাবে।
চিকিৎসককে দূরে রাখতে দিনে একটি আপেল—প্রচলিত এই প্রবাদ নতুন বছরে ভিন্নভাবে ব্যবহার করেন চেক প্রজাতন্ত্রের বাসিন্দারা। তাঁরা মনে করেন, আপেল নতুন বছরের ভাগ্য গণনা করে। বছরের শুরুতে একটি আপেল কেটে দুই ভাগ করা হয়। কাটার পর ভেতরে দেখতে তারার মতো দেখা গেলে ধরে নেওয়া হয় বছরটা দারুণ যাবে। তবে তারার মতো না হলে আশপাশে যাঁরা থাকবেন, তাঁদের বছরটা ভালো কাটবে না।
পেঁয়াজের ঝাঁজ থেকে অনেকে দূরে থাকতে চাইলেও গ্রিসের নাগরিকদের বছর শুরু হয় পেঁয়াজের সঙ্গেই। ঘরের সদর দরজার সামনে ঝুলিয়ে রাখা হয় একটি কিংবা দুটি পেঁয়াজ। বছরের প্রথম দিন পেঁয়াজের ঝুঁটিটি সন্তানের মাথায় স্পর্শ করিয়ে ঘুম থেকে জাগিয়ে তোলেন মা-বাবারা।
কোনো কিছু ভেঙে ফেলা শুভকাজের সূচনা না হলেও নারিকেল ভেঙে কাজ শুরু করার মতো দরজায় প্লেট ও গ্লাস ভেঙে বছর শুরু করেন ডেনমার্কের নাগরিকেরা। তবে নিজের দরজায় নয়, বন্ধু ও প্রতিবেশীদের দরজায় চলে এই ভাঙচুর কার্যক্রম। মূলত আগের বছরের সব রাগ এবং সুপ্ত ক্ষোভ ঝেড়ে ফেলতেই এ প্রথা। যাঁর প্লেট বেশি ভাঙবে, নতুন বছরটা তাঁর জন্য তত ভালো কাটবে। ইতালিতে নতুন বছরে সন্তানের মুখ দেখতে চান এমন নারী ও পুরুষেরা বছরের প্রথম দিন লাল রঙের অন্তর্বাস পরেন।
গত বছরের শেষদিকে আলোচিত ‘বাদাম’ দিয়েই শেষ করা যাক। ইউরোপের স্ক্যান্ডেনেভিয়ার দেশ নরওয়ে ও সুইডেনে নতুন বছর শুরুর আগে ভাতের মধ্যে বাদাম লুকিয়ে রাখা হয়। তারা বিশ্বাস করে, প্রথমে যে বাদামটি খুঁজে পাবে, তার জন্য বছরটা দারুণ যাবে।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
৩ ঘণ্টা আগেপর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে