পাংশা (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
হিন্দু শাস্ত্রে আছে, বট ও পাকুড় গাছ একসঙ্গে থাকলে বিয়ে দিতে হয়। সে জন্যই রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার বাবুপাড়া ইউনিয়নে ডাকুরিয়া মহাশ্মশানে একসঙ্গে বেড়ে ওঠা বট-পাকুড় গাছের বিয়ের আয়োজন করেছে শ্মশান কমিটি। গত সোমবার হওয়া ব্যতিক্রমী এ বিয়ের আয়োজন দেখতে শত শত মানুষ ভিড় করে।
বিয়ের আয়োজনকে ঘিরে শ্মশান প্রাঙ্গণ সাজানো হয়। দুপুর থেকেই বিয়ে দেখতে বিভিন্ন এলাকার মানুষ ভিড় করে। বট-পাকুর গাছের চারপাশ বাঁধানো হয়েছে ইট ও টাইলস দিয়ে। বিয়ে ঘিরে বর-কনের পাশে ছাদনাতলা সাজানো হয়। ওপরে শামিয়ানা ও চারপাশে ছিল কলাগাছ। বিয়ের উৎসবে আয়োজনের কোনো ঘাটতি ছিল না। বিয়ের জন্য যা যা লাগে তার সব আয়োজনই ছিল এখানে। এই বিয়েতে বট গাছ হলো বর, আর পাকুড় গাছ হলো কনে।
বিয়ের হলুদ কোটা, পুকুর থেকে জল আনাসহ বর ও কনের বাবাকে দিয়ে করা হয় বিদ্ধি অনুষ্ঠান। বিয়ের এই অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন প্রায় হাজারখানেক মানুষ। আমন্ত্রিতদের খাওয়ানো হয় পোলাও, সবজি, ডাল, ফুলকপির তরকারী, চাটনি ও মিষ্টি।
নারীরা পুকুরে গিয়ে গঙ্গাপূজা করেন। জল দিয়ে ভরে আনেন ঘট। ছাদনাতলায় মঙ্গলঘট বসিয়ে শুরু হয় বিয়ের নিবেদন। বিকেল ৪টায় বরের বাড়ি থেকে নারী-পুরুষ আসেন বরযাত্রী হয়ে। গেটে তাঁদের মিষ্টিমুখ করিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হয়। বাদ্য-বাজনার তালে নেচে ওঠেন সব বয়সী নারী-পুরুষ। বর-কনের চারপাশ ঘিরে থাকেন অতিথিরা।
সন্ধ্যাবেলা শুভলগ্নে শুরু হয় বিয়ের মূল আনুষ্ঠানিকতা। গোধূলিলগ্নে মন্ত্র পড়ে বিয়ে সম্পন্ন করেন পুরোহিত। মহা ধুমধামে আয়োজিত এই বিয়ের বটগাছের বাবা হয়ে বিয়ের কাজ সম্পন্ন করেন উপজেলার পাট্টা ইউনিয়নের বাসিন্দা ইউপি সদস্য অতুল চন্দ্র সরকার। পাকুড় গাছের বাবা ছিলেন ডাকুরিয়া মহাশ্মশানের সেবাইত বন্ধন মিত্র। তাঁরা দুজনই পিতার দায়িত্ব পালন করে বেশ খুশি। তাঁরা জানান, এই বট-পাকুড় গাছের বিয়ের মধ্য দিয়ে তাঁদের মধ্যেও আত্মীয়তার সম্পর্ক অটুট হয়েছে।
শ্মশান কমিটির সভাপতি বাবুল চৌধুরী বলেন, ডাকুরিয়া শ্মশানটি ছিল উপেক্ষিত। তিনি দায়িত্ব নিয়ে তাঁর মৃত মা-বাবার স্মৃতি রক্ষার্থে একটি নাটমন্দির স্থাপন করেন। প্রতিবছর বাৎসরিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। শ্মশানে বেড়ে ওঠা বট-পাকুড় গাছ দুটিকে বিয়ে দেওয়ার জন্য অনেকেই বলেছেন। তাই এই বিয়ের আয়োজন করেন। এমন আয়োজন করতে পেরে তিনি আনন্দিত।
হিন্দু শাস্ত্রে আছে, বট ও পাকুড় গাছ একসঙ্গে থাকলে বিয়ে দিতে হয়। সে জন্যই রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার বাবুপাড়া ইউনিয়নে ডাকুরিয়া মহাশ্মশানে একসঙ্গে বেড়ে ওঠা বট-পাকুড় গাছের বিয়ের আয়োজন করেছে শ্মশান কমিটি। গত সোমবার হওয়া ব্যতিক্রমী এ বিয়ের আয়োজন দেখতে শত শত মানুষ ভিড় করে।
বিয়ের আয়োজনকে ঘিরে শ্মশান প্রাঙ্গণ সাজানো হয়। দুপুর থেকেই বিয়ে দেখতে বিভিন্ন এলাকার মানুষ ভিড় করে। বট-পাকুর গাছের চারপাশ বাঁধানো হয়েছে ইট ও টাইলস দিয়ে। বিয়ে ঘিরে বর-কনের পাশে ছাদনাতলা সাজানো হয়। ওপরে শামিয়ানা ও চারপাশে ছিল কলাগাছ। বিয়ের উৎসবে আয়োজনের কোনো ঘাটতি ছিল না। বিয়ের জন্য যা যা লাগে তার সব আয়োজনই ছিল এখানে। এই বিয়েতে বট গাছ হলো বর, আর পাকুড় গাছ হলো কনে।
বিয়ের হলুদ কোটা, পুকুর থেকে জল আনাসহ বর ও কনের বাবাকে দিয়ে করা হয় বিদ্ধি অনুষ্ঠান। বিয়ের এই অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন প্রায় হাজারখানেক মানুষ। আমন্ত্রিতদের খাওয়ানো হয় পোলাও, সবজি, ডাল, ফুলকপির তরকারী, চাটনি ও মিষ্টি।
নারীরা পুকুরে গিয়ে গঙ্গাপূজা করেন। জল দিয়ে ভরে আনেন ঘট। ছাদনাতলায় মঙ্গলঘট বসিয়ে শুরু হয় বিয়ের নিবেদন। বিকেল ৪টায় বরের বাড়ি থেকে নারী-পুরুষ আসেন বরযাত্রী হয়ে। গেটে তাঁদের মিষ্টিমুখ করিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হয়। বাদ্য-বাজনার তালে নেচে ওঠেন সব বয়সী নারী-পুরুষ। বর-কনের চারপাশ ঘিরে থাকেন অতিথিরা।
সন্ধ্যাবেলা শুভলগ্নে শুরু হয় বিয়ের মূল আনুষ্ঠানিকতা। গোধূলিলগ্নে মন্ত্র পড়ে বিয়ে সম্পন্ন করেন পুরোহিত। মহা ধুমধামে আয়োজিত এই বিয়ের বটগাছের বাবা হয়ে বিয়ের কাজ সম্পন্ন করেন উপজেলার পাট্টা ইউনিয়নের বাসিন্দা ইউপি সদস্য অতুল চন্দ্র সরকার। পাকুড় গাছের বাবা ছিলেন ডাকুরিয়া মহাশ্মশানের সেবাইত বন্ধন মিত্র। তাঁরা দুজনই পিতার দায়িত্ব পালন করে বেশ খুশি। তাঁরা জানান, এই বট-পাকুড় গাছের বিয়ের মধ্য দিয়ে তাঁদের মধ্যেও আত্মীয়তার সম্পর্ক অটুট হয়েছে।
শ্মশান কমিটির সভাপতি বাবুল চৌধুরী বলেন, ডাকুরিয়া শ্মশানটি ছিল উপেক্ষিত। তিনি দায়িত্ব নিয়ে তাঁর মৃত মা-বাবার স্মৃতি রক্ষার্থে একটি নাটমন্দির স্থাপন করেন। প্রতিবছর বাৎসরিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। শ্মশানে বেড়ে ওঠা বট-পাকুড় গাছ দুটিকে বিয়ে দেওয়ার জন্য অনেকেই বলেছেন। তাই এই বিয়ের আয়োজন করেন। এমন আয়োজন করতে পেরে তিনি আনন্দিত।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪