রাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)
গাজীপুরের শ্রীপুরে শীতলক্ষ্যা নদীতীর দখল করে কিছু ব্যবসায়ী বালু মজুত ও ব্যবসা করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নদীতীরে বালু মজুত ও ব্যবসার সঙ্গে চলছে নদীর মাটি-বালু বিক্রি। এতে বালু ফেলার স্থানে ধীরে ধীরে গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। এভাবেই ভেঙে যাচ্ছে এ নদীতীর।
তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, নদী পাড়ের ব্যক্তিমালিকানাধীন জায়গা ভাড়া নিয়ে তাঁরা বালু মজুত ও ব্যবসা করেন। অপরদিকে নদী রক্ষা আইন অনুযায়ী বর্ষার পানির ঢেউয়ের সঙ্গে সাদা ফেনা যে পর্যন্ত যায় সে পর্যন্ত নদীর জায়গা বলে বিবেচিত হবে। সেই স্থান কোনোমতেই দখল করা যাবে না।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের নান্দিয়া সাঙ্গুন গ্রামের জেলেপাড়া এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদীর তীর দখল করে বিশাল এক বালুর ঢিবি করা হয়েছে। বালুর ঢিবিটি দূর বা কাছ থেকে দেখলেই বোঝা যায় এটি সম্পূর্ণ নদীর জায়গা। নদীর তিন পাশে থইথই করছে পানি। আর পশ্চিম পাশে রাস্তা। বালুর ঢিবির একটা অংশ পুরোপুরি নদীর ভেতর চলে গেছে। বর্তমানে শুধু নদী তীর নয় নদীর পানি রয়েছে এমন জায়গাতেও বালু মজুত করা হচ্ছে।
নদীতীর দখল করে বালু মজুতকারী শওকত মীর বলেন, ‘আমি জমি ভাড়া নিয়ে বালু মজুত করছি। নদীর জায়গা দখল করছি না।’ আপনি তো নদীর মোটামুটি অনেক গভীরে বালু মজুত করছেন? সে পর্যন্ত কি মালিকানা জমি? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে জমির মালিক ভালো বলতে পারবেন।’ জমির মালিক কে? জানতে চাইলে তিনি খোঁজখবর নিয়ে দেখতে বলেন।
কাওরাইদ ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. দাদন মীর বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি গত বছর এক বালু ব্যবসায়ীকে নিষেধ করেছি, তবুও তাঁরা থামছে না। পাশ দিয়ে একটি পাকা রাস্তা হচ্ছে, এখানেও গভীর গর্ত করে বালু কেটে নেওয়ার পর আবার রাস্তাও ভেঙে যায়।’
কাওরাইদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজিজুল হক বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
শ্রীপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি রেহেনা আক্তার বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা ছিল না। খোঁজখবর নিয়ে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘নদীতীর দখলের কোনো সুযোগ নেই। খোঁজখবর নিয়ে দখলকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। নদ-নদী রক্ষায় প্রশাসনের পক্ষে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে শীতলক্ষ্যা নদীতীর দখল করে কিছু ব্যবসায়ী বালু মজুত ও ব্যবসা করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নদীতীরে বালু মজুত ও ব্যবসার সঙ্গে চলছে নদীর মাটি-বালু বিক্রি। এতে বালু ফেলার স্থানে ধীরে ধীরে গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। এভাবেই ভেঙে যাচ্ছে এ নদীতীর।
তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, নদী পাড়ের ব্যক্তিমালিকানাধীন জায়গা ভাড়া নিয়ে তাঁরা বালু মজুত ও ব্যবসা করেন। অপরদিকে নদী রক্ষা আইন অনুযায়ী বর্ষার পানির ঢেউয়ের সঙ্গে সাদা ফেনা যে পর্যন্ত যায় সে পর্যন্ত নদীর জায়গা বলে বিবেচিত হবে। সেই স্থান কোনোমতেই দখল করা যাবে না।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের নান্দিয়া সাঙ্গুন গ্রামের জেলেপাড়া এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদীর তীর দখল করে বিশাল এক বালুর ঢিবি করা হয়েছে। বালুর ঢিবিটি দূর বা কাছ থেকে দেখলেই বোঝা যায় এটি সম্পূর্ণ নদীর জায়গা। নদীর তিন পাশে থইথই করছে পানি। আর পশ্চিম পাশে রাস্তা। বালুর ঢিবির একটা অংশ পুরোপুরি নদীর ভেতর চলে গেছে। বর্তমানে শুধু নদী তীর নয় নদীর পানি রয়েছে এমন জায়গাতেও বালু মজুত করা হচ্ছে।
নদীতীর দখল করে বালু মজুতকারী শওকত মীর বলেন, ‘আমি জমি ভাড়া নিয়ে বালু মজুত করছি। নদীর জায়গা দখল করছি না।’ আপনি তো নদীর মোটামুটি অনেক গভীরে বালু মজুত করছেন? সে পর্যন্ত কি মালিকানা জমি? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে জমির মালিক ভালো বলতে পারবেন।’ জমির মালিক কে? জানতে চাইলে তিনি খোঁজখবর নিয়ে দেখতে বলেন।
কাওরাইদ ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. দাদন মীর বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি গত বছর এক বালু ব্যবসায়ীকে নিষেধ করেছি, তবুও তাঁরা থামছে না। পাশ দিয়ে একটি পাকা রাস্তা হচ্ছে, এখানেও গভীর গর্ত করে বালু কেটে নেওয়ার পর আবার রাস্তাও ভেঙে যায়।’
কাওরাইদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজিজুল হক বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
শ্রীপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি রেহেনা আক্তার বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা ছিল না। খোঁজখবর নিয়ে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘নদীতীর দখলের কোনো সুযোগ নেই। খোঁজখবর নিয়ে দখলকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। নদ-নদী রক্ষায় প্রশাসনের পক্ষে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে