আজকের পত্রিকা ডেস্ক
অন্যদিকে নিচু জলাশয় শুকিয়ে যাওয়ায় পাটগাছ জাগ দেওয়া নিয়ে বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। তাঁদের স্বপ্ন সোনালি আঁশ যেন গলার ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আমন ধানের ফলন বোরোর চেয়ে অনেক কম। তাই বৃষ্টির পানিতে এ ধান চাষ করা হয় যেন উৎপাদন খরচ কম হয়। কিন্তু এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। বৃষ্টি না হওয়ায় বাড়তি খরচ করে ভূগর্ভস্থ পানি কিনে আমনের খেতে সেচ দিতে হচ্ছে তাঁদের। এ অবস্থায় অনেক কৃষক এবার এখনো আমন ধানের আবাদেই নামেননি।
আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাবে, জুলাইয়ের শেষ দিন পর্যন্ত রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে লক্ষ্যমাত্রার ৫০ শতাংশ জমিতে আমনের আবাদ শুরু হয়েছে। নাটোর ও নওগাঁয় আবাদ হয়েছে মাত্র ১৫ শতাংশ জমিতে। এ ছাড়া দিনাজপুরে লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ২৩ শতাংশ এবং রংপুরের পীরগাছা উপজেলায় ৬৪ শতাংশ জমিতে আবাদ হয়েছে। কুড়িগ্রামের চিলমারীতেও এখনো আমনের চারা রোপণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কৃষকেরা।
কৃষি বিভাগ বলছে, সাধারণত পাটগাছ কেটে নেওয়ার পর চাষিরা আমনের আবাদ শুরু করেন। কিন্তু বৃষ্টির অভাবে পাটগাছ জাগ দেওয়ার সমস্যার কারণে চাষিরা পাটগাছ কাটতে দেরি করছেন। ফলে আমন আবাদ বিলম্বিত হচ্ছে। আবার বৃষ্টি না থাকার কারণে অনেকে আমনের আবাদে নামছেন না।
কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, চলতি মৌসুমে আমন চাষের জন্য রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪ লাখ ৫ হাজার ৯ হেক্টর জমি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এই পরিমাণ জমিতে ধান চাষ হলে ১৩ লাখ ৮১ হাজার ৫৮৮ টন উৎপাদনের সম্ভাবনা ধরা হয়েছে। এ ছাড়া দিনাজপুরে চলতি বছর ২ লাখ ৬০ হাজার ৮৩১ হেক্টর ও রংপুরের পীরগাছায় ২০ হাজার ৫০৩ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ থেকে ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে যথাক্রমে (চালে) ৮ লাখ ১২ হাজার ৩১৭ টন ও ৬১ হাজার ৬৭৩ টন। তবে বৃষ্টিহীনতার কারণে চাষ এবং উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কতটা পূরণ হবে, তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার উদপুর মাঠের চাষি কবির হোসেন বলেন, ‘আমাদের এই মাঠটা অনেক উঁচু। এখানে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) গভীর নলকূপও নেই। বছরে শুধু আমন ধানটাই হয় বৃষ্টির পানিতে। এবার বৃষ্টিপাত না থাকার কারণে এই মাঠে চাষাবাদই শুরু করা যায়নি।’
তানোরের গৌরাঙ্গপুর গ্রামের চাষি দুলাল হোসেন বলেন, ‘আমরা বৃষ্টির পানি দিয়েই এই আমন ধানটা করি। কিন্তু এবার বৃষ্টি নাই। ধান লাগিয়ে বেকায়দায় পড়ে গেছি।’
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার মেলান্দহ গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বীজতলায় আমনের চারা করেছি। চারা বড় হয়ে গেছে। কিন্তু বৃষ্টির অভাবে এখনো রোপণ করতে পারছি না। এখন ডিপ থেকে পানি কিনে এই আবাদ করলে তো লাভ হবে না।’
দিনাজপুরের সদর ও বিরল উপজেলা, রংপুরের পীরগাছা ও কুড়িগ্রামের চিলমারীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ভরা বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টি না হওয়ায় ধুলা উড়ছে একচাষ করা জমিতে। চারা লাগানোর উপযুক্ত করতে গভীর নলকূপ দিয়ে পানি তুলে খেত ভিজিয়ে দিচ্ছেন। কেউবা শক্ত কাদার মধ্যেই চারা রোপণ করছেন।
দিনাজপুর সদরের খানপুর উত্তর ডাঙ্গাপাড়া এলাকার কৃষক সাজেদুর রহমান জানান, তিন বিঘা জমিতে আমনের আবাদ করবেন। বীজতলা করেছেন। কিন্তু পানির অভাবে এখনো জমি প্রস্তুত করতে পারেননি।
এদিকে গাইবান্ধা, নওগাঁর মান্দা ও সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, সনাতন পদ্ধতি ব্যবহার করে পাট পচানো ও আঁশ ছড়ানোর কাজ করছেন কৃষকেরা। কিন্তু চলতি মৌসুমে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় পর্যাপ্ত পানি নেই ডোবা, নালা ও খাল-বিলে। তাই পানির অভাবে সময়মতো পাটগাছ জাগ দিতে না পারায় চরম বেকায়দায় পড়েছেন তাঁরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক চৌধুরী সারওয়ার জাহান সজল বলেন, দেশের অন্যান্য স্থানের তুলনায় এমনিতেই বরেন্দ্র অঞ্চলে বৃষ্টিপাত কম, এবার তা আরও কমে গেছে। ফলে বর্ষাকালেও খরা কাটছে না।
আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক শামছুল ওয়াদুদ বলেন, ‘বৃষ্টি কমে গেলে সমস্যা তো হবেই। এতে চাষাবাদ বিঘ্ন হচ্ছে। তবে আমনকেও এখন বৃষ্টিনির্ভর চাষাবাদ বলা যাবে না। কারণ, কয়েক বছর ধরে এই ধানেও ভূগর্ভস্থ পানি দিতে হচ্ছে।
চলনবিলের পেটেও এখন ভূগর্ভস্থ পানি তুলে আমনে সেচ দিতে হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সময়কে আমন রোপণের সময় হিসেবে ধরা হয়। সে হিসাবে সময় এখনো আছে। এর মধ্যে আরও জমিতে আমন চাষ হবে। উৎপাদনে সমস্যা হবে না।’
[প্রতিবেদন তৈরিতে তথ্য দিয়েছেন নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী এবং জেলা ও উপজেলার প্রতিনিধিরা]
অন্যদিকে নিচু জলাশয় শুকিয়ে যাওয়ায় পাটগাছ জাগ দেওয়া নিয়ে বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। তাঁদের স্বপ্ন সোনালি আঁশ যেন গলার ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আমন ধানের ফলন বোরোর চেয়ে অনেক কম। তাই বৃষ্টির পানিতে এ ধান চাষ করা হয় যেন উৎপাদন খরচ কম হয়। কিন্তু এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। বৃষ্টি না হওয়ায় বাড়তি খরচ করে ভূগর্ভস্থ পানি কিনে আমনের খেতে সেচ দিতে হচ্ছে তাঁদের। এ অবস্থায় অনেক কৃষক এবার এখনো আমন ধানের আবাদেই নামেননি।
আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাবে, জুলাইয়ের শেষ দিন পর্যন্ত রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে লক্ষ্যমাত্রার ৫০ শতাংশ জমিতে আমনের আবাদ শুরু হয়েছে। নাটোর ও নওগাঁয় আবাদ হয়েছে মাত্র ১৫ শতাংশ জমিতে। এ ছাড়া দিনাজপুরে লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ২৩ শতাংশ এবং রংপুরের পীরগাছা উপজেলায় ৬৪ শতাংশ জমিতে আবাদ হয়েছে। কুড়িগ্রামের চিলমারীতেও এখনো আমনের চারা রোপণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কৃষকেরা।
কৃষি বিভাগ বলছে, সাধারণত পাটগাছ কেটে নেওয়ার পর চাষিরা আমনের আবাদ শুরু করেন। কিন্তু বৃষ্টির অভাবে পাটগাছ জাগ দেওয়ার সমস্যার কারণে চাষিরা পাটগাছ কাটতে দেরি করছেন। ফলে আমন আবাদ বিলম্বিত হচ্ছে। আবার বৃষ্টি না থাকার কারণে অনেকে আমনের আবাদে নামছেন না।
কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, চলতি মৌসুমে আমন চাষের জন্য রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪ লাখ ৫ হাজার ৯ হেক্টর জমি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এই পরিমাণ জমিতে ধান চাষ হলে ১৩ লাখ ৮১ হাজার ৫৮৮ টন উৎপাদনের সম্ভাবনা ধরা হয়েছে। এ ছাড়া দিনাজপুরে চলতি বছর ২ লাখ ৬০ হাজার ৮৩১ হেক্টর ও রংপুরের পীরগাছায় ২০ হাজার ৫০৩ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ থেকে ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে যথাক্রমে (চালে) ৮ লাখ ১২ হাজার ৩১৭ টন ও ৬১ হাজার ৬৭৩ টন। তবে বৃষ্টিহীনতার কারণে চাষ এবং উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কতটা পূরণ হবে, তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার উদপুর মাঠের চাষি কবির হোসেন বলেন, ‘আমাদের এই মাঠটা অনেক উঁচু। এখানে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) গভীর নলকূপও নেই। বছরে শুধু আমন ধানটাই হয় বৃষ্টির পানিতে। এবার বৃষ্টিপাত না থাকার কারণে এই মাঠে চাষাবাদই শুরু করা যায়নি।’
তানোরের গৌরাঙ্গপুর গ্রামের চাষি দুলাল হোসেন বলেন, ‘আমরা বৃষ্টির পানি দিয়েই এই আমন ধানটা করি। কিন্তু এবার বৃষ্টি নাই। ধান লাগিয়ে বেকায়দায় পড়ে গেছি।’
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার মেলান্দহ গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বীজতলায় আমনের চারা করেছি। চারা বড় হয়ে গেছে। কিন্তু বৃষ্টির অভাবে এখনো রোপণ করতে পারছি না। এখন ডিপ থেকে পানি কিনে এই আবাদ করলে তো লাভ হবে না।’
দিনাজপুরের সদর ও বিরল উপজেলা, রংপুরের পীরগাছা ও কুড়িগ্রামের চিলমারীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ভরা বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টি না হওয়ায় ধুলা উড়ছে একচাষ করা জমিতে। চারা লাগানোর উপযুক্ত করতে গভীর নলকূপ দিয়ে পানি তুলে খেত ভিজিয়ে দিচ্ছেন। কেউবা শক্ত কাদার মধ্যেই চারা রোপণ করছেন।
দিনাজপুর সদরের খানপুর উত্তর ডাঙ্গাপাড়া এলাকার কৃষক সাজেদুর রহমান জানান, তিন বিঘা জমিতে আমনের আবাদ করবেন। বীজতলা করেছেন। কিন্তু পানির অভাবে এখনো জমি প্রস্তুত করতে পারেননি।
এদিকে গাইবান্ধা, নওগাঁর মান্দা ও সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, সনাতন পদ্ধতি ব্যবহার করে পাট পচানো ও আঁশ ছড়ানোর কাজ করছেন কৃষকেরা। কিন্তু চলতি মৌসুমে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় পর্যাপ্ত পানি নেই ডোবা, নালা ও খাল-বিলে। তাই পানির অভাবে সময়মতো পাটগাছ জাগ দিতে না পারায় চরম বেকায়দায় পড়েছেন তাঁরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক চৌধুরী সারওয়ার জাহান সজল বলেন, দেশের অন্যান্য স্থানের তুলনায় এমনিতেই বরেন্দ্র অঞ্চলে বৃষ্টিপাত কম, এবার তা আরও কমে গেছে। ফলে বর্ষাকালেও খরা কাটছে না।
আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক শামছুল ওয়াদুদ বলেন, ‘বৃষ্টি কমে গেলে সমস্যা তো হবেই। এতে চাষাবাদ বিঘ্ন হচ্ছে। তবে আমনকেও এখন বৃষ্টিনির্ভর চাষাবাদ বলা যাবে না। কারণ, কয়েক বছর ধরে এই ধানেও ভূগর্ভস্থ পানি দিতে হচ্ছে।
চলনবিলের পেটেও এখন ভূগর্ভস্থ পানি তুলে আমনে সেচ দিতে হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সময়কে আমন রোপণের সময় হিসেবে ধরা হয়। সে হিসাবে সময় এখনো আছে। এর মধ্যে আরও জমিতে আমন চাষ হবে। উৎপাদনে সমস্যা হবে না।’
[প্রতিবেদন তৈরিতে তথ্য দিয়েছেন নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী এবং জেলা ও উপজেলার প্রতিনিধিরা]
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে