আবদুল আযীয কাসেমি
সমাজের অধিকাংশ বিশৃঙ্খলা, বিপর্যয় ও বিপদাপদের অন্যতম কারণ জিহ্বার অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও অসংযমী কথাবার্তা। অসহিষ্ণু কথাবার্তা ব্যক্তি পর্যায় থেকে শুরু করে সমাজ এমনকি রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও ডেকে আনে বড় বিপর্যয়। তাই কথা বলার ক্ষেত্রে সংযমী হতে পারলে বহুমুখী ফেতনা-ফ্যাসাদ ও বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। ইসলাম এ ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে।
সংযমী কথাবার্তাতেই মুক্তি নিহিত। ওকবা ইবনে আমের (রা.) বলেন, ‘আমি মহানবী (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, “হে আল্লাহর রাসুল, মুক্তি কিসে নিহিত?” তিনি বললেন, ‘তিনটি কাজ করলে তুমি দুনিয়া ও আখিরাতে মুক্তি পেতে পার। এক. তোমার জিহ্বা নিয়ন্ত্রণ করো। দুই. প্রয়োজন না থাকলে ঘরেই অবস্থান করো; বাইরে থেকো না। তিন. পূর্বে কৃত গুনাহ ও ভুলের জন্য আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করে ক্ষমা চাও।’ (তিরমিজি)
দেহের অন্যান্য অঙ্গ জিহ্বার কাছে কথা বলায় সংযমের আকুতি করে। আবু সায়িদ খুদরি (রা.) মহানবী (সা.)-এর হাদিস বর্ণনা করে বলেন, ‘প্রত্যেহ মানুষ যখন নতুন প্রভাতে উপনীত হয়, তখন মানবসন্তানের প্রতিটি অঙ্গ জিহ্বার কাছে মিনতি করে বলতে থাকে, “তুমি আমাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করো। আমরা তো তোমার ওপর নির্ভরশীল। তুমি ঠিক থাকলে আমরা ঠিক থাকব। তুমি বক্রতা অবলম্বন করলে আমরাও বিচ্যুত হবো।”’ (তিরমিজি)
মহানবী (সা.) কথা বলায় সংযম অবলম্বনকারীর জান্নাতে যাওয়ার দায়িত্ব নেবেন বলে অঙ্গীকার করেছেন। তিনি ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি দুই চোয়ালের মধ্যখানে অবস্থিত অঙ্গ তথা জিহ্বা এবং দুই ঊরুর মধ্যখানে অবস্থিত অঙ্গ তথা লজ্জাস্থান হেফাজত করার দায়িত্ব নেবে, আমি তার জন্য জান্নাতের দায়িত্ব নেব।’ (বুখারি)
আবদুল আযীয কাসেমি, শিক্ষক ও হাদিস গবেষক
সমাজের অধিকাংশ বিশৃঙ্খলা, বিপর্যয় ও বিপদাপদের অন্যতম কারণ জিহ্বার অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও অসংযমী কথাবার্তা। অসহিষ্ণু কথাবার্তা ব্যক্তি পর্যায় থেকে শুরু করে সমাজ এমনকি রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও ডেকে আনে বড় বিপর্যয়। তাই কথা বলার ক্ষেত্রে সংযমী হতে পারলে বহুমুখী ফেতনা-ফ্যাসাদ ও বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। ইসলাম এ ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে।
সংযমী কথাবার্তাতেই মুক্তি নিহিত। ওকবা ইবনে আমের (রা.) বলেন, ‘আমি মহানবী (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, “হে আল্লাহর রাসুল, মুক্তি কিসে নিহিত?” তিনি বললেন, ‘তিনটি কাজ করলে তুমি দুনিয়া ও আখিরাতে মুক্তি পেতে পার। এক. তোমার জিহ্বা নিয়ন্ত্রণ করো। দুই. প্রয়োজন না থাকলে ঘরেই অবস্থান করো; বাইরে থেকো না। তিন. পূর্বে কৃত গুনাহ ও ভুলের জন্য আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করে ক্ষমা চাও।’ (তিরমিজি)
দেহের অন্যান্য অঙ্গ জিহ্বার কাছে কথা বলায় সংযমের আকুতি করে। আবু সায়িদ খুদরি (রা.) মহানবী (সা.)-এর হাদিস বর্ণনা করে বলেন, ‘প্রত্যেহ মানুষ যখন নতুন প্রভাতে উপনীত হয়, তখন মানবসন্তানের প্রতিটি অঙ্গ জিহ্বার কাছে মিনতি করে বলতে থাকে, “তুমি আমাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করো। আমরা তো তোমার ওপর নির্ভরশীল। তুমি ঠিক থাকলে আমরা ঠিক থাকব। তুমি বক্রতা অবলম্বন করলে আমরাও বিচ্যুত হবো।”’ (তিরমিজি)
মহানবী (সা.) কথা বলায় সংযম অবলম্বনকারীর জান্নাতে যাওয়ার দায়িত্ব নেবেন বলে অঙ্গীকার করেছেন। তিনি ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি দুই চোয়ালের মধ্যখানে অবস্থিত অঙ্গ তথা জিহ্বা এবং দুই ঊরুর মধ্যখানে অবস্থিত অঙ্গ তথা লজ্জাস্থান হেফাজত করার দায়িত্ব নেবে, আমি তার জন্য জান্নাতের দায়িত্ব নেব।’ (বুখারি)
আবদুল আযীয কাসেমি, শিক্ষক ও হাদিস গবেষক
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
৩ ঘণ্টা আগেপর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে