জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
ট্রেনের প্রতিটি বগিতে যুক্ত বায়োটয়লেট। যাত্রীরা ঢোকার আগেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে যাচ্ছে দরজা। আবার একইভাবে বন্ধও হচ্ছে। নিরাপত্তায় আছে সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরা। স্টেশনে ট্রেন ঢোকার আগেই স্বয়ংক্রিয় ঘোষণা, একটু পরই ট্রেন দাঁড়াবে। এই চিত্র সুবর্ণ এক্সপ্রেসের। ৬ জুন চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটের ট্রেনটিতে এ রকম আধুনিক কোচ যুক্ত হয়েছে। শুধু সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেন নয়, ঈদুল আজহার পর পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের সব আন্তনগর ট্রেনে পর্যায়ক্রমে এসব কোচ যুক্ত হবে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, যাত্রীর নিরাপত্তা ও আরাম দেওয়ার ক্ষেত্রে এসব কোচ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আধুনিক কোচ যুক্ত হলেও টিকিটের দামের কোনো পরিবর্তন হবে না।
সূত্র জানায়, রেলওয়ের আধুনিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ১৫০টি আধুনিক মিটারগেজ কোচ আনা হয়েছে। এসব কোচ কিনতে সরকারের ব্যয় হয়েছে ৬৫৮ কোটি টাকা। কোচগুলো দেশের সব কটি আন্তনগর ট্রেনে যুক্ত হবে। ট্রেনভেদে ১৬-১৮টি কোচ নিয়ে চলবে। একই সঙ্গে বর্তমানে যেসব ট্রেন থেকে আগের রেক (সম্পূর্ণ কোচ) খুলে রাখা হচ্ছে, সেসব ট্রেন লোকাল ও কমিউটার ট্রেনে যুক্ত করা হবে।
পূর্বাঞ্চলের প্রধান পরিবহন কর্মকর্তা (সিইওপিএস) মো. শহিদুল ইসলাম জানান, সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের বর্তমান রেকটি পরিবর্তন করে কোরিয়ার তৈরি ১৮টি কোচ দ্বারা পরিচালনা করা হচ্ছে। এই ট্রেনে মোট আসনসংখ্যা ৮৯০টি। এতে ৭টি শোভন চেয়ার, ৪টি এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা), একটি পাওয়ার কার, দুইটি গার্ডব্রেক এবং খাবার গাড়ি রয়েছে। নতুন কোচ সংযোজিত হলেও টিকিটের ভাড়ার কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না।
শহিদুল ইসলাম আরও জানান, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আনা মিটারগেজ কোচগুলো খুবই আধুনিক। এখানে স্বয়ংক্রিয় স্লাইডিং ডোর, বায়োটয়লেট, স্বয়ংক্রিয় ঘোষণাসহ নানা ধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এর মাধ্যমে যাত্রীসেবার মান বাড়বে।
জানা গেছে, রেলওয়ের ৩৬৮টি ট্রেনে বছরে পৌনে ১০ কোটি যাত্রী চলাচল করে। এসব ট্রেনে দুই মুখ খোলা টয়লেট রয়েছে; যা যাত্রীদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। যাত্রীদের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করেই সরকার পুরোনো ট্রেন ও নতুন কোচে বায়ো-টয়লেট স্থাপনের উদ্যোগ নেয়।
শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে মহানগর গোধুলী, সোনার বাংলা ও তূর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনে আগামী ঈদের পরপরই আধুনিক কোচ যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রেলের পরিবহন বিভাগ জানায়, সারা দেশে ১২৪টি আন্তনগর ট্রেন চলাচল করে। এর মধ্যে পূর্বাঞ্চলে আন্তনগর ট্রেনের সংখ্যা ৩৬টি, পশ্চিমাঞ্চলে ৫৬টি এবং দুই অঞ্চলেই চলাচল করে এমন ট্রেনের সংখ্যা ৩২টি।
পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের মতো সব আন্তনগর ট্রেনে আধুনিক কোচ স্থাপন করা হবে। যাত্রীদের মান বাড়াতে সরকারের এই উদ্যোগ।
ট্রেনের প্রতিটি বগিতে যুক্ত বায়োটয়লেট। যাত্রীরা ঢোকার আগেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে যাচ্ছে দরজা। আবার একইভাবে বন্ধও হচ্ছে। নিরাপত্তায় আছে সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরা। স্টেশনে ট্রেন ঢোকার আগেই স্বয়ংক্রিয় ঘোষণা, একটু পরই ট্রেন দাঁড়াবে। এই চিত্র সুবর্ণ এক্সপ্রেসের। ৬ জুন চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটের ট্রেনটিতে এ রকম আধুনিক কোচ যুক্ত হয়েছে। শুধু সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেন নয়, ঈদুল আজহার পর পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের সব আন্তনগর ট্রেনে পর্যায়ক্রমে এসব কোচ যুক্ত হবে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, যাত্রীর নিরাপত্তা ও আরাম দেওয়ার ক্ষেত্রে এসব কোচ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আধুনিক কোচ যুক্ত হলেও টিকিটের দামের কোনো পরিবর্তন হবে না।
সূত্র জানায়, রেলওয়ের আধুনিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ১৫০টি আধুনিক মিটারগেজ কোচ আনা হয়েছে। এসব কোচ কিনতে সরকারের ব্যয় হয়েছে ৬৫৮ কোটি টাকা। কোচগুলো দেশের সব কটি আন্তনগর ট্রেনে যুক্ত হবে। ট্রেনভেদে ১৬-১৮টি কোচ নিয়ে চলবে। একই সঙ্গে বর্তমানে যেসব ট্রেন থেকে আগের রেক (সম্পূর্ণ কোচ) খুলে রাখা হচ্ছে, সেসব ট্রেন লোকাল ও কমিউটার ট্রেনে যুক্ত করা হবে।
পূর্বাঞ্চলের প্রধান পরিবহন কর্মকর্তা (সিইওপিএস) মো. শহিদুল ইসলাম জানান, সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের বর্তমান রেকটি পরিবর্তন করে কোরিয়ার তৈরি ১৮টি কোচ দ্বারা পরিচালনা করা হচ্ছে। এই ট্রেনে মোট আসনসংখ্যা ৮৯০টি। এতে ৭টি শোভন চেয়ার, ৪টি এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা), একটি পাওয়ার কার, দুইটি গার্ডব্রেক এবং খাবার গাড়ি রয়েছে। নতুন কোচ সংযোজিত হলেও টিকিটের ভাড়ার কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না।
শহিদুল ইসলাম আরও জানান, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আনা মিটারগেজ কোচগুলো খুবই আধুনিক। এখানে স্বয়ংক্রিয় স্লাইডিং ডোর, বায়োটয়লেট, স্বয়ংক্রিয় ঘোষণাসহ নানা ধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এর মাধ্যমে যাত্রীসেবার মান বাড়বে।
জানা গেছে, রেলওয়ের ৩৬৮টি ট্রেনে বছরে পৌনে ১০ কোটি যাত্রী চলাচল করে। এসব ট্রেনে দুই মুখ খোলা টয়লেট রয়েছে; যা যাত্রীদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। যাত্রীদের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করেই সরকার পুরোনো ট্রেন ও নতুন কোচে বায়ো-টয়লেট স্থাপনের উদ্যোগ নেয়।
শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে মহানগর গোধুলী, সোনার বাংলা ও তূর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনে আগামী ঈদের পরপরই আধুনিক কোচ যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রেলের পরিবহন বিভাগ জানায়, সারা দেশে ১২৪টি আন্তনগর ট্রেন চলাচল করে। এর মধ্যে পূর্বাঞ্চলে আন্তনগর ট্রেনের সংখ্যা ৩৬টি, পশ্চিমাঞ্চলে ৫৬টি এবং দুই অঞ্চলেই চলাচল করে এমন ট্রেনের সংখ্যা ৩২টি।
পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের মতো সব আন্তনগর ট্রেনে আধুনিক কোচ স্থাপন করা হবে। যাত্রীদের মান বাড়াতে সরকারের এই উদ্যোগ।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
৩ ঘণ্টা আগেপর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে