টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় দোকান ভাড়া নিয়ে মালিকের সঙ্গে প্রতারণা করার অভিযোগ উঠেছে গওহরডাঙ্গা গ্রামের দুখু মিয়ার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আজিজা আক্তার আদালতের রায় পেয়েও তার নিজের জায়গার দখল পাচ্ছেন না। জায়গা পেতে প্রশাসনসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের দ্বারস্থ হলেও কোনো ফল হচ্ছে না। জায়গা ও দোকানঘর দখল করতে ভাড়াটিয়া দুখু আজিজার বড় ভাই আকরাম মুন্সীকে দিয়ে আদালতে মিথ্যা মামলা করিয়ে উল্টো হয়রানি করছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর পরিবারের।
আজিজা আক্তারের ছেলে তারিফ আহম্মেদ বলেন, আমার নানা মিলু মুন্সী আর্থিক সঙ্কটের কারণে পাটগাতী মৌজার দুই শতাংশ জমি তার শ্যালকের কাছে বিক্রি করে। পরবর্তীতে আমার মা টাকা ফেরত দিয়ে পুনরায় জায়গা ফিরিয়ে আনেন।
পরে আমার মায়ের নামে ওই জমি দলিল করে দেন নানা। পরে মায়ের কাছ থেকে দোকান ভাড়া নিয়ে দুখু ও তার বড় ভাই ব্যবসা শুরু করেন। চুক্তির মেয়াদ শেষে তাকে দোকান ছাড়তে বললেও দোকান ছাড়েননি। পরে মা থানায় অভিযোগ করেন।
তারিফ বলেন, থানা থেকে দুই পক্ষকে ডাকা হলে এক মাসের মধ্যে দোকান ছাড়বে বলে মুচলেকা দেয় অভিযুক্ত দুখু। ওই মাসের মধ্যে আমার মামা আকরাম মুন্সীকে দিয়ে জায়গার জাল দলিল করিয়ে তার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। এরপর আমরা মামলা করলে আদালত আমাদের পক্ষে রায় দেয়, কিন্তু তারপরও দুখু দোকান না ছেড়ে আকরাম মুন্সীকে দিয়ে মামলা করায়।
তিনি আরও বলেন, আদালতের রায় পেয়েছি। জায়গার সমস্ত কাগজপত্র আমার মায়ের নামে। তিনি সে সম্পর্কে না বলে বিরোধ রয়েছে উল্লেখ করে প্রতিবেদন দেয়। পরবর্তীকালে আদালত ১৪৪ ধারা জারি করে। ভাড়াটিয়া দুখু জোর খাটিয়ে আমাদের হয়রানি করছে। আর জায়গার লোভে একরাম মুন্সীকে দিয়ে এগুলো করাচ্ছে। দোকান ভাড়া নিয়ে আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করছে দুখু। তাই আমাদের জায়গা ফিরে পেতে প্রশাসনের সদয় দৃষ্টি কামনা করছি।
তবে জানতে চাইলে প্রতারণার অভিযোগ অস্বীকার করেন দুখু। তিনি বলেন, আমি দোকান ঘরটি আজিজার স্বামী ও বড় ভাই আকরাম মুন্সীর কাছ থেকে ভাড়া নিয়েছি। তাঁকেই নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করছি। আজিজা আক্তারের কাছ থেকে আমি দোকান ভাড়া নিইনি। যদি আকরাম মুন্সী নেমে যেতে বলেন তাহলে নেমে যাব।
টুঙ্গিপাড়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেদারুল ইসলাম বলেছেন, ভূমি কর্মকর্তা সরেজমিন তদন্ত করে যেটা পেয়েছেন সেটাই প্রতিবেদন দিয়েছে। যদি তাদের প্রতিবেদন নিয়ে কোনো সমস্যা থাকে তাঁরা নারাজি দিতে পারে। আর এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় দোকান ভাড়া নিয়ে মালিকের সঙ্গে প্রতারণা করার অভিযোগ উঠেছে গওহরডাঙ্গা গ্রামের দুখু মিয়ার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আজিজা আক্তার আদালতের রায় পেয়েও তার নিজের জায়গার দখল পাচ্ছেন না। জায়গা পেতে প্রশাসনসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের দ্বারস্থ হলেও কোনো ফল হচ্ছে না। জায়গা ও দোকানঘর দখল করতে ভাড়াটিয়া দুখু আজিজার বড় ভাই আকরাম মুন্সীকে দিয়ে আদালতে মিথ্যা মামলা করিয়ে উল্টো হয়রানি করছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর পরিবারের।
আজিজা আক্তারের ছেলে তারিফ আহম্মেদ বলেন, আমার নানা মিলু মুন্সী আর্থিক সঙ্কটের কারণে পাটগাতী মৌজার দুই শতাংশ জমি তার শ্যালকের কাছে বিক্রি করে। পরবর্তীতে আমার মা টাকা ফেরত দিয়ে পুনরায় জায়গা ফিরিয়ে আনেন।
পরে আমার মায়ের নামে ওই জমি দলিল করে দেন নানা। পরে মায়ের কাছ থেকে দোকান ভাড়া নিয়ে দুখু ও তার বড় ভাই ব্যবসা শুরু করেন। চুক্তির মেয়াদ শেষে তাকে দোকান ছাড়তে বললেও দোকান ছাড়েননি। পরে মা থানায় অভিযোগ করেন।
তারিফ বলেন, থানা থেকে দুই পক্ষকে ডাকা হলে এক মাসের মধ্যে দোকান ছাড়বে বলে মুচলেকা দেয় অভিযুক্ত দুখু। ওই মাসের মধ্যে আমার মামা আকরাম মুন্সীকে দিয়ে জায়গার জাল দলিল করিয়ে তার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। এরপর আমরা মামলা করলে আদালত আমাদের পক্ষে রায় দেয়, কিন্তু তারপরও দুখু দোকান না ছেড়ে আকরাম মুন্সীকে দিয়ে মামলা করায়।
তিনি আরও বলেন, আদালতের রায় পেয়েছি। জায়গার সমস্ত কাগজপত্র আমার মায়ের নামে। তিনি সে সম্পর্কে না বলে বিরোধ রয়েছে উল্লেখ করে প্রতিবেদন দেয়। পরবর্তীকালে আদালত ১৪৪ ধারা জারি করে। ভাড়াটিয়া দুখু জোর খাটিয়ে আমাদের হয়রানি করছে। আর জায়গার লোভে একরাম মুন্সীকে দিয়ে এগুলো করাচ্ছে। দোকান ভাড়া নিয়ে আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করছে দুখু। তাই আমাদের জায়গা ফিরে পেতে প্রশাসনের সদয় দৃষ্টি কামনা করছি।
তবে জানতে চাইলে প্রতারণার অভিযোগ অস্বীকার করেন দুখু। তিনি বলেন, আমি দোকান ঘরটি আজিজার স্বামী ও বড় ভাই আকরাম মুন্সীর কাছ থেকে ভাড়া নিয়েছি। তাঁকেই নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করছি। আজিজা আক্তারের কাছ থেকে আমি দোকান ভাড়া নিইনি। যদি আকরাম মুন্সী নেমে যেতে বলেন তাহলে নেমে যাব।
টুঙ্গিপাড়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেদারুল ইসলাম বলেছেন, ভূমি কর্মকর্তা সরেজমিন তদন্ত করে যেটা পেয়েছেন সেটাই প্রতিবেদন দিয়েছে। যদি তাদের প্রতিবেদন নিয়ে কোনো সমস্যা থাকে তাঁরা নারাজি দিতে পারে। আর এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে