কাজীপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে কৃষকেরা এখন মাষকলাই চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। গতবার মাষকলাই চাষে লাভের মুখ দেখায় এবারও তাঁরা ব্যাপকভাবে চাষ শুরু করেছেন।
ভাঙন জনপদের এই উপজেলায় প্রতিবছর হাজার হাজার আবাদি জমির ফসল বন্যার পানিতে তলিয়ে যায়। সেই পতিত জমিতে মাষকলাই চাষ করে কৃষকদের বাড়তি আয় হচ্ছে। কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে মাষকলাই চাষে লাভের স্বপ্ন বুনছেন এ উপজেলার কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১টি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়নে এ বছর মাষকলাই চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫৫০ হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে অর্জন হয়েছে ৭১৫ হেক্টর। গতবার এই অঞ্চলে মাষকলাই চাষ হয়েছিল ৫৫০ হেক্টর জমিতে।
আরও জানা গেছে, বন্যা-পরবর্তী সময়ে মাষকলাই চাষ হয়। সেই সুবাদে চরাঞ্চলের ছয় ইউনিয়নে এই ফসল বেশি ফলে। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জুলাই-আগস্ট মাসে মাষকলাইয়ের বীজ বপন করতে হয়।
মনসুরনগর ইউনিয়নের চাষি মানিক মিয়া বলেন, ‘এ বছর দুই বিঘা জমিতে মাষকলাই চাষ করেছি। এই চাষে খরচ কম কিন্তু লাভ হয় বেশি। সার ও পানির খরচও কম।’
চরগিরিশের চাষি আব্দুর রহমান বলেন, ‘নিজের তিন বিঘার পাশাপাশি আরও এক বিঘা বর্গা নিয়ে মাষকলাই বুনেছি। স্যারেরা নিয়মিত পরামর্শ দেন।’
তেকানীর চাষি হেলাল উদ্দিন বলেন, মাষকলাইয়ের পর ধানের আবাদ করলে ফলন ভালো হয়। আর বন্যার পর তো জমি পতিতই থাকে। সেখানে কলাই চাষ করে বাড়তি আয়ও হচ্ছে। প্রতি বিঘায় ৫-৭ মণ পর্যন্ত মাষকলাই পাওয়া যায়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ রেজাউল করিম জানান, কৃষকেরা যেন অধিক লাভবান হতে পারেন, সে জন্য কৃষি অফিস সবসময় পাশে আছে। মাষকলাই উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। ভালো ফলন পেতে কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন।
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে কৃষকেরা এখন মাষকলাই চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। গতবার মাষকলাই চাষে লাভের মুখ দেখায় এবারও তাঁরা ব্যাপকভাবে চাষ শুরু করেছেন।
ভাঙন জনপদের এই উপজেলায় প্রতিবছর হাজার হাজার আবাদি জমির ফসল বন্যার পানিতে তলিয়ে যায়। সেই পতিত জমিতে মাষকলাই চাষ করে কৃষকদের বাড়তি আয় হচ্ছে। কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে মাষকলাই চাষে লাভের স্বপ্ন বুনছেন এ উপজেলার কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১টি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়নে এ বছর মাষকলাই চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫৫০ হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে অর্জন হয়েছে ৭১৫ হেক্টর। গতবার এই অঞ্চলে মাষকলাই চাষ হয়েছিল ৫৫০ হেক্টর জমিতে।
আরও জানা গেছে, বন্যা-পরবর্তী সময়ে মাষকলাই চাষ হয়। সেই সুবাদে চরাঞ্চলের ছয় ইউনিয়নে এই ফসল বেশি ফলে। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জুলাই-আগস্ট মাসে মাষকলাইয়ের বীজ বপন করতে হয়।
মনসুরনগর ইউনিয়নের চাষি মানিক মিয়া বলেন, ‘এ বছর দুই বিঘা জমিতে মাষকলাই চাষ করেছি। এই চাষে খরচ কম কিন্তু লাভ হয় বেশি। সার ও পানির খরচও কম।’
চরগিরিশের চাষি আব্দুর রহমান বলেন, ‘নিজের তিন বিঘার পাশাপাশি আরও এক বিঘা বর্গা নিয়ে মাষকলাই বুনেছি। স্যারেরা নিয়মিত পরামর্শ দেন।’
তেকানীর চাষি হেলাল উদ্দিন বলেন, মাষকলাইয়ের পর ধানের আবাদ করলে ফলন ভালো হয়। আর বন্যার পর তো জমি পতিতই থাকে। সেখানে কলাই চাষ করে বাড়তি আয়ও হচ্ছে। প্রতি বিঘায় ৫-৭ মণ পর্যন্ত মাষকলাই পাওয়া যায়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ রেজাউল করিম জানান, কৃষকেরা যেন অধিক লাভবান হতে পারেন, সে জন্য কৃষি অফিস সবসময় পাশে আছে। মাষকলাই উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। ভালো ফলন পেতে কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪