এহসান বিন মুজাহির
মানুষের সামগ্রিক কল্যাণে মহান আল্লাহ তাআলা বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন। তিনি পরিবার, সমাজ ও দেশের সর্বস্তরে শান্তি, কল্যাণ ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। পুরুষের অধিকারের পাশাপাশি নারীর অধিকারের বিষয়টিও সুস্পষ্ট করেছেন। ইসলাম নারীর মানবিক মর্যাদার স্বীকৃতি দিয়েছে। মানবতার নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) নারী জাতির অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছেন।
জাহেলি যুগের আরব সমাজে নারীর কোনো মর্যাদা ছিল না। তাদের গণ্য করা হতো ভোগের বস্তু হিসেবে। নারী ছিল কবিতার আসর আর মদের আড্ডার বিশেষ অনুষঙ্গ।
জীবন ও সমাজে তাদের বড় জোর স্বামী বা মনিবের মনোরঞ্জনের উপকরণের বেশি কিছু মনে করা হতো না। নারীকে পরিবার, সমাজ ও বংশের জন্য অসম্মান ও অভিশাপ মনে করা হতো। এমনকি সামাজিক লজ্জার ভয়ে নারীকে জীবন্ত কবরও দেওয়া হতো।
মহানবী (সা.) এসব কুপ্রথা বাতিল করেন। নারীর সম্পদের মালিক হওয়ার অধিকার প্রতিষ্ঠা করেন। উত্তরাধিকার নিশ্চিত করেন। একজন মা, স্ত্রী, কন্যা ও বোন হিসেবে তাদের প্রাপ্য অধিকার বুঝিয়ে দেন। মায়ের মর্যাদা উচ্চকিত করেন। স্ত্রীর প্রতি স্বামীর কর্তব্যগুলো জানিয়ে দেন। কীভাবে নারীদের সঙ্গে আচরণ করতে হয়, তাদের সম্মান করতে হয়, তা হাতে-কলমে সাহাবিদের শিখিয়ে দেন।
কন্যাসন্তানকে অশুভ মনে করা দূরের কথা, বরং তাদের সৌভাগ্যের প্রতীক ঘোষণা দেন তিনি। এরশাদ হচ্ছে, ‘যার তিনটি কন্যাসন্তান আছে, যাদের সে লালন-পালন করে এবং সদয় আচরণ করে, তার জন্য অবশ্যই জান্নাত ওয়াজিব।’ সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞাসা করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, যদি দুটি মেয়ে থাকে?’ নবীজি বললেন, ‘দুটি থাকলেও।’ (বুখারি: ২৪৮১)
নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আদর্শ আমাদের জন্য অনুকরণীয়।
লেখক: এহসান বিন মুজাহির, শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
মানুষের সামগ্রিক কল্যাণে মহান আল্লাহ তাআলা বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন। তিনি পরিবার, সমাজ ও দেশের সর্বস্তরে শান্তি, কল্যাণ ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। পুরুষের অধিকারের পাশাপাশি নারীর অধিকারের বিষয়টিও সুস্পষ্ট করেছেন। ইসলাম নারীর মানবিক মর্যাদার স্বীকৃতি দিয়েছে। মানবতার নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) নারী জাতির অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছেন।
জাহেলি যুগের আরব সমাজে নারীর কোনো মর্যাদা ছিল না। তাদের গণ্য করা হতো ভোগের বস্তু হিসেবে। নারী ছিল কবিতার আসর আর মদের আড্ডার বিশেষ অনুষঙ্গ।
জীবন ও সমাজে তাদের বড় জোর স্বামী বা মনিবের মনোরঞ্জনের উপকরণের বেশি কিছু মনে করা হতো না। নারীকে পরিবার, সমাজ ও বংশের জন্য অসম্মান ও অভিশাপ মনে করা হতো। এমনকি সামাজিক লজ্জার ভয়ে নারীকে জীবন্ত কবরও দেওয়া হতো।
মহানবী (সা.) এসব কুপ্রথা বাতিল করেন। নারীর সম্পদের মালিক হওয়ার অধিকার প্রতিষ্ঠা করেন। উত্তরাধিকার নিশ্চিত করেন। একজন মা, স্ত্রী, কন্যা ও বোন হিসেবে তাদের প্রাপ্য অধিকার বুঝিয়ে দেন। মায়ের মর্যাদা উচ্চকিত করেন। স্ত্রীর প্রতি স্বামীর কর্তব্যগুলো জানিয়ে দেন। কীভাবে নারীদের সঙ্গে আচরণ করতে হয়, তাদের সম্মান করতে হয়, তা হাতে-কলমে সাহাবিদের শিখিয়ে দেন।
কন্যাসন্তানকে অশুভ মনে করা দূরের কথা, বরং তাদের সৌভাগ্যের প্রতীক ঘোষণা দেন তিনি। এরশাদ হচ্ছে, ‘যার তিনটি কন্যাসন্তান আছে, যাদের সে লালন-পালন করে এবং সদয় আচরণ করে, তার জন্য অবশ্যই জান্নাত ওয়াজিব।’ সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞাসা করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, যদি দুটি মেয়ে থাকে?’ নবীজি বললেন, ‘দুটি থাকলেও।’ (বুখারি: ২৪৮১)
নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আদর্শ আমাদের জন্য অনুকরণীয়।
লেখক: এহসান বিন মুজাহির, শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
৩ ঘণ্টা আগেপর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে