শাপলা খন্দকার, বগুড়া
রজঃস্রাবে স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করেন না বগুড়ার বেশির ভাগ নারী। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকির পাশাপাশি বিভিন্ন সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন তাঁরা।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, রজঃস্রাবে নারীদের স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার না করার পেছনে রয়েছে অসচেতনতা, ন্যাপকিনের উচ্চমূল্য, সামাজিক বিধিনিষেধ এবং অসহজলভ্যতা।
জানা গেছে, সরকারি পর্যায়ে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর সম্প্রতি প্রতি ইউনিয়নে একটি কিশোর-কিশোরী ক্লাব করেছে। এতে কিশোর-কিশোরীদের বয়ঃসন্ধিকাল, যৌনশিক্ষা বিষয়ে সচেতন করা হয়। বেসরকারি সংগঠন নাসাসু বগুড়ায় মাত্র একটি স্কুলে স্বল্প পরিসরে রজঃস্রাবে ন্যাপকিন ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করে।
এ বিষয়ে ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বগুড়ায় কাজ করেছে জাতিসংঘের জনসংখ্যাবিষয়ক তহবিল (ইউএনএফপিএ)।
ইউএনএফপিএর উদ্যোগে এবং অর্থায়নে জেলা মহিলা অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় বগুড়ার ১২টি উপজেলার মোট ৫০টি কিশোরী রিসোর্স সেন্টার রয়েছে। এখানে ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী মোট ২ হাজার ৫০০ জন মেয়েকে নিয়ে কাজ করা হয়। এসব কিশোরী রিসোর্স সেন্টারে বাল্যবিবাহ, শিক্ষা, স্বাস্থ্যের পাশাপাশি স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার বিষয়ে সচেতন করা হয়। কিশোরীদের সাড়ে ৩ হাজার ন্যাপকিনও বিতরণ করে ইউএনএফপিএ।
মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর বাস্তবায়িত ‘অ্যাকসেলারেটিং অ্যাকশন টু এন্ড চাইল্ড ম্যারেজ ইন বাংলাদেশ’ প্রজেক্টে কাজ করেছেন সুমি খাতুন। বগুড়ায় দীর্ঘদিন নারীবিষয়ক কাজের অভিজ্ঞতা থেকে তিনি জানান, ৭০ শতাংশের বেশি কিশোরী রজঃস্রাব সম্পর্কে আগে থেকে জানে না। প্রায় ৫০ শতাংশ কিশোরী পিরিয়ড হলে স্কুলে যায় না। এ ছাড়া ৮০ শতাংশ নারী পিরিয়ডের সময় স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করতে পারে না।
আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদক শহর ও গ্রামের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ৫০ জন কিশোরী ও নারীর ওপর জরিপ করেন। এতে দেখা যায়, ১১ জন নিয়মিত স্যানিটারি প্যাড ব্যবহার করেন। ৯ জন নারী জানান, তাঁরা অনিয়মিতভাবে অর্থাৎ কখনো প্যাড, কখনো ন্যাপকিন এবং কখনো পুরোনো কাপড় ব্যবহার করেন। বাকি ৩০ জন নারী ব্যবহার করেন পুরোনো কাপড়। তাঁদের মধ্যে ২১ জন প্যাডের উচ্চমূল্যের জন্য এর ব্যবহারকে অপচয় মনে করেন। বাকি ৯ জন জানান, স্যানিটারি প্যাড ব্যবহার না করলে কেমন ক্ষতির আশঙ্কা আছে, তা তাঁরা জানেন না।
বগুড়ার একটি গ্রামের স্কুলে দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া আতিকা বলে, ‘আমার পরিবার থেকে আমাকে পুরোনো কাপড় ব্যবহার করতে শেখানো হয়েছে। আমাদের স্কুলেও কেউ স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করার কথা বলেনি। আমি টিভিতে দেখেছি প্যাড ব্যবহার করতে হয়।’
বগুড়ার বিসিকের একটি ঢালাই কারখানার কর্মী রুবিনা বলেন, ‘কষ্ট করে যে ট্যাকা কামাই করি তাক দিয়ে সংসারের খরচই চলে না, শয়ে শয়ে ট্যাকা দিয়ে প্যাড কিনমো ক্যামনে? এগলে বিলাসিতা বড়লোকের জন্যি, হামাগেরে জন্যি এগলে লয়।’
গ্রামের এক কৃষকের স্ত্রী আয়েশা বলেন, ‘সারাজীবন পুরোনো ছেঁড়া কাপড় ব্যবহার করনু কিছু হলো না, এখন খালি খালি প্যাড কিনে ক্যা পয়সা লষ্ট করবের যামু? ওগুলে ফ্যালে দিমু কুন্টি? মাইনষে খারাপ কবি।’
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী শাহনাজ বলেন, ‘আমি নিয়মিত প্যাড ব্যবহার করি। কিন্তু গ্রামে গেলে ন্যাপকিন ফেলব কোথায় সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তা হয়। কোথাও ময়লার ভাগাড় নেই। তাই পুঁতে ফেলি। সেটাও করি মানুষের অগোচরে। কারণ, গ্রামের মানুষ সব বিষয়ে কানাঘুঁষা করে।’
সমাজকর্মী শিলা চক্রবর্তী বলেন, ‘আমাদের সমাজে পিরিয়ড নিয়ে ট্যাবু আছে। প্যাডের দামও এত বেশি যে সাধারণ মানুষের নাগালে নেই। প্যাড সহজলভ্য করতে সরকারি উদ্যোগ নিতে হবে।’
শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্ত্রী ও প্রসূতি রোগ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান আক্তারী হোসেন চৌধুরী নিপা বলেন, ‘পিরিয়ডে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে ন্যাপকিন ব্যবহার না করলে প্রস্রাবে ইনফেকশন হতে পারে। আর সেটা কিডনির ওপর প্রভাব ফেলে। এ ছাড়া জননাঙ্গে নানা রকম ইনফেকশন হয় এবং তাতে বন্ধ্যাত্বের আশঙ্কাও থাকে। তবে পরিচ্ছন্ন এবং জীবাণুমুক্ত কাপড় ব্যবহার করলে সমস্যা নেই।’
স্যানিটারি প্যাড ব্যবহার বিষয়ে সরকারের ভূমিকা জানতে চাইলে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের বগুড়া কার্যালয়ের উপপরিচালক শহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরাসরি সরকারি উদ্যোগে না হলেও ইউএনএফপিএর সঙ্গে লিয়াজোঁ করে আমরা কাজ করেছি। তাদের দেওয়া সাড়ে তিন হাজার ন্যাপকিনও বিতরণ করেছি। সম্প্রতি সরকারিভাবে কিছু নারী উদ্যোক্তাকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে ন্যাপকিন উৎপাদন করে স্বল্পমূল্য বিক্রির জন্য। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে সেই প্রকল্প থেমে আছে। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে জেলায় ১২০টি কিশোর-কিশোরী ক্লাব করেছে মহিলা অধিদপ্তর। এখানে গান, আবৃত্তি, জেন্ডার ইস্যুর পাশাপাশি স্যানিটারি ন্যাপকিন বিষয়েও সচেতন করা হচ্ছে।
রজঃস্রাবে স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করেন না বগুড়ার বেশির ভাগ নারী। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকির পাশাপাশি বিভিন্ন সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন তাঁরা।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, রজঃস্রাবে নারীদের স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার না করার পেছনে রয়েছে অসচেতনতা, ন্যাপকিনের উচ্চমূল্য, সামাজিক বিধিনিষেধ এবং অসহজলভ্যতা।
জানা গেছে, সরকারি পর্যায়ে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর সম্প্রতি প্রতি ইউনিয়নে একটি কিশোর-কিশোরী ক্লাব করেছে। এতে কিশোর-কিশোরীদের বয়ঃসন্ধিকাল, যৌনশিক্ষা বিষয়ে সচেতন করা হয়। বেসরকারি সংগঠন নাসাসু বগুড়ায় মাত্র একটি স্কুলে স্বল্প পরিসরে রজঃস্রাবে ন্যাপকিন ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করে।
এ বিষয়ে ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বগুড়ায় কাজ করেছে জাতিসংঘের জনসংখ্যাবিষয়ক তহবিল (ইউএনএফপিএ)।
ইউএনএফপিএর উদ্যোগে এবং অর্থায়নে জেলা মহিলা অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় বগুড়ার ১২টি উপজেলার মোট ৫০টি কিশোরী রিসোর্স সেন্টার রয়েছে। এখানে ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী মোট ২ হাজার ৫০০ জন মেয়েকে নিয়ে কাজ করা হয়। এসব কিশোরী রিসোর্স সেন্টারে বাল্যবিবাহ, শিক্ষা, স্বাস্থ্যের পাশাপাশি স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার বিষয়ে সচেতন করা হয়। কিশোরীদের সাড়ে ৩ হাজার ন্যাপকিনও বিতরণ করে ইউএনএফপিএ।
মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর বাস্তবায়িত ‘অ্যাকসেলারেটিং অ্যাকশন টু এন্ড চাইল্ড ম্যারেজ ইন বাংলাদেশ’ প্রজেক্টে কাজ করেছেন সুমি খাতুন। বগুড়ায় দীর্ঘদিন নারীবিষয়ক কাজের অভিজ্ঞতা থেকে তিনি জানান, ৭০ শতাংশের বেশি কিশোরী রজঃস্রাব সম্পর্কে আগে থেকে জানে না। প্রায় ৫০ শতাংশ কিশোরী পিরিয়ড হলে স্কুলে যায় না। এ ছাড়া ৮০ শতাংশ নারী পিরিয়ডের সময় স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করতে পারে না।
আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদক শহর ও গ্রামের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ৫০ জন কিশোরী ও নারীর ওপর জরিপ করেন। এতে দেখা যায়, ১১ জন নিয়মিত স্যানিটারি প্যাড ব্যবহার করেন। ৯ জন নারী জানান, তাঁরা অনিয়মিতভাবে অর্থাৎ কখনো প্যাড, কখনো ন্যাপকিন এবং কখনো পুরোনো কাপড় ব্যবহার করেন। বাকি ৩০ জন নারী ব্যবহার করেন পুরোনো কাপড়। তাঁদের মধ্যে ২১ জন প্যাডের উচ্চমূল্যের জন্য এর ব্যবহারকে অপচয় মনে করেন। বাকি ৯ জন জানান, স্যানিটারি প্যাড ব্যবহার না করলে কেমন ক্ষতির আশঙ্কা আছে, তা তাঁরা জানেন না।
বগুড়ার একটি গ্রামের স্কুলে দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া আতিকা বলে, ‘আমার পরিবার থেকে আমাকে পুরোনো কাপড় ব্যবহার করতে শেখানো হয়েছে। আমাদের স্কুলেও কেউ স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করার কথা বলেনি। আমি টিভিতে দেখেছি প্যাড ব্যবহার করতে হয়।’
বগুড়ার বিসিকের একটি ঢালাই কারখানার কর্মী রুবিনা বলেন, ‘কষ্ট করে যে ট্যাকা কামাই করি তাক দিয়ে সংসারের খরচই চলে না, শয়ে শয়ে ট্যাকা দিয়ে প্যাড কিনমো ক্যামনে? এগলে বিলাসিতা বড়লোকের জন্যি, হামাগেরে জন্যি এগলে লয়।’
গ্রামের এক কৃষকের স্ত্রী আয়েশা বলেন, ‘সারাজীবন পুরোনো ছেঁড়া কাপড় ব্যবহার করনু কিছু হলো না, এখন খালি খালি প্যাড কিনে ক্যা পয়সা লষ্ট করবের যামু? ওগুলে ফ্যালে দিমু কুন্টি? মাইনষে খারাপ কবি।’
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী শাহনাজ বলেন, ‘আমি নিয়মিত প্যাড ব্যবহার করি। কিন্তু গ্রামে গেলে ন্যাপকিন ফেলব কোথায় সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তা হয়। কোথাও ময়লার ভাগাড় নেই। তাই পুঁতে ফেলি। সেটাও করি মানুষের অগোচরে। কারণ, গ্রামের মানুষ সব বিষয়ে কানাঘুঁষা করে।’
সমাজকর্মী শিলা চক্রবর্তী বলেন, ‘আমাদের সমাজে পিরিয়ড নিয়ে ট্যাবু আছে। প্যাডের দামও এত বেশি যে সাধারণ মানুষের নাগালে নেই। প্যাড সহজলভ্য করতে সরকারি উদ্যোগ নিতে হবে।’
শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্ত্রী ও প্রসূতি রোগ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান আক্তারী হোসেন চৌধুরী নিপা বলেন, ‘পিরিয়ডে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে ন্যাপকিন ব্যবহার না করলে প্রস্রাবে ইনফেকশন হতে পারে। আর সেটা কিডনির ওপর প্রভাব ফেলে। এ ছাড়া জননাঙ্গে নানা রকম ইনফেকশন হয় এবং তাতে বন্ধ্যাত্বের আশঙ্কাও থাকে। তবে পরিচ্ছন্ন এবং জীবাণুমুক্ত কাপড় ব্যবহার করলে সমস্যা নেই।’
স্যানিটারি প্যাড ব্যবহার বিষয়ে সরকারের ভূমিকা জানতে চাইলে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের বগুড়া কার্যালয়ের উপপরিচালক শহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরাসরি সরকারি উদ্যোগে না হলেও ইউএনএফপিএর সঙ্গে লিয়াজোঁ করে আমরা কাজ করেছি। তাদের দেওয়া সাড়ে তিন হাজার ন্যাপকিনও বিতরণ করেছি। সম্প্রতি সরকারিভাবে কিছু নারী উদ্যোক্তাকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে ন্যাপকিন উৎপাদন করে স্বল্পমূল্য বিক্রির জন্য। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে সেই প্রকল্প থেমে আছে। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে জেলায় ১২০টি কিশোর-কিশোরী ক্লাব করেছে মহিলা অধিদপ্তর। এখানে গান, আবৃত্তি, জেন্ডার ইস্যুর পাশাপাশি স্যানিটারি ন্যাপকিন বিষয়েও সচেতন করা হচ্ছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে