হুমায়ুন মাসুদ, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ১৫ বছর আগে চট্টগ্রাম নগরীর নন্দনকানন এলাকার কক্সবাজার সমিতি ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে। নিয়ম অনুযায়ী ভবনটি অপসারণ করার কথা চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক)। কিন্তু দীর্ঘ এই সময়েও ভবনটি অপসারণ করেনি চসিক। এখনো দাঁড়িয়ে আছে ঝুঁকিপূর্ণ এই ভবন। এ নিয়ে দুই সংস্থার মধ্যে চিঠি চালাচালির বাইরে কার্যকর তেমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
কক্সবাজার সমিতি ভবন নয়, ২০০৭ সালে নগরীর বিভিন্ন এলাকার ৫৭টি ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে সেগুলো অপসারণ করার জন্য চসিককে চিঠি দেয় সিডিএ। এরপর ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নগরীর লালদীঘি এলাকার তিনটি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণ করে চসিক। এরপর ওই তালিকা থাকা আর কোনো ভবন অপসারণ হয়নি। বাকি ৫৪টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের বর্তমান অবস্থাও জানা নেই সংস্থাটির। ভবনগুলো এখনো আছে, নাকি মালিক নিজেই অপসারণ করেছেন এমন কোনো তথ্যও নেই করপোরেশনের কাছে।
জানতে চাইলে চসিকের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘১৫ বছর আগে সিডিএ ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের একটি তালিকা দিয়েছিল। ওই তালিকায় যেসব ভবন ছিল, সেগুলো দেখা যাবে এখন আর আগের অবস্থায় নেই। অনেকগুলো ভবন মালিক নিজেই ভেঙে ফেলেছে। অথবা মেরামত করে সেগুলোকে শক্তিশালী করা হয়েছে। তাই অপসারণ অভিযান চালানোর আগে আবার ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা করা উচিত। আমরা গত সপ্তাহে সিডিএর কাছে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের হালনাগাদ তালিকা চেয়েছি। তালিকা পেলেই অভিযান শুরু করব।’
২০০৬ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত চট্টগ্রাম নগরীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের ওপর চালানো এক গবেষণায় জানানো হয়, নগরীতে সরকারি-বেসরকারি ভবন মিলে এক লাখ ৮২ হাজার ভবনের মধ্যে প্রায় এক লাখ ৪২ হাজার ভবন ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রয়েছে। এই ঝুঁকির তালিকায় স্কুল ও হাসপাতাল ভবন এবং বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রগুলোও আছে।
রিখটার স্কেলে ৮ বা সাড়ে ৮ মাত্রার ভূমিকম্পে এসব ভবন ধসে পড়তে পারে বলে জানিয়েছেন ওই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) সাবেক উপাচার্য ও ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চিটাগাংয়ের (ইউএসটিসি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমরা ২০০৬ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত নগরীর ভবনগুলোর ওপর জরিপ চালিয়ে দেখেছি, নগরীর প্রায় ৮০ শতাংশ ভবন ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে আছে। আমরা যে সময় জরিপ পরিচালনা করি, তখন নগরীতে এক লাখ ৮২ হাজারের মতো ভবন ছিল। এর মধ্যে এক লাখ ৪২ হাজার ভবন ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে ছিল।’
গত ১০ নগরীতে আরও ৫০ হাজারের বেশি ভবন নির্মিত হয়েছে উল্লেখ করে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, অপরদিকে অনেক ভবনের লাইফটাইম কমেছে। যে কারণে এখন দেখা যাবে, এক লাখ ৪২ হাজারের চেয়ে অনেক বেশি ভবন ঝুঁকিতে আছে।
এসব ভবন চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে যে কোনো সময় বড় ধরনের একটি বিপর্যয়ের আশঙ্কা করেন তিনি। দ্রুত এসব ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করার জন্য আহ্বান জানান এই বিশেষজ্ঞ।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সাধারণত সিডিএ ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা তৈরি করে। কিন্তু সিটি করপোরেশনের যেহেতু ৪১ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর আছে, তাই তারা চাইলে অনেক দ্রুত এই তালিকা প্রণয়ন করতে পারবে। এ ছাড়া চসিক মেয়র নগর উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির প্রধান। তাই এটি তারা করলেই ভালো হবে।
ভবন নির্মাণে বিল্ডিং কোড না মানা, অবকাঠামোয় সঠিকভাবে না মেনে ভবন নির্মাণ করায় ভবনগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। গত সোমবার রাতে নগরীর সদরঘাট থানাধীন মাঝিরঘাট এলাকায় একটি মন্দিরসহ তিনটি ভবন হেলে পড়ে। জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের অধীনে গুলজার খালে খননকাজের কারণে এসব ভবন হেলে পড়ে বলে অভিযোগ করেছেন বাসিন্দারা। তবে সিডিএ থেকে জানানো হয়েছে, ভবন নির্মাণ নীতিমালা না মেনে ভবনগুলো নির্মাণ করায় এগুলো হেলে পড়ে। এ ঘটনায় ওই তিনটি ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। এরপর গত বুধবার এই ভবনগুলো অপসারণে চসিকে চিঠি পাঠায় সিডিএ। কিন্তু গত তিন দিনেও ভবনগুলো অপসারণে উদ্যোগ নেয়নি করপোরেশন। এর আগে গত ২৭ নভেম্বর ভূমিকম্পে চট্টগ্রামে হেলে পড়ে আরও তিনটি ভবন। এগুলোও অপসারণ করা হয়নি।
জানতে চাইলে চসিক সচিব খালেদ মাহমুদ বলেন, ‘সিডিএ থেকে এ ধরনের কোনো চিঠি আমার কাছে আসেনি। এ বিষয়ে আপনি আমাদের (করপোরেশনের) প্রধান প্রকৌশলীর সঙ্গে যোগাযোগ করুন।’
পরে এ বিষয়ে প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সোমবার সদরঘাট এলাকায় যে দুটি ভবন হেলে পড়েছে, সেগুলো অপসারণে জন্য সিডিএর কাছ থেকে এখনো কোনো চিঠি পাইনি। তার আগেই আমরা গত সপ্তাহে তাদের (সিডিএ) কাছে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের একটি হালনাগাদ তালিকা চেয়েছি। এখনো ওই তালিকাও পাইনি।’
আগে দেওয়া তালিকা অনুযায়ী ঝুঁকিপূর্ণ ভবন কেন ভাঙা হয়নি জানতে চাইলে রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণ করি না, এটা বলা যাবে না। গত বছরও গোয়ালপাড়ায় হেলে পড়া ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণ করেছি।’
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ১৫ বছর আগে চট্টগ্রাম নগরীর নন্দনকানন এলাকার কক্সবাজার সমিতি ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে। নিয়ম অনুযায়ী ভবনটি অপসারণ করার কথা চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক)। কিন্তু দীর্ঘ এই সময়েও ভবনটি অপসারণ করেনি চসিক। এখনো দাঁড়িয়ে আছে ঝুঁকিপূর্ণ এই ভবন। এ নিয়ে দুই সংস্থার মধ্যে চিঠি চালাচালির বাইরে কার্যকর তেমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
কক্সবাজার সমিতি ভবন নয়, ২০০৭ সালে নগরীর বিভিন্ন এলাকার ৫৭টি ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে সেগুলো অপসারণ করার জন্য চসিককে চিঠি দেয় সিডিএ। এরপর ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নগরীর লালদীঘি এলাকার তিনটি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণ করে চসিক। এরপর ওই তালিকা থাকা আর কোনো ভবন অপসারণ হয়নি। বাকি ৫৪টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের বর্তমান অবস্থাও জানা নেই সংস্থাটির। ভবনগুলো এখনো আছে, নাকি মালিক নিজেই অপসারণ করেছেন এমন কোনো তথ্যও নেই করপোরেশনের কাছে।
জানতে চাইলে চসিকের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘১৫ বছর আগে সিডিএ ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের একটি তালিকা দিয়েছিল। ওই তালিকায় যেসব ভবন ছিল, সেগুলো দেখা যাবে এখন আর আগের অবস্থায় নেই। অনেকগুলো ভবন মালিক নিজেই ভেঙে ফেলেছে। অথবা মেরামত করে সেগুলোকে শক্তিশালী করা হয়েছে। তাই অপসারণ অভিযান চালানোর আগে আবার ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা করা উচিত। আমরা গত সপ্তাহে সিডিএর কাছে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের হালনাগাদ তালিকা চেয়েছি। তালিকা পেলেই অভিযান শুরু করব।’
২০০৬ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত চট্টগ্রাম নগরীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের ওপর চালানো এক গবেষণায় জানানো হয়, নগরীতে সরকারি-বেসরকারি ভবন মিলে এক লাখ ৮২ হাজার ভবনের মধ্যে প্রায় এক লাখ ৪২ হাজার ভবন ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রয়েছে। এই ঝুঁকির তালিকায় স্কুল ও হাসপাতাল ভবন এবং বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রগুলোও আছে।
রিখটার স্কেলে ৮ বা সাড়ে ৮ মাত্রার ভূমিকম্পে এসব ভবন ধসে পড়তে পারে বলে জানিয়েছেন ওই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) সাবেক উপাচার্য ও ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চিটাগাংয়ের (ইউএসটিসি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমরা ২০০৬ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত নগরীর ভবনগুলোর ওপর জরিপ চালিয়ে দেখেছি, নগরীর প্রায় ৮০ শতাংশ ভবন ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে আছে। আমরা যে সময় জরিপ পরিচালনা করি, তখন নগরীতে এক লাখ ৮২ হাজারের মতো ভবন ছিল। এর মধ্যে এক লাখ ৪২ হাজার ভবন ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে ছিল।’
গত ১০ নগরীতে আরও ৫০ হাজারের বেশি ভবন নির্মিত হয়েছে উল্লেখ করে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, অপরদিকে অনেক ভবনের লাইফটাইম কমেছে। যে কারণে এখন দেখা যাবে, এক লাখ ৪২ হাজারের চেয়ে অনেক বেশি ভবন ঝুঁকিতে আছে।
এসব ভবন চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে যে কোনো সময় বড় ধরনের একটি বিপর্যয়ের আশঙ্কা করেন তিনি। দ্রুত এসব ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করার জন্য আহ্বান জানান এই বিশেষজ্ঞ।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সাধারণত সিডিএ ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা তৈরি করে। কিন্তু সিটি করপোরেশনের যেহেতু ৪১ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর আছে, তাই তারা চাইলে অনেক দ্রুত এই তালিকা প্রণয়ন করতে পারবে। এ ছাড়া চসিক মেয়র নগর উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির প্রধান। তাই এটি তারা করলেই ভালো হবে।
ভবন নির্মাণে বিল্ডিং কোড না মানা, অবকাঠামোয় সঠিকভাবে না মেনে ভবন নির্মাণ করায় ভবনগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। গত সোমবার রাতে নগরীর সদরঘাট থানাধীন মাঝিরঘাট এলাকায় একটি মন্দিরসহ তিনটি ভবন হেলে পড়ে। জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের অধীনে গুলজার খালে খননকাজের কারণে এসব ভবন হেলে পড়ে বলে অভিযোগ করেছেন বাসিন্দারা। তবে সিডিএ থেকে জানানো হয়েছে, ভবন নির্মাণ নীতিমালা না মেনে ভবনগুলো নির্মাণ করায় এগুলো হেলে পড়ে। এ ঘটনায় ওই তিনটি ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। এরপর গত বুধবার এই ভবনগুলো অপসারণে চসিকে চিঠি পাঠায় সিডিএ। কিন্তু গত তিন দিনেও ভবনগুলো অপসারণে উদ্যোগ নেয়নি করপোরেশন। এর আগে গত ২৭ নভেম্বর ভূমিকম্পে চট্টগ্রামে হেলে পড়ে আরও তিনটি ভবন। এগুলোও অপসারণ করা হয়নি।
জানতে চাইলে চসিক সচিব খালেদ মাহমুদ বলেন, ‘সিডিএ থেকে এ ধরনের কোনো চিঠি আমার কাছে আসেনি। এ বিষয়ে আপনি আমাদের (করপোরেশনের) প্রধান প্রকৌশলীর সঙ্গে যোগাযোগ করুন।’
পরে এ বিষয়ে প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সোমবার সদরঘাট এলাকায় যে দুটি ভবন হেলে পড়েছে, সেগুলো অপসারণে জন্য সিডিএর কাছ থেকে এখনো কোনো চিঠি পাইনি। তার আগেই আমরা গত সপ্তাহে তাদের (সিডিএ) কাছে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের একটি হালনাগাদ তালিকা চেয়েছি। এখনো ওই তালিকাও পাইনি।’
আগে দেওয়া তালিকা অনুযায়ী ঝুঁকিপূর্ণ ভবন কেন ভাঙা হয়নি জানতে চাইলে রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণ করি না, এটা বলা যাবে না। গত বছরও গোয়ালপাড়ায় হেলে পড়া ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণ করেছি।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে