তামিম সরদার, পিরোজপুর
পিরোজপুর-১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনয়ন নিয়ে দুবার এমপি হয়েছিলেন দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। ২০০৮ সালে তিনি হেরে যান আওয়ামী লীগের এ কে এম এ আউয়ালের (সাইদুর রহমান) কাছে। তবে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চমক ছিল। আগের দুবারের এমপি আউয়ালকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয় হাইকোর্টের আইনজীবী শ ম রেজাউল করিমকে। এমপি হয়ে মন্ত্রীর চেয়ারেও বসেন রেজাউল করিম। যদিও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর মনোনয়ন পাওয়া নিয়ে আলোচনা রয়েছে।
পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও নেছারাবাদ নিয়ে গড়া এই আসনে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ কিছুটা গোলমেলে। ভোটের আলোচনায় আওয়ামী লীগ এলে সেটি আরও বেশি গোলমেলে মনে হবে। দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী টানা দুবার (১৯৯৬ ও ২০০১) এমপি হয়ে জামায়াতের আসন বানিয়ে ফেলেন এ আসনকে। ২০০৮ সালে সেটি ঘুরিয়ে দেয় আওয়ামী লীগ। একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের দায়ে সাঈদী এখন কারাগারে বন্দী। এ আসনে এখন তাই খেলাটা হচ্ছে আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যেই।
সহজ করে বললে মূল খেলা হবে বর্তমান সংসদ সদস্য ও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এবং সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের কয়েকবারের সভাপতি এ কে এম এ আউয়ালের মধ্যে। আগামী নির্বাচনে দুজনই দল থেকে চাইবেন মনোনয়ন। আরও গভীরে গেলে আলোচনায় আসবে আরেকটি নাম, হাবিবুর রহমান মালেক। পিরোজপুর-১ আসনে দীর্ঘদিন ধরেই প্রভাব বিস্তার করছেন পিরোজপুর পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মালেক।
হাবিবুর রহমান মালেক সম্পর্কে এ কে এম এ আউয়ালের ভাই। এরপরও ২০১৮ সালে আউয়ালকে রেখে শ ম রেজাউল করিমকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার পেছনে একটি কারণ ছিল। সে সময় দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল প্রকট। তবে আগামী নির্বাচনের আগে দুই ভাইয়ের সেই দ্বন্দ্ব কেটে গেছে। এলাকায় এরই মধ্যে বেশ তৎপরতা শুরু করেছেন সাবেক এমপি আউয়াল। মন্ত্রীর আসনে এ তৎপরতা নেতা-কর্মীদের মধ্যেও জন্ম দিয়েছে দ্বিধা।
রেজাউল করিম কিন্তু বসে নেই। মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলানোর পাশাপাশি প্রতি মাসে এলাকায় আসছেন তিনি। যোগ দিচ্ছেন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। এসব অনুষ্ঠানে এলাকায় নিজের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডগুলো জানাচ্ছেন সবাইকে। এরই মধ্যে তিনি আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন পাকাপোক্ত করতে কেন্দ্রীয়ভাবে শুরু করেছেন তোড়জোড়।
অন্য সব আসনের মতো এ আসনেও বিএনপির অবস্থা বেশ কোণঠাসা। আসলে নির্বাচনে যাওয়া না-যাওয়া নিয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত না হওয়ায় কার্যক্রম চালাতে পারছে না দলটি। এরপরও নির্বাচনে গেলে মনোনয়ন চাইতে পারেন সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক জেলা বিএনপির সভাপতি গাজী নুরুজ্জামান বাবুল, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক কয়েকবারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি থেকে দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী জেলা জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব বশির আহম্মেদ হাওলাদার। মন্ত্রীর আসন হওয়ায় জামায়াত এ আসন থেকে নির্বাচন করতে চাইছে না। নির্বাচন করবে পিরোজপুর-২ আসনে।
ভোটের মাঠের খবর জানতে এ প্রতিবেদকের কথা হয় প্রধান দুই দলের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী ও ভোটারের সঙ্গে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বলছেন, আগামী নির্বাচনে এ আসনে দলটির জয় নিশ্চিত। তবে দলীয়ভাবে কাকে বেছে নেওয়া হবে, তা নিয়ে তাঁরা এখনো ধোঁয়াশায়। এমনকি আরও একটি শঙ্কার কথা জানিয়েছেন তাঁরা। দলীয়ভাবে একজন মনোনয়ন পেলে আরেকজন যদি বিদ্রোহী প্রার্থী হন তাহলে বিপদে পড়তে হবে তাঁদের। সে ক্ষেত্রে দুই ভাগ হয়ে যাবে আওয়ামী লীগ। তবে নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।
তবে প্রধান দুই নেতার কথায় এমন কোনো আভাস মিলছে না। এ কে এম এ আউয়াল বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয়-পরাজয় অনেকটা প্রার্থী বাছাইয়ের ওপর নির্ভর করে। আমার বিশ্বাস, নেত্রী সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন। ভালো প্রার্থী দরকার, যাঁর কর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। কর্মীদের বিপদ-আপদে যে পাশে থাকেন, এমন প্রার্থী দরকার। মনোনয়ন পেলে নৌকাকে বিজয়ী করতে পারব বলে আশা করছি।’
রেজাউল করিম বলেন, ‘আমি এ আসনে সংসদ সদস্য হওয়ার পর যত উন্নয়ন প্রকল্প এনেছি, গত চল্লিশ বছরেও কেউ আনতে পারেনি। তাই আমি আশাবাদী, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাকে মনোনয়ন দিলে এ আসনটিতে বিজয়ী হব।’
নির্বাচন নিয়ে এখনই কিছু বলতে নারাজ বিএনপির নেতা-কর্মীরা। সাবেক এমপি নুরুজ্জামান বাবুল বলেন, ‘আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। এ অঞ্চলের মাটি ও মানুষের সঙ্গে আমার সম্পর্ক রয়েছে। আমি জিয়াউর রহমানের আমল থেকে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বেশ কয়েকবার জেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। বর্তমানে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য পদে দায়িত্বরত। সংসদ সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছি। তাই আমাকে বিএনপির মনোনয়ন দিলে আমি বিপুল ভোটে বিজয়ী হতে পারব।’
পিরোজপুর-১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনয়ন নিয়ে দুবার এমপি হয়েছিলেন দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। ২০০৮ সালে তিনি হেরে যান আওয়ামী লীগের এ কে এম এ আউয়ালের (সাইদুর রহমান) কাছে। তবে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চমক ছিল। আগের দুবারের এমপি আউয়ালকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয় হাইকোর্টের আইনজীবী শ ম রেজাউল করিমকে। এমপি হয়ে মন্ত্রীর চেয়ারেও বসেন রেজাউল করিম। যদিও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর মনোনয়ন পাওয়া নিয়ে আলোচনা রয়েছে।
পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও নেছারাবাদ নিয়ে গড়া এই আসনে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ কিছুটা গোলমেলে। ভোটের আলোচনায় আওয়ামী লীগ এলে সেটি আরও বেশি গোলমেলে মনে হবে। দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী টানা দুবার (১৯৯৬ ও ২০০১) এমপি হয়ে জামায়াতের আসন বানিয়ে ফেলেন এ আসনকে। ২০০৮ সালে সেটি ঘুরিয়ে দেয় আওয়ামী লীগ। একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের দায়ে সাঈদী এখন কারাগারে বন্দী। এ আসনে এখন তাই খেলাটা হচ্ছে আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যেই।
সহজ করে বললে মূল খেলা হবে বর্তমান সংসদ সদস্য ও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এবং সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের কয়েকবারের সভাপতি এ কে এম এ আউয়ালের মধ্যে। আগামী নির্বাচনে দুজনই দল থেকে চাইবেন মনোনয়ন। আরও গভীরে গেলে আলোচনায় আসবে আরেকটি নাম, হাবিবুর রহমান মালেক। পিরোজপুর-১ আসনে দীর্ঘদিন ধরেই প্রভাব বিস্তার করছেন পিরোজপুর পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মালেক।
হাবিবুর রহমান মালেক সম্পর্কে এ কে এম এ আউয়ালের ভাই। এরপরও ২০১৮ সালে আউয়ালকে রেখে শ ম রেজাউল করিমকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার পেছনে একটি কারণ ছিল। সে সময় দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল প্রকট। তবে আগামী নির্বাচনের আগে দুই ভাইয়ের সেই দ্বন্দ্ব কেটে গেছে। এলাকায় এরই মধ্যে বেশ তৎপরতা শুরু করেছেন সাবেক এমপি আউয়াল। মন্ত্রীর আসনে এ তৎপরতা নেতা-কর্মীদের মধ্যেও জন্ম দিয়েছে দ্বিধা।
রেজাউল করিম কিন্তু বসে নেই। মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলানোর পাশাপাশি প্রতি মাসে এলাকায় আসছেন তিনি। যোগ দিচ্ছেন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। এসব অনুষ্ঠানে এলাকায় নিজের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডগুলো জানাচ্ছেন সবাইকে। এরই মধ্যে তিনি আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন পাকাপোক্ত করতে কেন্দ্রীয়ভাবে শুরু করেছেন তোড়জোড়।
অন্য সব আসনের মতো এ আসনেও বিএনপির অবস্থা বেশ কোণঠাসা। আসলে নির্বাচনে যাওয়া না-যাওয়া নিয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত না হওয়ায় কার্যক্রম চালাতে পারছে না দলটি। এরপরও নির্বাচনে গেলে মনোনয়ন চাইতে পারেন সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক জেলা বিএনপির সভাপতি গাজী নুরুজ্জামান বাবুল, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক কয়েকবারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি থেকে দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী জেলা জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব বশির আহম্মেদ হাওলাদার। মন্ত্রীর আসন হওয়ায় জামায়াত এ আসন থেকে নির্বাচন করতে চাইছে না। নির্বাচন করবে পিরোজপুর-২ আসনে।
ভোটের মাঠের খবর জানতে এ প্রতিবেদকের কথা হয় প্রধান দুই দলের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী ও ভোটারের সঙ্গে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বলছেন, আগামী নির্বাচনে এ আসনে দলটির জয় নিশ্চিত। তবে দলীয়ভাবে কাকে বেছে নেওয়া হবে, তা নিয়ে তাঁরা এখনো ধোঁয়াশায়। এমনকি আরও একটি শঙ্কার কথা জানিয়েছেন তাঁরা। দলীয়ভাবে একজন মনোনয়ন পেলে আরেকজন যদি বিদ্রোহী প্রার্থী হন তাহলে বিপদে পড়তে হবে তাঁদের। সে ক্ষেত্রে দুই ভাগ হয়ে যাবে আওয়ামী লীগ। তবে নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।
তবে প্রধান দুই নেতার কথায় এমন কোনো আভাস মিলছে না। এ কে এম এ আউয়াল বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয়-পরাজয় অনেকটা প্রার্থী বাছাইয়ের ওপর নির্ভর করে। আমার বিশ্বাস, নেত্রী সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন। ভালো প্রার্থী দরকার, যাঁর কর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। কর্মীদের বিপদ-আপদে যে পাশে থাকেন, এমন প্রার্থী দরকার। মনোনয়ন পেলে নৌকাকে বিজয়ী করতে পারব বলে আশা করছি।’
রেজাউল করিম বলেন, ‘আমি এ আসনে সংসদ সদস্য হওয়ার পর যত উন্নয়ন প্রকল্প এনেছি, গত চল্লিশ বছরেও কেউ আনতে পারেনি। তাই আমি আশাবাদী, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাকে মনোনয়ন দিলে এ আসনটিতে বিজয়ী হব।’
নির্বাচন নিয়ে এখনই কিছু বলতে নারাজ বিএনপির নেতা-কর্মীরা। সাবেক এমপি নুরুজ্জামান বাবুল বলেন, ‘আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। এ অঞ্চলের মাটি ও মানুষের সঙ্গে আমার সম্পর্ক রয়েছে। আমি জিয়াউর রহমানের আমল থেকে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বেশ কয়েকবার জেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। বর্তমানে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য পদে দায়িত্বরত। সংসদ সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছি। তাই আমাকে বিএনপির মনোনয়ন দিলে আমি বিপুল ভোটে বিজয়ী হতে পারব।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে