টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের বিভিন্ন বাজারে গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার শসা বিক্রি হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি। সেই শসা গতকাল শনিবার বিক্রি হয় ৮০ টাকা করে। শজনে বিক্রি হয় ১০০ টাকা কেজি, যা গত বৃহস্পতিবার ছিল ৭০ থেকে ৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে দু-একটা ছাড়া সব সবজির দামই কেজিপ্রতি বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। তবে শসার দাম বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ। বেড়েছে সব ধরনের মাংসের দামও। তবে স্থিতিশীল রয়েছে, তেল, ডাল ছোলাসহ পেঁয়াজের দাম।
এদিকে মাংসের দাম বাড়ায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ক্রেতারা। আর বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, পণ্যের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় পণ্যমূল্য কিছুটা বেশি।
গতকাল শনিবার সরেজমিনে জেলা শহরের বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সব ধরনের মাংস বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস ৫৫০ টাকা থেকে এক লাফে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকায়, খাসির মাংস কেজিতে ১০০ টাকা বেড়েছে। বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়। এ ছাড়া বয়লার মুরগি গত সপ্তাহে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হলেও শনিবার ১৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল পার্ক বাজারের গরুর মাংসের বিক্রেতা আসলাম বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে হাটে গরুর দাম বেশি। আমরা এত দিন লস দিয়ে মাংস বিক্রি করেছি। কয়েক দিন ধরে ৬৫০ টাকা করে বিক্রি করছি। গরুর দাম যেভাবে বেড়েছে, তাতে বাড়তি দামে মাংস বিক্রি করেও লাভ হচ্ছে না। ভবিষ্যতে দাম আরও বাড়তে পারে।’
বয়লার মুরগির বিক্রেতা মো. শফি বলেন, ‘এখন মুরগির চাহিদা বেশি। খামারিরা বাড়তি দাম রাখছে, তাই বাধ্য হয়ে আমরাও দাম কিছুটা বাড়িয়ে দিয়েছি।’
এ ছাড়া বাজারে বেড়েছে সব ধরনের সবজির দাম। শসা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি, শজনে ১০০ টাকা কেজি, বেগুন আকারভেদে ৭০ থেকে ৮০ টাকা; যা কয়েক দিন আগেও বিক্রি হতো ৪০ টাকা করে। আর লেবু বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি। এ বিষয়ে কথা হয় বটতলা বাজারের ছানোয়ার, ফরহাদ হোসেন ও সুলতান নামের তিন সবজি ব্যবসায়ীর সঙ্গে। তাঁরা বলেন, বাজারে সবজির চাহিদা বেশি থাকায় সব ধরনের সবজির দাম ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। তবে দু-এক দিনের মধ্যে কমতে পারে।
পার্ক বাজারে কেনাকাটা করতে আসা মো. আসলাম মিয়া বলেন,‘তিন দিন আগে তিনি খোলা সয়াবিন তেল কিনেছেন ১৬০ টাকা কেজি, কিন্তু আজ ৫ টাকা বাড়তিতে কিনতে হচ্ছে। এ ছাড়া গরুর মাংস এক লাফে ১০০ টাকা বেড়েছে। এভাবে প্রতিদিন নিত্যপণ্যের দাম বাড়লে আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতাদের বাজারে আসাই বন্ধ হয়ে যাবে।’
মোস্তফা নামের আরেক ক্রেতা জানান, দুদিন আগে তিনি বাজারে এসেছিলেন। কিন্তু সেই তুলনায় আজ প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়েছে। বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মনিটরিং করা উচিত। যেন কেউ বাড়তি দামে পণ্য বিক্রি করতে না পারে।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা দ্রুত বাজারগুলোতে অভিযান পরিচালনা করব। কেউ অধিক লাভের আশায় বাড়তি দামে পণ্য বিক্রি করলে তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
নাজমুল হায়দার নামের এক ব্যবসায়ী জানান, তিনি খোলা সয়াবিন তেল ১৫৭ টাকা কেজি দরে কিনে এনেছেন। এ জন্য কেজিতে তিন টাকা লাভ করে ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। গত দুই দিনের তুলনায় খোলা সয়াবিন তেলের দাম কেজিতে ৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বোতলজাত তেলের দাম আগের মতোই আছে। সেই সঙ্গে সব শ্রেণির ডাল, চিনির দাম স্থিতিশীল রয়েছে। আর পেঁয়াজের দামে গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে।
টাঙ্গাইলের বিভিন্ন বাজারে গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার শসা বিক্রি হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি। সেই শসা গতকাল শনিবার বিক্রি হয় ৮০ টাকা করে। শজনে বিক্রি হয় ১০০ টাকা কেজি, যা গত বৃহস্পতিবার ছিল ৭০ থেকে ৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে দু-একটা ছাড়া সব সবজির দামই কেজিপ্রতি বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। তবে শসার দাম বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ। বেড়েছে সব ধরনের মাংসের দামও। তবে স্থিতিশীল রয়েছে, তেল, ডাল ছোলাসহ পেঁয়াজের দাম।
এদিকে মাংসের দাম বাড়ায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ক্রেতারা। আর বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, পণ্যের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় পণ্যমূল্য কিছুটা বেশি।
গতকাল শনিবার সরেজমিনে জেলা শহরের বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সব ধরনের মাংস বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস ৫৫০ টাকা থেকে এক লাফে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকায়, খাসির মাংস কেজিতে ১০০ টাকা বেড়েছে। বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়। এ ছাড়া বয়লার মুরগি গত সপ্তাহে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হলেও শনিবার ১৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল পার্ক বাজারের গরুর মাংসের বিক্রেতা আসলাম বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে হাটে গরুর দাম বেশি। আমরা এত দিন লস দিয়ে মাংস বিক্রি করেছি। কয়েক দিন ধরে ৬৫০ টাকা করে বিক্রি করছি। গরুর দাম যেভাবে বেড়েছে, তাতে বাড়তি দামে মাংস বিক্রি করেও লাভ হচ্ছে না। ভবিষ্যতে দাম আরও বাড়তে পারে।’
বয়লার মুরগির বিক্রেতা মো. শফি বলেন, ‘এখন মুরগির চাহিদা বেশি। খামারিরা বাড়তি দাম রাখছে, তাই বাধ্য হয়ে আমরাও দাম কিছুটা বাড়িয়ে দিয়েছি।’
এ ছাড়া বাজারে বেড়েছে সব ধরনের সবজির দাম। শসা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি, শজনে ১০০ টাকা কেজি, বেগুন আকারভেদে ৭০ থেকে ৮০ টাকা; যা কয়েক দিন আগেও বিক্রি হতো ৪০ টাকা করে। আর লেবু বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি। এ বিষয়ে কথা হয় বটতলা বাজারের ছানোয়ার, ফরহাদ হোসেন ও সুলতান নামের তিন সবজি ব্যবসায়ীর সঙ্গে। তাঁরা বলেন, বাজারে সবজির চাহিদা বেশি থাকায় সব ধরনের সবজির দাম ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। তবে দু-এক দিনের মধ্যে কমতে পারে।
পার্ক বাজারে কেনাকাটা করতে আসা মো. আসলাম মিয়া বলেন,‘তিন দিন আগে তিনি খোলা সয়াবিন তেল কিনেছেন ১৬০ টাকা কেজি, কিন্তু আজ ৫ টাকা বাড়তিতে কিনতে হচ্ছে। এ ছাড়া গরুর মাংস এক লাফে ১০০ টাকা বেড়েছে। এভাবে প্রতিদিন নিত্যপণ্যের দাম বাড়লে আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতাদের বাজারে আসাই বন্ধ হয়ে যাবে।’
মোস্তফা নামের আরেক ক্রেতা জানান, দুদিন আগে তিনি বাজারে এসেছিলেন। কিন্তু সেই তুলনায় আজ প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়েছে। বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মনিটরিং করা উচিত। যেন কেউ বাড়তি দামে পণ্য বিক্রি করতে না পারে।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা দ্রুত বাজারগুলোতে অভিযান পরিচালনা করব। কেউ অধিক লাভের আশায় বাড়তি দামে পণ্য বিক্রি করলে তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
নাজমুল হায়দার নামের এক ব্যবসায়ী জানান, তিনি খোলা সয়াবিন তেল ১৫৭ টাকা কেজি দরে কিনে এনেছেন। এ জন্য কেজিতে তিন টাকা লাভ করে ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। গত দুই দিনের তুলনায় খোলা সয়াবিন তেলের দাম কেজিতে ৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বোতলজাত তেলের দাম আগের মতোই আছে। সেই সঙ্গে সব শ্রেণির ডাল, চিনির দাম স্থিতিশীল রয়েছে। আর পেঁয়াজের দামে গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
৩ ঘণ্টা আগেপর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে