ইজাজুল হক
লাকেমবা মসজিদ, সিডনি
লাকেমবা মসজিদের দাপ্তরিক নাম ইমাম আলি ইবনে আবি তালিব মসজিদ। ১৯৭২ সালে সিডনির লাকেমবায় এই মসজিদ নির্মাণ করে অস্ট্রেলিয়ার সুন্নি মুসলমানদের দাতব্য সংস্থা লেবানিজ মুসলিম অ্যাসোসিয়েশন (এলএমএ)। এটিকে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় মসজিদ বিবেচনা করা হয়। মসজিদের আশপাশে একসময় লেবানিজ অভিবাসীরা বসবাস করতেন। এখন তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন পাকিস্তান, বাংলাদেশ, সোমালিয়া ও এশিয়ার অন্যান্য দেশ থেকে আসা অসংখ্য মুসলমান। মুসল্লিদের বেশির ভাগই শাফেয়ি মাজহাবের অনুসারী। ৫০ বছরের যাত্রায় মসজিদটি অস্ট্রেলিয়ার মুসলমানদের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। লাকেমবা মসজিদে কোরআন, হাদিস ও ফিকহ বিষয়ে নিয়মিত পাঠদান করা হয়। জুমার দিন কয়েক হাজার লোক এখানে সমবেত হন। ঈদের সময় এখানে এক লাখ মানুষ সমবেত হওয়ার রেকর্ডও ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে, যা অস্ট্রেলিয়ার মুসলমানদের সবচেয়ে বড় জমায়েত।
অবার্ন গ্যালিপলি মসজিদ, সিডনি
সিডনির উপশহর অবার্নে অবস্থিত অবার্ন গ্যালিপলি মসজিদ ১৯৯৯ সালে নির্মিত হয়। অটোমান স্থাপত্যরীতিতে তৈরি এ মসজিদ ইস্তাম্বুলের মারমারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্মতত্ত্ব অনুষদের বিখ্যাত মসজিদের মতো করে নকশা করা হয়েছে। এক একর জমির ওপর নির্মিত মসজিদটিতে দুটি দৃষ্টিনন্দন মিনার ও একটি বিশাল গম্বুজ রয়েছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অস্ট্রেলিয়া ও তুরস্কের পক্ষে ভূমিকা রাখা ‘গ্যালিপলি ক্যাম্পেইন’-এর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই মসজিদের নাম গ্যালিপলি মসজিদ রাখা হয়। ২০০৫ সালে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান মসজিদটি পরিদর্শন করেন। এখানে নিয়মিত ৫০০ এবং শুক্রবারে দুই হাজার মুসল্লি জমায়েত হন। লাকেমবা মসজিদের মতো এখানেও ইসলামবিষয়ক প্রাথমিক বিষয়গুলো পাঠদান করা হয়। নারী ও শিশুদের জন্য রয়েছে আলাদা ব্যবস্থা।
সানশাইন মসজিদ, ভিক্টোরিয়া, মেলবোর্ন
সানশাইন মসজিদ নামে পরিচিত ‘সাইপ্রাস-তুর্কি ইসলামি কমিউনিটি অব ভিক্টোরিয়া’ মেলবোর্নের উপশহর ভিক্টোরিয়ায় অবস্থিত। ১৯৯২ সালে সাইপ্রাস-তুরস্ক থেকে আসা মুসলিমরা এই মসজিদ নির্মাণ করেন। ইস্তাম্বুলের ঐতিহাসিক ব্লু মসজিদের আদলে তৈরি এই মসজিদে রয়েছে ১৭টি ছোট-বড় গম্বুজ এবং একটি সুদৃশ্য মিনার। চারপাশের চোখজুড়ানো ফুলের বাগান মসজিদটির সৌন্দর্য বাড়িয়েছে বহু গুণ। মসজিদে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়। বৃদ্ধ, নারী ও তরুণদের জন্য রয়েছে আলাদা সেবা। শুক্রবার ও বিশেষ দিনগুলোতে ধর্মীয় নানা আয়োজন হয়ে থাকে। প্রতি সোম ও বুধবার সকালে সব বয়সী মানুষের জন্য কোরআন শিক্ষার ক্লাস হয় এবং প্রতি রবিবারে শিশুদের বিশেষভাবে কোরআন শেখানো হয়।
সেন্ট্রাল অ্যাডিলেড মসজিদ, অ্যাডিলেড
এই মসজিদ ‘অ্যাডিলেড সিটি মসজিদ’ নামেও পরিচিত। এটি সাউথ অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেডে অবস্থিত। অস্ট্রেলিয়ার স্থায়ী মসজিদগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরোনো এটি।
১৮৮৯ সালে নির্মিত এই মসজিদে ১৯০৩ সালে চারটি সুউচ্চ মিনার নির্মাণ করা হয় এবং মসজিদের সামনে সুন্দর উদ্যান তৈরি করা হয়, যা মসজিদটিকে দর্শনীয় স্থানে পরিণত করেছে। আফগান থেকে আসা মুসলিম উটচালক ও ব্যবসায়ীদের ধর্মীয় উপাসনার জন্য এই মসজিদ নির্মিত হয়েছিল। আফগান থেকে আসা মুসলিম উটচালক ও ব্যবসায়ীদের ধর্মীয় উপাসনার জন্য এই মসজিদ নির্মিত হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আফগানরা নিজ দেশে ফিরে গেলে মসজিদটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। যুদ্ধের পরে বসনিয়া-হার্জেগোভিনা এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে আসা মুসলিম অভিবাসীরা মসজিদটি ফের চালু করেন।
লাকেমবা মসজিদ, সিডনি
লাকেমবা মসজিদের দাপ্তরিক নাম ইমাম আলি ইবনে আবি তালিব মসজিদ। ১৯৭২ সালে সিডনির লাকেমবায় এই মসজিদ নির্মাণ করে অস্ট্রেলিয়ার সুন্নি মুসলমানদের দাতব্য সংস্থা লেবানিজ মুসলিম অ্যাসোসিয়েশন (এলএমএ)। এটিকে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় মসজিদ বিবেচনা করা হয়। মসজিদের আশপাশে একসময় লেবানিজ অভিবাসীরা বসবাস করতেন। এখন তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন পাকিস্তান, বাংলাদেশ, সোমালিয়া ও এশিয়ার অন্যান্য দেশ থেকে আসা অসংখ্য মুসলমান। মুসল্লিদের বেশির ভাগই শাফেয়ি মাজহাবের অনুসারী। ৫০ বছরের যাত্রায় মসজিদটি অস্ট্রেলিয়ার মুসলমানদের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। লাকেমবা মসজিদে কোরআন, হাদিস ও ফিকহ বিষয়ে নিয়মিত পাঠদান করা হয়। জুমার দিন কয়েক হাজার লোক এখানে সমবেত হন। ঈদের সময় এখানে এক লাখ মানুষ সমবেত হওয়ার রেকর্ডও ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে, যা অস্ট্রেলিয়ার মুসলমানদের সবচেয়ে বড় জমায়েত।
অবার্ন গ্যালিপলি মসজিদ, সিডনি
সিডনির উপশহর অবার্নে অবস্থিত অবার্ন গ্যালিপলি মসজিদ ১৯৯৯ সালে নির্মিত হয়। অটোমান স্থাপত্যরীতিতে তৈরি এ মসজিদ ইস্তাম্বুলের মারমারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্মতত্ত্ব অনুষদের বিখ্যাত মসজিদের মতো করে নকশা করা হয়েছে। এক একর জমির ওপর নির্মিত মসজিদটিতে দুটি দৃষ্টিনন্দন মিনার ও একটি বিশাল গম্বুজ রয়েছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অস্ট্রেলিয়া ও তুরস্কের পক্ষে ভূমিকা রাখা ‘গ্যালিপলি ক্যাম্পেইন’-এর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই মসজিদের নাম গ্যালিপলি মসজিদ রাখা হয়। ২০০৫ সালে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান মসজিদটি পরিদর্শন করেন। এখানে নিয়মিত ৫০০ এবং শুক্রবারে দুই হাজার মুসল্লি জমায়েত হন। লাকেমবা মসজিদের মতো এখানেও ইসলামবিষয়ক প্রাথমিক বিষয়গুলো পাঠদান করা হয়। নারী ও শিশুদের জন্য রয়েছে আলাদা ব্যবস্থা।
সানশাইন মসজিদ, ভিক্টোরিয়া, মেলবোর্ন
সানশাইন মসজিদ নামে পরিচিত ‘সাইপ্রাস-তুর্কি ইসলামি কমিউনিটি অব ভিক্টোরিয়া’ মেলবোর্নের উপশহর ভিক্টোরিয়ায় অবস্থিত। ১৯৯২ সালে সাইপ্রাস-তুরস্ক থেকে আসা মুসলিমরা এই মসজিদ নির্মাণ করেন। ইস্তাম্বুলের ঐতিহাসিক ব্লু মসজিদের আদলে তৈরি এই মসজিদে রয়েছে ১৭টি ছোট-বড় গম্বুজ এবং একটি সুদৃশ্য মিনার। চারপাশের চোখজুড়ানো ফুলের বাগান মসজিদটির সৌন্দর্য বাড়িয়েছে বহু গুণ। মসজিদে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়। বৃদ্ধ, নারী ও তরুণদের জন্য রয়েছে আলাদা সেবা। শুক্রবার ও বিশেষ দিনগুলোতে ধর্মীয় নানা আয়োজন হয়ে থাকে। প্রতি সোম ও বুধবার সকালে সব বয়সী মানুষের জন্য কোরআন শিক্ষার ক্লাস হয় এবং প্রতি রবিবারে শিশুদের বিশেষভাবে কোরআন শেখানো হয়।
সেন্ট্রাল অ্যাডিলেড মসজিদ, অ্যাডিলেড
এই মসজিদ ‘অ্যাডিলেড সিটি মসজিদ’ নামেও পরিচিত। এটি সাউথ অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেডে অবস্থিত। অস্ট্রেলিয়ার স্থায়ী মসজিদগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরোনো এটি।
১৮৮৯ সালে নির্মিত এই মসজিদে ১৯০৩ সালে চারটি সুউচ্চ মিনার নির্মাণ করা হয় এবং মসজিদের সামনে সুন্দর উদ্যান তৈরি করা হয়, যা মসজিদটিকে দর্শনীয় স্থানে পরিণত করেছে। আফগান থেকে আসা মুসলিম উটচালক ও ব্যবসায়ীদের ধর্মীয় উপাসনার জন্য এই মসজিদ নির্মিত হয়েছিল। আফগান থেকে আসা মুসলিম উটচালক ও ব্যবসায়ীদের ধর্মীয় উপাসনার জন্য এই মসজিদ নির্মিত হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আফগানরা নিজ দেশে ফিরে গেলে মসজিদটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। যুদ্ধের পরে বসনিয়া-হার্জেগোভিনা এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে আসা মুসলিম অভিবাসীরা মসজিদটি ফের চালু করেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে