নিজস্ব প্রতিবেদক ও বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদপ্রার্থীদের মনোনয়ন যাচাই-বাছাই শেষ হয়েছে। মেয়র পদে ছয়জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৬২ এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৩৪ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হওয়ায় প্রার্থীদের মধ্যে কে কোন দলের তা এরই মধ্যে জেনে গেছেন সবাই। দলীয়ভাবে নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত থাকায় বিএনপির তৈমূর আলম খন্দকার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটে অংশ নিলেও তার রাজনৈতিক পরিচয় কারও অজানা নয়। তবে কাউন্সিলর পদে দলীয় প্রতীক না থাকায় প্রার্থীদের রাজনৈতিক পরিচয় চিহ্নিত করার সুযোগ কম। তাই কাউন্সিলর পদপ্রার্থীদের নিয়ে কৌতূহলেরও শেষ নেই।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ ছোটবড় বিভিন্ন দলের অংশগ্রহণ থাকছে এবারের নাসিক নির্বাচনে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ প্রকাশ্যে দলীয় পরিচয় জানান দিলেও দলীয় পরিচয় গোপন করেও প্রার্থী হয়েছেন অনেকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কাউন্সিলর পদের প্রার্থীদের মধ্যে অন্তত ২১ জন সরাসরি ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। বিএনপির পদধারী নেতাদের মধ্যে কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন অন্তত ১২ জন। এ ছাড়া আলোচিত সাত খুন মামলার দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামির স্বজন থেকে শুরু করে বিভিন্ন কারণে সমালোচিত লোকজনও আছেন প্রার্থী তালিকায়।
১ নম্বর ওয়ার্ডে বৈধতা প্রার্থীদের মধ্যে অন্তত তিনজন আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন। ২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর ইকবাল হোসেন। তিনি স্থানীয় বিএনপির রাজনীতি করেন। ৩ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর মো. শাহজালাল বাদল। তিনি সাত খুন মামলার আসামি নূর হোসেনের ভাতিজা। বাদল সম্প্রতি সিদ্ধিরগঞ্জে গানবাজনা নিষিদ্ধ করার ঘোষণা দিয়ে দেশব্যাপী সমালোচিত হন। ৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থীদের মধ্যে বর্তমান কাউন্সিলর আরিফুল হক হাসান আওয়ামী লীগের স্থানীয় রাজনীতি করেন। তার বাবা শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা।
৫ নম্বর ওয়ার্ডের অন্যতম প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর গোলাম মুহাম্মদ সাদরিল বিএনপি করেন। তারা বাবা গিয়াস উদ্দিন নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনে বিএনপি থেকে নির্বাচিত সাবেক সাংসদ। সম্প্রতি গিয়াস উদ্দিনের বিরুদ্ধে মালা করেছে দুদক। ৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর মতিউর রহমান সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগের সভাপতি। এই ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির আরও দুজন প্রার্থী হয়েছেন। ৭ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হয়েছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো. ফজলুল হক জুয়েল। ৮ নম্বর ওয়ার্ডে রয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা রুহুল আমিন। এই ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের আরও দুজন প্রার্থী হয়েছেন। মাঠে আছে যুবদল নেতা সাগর প্রধান।
৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর ইস্রাফিল প্রধান বিএনপি নেতা হিসেবে পরিচিত, তবে গত সংসদ নির্বাচনের সময় তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ১০ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ নেতা ইফতেখার আলম খোকন প্রার্থী হয়েছেন। তিনি এই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর। ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর জমশের আলী ঝন্টু এবারও প্রার্থী হয়েছেন। তিনি বিএনপি করেন। ১২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর মো. শওকত হাসেম শকু বিএনপি নেতা
হলেও আওয়ামী লীগের প্রভাশালী নেতাদের সঙ্গে তার সুসম্পর্ক রয়েছে।
১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর এবং মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ এবারও নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এ ছাড়া মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রবিউল হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা লিটন, শাহ ফয়েজ উল্লাহ খোরশেদও এই ওয়ার্ডের প্রার্থী। ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী তালিকায় রয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর ও জাতীয় পার্টির নেতা শফি উদ্দিন প্রধান। ১৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন বাসদ নেতা অসিত বরণ বিশ্বাস। আওয়ামী লীগ নেতা খোকন সাহা ও জিএম আরমানও প্রার্থিতা করছেন। ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হয়েছেন বিএনপি নেতা মাকিদ মোস্তাকিম শিপলু ও আওয়ামী লীগ নেতা কবির হোসেন।
১৭ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ নেতা ও বর্তমান কাউন্সিলর আব্দুল করিম বাবু ছাড়া আরও চার প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি থেকে হান্নান মিয়া, বর্তমান কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কবির হোসাইন, সাবেক কাউন্সিলর ও মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান মুন্না ভোটের লড়াইয়ে নেমেছেন। ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা আলমগীর হোসেন, বর্তমান কাউন্সিলর ফয়সাল মো. সাগর আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে পরিচিত। ২০ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর গোলাম নবী মুরাদ জাতীয় পার্টির নেতা। এ ছাড়া বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে আসা শাহেনশাহ আহম্মেদও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা হান্নান সরকারের মনোনয়ন বৈধতা পেয়েছে। ২২ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর বিএনপি নেতা সুলতান আহম্মেদ ভূঁইয়ার বিপক্ষে প্রার্থী হয়েছেন যুবলীগ নেতা মাসুদ খাঁন ওরফে খান মাসুদ, শাহ আলম, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইসরাত জাহান খাঁন (স্মৃতি)।
২৩ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ দুলাল প্রধান ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি আবুল কাউছার আশা ভোটের লড়াইয়ে নেমেছেন। ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আফজাল হোসেন জাতীয় পার্টির নেতা। ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি নেতা হিসেবে পরিচিত এনায়েত হোসেন ভোটের লড়াইয়ে রয়েছেন। ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর মো. সামসুজ্জোহা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদপ্রার্থীদের মনোনয়ন যাচাই-বাছাই শেষ হয়েছে। মেয়র পদে ছয়জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৬২ এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৩৪ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হওয়ায় প্রার্থীদের মধ্যে কে কোন দলের তা এরই মধ্যে জেনে গেছেন সবাই। দলীয়ভাবে নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত থাকায় বিএনপির তৈমূর আলম খন্দকার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটে অংশ নিলেও তার রাজনৈতিক পরিচয় কারও অজানা নয়। তবে কাউন্সিলর পদে দলীয় প্রতীক না থাকায় প্রার্থীদের রাজনৈতিক পরিচয় চিহ্নিত করার সুযোগ কম। তাই কাউন্সিলর পদপ্রার্থীদের নিয়ে কৌতূহলেরও শেষ নেই।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ ছোটবড় বিভিন্ন দলের অংশগ্রহণ থাকছে এবারের নাসিক নির্বাচনে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ প্রকাশ্যে দলীয় পরিচয় জানান দিলেও দলীয় পরিচয় গোপন করেও প্রার্থী হয়েছেন অনেকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কাউন্সিলর পদের প্রার্থীদের মধ্যে অন্তত ২১ জন সরাসরি ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। বিএনপির পদধারী নেতাদের মধ্যে কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন অন্তত ১২ জন। এ ছাড়া আলোচিত সাত খুন মামলার দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামির স্বজন থেকে শুরু করে বিভিন্ন কারণে সমালোচিত লোকজনও আছেন প্রার্থী তালিকায়।
১ নম্বর ওয়ার্ডে বৈধতা প্রার্থীদের মধ্যে অন্তত তিনজন আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন। ২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর ইকবাল হোসেন। তিনি স্থানীয় বিএনপির রাজনীতি করেন। ৩ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর মো. শাহজালাল বাদল। তিনি সাত খুন মামলার আসামি নূর হোসেনের ভাতিজা। বাদল সম্প্রতি সিদ্ধিরগঞ্জে গানবাজনা নিষিদ্ধ করার ঘোষণা দিয়ে দেশব্যাপী সমালোচিত হন। ৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থীদের মধ্যে বর্তমান কাউন্সিলর আরিফুল হক হাসান আওয়ামী লীগের স্থানীয় রাজনীতি করেন। তার বাবা শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা।
৫ নম্বর ওয়ার্ডের অন্যতম প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর গোলাম মুহাম্মদ সাদরিল বিএনপি করেন। তারা বাবা গিয়াস উদ্দিন নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনে বিএনপি থেকে নির্বাচিত সাবেক সাংসদ। সম্প্রতি গিয়াস উদ্দিনের বিরুদ্ধে মালা করেছে দুদক। ৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর মতিউর রহমান সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগের সভাপতি। এই ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির আরও দুজন প্রার্থী হয়েছেন। ৭ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হয়েছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো. ফজলুল হক জুয়েল। ৮ নম্বর ওয়ার্ডে রয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা রুহুল আমিন। এই ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের আরও দুজন প্রার্থী হয়েছেন। মাঠে আছে যুবদল নেতা সাগর প্রধান।
৯ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর ইস্রাফিল প্রধান বিএনপি নেতা হিসেবে পরিচিত, তবে গত সংসদ নির্বাচনের সময় তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ১০ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ নেতা ইফতেখার আলম খোকন প্রার্থী হয়েছেন। তিনি এই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর। ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর জমশের আলী ঝন্টু এবারও প্রার্থী হয়েছেন। তিনি বিএনপি করেন। ১২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর মো. শওকত হাসেম শকু বিএনপি নেতা
হলেও আওয়ামী লীগের প্রভাশালী নেতাদের সঙ্গে তার সুসম্পর্ক রয়েছে।
১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর এবং মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ এবারও নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এ ছাড়া মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রবিউল হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা লিটন, শাহ ফয়েজ উল্লাহ খোরশেদও এই ওয়ার্ডের প্রার্থী। ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী তালিকায় রয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর ও জাতীয় পার্টির নেতা শফি উদ্দিন প্রধান। ১৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন বাসদ নেতা অসিত বরণ বিশ্বাস। আওয়ামী লীগ নেতা খোকন সাহা ও জিএম আরমানও প্রার্থিতা করছেন। ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হয়েছেন বিএনপি নেতা মাকিদ মোস্তাকিম শিপলু ও আওয়ামী লীগ নেতা কবির হোসেন।
১৭ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ নেতা ও বর্তমান কাউন্সিলর আব্দুল করিম বাবু ছাড়া আরও চার প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি থেকে হান্নান মিয়া, বর্তমান কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কবির হোসাইন, সাবেক কাউন্সিলর ও মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান মুন্না ভোটের লড়াইয়ে নেমেছেন। ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা আলমগীর হোসেন, বর্তমান কাউন্সিলর ফয়সাল মো. সাগর আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে পরিচিত। ২০ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর গোলাম নবী মুরাদ জাতীয় পার্টির নেতা। এ ছাড়া বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে আসা শাহেনশাহ আহম্মেদও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা হান্নান সরকারের মনোনয়ন বৈধতা পেয়েছে। ২২ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর বিএনপি নেতা সুলতান আহম্মেদ ভূঁইয়ার বিপক্ষে প্রার্থী হয়েছেন যুবলীগ নেতা মাসুদ খাঁন ওরফে খান মাসুদ, শাহ আলম, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইসরাত জাহান খাঁন (স্মৃতি)।
২৩ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ দুলাল প্রধান ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি আবুল কাউছার আশা ভোটের লড়াইয়ে নেমেছেন। ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আফজাল হোসেন জাতীয় পার্টির নেতা। ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি নেতা হিসেবে পরিচিত এনায়েত হোসেন ভোটের লড়াইয়ে রয়েছেন। ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর মো. সামসুজ্জোহা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে