আবু সাইম, ঢাকা
অর্থসংকটের কারণে কৃচ্ছ্রসাধনের পথে হাঁটার প্রভাব পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে। সাত মাসে মন্ত্রণালয়গুলোর উন্নয়নকাজ বাস্তবায়নের হার গত এক যুগে সর্বনিম্নে নেমেছে। এতে কাগজে কলমে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বা এডিপির ১৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা কাটছাঁট করা হচ্ছে। তবে নানা বিধিনিষেধের কারণে আড়াই লাখ কোটি টাকার এডিপি থেকে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা খরচে লাগাম টানা হচ্ছে।
আজ বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় সংশোধিত এডিপি অনুমোদন হতে পারে বলে জানিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন।
কমিশন সূত্র জানিয়েছে, চলতি অর্থবছরে মূল এডিপির আকার ২ লাখ ৪৬ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। এখন দেশীয় অর্থায়নের (জিওবি) অংশ কমছে না। তবে প্রকল্প সাহায্য অংশ ৯৩ হাজার কোটি থেকে সাড়ে ১৮ হাজার কোটি টাকা কমছে। সব মিলিয়ে সংশোধিত এডিপির আকার দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ২৭ হাজার ৫৬৬ কোটি টাকা।
পরিকল্পনা কমিশনের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা বলেন, এডিপির আকার আরও কমতে পারত। কিন্তু সরকার আকার কম দেখাতে চাইছে না। এ জন্য দেশীয় অংশ কমানো হয়নি। তাই চাহিদার বেশি বরাদ্দ রাখা হচ্ছে। অন্য সময় মন্ত্রণালয়গুলোর প্রচুর চাহিদার বিপরীতে কাকে কত টাকা দেওয়া যাবে, তা ঠিক করতে পরিকল্পনা কমিশনের বেগ পেতে হতো। এবার ঠিক এর উল্টো। তা ছাড়া অর্ধেক প্রকল্পেই ২৫ শতাংশ খরচে লাগাম টানা হচ্ছে।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মন্ত্রণালয়গুলোর চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতেই সংশোধিত এডিপির খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে এবারের এডিপিতে বৈদেশিক অর্থায়নের অংশে বড় কাটছাঁট হচ্ছে।
ডলার সংকটসহ নানা কারণে অর্থবছরের শুরুতেই খরচ কমানোর উদ্যোগ নেয় সরকার। প্রকল্পের গাড়ি কেনা, সরকারি টাকায় বিদেশে প্রশিক্ষণ বন্ধ, গাড়ির জ্বালানি তেল-এসির ব্যবহার, কম্পিউটারসহ অফিস সরঞ্জামে খরচ সীমিত করার নির্দেশনা আসে। পাশাপাশি উন্নয়ন প্রকল্পগুলোকে ‘এ’, ‘বি’ এবং ‘সি’ শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। ‘এ’ শ্রেণির প্রকল্পের পুরো টাকা খরচের সুযোগ দেওয়া হলেও ‘বি’ শ্রেণির ৬৬৪টি প্রকল্পের বরাদ্দের দেশীয় অর্থায়নের ২৫ শতাংশ এবং ‘সি’ শ্রেণির ৮১ প্রকল্পে পুরো বরাদ্দ কেড়ে নেওয়া হয়। সব মিলিয়ে এডিপির প্রায় ৩০ থেকে হাজার কোটি টাকায় লাগাম টানা হয়। অর্থাৎ বিদেশি উৎসের ১৮ হাজার ৫০০ কোটির সঙ্গে দেশি উৎসের ৩০ হাজার মিলে উন্নয়ন বাজেটের মোট প্রায় ৫০ হাজার কোটি খরচ করতে পারবে না মন্ত্রণালয়গুলো।
চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি সময়ে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে ৭২ হাজার ৯০ কোটি টাকা বা ২৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। বাস্তবায়নের এ হার গত এক দশকে সর্বনিম্ন।
অর্থসংকটের কারণে কৃচ্ছ্রসাধনের পথে হাঁটার প্রভাব পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে। সাত মাসে মন্ত্রণালয়গুলোর উন্নয়নকাজ বাস্তবায়নের হার গত এক যুগে সর্বনিম্নে নেমেছে। এতে কাগজে কলমে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বা এডিপির ১৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা কাটছাঁট করা হচ্ছে। তবে নানা বিধিনিষেধের কারণে আড়াই লাখ কোটি টাকার এডিপি থেকে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা খরচে লাগাম টানা হচ্ছে।
আজ বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় সংশোধিত এডিপি অনুমোদন হতে পারে বলে জানিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন।
কমিশন সূত্র জানিয়েছে, চলতি অর্থবছরে মূল এডিপির আকার ২ লাখ ৪৬ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। এখন দেশীয় অর্থায়নের (জিওবি) অংশ কমছে না। তবে প্রকল্প সাহায্য অংশ ৯৩ হাজার কোটি থেকে সাড়ে ১৮ হাজার কোটি টাকা কমছে। সব মিলিয়ে সংশোধিত এডিপির আকার দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ২৭ হাজার ৫৬৬ কোটি টাকা।
পরিকল্পনা কমিশনের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা বলেন, এডিপির আকার আরও কমতে পারত। কিন্তু সরকার আকার কম দেখাতে চাইছে না। এ জন্য দেশীয় অংশ কমানো হয়নি। তাই চাহিদার বেশি বরাদ্দ রাখা হচ্ছে। অন্য সময় মন্ত্রণালয়গুলোর প্রচুর চাহিদার বিপরীতে কাকে কত টাকা দেওয়া যাবে, তা ঠিক করতে পরিকল্পনা কমিশনের বেগ পেতে হতো। এবার ঠিক এর উল্টো। তা ছাড়া অর্ধেক প্রকল্পেই ২৫ শতাংশ খরচে লাগাম টানা হচ্ছে।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মন্ত্রণালয়গুলোর চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতেই সংশোধিত এডিপির খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে এবারের এডিপিতে বৈদেশিক অর্থায়নের অংশে বড় কাটছাঁট হচ্ছে।
ডলার সংকটসহ নানা কারণে অর্থবছরের শুরুতেই খরচ কমানোর উদ্যোগ নেয় সরকার। প্রকল্পের গাড়ি কেনা, সরকারি টাকায় বিদেশে প্রশিক্ষণ বন্ধ, গাড়ির জ্বালানি তেল-এসির ব্যবহার, কম্পিউটারসহ অফিস সরঞ্জামে খরচ সীমিত করার নির্দেশনা আসে। পাশাপাশি উন্নয়ন প্রকল্পগুলোকে ‘এ’, ‘বি’ এবং ‘সি’ শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। ‘এ’ শ্রেণির প্রকল্পের পুরো টাকা খরচের সুযোগ দেওয়া হলেও ‘বি’ শ্রেণির ৬৬৪টি প্রকল্পের বরাদ্দের দেশীয় অর্থায়নের ২৫ শতাংশ এবং ‘সি’ শ্রেণির ৮১ প্রকল্পে পুরো বরাদ্দ কেড়ে নেওয়া হয়। সব মিলিয়ে এডিপির প্রায় ৩০ থেকে হাজার কোটি টাকায় লাগাম টানা হয়। অর্থাৎ বিদেশি উৎসের ১৮ হাজার ৫০০ কোটির সঙ্গে দেশি উৎসের ৩০ হাজার মিলে উন্নয়ন বাজেটের মোট প্রায় ৫০ হাজার কোটি খরচ করতে পারবে না মন্ত্রণালয়গুলো।
চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি সময়ে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে ৭২ হাজার ৯০ কোটি টাকা বা ২৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। বাস্তবায়নের এ হার গত এক দশকে সর্বনিম্ন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে