বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানের আলীকদমে ২০১১ সালের ১১ জুন শুরু হয় পানি শোধনাগারের নির্মাণকাজ। কাজ শেষ হওয়ার আগেই গত বছর শোধনাগারটি উদ্বোধন করা হয়। এরপর ১১ মাস অতিবাহিত হলেও শোধনাগারের নির্মাণকাজ পুরোপুরি শেষ হয়নি।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষের দিকে। পানির সংযোগ নেওয়ার জন্য গ্রাহকদের আহ্বান জানালেও তেমন সাড়া মিলছে না। এতে জলে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে সরকারের সাড়ে ১১ কোটি টাকা।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, স্থানীয়দের বিশুদ্ধ পানির চাহিদা মেটাতে আলীকদম উপজেলা পরিষদের পাশে ছাবের মিয়াপাড়ায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ২০১১ সালের ১১ জুন প্রকল্পটির কাজ শুরু করে। ১৪ বছর অতিক্রম হলেও পানি শোধনাগার নির্মাণকাজ শেষ হয়নি।
গত বছর ১২ এপ্রিল এই প্রকল্পের উদ্বোধন করা হলেও পানি দেখেনি স্থানীয়রা। উদ্বোধনের দিন কয়েক ঘণ্টা উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পানি দেওয়ার পর বন্ধ হয়ে যায় পানির সরবরাহ।
সূত্র আরও জানায়, শোধনাগার নির্মাণকাজ শুরুর পর ২ কোটি ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে দুটি জলাধার নির্মাণের পর প্রকল্পের কাজ পরিত্যক্ত হয়ে যায়। পরিত্যক্ত শোধনাগারটি আবার নির্মাণের জন্য ২০২০ সালের ১২ সেপ্টেম্বর পরিকল্পনা কমিশন থেকে ৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। নির্মাণকাজ ২০২২ সালের জুনে শেষ করার কথা ছিল। প্রকল্পের শুরু থেকে দুই দফায় এ পর্যন্ত সাড়ে ১১ কোটি টাকা ব্যয় হলেও পানি পায়নি আলীকদমবাসী।
স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, তিন মাস আগে পানির সংযোগ দেওয়ার জন্য মাইকিং করা হয়েছিল। কিন্তু প্রতিটি সংযোগের
জন্য ফি নির্ধারণ হয় ১০ হাজার টাকা। নিয়মিত পানি সরবরাহ নিশ্চিত হবে কি না, এমন সংশয় থাকায় পানি শোধনাগার থেকে পানি সংগ্রহে স্থানীয়দের আগ্রহ কম। ফলে আবেদন করেনি কেউ। দ্বিতীয় দফায় ৫ হাজার, তৃতীয় দফায় ২ হাজার টাকা সংযোগ ফি নির্ধারণ করা হলে ৫০ জন আবেদন করেন। তারাও এখনো পানি পাননি।
উপজেলা জনস্বাস্থ্যের প্রকৌশলী মোহাম্মদ হালিম বলেন, ‘পানি শোধনাগারের কাজটি শেষ হয়েছে। পানির সংযোগ নিতে স্থানীয়দের
আগ্রহ কম।’
বান্দরবানের আলীকদমে ২০১১ সালের ১১ জুন শুরু হয় পানি শোধনাগারের নির্মাণকাজ। কাজ শেষ হওয়ার আগেই গত বছর শোধনাগারটি উদ্বোধন করা হয়। এরপর ১১ মাস অতিবাহিত হলেও শোধনাগারের নির্মাণকাজ পুরোপুরি শেষ হয়নি।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষের দিকে। পানির সংযোগ নেওয়ার জন্য গ্রাহকদের আহ্বান জানালেও তেমন সাড়া মিলছে না। এতে জলে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে সরকারের সাড়ে ১১ কোটি টাকা।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, স্থানীয়দের বিশুদ্ধ পানির চাহিদা মেটাতে আলীকদম উপজেলা পরিষদের পাশে ছাবের মিয়াপাড়ায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ২০১১ সালের ১১ জুন প্রকল্পটির কাজ শুরু করে। ১৪ বছর অতিক্রম হলেও পানি শোধনাগার নির্মাণকাজ শেষ হয়নি।
গত বছর ১২ এপ্রিল এই প্রকল্পের উদ্বোধন করা হলেও পানি দেখেনি স্থানীয়রা। উদ্বোধনের দিন কয়েক ঘণ্টা উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পানি দেওয়ার পর বন্ধ হয়ে যায় পানির সরবরাহ।
সূত্র আরও জানায়, শোধনাগার নির্মাণকাজ শুরুর পর ২ কোটি ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে দুটি জলাধার নির্মাণের পর প্রকল্পের কাজ পরিত্যক্ত হয়ে যায়। পরিত্যক্ত শোধনাগারটি আবার নির্মাণের জন্য ২০২০ সালের ১২ সেপ্টেম্বর পরিকল্পনা কমিশন থেকে ৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। নির্মাণকাজ ২০২২ সালের জুনে শেষ করার কথা ছিল। প্রকল্পের শুরু থেকে দুই দফায় এ পর্যন্ত সাড়ে ১১ কোটি টাকা ব্যয় হলেও পানি পায়নি আলীকদমবাসী।
স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, তিন মাস আগে পানির সংযোগ দেওয়ার জন্য মাইকিং করা হয়েছিল। কিন্তু প্রতিটি সংযোগের
জন্য ফি নির্ধারণ হয় ১০ হাজার টাকা। নিয়মিত পানি সরবরাহ নিশ্চিত হবে কি না, এমন সংশয় থাকায় পানি শোধনাগার থেকে পানি সংগ্রহে স্থানীয়দের আগ্রহ কম। ফলে আবেদন করেনি কেউ। দ্বিতীয় দফায় ৫ হাজার, তৃতীয় দফায় ২ হাজার টাকা সংযোগ ফি নির্ধারণ করা হলে ৫০ জন আবেদন করেন। তারাও এখনো পানি পাননি।
উপজেলা জনস্বাস্থ্যের প্রকৌশলী মোহাম্মদ হালিম বলেন, ‘পানি শোধনাগারের কাজটি শেষ হয়েছে। পানির সংযোগ নিতে স্থানীয়দের
আগ্রহ কম।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪