রাজশাহী প্রতিনিধি
শেষ কর্মদিবসে একরকম জোর করেই অধ্যাপক ইকবাল মতিনকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল হিসাব বিভাগে। একটা সই নিয়ে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছিল আনুতোষিকের (গ্র্যাচুইটি) সব টাকা। এর দুই মাসের মধ্যে পেনশনেরও সব টাকা বুঝে পেয়েছেন অধ্যাপক ইকবাল মতিন।
ইকবাল মতিন রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। গত বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি ছিল তাঁর শেষ কর্মদিবস। সেদিনই আনুতোষিকের টাকা পাওয়া তাঁর কাছে অবিশ্বাস্য। তবে তাঁর মতো এখন অন্যরাও এই সুবিধা পাচ্ছেন। আর এটি সম্ভব হচ্ছে অনলাইনে স্যালারি সিস্টেম অটোমেশনের কারণে।
অধ্যাপক ইকবাল মতিন বলেন, ‘অবিশ্বাস্যভাবে শেষ কর্মদিবসেই রুয়েট আমাকে পেমেন্ট করেছে। অত্যন্ত সুন্দরভাবে যাবতীয় পাওনা দিয়েছে। একটা দিনও দেরি হয়নি। সেদিন আমি ১৮ মাসের বেতনও পেয়েছি। একরকম আমাকে জোর করেই ডেকে একটা সই নিয়ে সব বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। সত্যিই এটা ভাবা যায় না। পেনশনও দেড়-দুই মাসের মধ্যে পেয়েছি। এটার পেছনে যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।’
রুয়েট বলছে, স্যালারি অটোমেশনের মাধ্যমে শুধু কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাওনা পরিশোধ করা হচ্ছে তা নয়। যথাযথ ই-টিনের আওতায় আনা হচ্ছে তাঁদের। ওয়েবসাইটে নিজস্ব আইডি-পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ঘরে বসেই নিজের বেতন, ঋণ সুবিধা, কিস্তি পরিশোধ, ছুটিসহ সার্বিক বিষয়ে তথ্য পাচ্ছেন তাঁরা। এ ছাড়া স্যালারি অটোমেশনের মাধ্যমে সব হিসাব স্বচ্ছ ও সুন্দরভাবে গোছানো থাকায় কল্যাণ সেলের আওতায় অবসর গ্রহণকালীন ছুটিতে (পিআরএল) যাওয়া শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিজ নিজ ব্যাংক হিসাবে সমস্ত আর্থিক সুবিধা পেয়ে থাকেন তাঁদের শেষ কর্মদিবসেই। প্রযুক্তির এই উৎকর্ষতার কারণে চাকরি শেষে রুয়েটের কাউকে আর নিজের পাওনা টাকার জন্য দপ্তরে দপ্তরে ঘুরতে হয় না।
রুয়েটের কম্পট্রোলার নাজিম উদ্দিন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সেখের নির্দেশনায় অ্যাকাউন্ট অটোমেশন সফটওয়্যার তৈরি করা হয়েছে। এর মাধ্যমেই এ অসম্ভবকে সম্ভব করা যাচ্ছে। এ সফটওয়্যারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মেধাবৃত্তির বিষয়টিও দ্রুত সম্পন্ন হচ্ছে। এ ছাড়া চাকরির কোর্স রেজিস্ট্রেশন, স্নাতকোত্তর ভর্তির যাবতীয় কার্যাবলির ক্ষেত্রে অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া চালু করেছে রুয়েট প্রশাসন। ফলে দেশের যেকোনো স্থান থেকে রুয়েটে চাকরিতে আবেদন ও এসএসএলের মাধ্যমে পেমেন্ট করা যায়। এতে শুধু সময়ই বাঁচে তা নয়, বরং আবেদন প্রক্রিয়ায় ভোগান্তি ও ত্রুটি দূর হয়েছে। একই সঙ্গে অনলাইন পদ্ধতিতে স্বচ্ছতার সঙ্গে সহজেই চাকরিপ্রার্থীদের আবেদন যাচাই-বাছাই করা যায়।
এদিকে অত্যাধুনিক ও ডাইনামিক একটি অফিশিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি করেছে রুয়েট। এই ওয়েবসাইটে প্রতিটি বিভাগ নিজস্ব দপ্তরের তথ্যগুলো আপলোড করে। আবার রুয়েটের শিক্ষকদের গবেষণার সব তথ্যই পাওয়া যায় এখানে। ডিজিটাল লাইব্রেরি অটোমেশনও সম্পন্ন করেছে রুয়েট। ফলে লাইব্রেরিতে থাকা বইগুলোর মধ্যে নিজের প্রয়োজনীয় বইটি আছে কি না তা ঘরে বসেই সার্চ করে দেখতে পারছেন শিক্ষার্থীরা। লাইব্রেরির নিয়ম-নীতি, বই নেওয়া ও জমা দেওয়াসহ নানা সেবা পাওয়া যায় এই ওয়েবসাইটে।
একই সঙ্গে স্টুডেন্ট ডেটাবেজ তৈরি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ফলে আইডি কার্ডের বারকোড ব্যবহার করে বিভিন্ন সেবা পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ছয় হাজার শিক্ষার্থীর প্রত্যেকের নামে প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েব মেইল খোলা হয়েছে। মাস্টার্স ও পিএইচডির শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রমও অনলাইনে সম্পন্ন করার সুযোগ সৃষ্টি করেছে রুয়েট। আবার গেস্ট হাউস বুকিং, যানবাহন, ই-নথিসহ প্রায় সবকিছুই অটোমেশন প্রক্রিয়ায় আনা হচ্ছে।
রুয়েটের কেন্দ্রীয় কম্পিউটার সেন্টারের প্রশাসক অধ্যাপক ড. আলী হোসেন ও আইসিটি সেলের পরিচালক প্রফেসর ড. আল মামুন বলেছেন, রুয়েটের প্রায় প্রতিটা ক্ষেত্র ডিজিটাল হয়েছে। গত চার বছরে শিক্ষা, গবেষণা ও প্রযুক্তিগত দিকসহ নানা বিষয়ে রুয়েট যে পর্যায়ে পৌঁছেছে, তা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে ঈর্ষণীয়। এই ধারা অব্যাহত থাকলে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে রুয়েট।
সদ্য বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সেখ বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের সঙ্গী হতে রুয়েটকেও ডিজিটাল করা হয়েছে। রেজাল্ট সিস্টেমও অটোমেশন হতে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীরা ঘরে বসেই কোর্স কারিকুলাম থেকে শুরু করে পরীক্ষার ফলসহ সব বিষয়ে জানতে পারবেন। অভিভাবকরাও মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে সন্তানের পরীক্ষার ফল জানতে পারবেন। কিউএস ব্যাংকিংয়েও রুয়েটের ডাটা যুক্ত হচ্ছে। ভবিষ্যতে রুয়েট দৃশ্যমান র্যাঙ্কিংয়ে অবস্থান করবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
শেষ কর্মদিবসে একরকম জোর করেই অধ্যাপক ইকবাল মতিনকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল হিসাব বিভাগে। একটা সই নিয়ে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছিল আনুতোষিকের (গ্র্যাচুইটি) সব টাকা। এর দুই মাসের মধ্যে পেনশনেরও সব টাকা বুঝে পেয়েছেন অধ্যাপক ইকবাল মতিন।
ইকবাল মতিন রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। গত বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি ছিল তাঁর শেষ কর্মদিবস। সেদিনই আনুতোষিকের টাকা পাওয়া তাঁর কাছে অবিশ্বাস্য। তবে তাঁর মতো এখন অন্যরাও এই সুবিধা পাচ্ছেন। আর এটি সম্ভব হচ্ছে অনলাইনে স্যালারি সিস্টেম অটোমেশনের কারণে।
অধ্যাপক ইকবাল মতিন বলেন, ‘অবিশ্বাস্যভাবে শেষ কর্মদিবসেই রুয়েট আমাকে পেমেন্ট করেছে। অত্যন্ত সুন্দরভাবে যাবতীয় পাওনা দিয়েছে। একটা দিনও দেরি হয়নি। সেদিন আমি ১৮ মাসের বেতনও পেয়েছি। একরকম আমাকে জোর করেই ডেকে একটা সই নিয়ে সব বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। সত্যিই এটা ভাবা যায় না। পেনশনও দেড়-দুই মাসের মধ্যে পেয়েছি। এটার পেছনে যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।’
রুয়েট বলছে, স্যালারি অটোমেশনের মাধ্যমে শুধু কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাওনা পরিশোধ করা হচ্ছে তা নয়। যথাযথ ই-টিনের আওতায় আনা হচ্ছে তাঁদের। ওয়েবসাইটে নিজস্ব আইডি-পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ঘরে বসেই নিজের বেতন, ঋণ সুবিধা, কিস্তি পরিশোধ, ছুটিসহ সার্বিক বিষয়ে তথ্য পাচ্ছেন তাঁরা। এ ছাড়া স্যালারি অটোমেশনের মাধ্যমে সব হিসাব স্বচ্ছ ও সুন্দরভাবে গোছানো থাকায় কল্যাণ সেলের আওতায় অবসর গ্রহণকালীন ছুটিতে (পিআরএল) যাওয়া শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিজ নিজ ব্যাংক হিসাবে সমস্ত আর্থিক সুবিধা পেয়ে থাকেন তাঁদের শেষ কর্মদিবসেই। প্রযুক্তির এই উৎকর্ষতার কারণে চাকরি শেষে রুয়েটের কাউকে আর নিজের পাওনা টাকার জন্য দপ্তরে দপ্তরে ঘুরতে হয় না।
রুয়েটের কম্পট্রোলার নাজিম উদ্দিন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সেখের নির্দেশনায় অ্যাকাউন্ট অটোমেশন সফটওয়্যার তৈরি করা হয়েছে। এর মাধ্যমেই এ অসম্ভবকে সম্ভব করা যাচ্ছে। এ সফটওয়্যারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মেধাবৃত্তির বিষয়টিও দ্রুত সম্পন্ন হচ্ছে। এ ছাড়া চাকরির কোর্স রেজিস্ট্রেশন, স্নাতকোত্তর ভর্তির যাবতীয় কার্যাবলির ক্ষেত্রে অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া চালু করেছে রুয়েট প্রশাসন। ফলে দেশের যেকোনো স্থান থেকে রুয়েটে চাকরিতে আবেদন ও এসএসএলের মাধ্যমে পেমেন্ট করা যায়। এতে শুধু সময়ই বাঁচে তা নয়, বরং আবেদন প্রক্রিয়ায় ভোগান্তি ও ত্রুটি দূর হয়েছে। একই সঙ্গে অনলাইন পদ্ধতিতে স্বচ্ছতার সঙ্গে সহজেই চাকরিপ্রার্থীদের আবেদন যাচাই-বাছাই করা যায়।
এদিকে অত্যাধুনিক ও ডাইনামিক একটি অফিশিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি করেছে রুয়েট। এই ওয়েবসাইটে প্রতিটি বিভাগ নিজস্ব দপ্তরের তথ্যগুলো আপলোড করে। আবার রুয়েটের শিক্ষকদের গবেষণার সব তথ্যই পাওয়া যায় এখানে। ডিজিটাল লাইব্রেরি অটোমেশনও সম্পন্ন করেছে রুয়েট। ফলে লাইব্রেরিতে থাকা বইগুলোর মধ্যে নিজের প্রয়োজনীয় বইটি আছে কি না তা ঘরে বসেই সার্চ করে দেখতে পারছেন শিক্ষার্থীরা। লাইব্রেরির নিয়ম-নীতি, বই নেওয়া ও জমা দেওয়াসহ নানা সেবা পাওয়া যায় এই ওয়েবসাইটে।
একই সঙ্গে স্টুডেন্ট ডেটাবেজ তৈরি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ফলে আইডি কার্ডের বারকোড ব্যবহার করে বিভিন্ন সেবা পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ছয় হাজার শিক্ষার্থীর প্রত্যেকের নামে প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েব মেইল খোলা হয়েছে। মাস্টার্স ও পিএইচডির শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রমও অনলাইনে সম্পন্ন করার সুযোগ সৃষ্টি করেছে রুয়েট। আবার গেস্ট হাউস বুকিং, যানবাহন, ই-নথিসহ প্রায় সবকিছুই অটোমেশন প্রক্রিয়ায় আনা হচ্ছে।
রুয়েটের কেন্দ্রীয় কম্পিউটার সেন্টারের প্রশাসক অধ্যাপক ড. আলী হোসেন ও আইসিটি সেলের পরিচালক প্রফেসর ড. আল মামুন বলেছেন, রুয়েটের প্রায় প্রতিটা ক্ষেত্র ডিজিটাল হয়েছে। গত চার বছরে শিক্ষা, গবেষণা ও প্রযুক্তিগত দিকসহ নানা বিষয়ে রুয়েট যে পর্যায়ে পৌঁছেছে, তা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে ঈর্ষণীয়। এই ধারা অব্যাহত থাকলে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে রুয়েট।
সদ্য বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সেখ বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের সঙ্গী হতে রুয়েটকেও ডিজিটাল করা হয়েছে। রেজাল্ট সিস্টেমও অটোমেশন হতে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীরা ঘরে বসেই কোর্স কারিকুলাম থেকে শুরু করে পরীক্ষার ফলসহ সব বিষয়ে জানতে পারবেন। অভিভাবকরাও মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে সন্তানের পরীক্ষার ফল জানতে পারবেন। কিউএস ব্যাংকিংয়েও রুয়েটের ডাটা যুক্ত হচ্ছে। ভবিষ্যতে রুয়েট দৃশ্যমান র্যাঙ্কিংয়ে অবস্থান করবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে