তাড়াইল (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা মিলিয়ে ১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপনের জন্য কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার তৈরি করা হয়। আবার কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে দিবসটি পালনই করা হয় না। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সূত্রে জানা গেছে, ভূমি, অর্থের অভাবসহ বিভিন্ন কারণে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়নি। এতে বায়ান্নের ভাষা আন্দোলনের প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে অজ্ঞতার মধ্যেই থাকতে হয় এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের। স্থানীয় সচেতন মহলের দাবি, দ্রুত এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার স্থাপন করা হোক। অন্যদিকে উপজেলা প্রশাসন বলছে, প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ৭১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১টি কলেজ ও ৬টি মাদ্রাসা রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে ২৪টি কিন্ডারগার্টেন। তাড়াইল আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গজারিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভেরণতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিমুলআটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সহিলাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সড়কঘাটা শিশু-কিশোর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১টি দাখিল ও ৫টি আলিম মাদ্রাসাতে শহীদ মিনার নেই।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এলে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার বানিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার না বানিয়ে শুধু আলোচনা সভা বা মিলাদ মাহফিল করে দিবসটি পালন করা হয়। আবার কিছু প্রতিষ্ঠানে তা-ও করা হয় না।
তাড়াইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়ে ভূমি স্বল্পতার কারণে শহীদ মিনার করা যাচ্ছে না।’
তালজাঙ্গা ইউনিয়ন আলিম মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ‘অর্থের অভাবে প্রতিষ্ঠানে স্থায়ী শহীদ মিনার তৈরি করতে পারছি না। তবে একুশে ফেব্রুয়ারি এলে মাঠে অস্থায়ী শহীদ মিনার বানিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।’
যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা হলে তারা বলে, ‘একুশে ফেব্রুয়ারির দিন স্কুল ছুটি থাকে। স্যাররা কলাগাছ দিয়া শহীদ মিনার বানান। আমরা সকালে ঘুম থেকে উঠে ফুল দিই।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য প্রতিটি স্কুল, মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষকদের সঙ্গে কথা হয়েছে। দ্রুত ব্যবস্থা করা হবে।’
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা মিলিয়ে ১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপনের জন্য কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার তৈরি করা হয়। আবার কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে দিবসটি পালনই করা হয় না। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সূত্রে জানা গেছে, ভূমি, অর্থের অভাবসহ বিভিন্ন কারণে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়নি। এতে বায়ান্নের ভাষা আন্দোলনের প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে অজ্ঞতার মধ্যেই থাকতে হয় এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের। স্থানীয় সচেতন মহলের দাবি, দ্রুত এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার স্থাপন করা হোক। অন্যদিকে উপজেলা প্রশাসন বলছে, প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ৭১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১টি কলেজ ও ৬টি মাদ্রাসা রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে ২৪টি কিন্ডারগার্টেন। তাড়াইল আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গজারিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভেরণতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিমুলআটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সহিলাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সড়কঘাটা শিশু-কিশোর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১টি দাখিল ও ৫টি আলিম মাদ্রাসাতে শহীদ মিনার নেই।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এলে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার বানিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার না বানিয়ে শুধু আলোচনা সভা বা মিলাদ মাহফিল করে দিবসটি পালন করা হয়। আবার কিছু প্রতিষ্ঠানে তা-ও করা হয় না।
তাড়াইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়ে ভূমি স্বল্পতার কারণে শহীদ মিনার করা যাচ্ছে না।’
তালজাঙ্গা ইউনিয়ন আলিম মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ‘অর্থের অভাবে প্রতিষ্ঠানে স্থায়ী শহীদ মিনার তৈরি করতে পারছি না। তবে একুশে ফেব্রুয়ারি এলে মাঠে অস্থায়ী শহীদ মিনার বানিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।’
যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা হলে তারা বলে, ‘একুশে ফেব্রুয়ারির দিন স্কুল ছুটি থাকে। স্যাররা কলাগাছ দিয়া শহীদ মিনার বানান। আমরা সকালে ঘুম থেকে উঠে ফুল দিই।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য প্রতিটি স্কুল, মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষকদের সঙ্গে কথা হয়েছে। দ্রুত ব্যবস্থা করা হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে