চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত শিশু রোগীর সংখ্যা। জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া ও সর্দিসহ ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে হাসপাতালের বহির্বিভাগে ও অন্তবিভাগে ভিড় করছেন অভিভাবকেরা। ওয়ার্ডে ঠাঁই না পেয়ে বারান্দাতে বিছানা পেতে সন্তানের চিকিৎসা করাতে হচ্ছে। এদিকে শিশু রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক ও নার্সরা।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে হাসপাতালের বহির্বিভাগ ও অন্তবিভাগে দেখা যায়, বহির্বিভাগে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কক্ষের সামনে শিশু রোগীর অভিভাবকদের লম্বা সারি। জানা গেছে, প্রতিদিন বহির্বিভাগে ও জরুরি বিভাগে চিকিৎসা গ্রহণ করছে ৩ শতাধিক শিশু। একই পরিস্থিতি হাসপাতালের অন্তবিভাগেও। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, শিশু ওয়ার্ডে সাধারণ শয্যা ১৫ টি, অতিরিক্ত ৮টি এবং ২টি কেবিনসহ মোট শয্যা ২৫ টি। এ মুহূর্তে ওয়ার্ডে ভর্তি আছে ৭৩ শিশু। যা ধারণক্ষমতার কয়েকগুণ।
হাসপাতালের ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন এক শিশু রোগীর মা জাহানারা বেগম বলেন, শনিবার মাঝ রাতে তাঁর মেয়ে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়। সকালে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক ভর্তি করান।
আরেক শিশু রোগীর মা শান্তনা খাতুন বলেন, ‘রোববারে বাচ্চাকে ভর্তি করিয়েছি। শিশু ওয়ার্ডে বিছানা না পেয়ে প্রথম দিন মেঝেতে বিছানা পেতে ছিলাম। আজ একটি বেড পেয়েছি। আমার ছেলে আগের থেকে কিছুটা সুস্থ। তবে হাসপাতালে অনেক সমস্যা রয়েছে, একদিকে বেড সংকট অন্যদিকে ডাক্তারও কম। তা ছাড়াও হাসপাতালে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মাহবুবুর রহমান মিলন বলেন, ‘ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুর ভিড় প্রতিদিনই বাড়ছে। হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন দুই শতাধিক শিশু চিকিৎসা নিচ্ছে। এর মধ্যে নিউমোনিয়া ও ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যাই বেশি। নিউমোনিয়ায় আক্রান্তদের সেরে উঠতেও দেরি হচ্ছে। কারও কারও ক্ষেত্রে ৮ থেকে ১৪ দিন লেগে যাচ্ছে।
হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্স সংকট থাকায় রোগীর চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে জানিয়ে মাহবুবুর রহমান বলেন, গত কয়েক দিন ধরেই এ অবস্থা চলছে। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছি।
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. এ এস এম ফাতেহ আকরাম বলেন, ‘কয়েক দিনের টানা বর্ষা ও আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে শিশুরা নিউমোনিয়া ও ঠান্ডা জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে। আমাদের চিকিৎসক ও নার্সরা সেবা দিচ্ছেন। শয্যা সংখ্যা কম থাকায় তাঁদের কিছুটা কষ্ট হচ্ছে। তবে পর্যাপ্ত ওষুধ সরবরাহ আছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত শিশু রোগীর সংখ্যা। জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া ও সর্দিসহ ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে হাসপাতালের বহির্বিভাগে ও অন্তবিভাগে ভিড় করছেন অভিভাবকেরা। ওয়ার্ডে ঠাঁই না পেয়ে বারান্দাতে বিছানা পেতে সন্তানের চিকিৎসা করাতে হচ্ছে। এদিকে শিশু রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক ও নার্সরা।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে হাসপাতালের বহির্বিভাগ ও অন্তবিভাগে দেখা যায়, বহির্বিভাগে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কক্ষের সামনে শিশু রোগীর অভিভাবকদের লম্বা সারি। জানা গেছে, প্রতিদিন বহির্বিভাগে ও জরুরি বিভাগে চিকিৎসা গ্রহণ করছে ৩ শতাধিক শিশু। একই পরিস্থিতি হাসপাতালের অন্তবিভাগেও। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, শিশু ওয়ার্ডে সাধারণ শয্যা ১৫ টি, অতিরিক্ত ৮টি এবং ২টি কেবিনসহ মোট শয্যা ২৫ টি। এ মুহূর্তে ওয়ার্ডে ভর্তি আছে ৭৩ শিশু। যা ধারণক্ষমতার কয়েকগুণ।
হাসপাতালের ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন এক শিশু রোগীর মা জাহানারা বেগম বলেন, শনিবার মাঝ রাতে তাঁর মেয়ে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়। সকালে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক ভর্তি করান।
আরেক শিশু রোগীর মা শান্তনা খাতুন বলেন, ‘রোববারে বাচ্চাকে ভর্তি করিয়েছি। শিশু ওয়ার্ডে বিছানা না পেয়ে প্রথম দিন মেঝেতে বিছানা পেতে ছিলাম। আজ একটি বেড পেয়েছি। আমার ছেলে আগের থেকে কিছুটা সুস্থ। তবে হাসপাতালে অনেক সমস্যা রয়েছে, একদিকে বেড সংকট অন্যদিকে ডাক্তারও কম। তা ছাড়াও হাসপাতালে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মাহবুবুর রহমান মিলন বলেন, ‘ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুর ভিড় প্রতিদিনই বাড়ছে। হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন দুই শতাধিক শিশু চিকিৎসা নিচ্ছে। এর মধ্যে নিউমোনিয়া ও ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যাই বেশি। নিউমোনিয়ায় আক্রান্তদের সেরে উঠতেও দেরি হচ্ছে। কারও কারও ক্ষেত্রে ৮ থেকে ১৪ দিন লেগে যাচ্ছে।
হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্স সংকট থাকায় রোগীর চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে জানিয়ে মাহবুবুর রহমান বলেন, গত কয়েক দিন ধরেই এ অবস্থা চলছে। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছি।
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. এ এস এম ফাতেহ আকরাম বলেন, ‘কয়েক দিনের টানা বর্ষা ও আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে শিশুরা নিউমোনিয়া ও ঠান্ডা জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে। আমাদের চিকিৎসক ও নার্সরা সেবা দিচ্ছেন। শয্যা সংখ্যা কম থাকায় তাঁদের কিছুটা কষ্ট হচ্ছে। তবে পর্যাপ্ত ওষুধ সরবরাহ আছে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে