বানিয়াচং (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে মুরগির খামার করে পরিবারে সচ্ছলতা এনেছেন জুয়েল ও মাহমুদা দম্পতি। একসময় শখের বশে তাঁরা মুরগি পালন করতেন। পরে সামান্য কিছু অর্থ নিয়ে ব্যবসা শুরু করে আজ স্বাবলম্বী। এ দম্পতি প্রমাণ করেছে ইচ্ছাশক্তি আর শ্রম দিয়ে দারিদ্র্যের অবসান ঘটানো সম্ভব।
জুয়েল মিয়া বানিয়াচং উপজেলার উত্তর-পশ্চিম ইউনিয়নের বাসিন্দা। তিনি বলেন, ‘অল্প টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করি। একসময় আর্থিক অনটনে থাকলেও তা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে কাজ করলে দারিদ্র্য কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। আমরা মুরগির খামারে স্বাবলম্বী হয়ে একটি গরুর খামারও দিয়েছি।’
জুয়েল মিয়া আরও বলেন, ১ হাজার ৫০০ মুরগি রয়েছে খামারে। বর্তমানে মুরগির বাচ্চা ও খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় লাভের পরিমাণ কমে গেছে। আগে প্রতিটি মুরগির বাচ্চার দাম ছিল ১৫-২০ টাকা। বর্তমানে ৩৫-৪৫ টাকা। সরকার বাচ্চা ও খাবারের দাম না কমালে ব্যবসায়ীরা লাভের পরিবর্তে ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। প্রতি কেজি মুরগির দাম বর্তমানে ১৪০-১৪৫ টাকা।
এদিকে ভাইরাসজনিত কারণে খামারে অনেক মুরগি মারা যাওয়ায় হতাশায় রয়েছেন তাঁরা। সরকারি সহায়তা ও ভর্তুকি পেলে অনেক উপকৃত হবেন বলে জানান তিনি।
জুয়েল মিয়ার স্ত্রী মাহমুদা আক্তার বলেন, ‘সাংসারিক কাজের পাশাপাশি মুরগির খামার দেখভাল করি। খামার দিয়ে আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে এলেও বর্তমানে লোকসানে রয়েছি। ভাইরাসে অনেক মুরগি মারা গেছে।’
এদিকে উপজেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর সরকারি ঋণ নেওয়ায় খামারের পরিসর আরও বাড়াতে পারবে এ দম্পতি।
উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা জাফর ইকবাল চৌধুরী বলেন, মুরগি পালনের জন্য উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে প্রশিক্ষণ নিতে পারবে এ দম্পতি। এতে ব্যবসার পরিসর আরও বাড়াবে।
হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে মুরগির খামার করে পরিবারে সচ্ছলতা এনেছেন জুয়েল ও মাহমুদা দম্পতি। একসময় শখের বশে তাঁরা মুরগি পালন করতেন। পরে সামান্য কিছু অর্থ নিয়ে ব্যবসা শুরু করে আজ স্বাবলম্বী। এ দম্পতি প্রমাণ করেছে ইচ্ছাশক্তি আর শ্রম দিয়ে দারিদ্র্যের অবসান ঘটানো সম্ভব।
জুয়েল মিয়া বানিয়াচং উপজেলার উত্তর-পশ্চিম ইউনিয়নের বাসিন্দা। তিনি বলেন, ‘অল্প টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করি। একসময় আর্থিক অনটনে থাকলেও তা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে কাজ করলে দারিদ্র্য কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। আমরা মুরগির খামারে স্বাবলম্বী হয়ে একটি গরুর খামারও দিয়েছি।’
জুয়েল মিয়া আরও বলেন, ১ হাজার ৫০০ মুরগি রয়েছে খামারে। বর্তমানে মুরগির বাচ্চা ও খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় লাভের পরিমাণ কমে গেছে। আগে প্রতিটি মুরগির বাচ্চার দাম ছিল ১৫-২০ টাকা। বর্তমানে ৩৫-৪৫ টাকা। সরকার বাচ্চা ও খাবারের দাম না কমালে ব্যবসায়ীরা লাভের পরিবর্তে ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। প্রতি কেজি মুরগির দাম বর্তমানে ১৪০-১৪৫ টাকা।
এদিকে ভাইরাসজনিত কারণে খামারে অনেক মুরগি মারা যাওয়ায় হতাশায় রয়েছেন তাঁরা। সরকারি সহায়তা ও ভর্তুকি পেলে অনেক উপকৃত হবেন বলে জানান তিনি।
জুয়েল মিয়ার স্ত্রী মাহমুদা আক্তার বলেন, ‘সাংসারিক কাজের পাশাপাশি মুরগির খামার দেখভাল করি। খামার দিয়ে আর্থিক সচ্ছলতা ফিরে এলেও বর্তমানে লোকসানে রয়েছি। ভাইরাসে অনেক মুরগি মারা গেছে।’
এদিকে উপজেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর সরকারি ঋণ নেওয়ায় খামারের পরিসর আরও বাড়াতে পারবে এ দম্পতি।
উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা জাফর ইকবাল চৌধুরী বলেন, মুরগি পালনের জন্য উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে প্রশিক্ষণ নিতে পারবে এ দম্পতি। এতে ব্যবসার পরিসর আরও বাড়াবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪