টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় করোনা ভাইরাসের টিকা নিতে সাধারণ মানুষের আগ্রহ কমে গেছে বলছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়। তাঁদের মতে, ওমিক্রণ প্রতিরোধে বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হলেও এখনো করোনার টিকার প্রথম ডোজ নেননি উপজেলার প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী। আবার অনেকেই প্রথম ডোজ নিলেও নেননি দ্বিতীয় ডোজ।
উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মানুষ যাতে সহজেই বাড়ির আশপাশ থেকে ভ্যাকসিন নিতে পারেন সে জন্য উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে ১২০টি সাব ব্লক বসানো হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবীরা অনেকের রেজিস্ট্রেশন করে দিচ্ছেন। পাশাপাশি স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা মসজিদগুলোর মাইকে আহ্বান করা সহ টিকা নিতে নানাভাবে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু এরপরও সাধারণ মানুষ টিকা নিচ্ছেন না।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে সমন্বিত টিকাদান কর্মসূচির আওতায় ১ লাখ ১২ হাজার ২১২ জনকে করোনা টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৭ হাজার ১৫৫ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৫০ হাজার ৬৬৬ জন। সে হিসেবে প্রথম ডোজ নিয়েছেন প্রায় ৫১ শতাংশ ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ৪৫ শতাংশ মানুষ। এর মধ্যে সিনোফার্মের টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫১ হাজার ৭৯ জন ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪৬ হাজার ৩৫১ জন। অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৬ হাজার ৭৬ জন ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪ হাজার ৩১৫ জন। এ ছাড়া ১২-১৮ বছর বয়সী ৮০০ শিক্ষার্থীকে ফাইজারের টিকা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন বলেন, ‘সবাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে আসতে পারেন না। তাই মানুষ যাতে সহজেই বাড়ির কাছ থেকে টিকা নিতে পারেন সে জন্য ইউনিয়নগুলোতে শতাধিক সাব ব্লক বসানো হয়েছে। টিকা নিতে সাধারণ মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে ইমামদের দিয়ে মসজিদগুলোতে মাইকিং করা হচ্ছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সহকারী ও স্বেচ্ছাসেবীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে সাধারণ মানুষকে টিকা নিতে বিশেষ অনুরোধ করেছেন। তারপরও আশানুরূপ সাড়া মিলছে না। এখন পর্যন্ত মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় অর্ধেকই টিকা নেননি।
জসিম উদ্দিন আরও বলেন, টিকা নেওয়ার বিষয়ে অনেকেই সচেতন নন। এমনকি আমি দেখেছি, এখানকার অনেকেই কুসংস্কারে বিশ্বাস করেন। স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা টিকা দিতে বাড়িতে যাচ্ছেন। কিন্তু টিকা গ্রহণকারীরা ভয়ে পালাচ্ছেন। এত প্রচারের পরও অনেকের মধ্যে টিকা নেওয়া নিয়ে সংশয় কাজ করছে। তাই অনেকেই টিকাবিমুখ হয়ে আছেন। এরপরও আমরা জনগণের মাঝে সচেতনতা বাড়িয়ে টিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছি।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাহ-জালাল লিটন বলেন, ‘করোনা প্রতিরোধে উপজেলার ২৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭ হাজার ৪৭৯ শিক্ষার্থীর টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আশা করি, শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম দ্রুত শেষ হবে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের শতভাগ টিকাদান নিশ্চিত করতে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষককে কঠোরভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় করোনা ভাইরাসের টিকা নিতে সাধারণ মানুষের আগ্রহ কমে গেছে বলছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়। তাঁদের মতে, ওমিক্রণ প্রতিরোধে বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হলেও এখনো করোনার টিকার প্রথম ডোজ নেননি উপজেলার প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী। আবার অনেকেই প্রথম ডোজ নিলেও নেননি দ্বিতীয় ডোজ।
উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মানুষ যাতে সহজেই বাড়ির আশপাশ থেকে ভ্যাকসিন নিতে পারেন সে জন্য উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে ১২০টি সাব ব্লক বসানো হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবীরা অনেকের রেজিস্ট্রেশন করে দিচ্ছেন। পাশাপাশি স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা মসজিদগুলোর মাইকে আহ্বান করা সহ টিকা নিতে নানাভাবে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু এরপরও সাধারণ মানুষ টিকা নিচ্ছেন না।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে সমন্বিত টিকাদান কর্মসূচির আওতায় ১ লাখ ১২ হাজার ২১২ জনকে করোনা টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৭ হাজার ১৫৫ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৫০ হাজার ৬৬৬ জন। সে হিসেবে প্রথম ডোজ নিয়েছেন প্রায় ৫১ শতাংশ ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ৪৫ শতাংশ মানুষ। এর মধ্যে সিনোফার্মের টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫১ হাজার ৭৯ জন ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪৬ হাজার ৩৫১ জন। অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৬ হাজার ৭৬ জন ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪ হাজার ৩১৫ জন। এ ছাড়া ১২-১৮ বছর বয়সী ৮০০ শিক্ষার্থীকে ফাইজারের টিকা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন বলেন, ‘সবাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে আসতে পারেন না। তাই মানুষ যাতে সহজেই বাড়ির কাছ থেকে টিকা নিতে পারেন সে জন্য ইউনিয়নগুলোতে শতাধিক সাব ব্লক বসানো হয়েছে। টিকা নিতে সাধারণ মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে ইমামদের দিয়ে মসজিদগুলোতে মাইকিং করা হচ্ছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সহকারী ও স্বেচ্ছাসেবীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে সাধারণ মানুষকে টিকা নিতে বিশেষ অনুরোধ করেছেন। তারপরও আশানুরূপ সাড়া মিলছে না। এখন পর্যন্ত মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় অর্ধেকই টিকা নেননি।
জসিম উদ্দিন আরও বলেন, টিকা নেওয়ার বিষয়ে অনেকেই সচেতন নন। এমনকি আমি দেখেছি, এখানকার অনেকেই কুসংস্কারে বিশ্বাস করেন। স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা টিকা দিতে বাড়িতে যাচ্ছেন। কিন্তু টিকা গ্রহণকারীরা ভয়ে পালাচ্ছেন। এত প্রচারের পরও অনেকের মধ্যে টিকা নেওয়া নিয়ে সংশয় কাজ করছে। তাই অনেকেই টিকাবিমুখ হয়ে আছেন। এরপরও আমরা জনগণের মাঝে সচেতনতা বাড়িয়ে টিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছি।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাহ-জালাল লিটন বলেন, ‘করোনা প্রতিরোধে উপজেলার ২৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭ হাজার ৪৭৯ শিক্ষার্থীর টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আশা করি, শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম দ্রুত শেষ হবে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের শতভাগ টিকাদান নিশ্চিত করতে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষককে কঠোরভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪