নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রামপুরায় বাসচাপায় শিক্ষার্থী মাইনুদ্দিন ইসলাম দুর্জয় নিহত হওয়ার ঘটনায় রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলন করেছে শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা রাস্তার মোড়ে মোড়ে গাড়ির কাগজ ও চালকের লাইসেন্স যাচাই করে।
বেলা ১১টার দিকে রামপুরায় সরেজমিন দেখা যায়, আফতাব নগরের গেটসংলগ্ন রাস্তায় আক্সিও জি করলা মডেলের একটি গাড়ির চালকের আসনে ছিলেন পুলিশ সদর দপ্তরের এক পুলিশ কর্মকর্তা। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তাঁর কাছে লাইসেন্স চাইলে তিনি জবাবে বলেন, পুলিশ পরিচয়ই লাইসেন্স। এতে উত্তেজিত হয়ে শিক্ষার্থীরা গাড়িটিকে ঘিরে ধরে। স্লোগান দিতে থাকে, ‘হায় হায় বাংলাদেশ, পুলিশের কেন লাইসেন্স নাই; মামলা চাই, দিতে হবে।’ একপর্যায়ে গাড়িটিকে রামপুরা ট্রাফিক বক্সে নিয়ে এসে আটকে রাখে তারা। এই গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা নিতে বলে ছাত্ররা। এ সময় পুলিশ কর্মকর্তারাও মামলা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
তবে দুপুর ১২টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত আটক গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা হয়নি। এদিকে পুলিশ পরিচয় দিয়ে লাইসেন্স ছাড়া মোটরসাইকেল চালানোর অভিযোগ এনে আরও ৫-৭ জনকে আটক করে রাখে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, আটকদের মধ্যে কারও লাইসেন্স নেই, কারও গাড়ির নেই নম্বর প্লেট।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, পুলিশ পরিচয়ে অনেকেই গাড়ি চালাচ্ছেন। অথচ তাঁদেরই এমন অবস্থা। প্রশাসনের লোকজনের যদি এমন অবস্থা হয় তাহলে কীভাবে নিরাপদ সড়ক বাস্তবায়ন হবে।
এ বিষয়ে রামপুরা মোড়ে দায়িত্বরত ডিএমপি মতিঝিল বিভাগের ক্রাইম বিভাগের এডিসি নুরুল আমিন বলেন, ‘ছাত্রদের আন্দোলনের নিরাপত্তা দিতে আমরা কাজ করছি। ছাত্রদের হাতে আটক হওয়া গাড়িগুলোর বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হচ্ছে।’ পুলিশ কর্মকর্তার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পুলিশ কর্মকর্তার গাড়ির কাগজপত্র নেওয়া হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে প্রয়োজন হলে মামলা দেওয়া হবে। প্রাথমিকভাবে প্রাপ্ত পরিচয়ে জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের হাতে আটক হওয়া গাড়িটির চালক রেজাউল করিম। তিনি পুলিশ সদর দপ্তরে কর্মরত।
এর আগে গত ২৫ নভেম্বর লাইসেন্স দেখাতে না পারায় রাজধানীর ফার্মগেটে ঢাকা মহানগর পুলিশের একটি বাসকে আটকে থাকতে হয়েছে এক ঘণ্টা। শিক্ষার্থীদের দাবি, পুলিশের ওই বাসচালকের লাইসেন্স নেই। তবে বাসচালক দাবি করেছেন, তাঁর লাইসেন্স আছে, তবে সেটা অফিসে রাখা। সেদিন বেলা দেড়টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত আটকে রেখে পরে বাসটি ছেড়ে দেয় শিক্ষার্থীরা।
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার পর বাসে শিক্ষার্থীদের জন্য অর্ধেক ভাড়া চালুর দাবিতে বিক্ষোভ চলছিল। এর মধ্যে গত বুধবার গুলিস্তানে সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ির চাপায় নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থী নাঈম হাসানের মৃত্যুর ঘটনায় শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ নতুন মাত্রা পায়। সোমবার রাতে রামপুরায় বাসের ধাক্কায় আরেক শিক্ষার্থী মাইনুদ্দিন নিহিত হয়।
রামপুরায় বাসচাপায় শিক্ষার্থী মাইনুদ্দিন ইসলাম দুর্জয় নিহত হওয়ার ঘটনায় রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলন করেছে শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা রাস্তার মোড়ে মোড়ে গাড়ির কাগজ ও চালকের লাইসেন্স যাচাই করে।
বেলা ১১টার দিকে রামপুরায় সরেজমিন দেখা যায়, আফতাব নগরের গেটসংলগ্ন রাস্তায় আক্সিও জি করলা মডেলের একটি গাড়ির চালকের আসনে ছিলেন পুলিশ সদর দপ্তরের এক পুলিশ কর্মকর্তা। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তাঁর কাছে লাইসেন্স চাইলে তিনি জবাবে বলেন, পুলিশ পরিচয়ই লাইসেন্স। এতে উত্তেজিত হয়ে শিক্ষার্থীরা গাড়িটিকে ঘিরে ধরে। স্লোগান দিতে থাকে, ‘হায় হায় বাংলাদেশ, পুলিশের কেন লাইসেন্স নাই; মামলা চাই, দিতে হবে।’ একপর্যায়ে গাড়িটিকে রামপুরা ট্রাফিক বক্সে নিয়ে এসে আটকে রাখে তারা। এই গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা নিতে বলে ছাত্ররা। এ সময় পুলিশ কর্মকর্তারাও মামলা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
তবে দুপুর ১২টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত আটক গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা হয়নি। এদিকে পুলিশ পরিচয় দিয়ে লাইসেন্স ছাড়া মোটরসাইকেল চালানোর অভিযোগ এনে আরও ৫-৭ জনকে আটক করে রাখে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, আটকদের মধ্যে কারও লাইসেন্স নেই, কারও গাড়ির নেই নম্বর প্লেট।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, পুলিশ পরিচয়ে অনেকেই গাড়ি চালাচ্ছেন। অথচ তাঁদেরই এমন অবস্থা। প্রশাসনের লোকজনের যদি এমন অবস্থা হয় তাহলে কীভাবে নিরাপদ সড়ক বাস্তবায়ন হবে।
এ বিষয়ে রামপুরা মোড়ে দায়িত্বরত ডিএমপি মতিঝিল বিভাগের ক্রাইম বিভাগের এডিসি নুরুল আমিন বলেন, ‘ছাত্রদের আন্দোলনের নিরাপত্তা দিতে আমরা কাজ করছি। ছাত্রদের হাতে আটক হওয়া গাড়িগুলোর বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হচ্ছে।’ পুলিশ কর্মকর্তার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পুলিশ কর্মকর্তার গাড়ির কাগজপত্র নেওয়া হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে প্রয়োজন হলে মামলা দেওয়া হবে। প্রাথমিকভাবে প্রাপ্ত পরিচয়ে জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের হাতে আটক হওয়া গাড়িটির চালক রেজাউল করিম। তিনি পুলিশ সদর দপ্তরে কর্মরত।
এর আগে গত ২৫ নভেম্বর লাইসেন্স দেখাতে না পারায় রাজধানীর ফার্মগেটে ঢাকা মহানগর পুলিশের একটি বাসকে আটকে থাকতে হয়েছে এক ঘণ্টা। শিক্ষার্থীদের দাবি, পুলিশের ওই বাসচালকের লাইসেন্স নেই। তবে বাসচালক দাবি করেছেন, তাঁর লাইসেন্স আছে, তবে সেটা অফিসে রাখা। সেদিন বেলা দেড়টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত আটকে রেখে পরে বাসটি ছেড়ে দেয় শিক্ষার্থীরা।
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার পর বাসে শিক্ষার্থীদের জন্য অর্ধেক ভাড়া চালুর দাবিতে বিক্ষোভ চলছিল। এর মধ্যে গত বুধবার গুলিস্তানে সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ির চাপায় নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থী নাঈম হাসানের মৃত্যুর ঘটনায় শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ নতুন মাত্রা পায়। সোমবার রাতে রামপুরায় বাসের ধাক্কায় আরেক শিক্ষার্থী মাইনুদ্দিন নিহিত হয়।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে