কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের বানিয়াচং সদর উপজেলায় বানিয়াচং এলাকার ফজলু মিয়ার ছেলে হেলাল মিয়া। দীর্ঘদিন আগে তিনি গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে আসেন কাজের সন্ধানে। একটি বাসা ভাড়া নিয়ে পরিবার নিয়ে থাকেন। ডিসেম্বর মাসে পথে পথে পতাকা বিক্রি করেন তিনি।
কালিয়াকৈর উপজেলার থানার সামনে দেখা মিলল পতাকা বিক্রেতা হেলাল মিয়ার সঙ্গে। তিনি জানান, জীবিকার প্রয়োজনে অনেক দিন আগে কোনাবাড়ীতে এসে কোনো কাজ না পেয়ে বছরের ১১ মাস বিভিন্ন এলাকায় কসমেটিক ফেরি করে বিক্রি করেন। কিন্তু ডিসেম্বর মাস আসলেই দেশপ্রেম থেকেই পতাকা বিক্রি করেন তিনি। তখন আর কসমেটিকস ফেরি করতে ভালো লাগে না। কোনাবাড়ীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকা এবং বেশির ভাগ সময় কালিয়াকৈর উপজেলার বিভিন্ন অলিগলিতে পতাকা বিক্রি করেন। পতাকা বিক্রি করে যা হয় তাই তাই দিয়ে কোনোমতে সংসার চলে তাঁর।
পতাকা বিক্রেতা বিল্লাল মিয়া জানান, ডিসেম্বর মাসের প্রথম দিন থেকেই গাজীপুরের বিভিন্ন উপজেলা বিশেষ করে কালিয়াকৈরে বিভিন্ন এলাকায় পতাকা বিক্রি করেন। বড় পতাকা ১২০ থেকে ১৫০ টাকা, মাঝারি পতাকা ৭০-৯০ টাকা, ছোট পতাকা ৩০ থেকে ৪০ টাকা এবং হাত পতাকা ২০ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি করেন। এতে প্রতিদিন ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকার পতাকা বিক্রি হয় তাঁর। ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা মুনাফা থাকে।
বিল্লাল বলেন, ‘পতাকা বিক্রির কাজটা আমার খুব ভালো লাগে। ডিসেম্বর মাস আসলেই আমার মধ্যে একটা ভালো লাগা কাজ করে। এই আয়ের টাকা দিয়ে পরিবারের লোকজন নিয়ে সংসার চলে যায়।’
হবিগঞ্জের বানিয়াচং সদর উপজেলায় বানিয়াচং এলাকার ফজলু মিয়ার ছেলে হেলাল মিয়া। দীর্ঘদিন আগে তিনি গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে আসেন কাজের সন্ধানে। একটি বাসা ভাড়া নিয়ে পরিবার নিয়ে থাকেন। ডিসেম্বর মাসে পথে পথে পতাকা বিক্রি করেন তিনি।
কালিয়াকৈর উপজেলার থানার সামনে দেখা মিলল পতাকা বিক্রেতা হেলাল মিয়ার সঙ্গে। তিনি জানান, জীবিকার প্রয়োজনে অনেক দিন আগে কোনাবাড়ীতে এসে কোনো কাজ না পেয়ে বছরের ১১ মাস বিভিন্ন এলাকায় কসমেটিক ফেরি করে বিক্রি করেন। কিন্তু ডিসেম্বর মাস আসলেই দেশপ্রেম থেকেই পতাকা বিক্রি করেন তিনি। তখন আর কসমেটিকস ফেরি করতে ভালো লাগে না। কোনাবাড়ীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকা এবং বেশির ভাগ সময় কালিয়াকৈর উপজেলার বিভিন্ন অলিগলিতে পতাকা বিক্রি করেন। পতাকা বিক্রি করে যা হয় তাই তাই দিয়ে কোনোমতে সংসার চলে তাঁর।
পতাকা বিক্রেতা বিল্লাল মিয়া জানান, ডিসেম্বর মাসের প্রথম দিন থেকেই গাজীপুরের বিভিন্ন উপজেলা বিশেষ করে কালিয়াকৈরে বিভিন্ন এলাকায় পতাকা বিক্রি করেন। বড় পতাকা ১২০ থেকে ১৫০ টাকা, মাঝারি পতাকা ৭০-৯০ টাকা, ছোট পতাকা ৩০ থেকে ৪০ টাকা এবং হাত পতাকা ২০ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি করেন। এতে প্রতিদিন ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকার পতাকা বিক্রি হয় তাঁর। ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা মুনাফা থাকে।
বিল্লাল বলেন, ‘পতাকা বিক্রির কাজটা আমার খুব ভালো লাগে। ডিসেম্বর মাস আসলেই আমার মধ্যে একটা ভালো লাগা কাজ করে। এই আয়ের টাকা দিয়ে পরিবারের লোকজন নিয়ে সংসার চলে যায়।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে