নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের তিন সহকারী কৌঁসুলির (এপিপি) মোহরারের (নকলনবিশ) বাড়ি থেকে মামলার ৬০১ নথি চুরি হওয়ার দেড় বছরেও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। তাই মামলাটি তদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কাছে পাঠানো হয়েছে। সিআইডি নতুন করে তদন্ত শুরু করেছে।
গত বছরের ২৪ মার্চ রাতে রাজশাহীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪-এর এপিপি জালাল উদ্দীন, বজলুর রহমান ও সোহেলা আক্তার ডানার মোহরার হোসেন আলীর বাড়ি থেকে মামলার নথিগুলো চুরি হয়। এ ঘটনায় ২৬ মার্চ মোহরার হোসেন আলী নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানায় মামলা করেন। এরপর প্রায় দেড় বছর ধরে পুলিশ তদন্ত করলেও মামলার কূলকিনারা করতে পারেনি।
জানতে চাইলে রাজশাহী নগর পুলিশের (আরএমপি) কাশিয়াডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, মামলাটি তদন্ত করছিলেন উপপরিদর্শক (এসআই) জীবন চন্দ্র বর্মন। দীর্ঘ সময়ে চুরির রহস্যের কিনারা হয়নি, নথিও উদ্ধার হয়নি। এ কারণে মামলাটি পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনায় সিআইডিতে পাঠানো হয়েছে। সিআইডির তদন্ত কর্মকর্তা এসআই কাজী মোস্তাসিন ২০ সেপ্টেম্বর মামলার নথিপত্র বুঝে নিয়েছেন।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, যে ৬০১টি মামলার নথি চুরি হয়েছে, সেগুলো জেলার আটটি থানায় দায়ের হয়েছিল। এর মধ্যে মোহনপুর থানার ৭০টি, বাঘারের ৪২টি, দুর্গাপুরের ৬০টি, বাগমারার ৮১টি, পুঠিয়ার ৭২টি, তানোরের ১১২টি, চারঘাটের ৮৩টি ও গোদাগাড়ী থানার ৮১টি মামলার নথি ছিল। এর মধ্যে নিষ্পত্তি হওয়া ১৮৮টি মামলার গুরুত্বপূর্ণ নথিও ছিল। বাকিগুলো ছিল বিচারাধীন। মামলাগুলোর বেশির ভাগই ছিল মারামারি এবং মাদক-সংক্রান্ত। বাড়িতে নির্মাণকাজ চলছিল বলে নথিগুলো সিঁড়ির পাশে রাখা ছিল তালাবদ্ধ অবস্থায়। চোরের দল সিঁড়িঘরের তালা ভেঙে নথি ছাড়াও লোহার সেলফ ও একটি বাইসাইকেল নিয়ে যায়।
রাজশাহী সিআইডির পুলিশ সুপার মো. আবদুল জলিল বলেন, ‘পুলিশ সদর দপ্তর মামলাটি আমাদের তদন্ত করতে দিয়েছে। ইতিমধ্যে তদন্ত কার্যক্রম শুরু হয়েছে।’
রাজশাহীতে আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের তিন সহকারী কৌঁসুলির (এপিপি) মোহরারের (নকলনবিশ) বাড়ি থেকে মামলার ৬০১ নথি চুরি হওয়ার দেড় বছরেও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। তাই মামলাটি তদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কাছে পাঠানো হয়েছে। সিআইডি নতুন করে তদন্ত শুরু করেছে।
গত বছরের ২৪ মার্চ রাতে রাজশাহীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪-এর এপিপি জালাল উদ্দীন, বজলুর রহমান ও সোহেলা আক্তার ডানার মোহরার হোসেন আলীর বাড়ি থেকে মামলার নথিগুলো চুরি হয়। এ ঘটনায় ২৬ মার্চ মোহরার হোসেন আলী নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানায় মামলা করেন। এরপর প্রায় দেড় বছর ধরে পুলিশ তদন্ত করলেও মামলার কূলকিনারা করতে পারেনি।
জানতে চাইলে রাজশাহী নগর পুলিশের (আরএমপি) কাশিয়াডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, মামলাটি তদন্ত করছিলেন উপপরিদর্শক (এসআই) জীবন চন্দ্র বর্মন। দীর্ঘ সময়ে চুরির রহস্যের কিনারা হয়নি, নথিও উদ্ধার হয়নি। এ কারণে মামলাটি পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনায় সিআইডিতে পাঠানো হয়েছে। সিআইডির তদন্ত কর্মকর্তা এসআই কাজী মোস্তাসিন ২০ সেপ্টেম্বর মামলার নথিপত্র বুঝে নিয়েছেন।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, যে ৬০১টি মামলার নথি চুরি হয়েছে, সেগুলো জেলার আটটি থানায় দায়ের হয়েছিল। এর মধ্যে মোহনপুর থানার ৭০টি, বাঘারের ৪২টি, দুর্গাপুরের ৬০টি, বাগমারার ৮১টি, পুঠিয়ার ৭২টি, তানোরের ১১২টি, চারঘাটের ৮৩টি ও গোদাগাড়ী থানার ৮১টি মামলার নথি ছিল। এর মধ্যে নিষ্পত্তি হওয়া ১৮৮টি মামলার গুরুত্বপূর্ণ নথিও ছিল। বাকিগুলো ছিল বিচারাধীন। মামলাগুলোর বেশির ভাগই ছিল মারামারি এবং মাদক-সংক্রান্ত। বাড়িতে নির্মাণকাজ চলছিল বলে নথিগুলো সিঁড়ির পাশে রাখা ছিল তালাবদ্ধ অবস্থায়। চোরের দল সিঁড়িঘরের তালা ভেঙে নথি ছাড়াও লোহার সেলফ ও একটি বাইসাইকেল নিয়ে যায়।
রাজশাহী সিআইডির পুলিশ সুপার মো. আবদুল জলিল বলেন, ‘পুলিশ সদর দপ্তর মামলাটি আমাদের তদন্ত করতে দিয়েছে। ইতিমধ্যে তদন্ত কার্যক্রম শুরু হয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪