নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা ও ফেনী প্রতিনিধি
ঈদযাত্রায় ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে গত বছর ঈদযাত্রায় যানজটে ভোগান্তি পোহাতে হয়নি। এবারও তেমনটাই প্রত্যাশা করা হচ্ছে। তবে কাঁচপুর সেতু এবং মেঘনা সেতুতে যানবাহনের ধীরগতি যানজটের কারণ হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। যদিও পুলিশ ও সড়ক বিভাগ ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে উদ্যোগ নিয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশ ঘুরে দেখা যায়, ঈদযাত্রায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের তিনটি স্থানে গাড়ির গতি কমে আসতে পারে। সেগুলো হচ্ছে কাঁচপুর ব্রিজের পূর্ব প্রান্ত, মদনপুর মোড় এবং মোগরাপাড়া মোড়। মেঘনা সেতু টোলপ্লাজা এলাকায়ও যানজট হতে পারে। কাঁচপুর ব্রিজের পূর্ব অংশের যানজট ঢাকা-সিলেট মহাসড়কেও প্রভাব ফেলে। এই স্থানসহ তারাব বিশ্বরোড মোড়, বরাব বাসস্ট্যান্ড, রূপসী মোড় এবং ভুলতা ফ্লাইওভার ব্রিজের নিচে যানজটের শঙ্কা রয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ধরে ঢাকা থেকে কুমিল্লা, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম, পার্বত্য তিন জেলা ও কক্সবাজারের যাত্রীরা যাতায়াত করেন। আগে এই মহাসড়কের সাইনবোর্ড, চিটাগাং রোড এলাকায় যানজট ছিল অবধারিত বিষয়। কিন্তু এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। ঢাকা থেকে কাঁচপুর ব্রিজ পর্যন্ত নির্বিঘ্নে যাতায়াত করা যায়। তবে কাঁচপুর ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে যাত্রী তোলার জন্য বাস দাঁড়াতে দেখা যায়। ঈদযাত্রায় এদের নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে এই অংশে কমবে যানবাহনের গতি।
মহাসড়কের মদনপুর অংশে চট্টগ্রাম অভিমুখে দ্রুতগতির লেন নির্মাণ প্রায় শেষ। মোগরাপাড়া মোড়েও দ্রুতগতির যান চলাচলের জন্য আলাদা লেন রয়েছে। তবে মদনপুর-আড়াইহাজার আঞ্চলিক মহাসড়কে হতে পারে ব্যাপক যানজট। এ ছাড়া মহাসড়কে উল্টো পথে যানচলাচল, থ্রি-হুইলারের দৌরাত্ম্য ভোগাতে পারে। ঈদযাত্রায় মেঘনা সেতুর টোলপ্লাজায় যানজটের আশঙ্কা করছেন খোদ পুলিশ সদস্যরাই। এই হিসাবে মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশের ১৯ কিলোমিটার এবং কুমিল্লার দাউদকান্দি অংশের যানজট মোকাবিলা করা গেলে পুরো ঈদযাত্রা স্বস্তির হবে।
চাঁদপুরগামী তিশা বাসের চালক রবিন বলেন, ‘মদনপুর আর মোগরাপাড়ায় যাত্রী ওঠে অনেক। যাত্রী তোলার সময় মাঝখানের লেনে অনেক বাস দাঁড়ায়। ওইটা করতে না দিলে এই রাস্তায় জ্যাম লাগব না। রাস্তা বড় হইলেও লাঙ্গলবন্দ ব্রিজটা ছোট। ওইখানে রাস্তা ক্লিয়ার রাখতে হইব।’
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশ সূত্র বলেছে, স্বাভাবিক দিনে প্রতিদিন নারায়ণগঞ্জ অংশের ওপর দিয়ে অন্তত ১৮ হাজার যানবাহন যাতায়াত করে। ঈদযাত্রার শুরুর দিকে এ সংখ্যা বেড়ে ২৪ হাজার ছাড়ায়। ঈদের দু-এক দিন আগে যানবাহনের সংখ্যা ২৮ হাজার ছাড়িয়ে যায়।
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রেজাউল হক বলেন, ‘মদনপুর, মোগরাপাড়া ও মেঘনা টোলপ্লাজায় বাড়তি নজরদারি থাকবে। মহাসড়কে উল্টো পথে চলা, থ্রি-হুইলারের বিষয়ে কঠোর থাকবে পুলিশ।’
মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জ থেকে মেঘনা সেতুর ওপর দিয়ে বের হতে পারলেই কুমিল্লা। হাইওয়ে পুলিশ সূত্র বলেছে, মেঘনা ও দাউদকান্দি সেতুর টোলপ্লাজায় টোল আদায়ে ধীরগতির কারণে বড় যানজট হতে পারে। এ ছাড়া দাউদকান্দি, গৌরপুর, ইলিয়টগঞ্জ, চান্দিনা, নিমসার, ক্যান্টনমেন্ট, পদুয়ার বাজার, সুয়াগাজি, মিয়ারবাজার ও চৌদ্দগ্রামে মহাসড়ক লাগোয়া বেশ কয়েকটি বাজার রয়েছে। এসব জায়গায় যানবাহনের ধীরগতি বড় দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে।
হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা অঞ্চলের পুলিশ সুপার খাইরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মহাসড়কে কোথাও চাঁদাবাজি করতে দেওয়া হবে না। যানবাহন দাঁড় করে হয়রানি করতে দেওয়া হবে না। মহাসড়কে যেখানে বাজার ও বাসস্ট্যান্ড রয়েছে, সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ফেনীর শর্শদি ইউনিয়নের মোহাম্মদ আলী বাজার থেকে প্রবেশ করে ছাগলনাইয়া উপজেলার ধুমঘাট ব্রিজ দিয়ে এই জেলা থেকে বেরিয়ে গেছে। এই অংশে যাতায়াত নির্বিঘ্ন রাখতে শতাধিক সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে ড্রোন ক্যামেরাও দেখা গেছে। বাড়ানো হয়েছে পুলিশের টহল। তারপরও লালপোলের ক্রসিং দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে। ঈদ এলে এই এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
ফেনীর পুলিশ সুপার জাকির হাসান বলেন, হাইওয়ে পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন রাখতে মহাসড়কে সব ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে কাঁচপুর ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে যাত্রী তোলার জন্য বাসগুলোকে সড়ক দখল করে রাখতে দেখা যায়। এ ছাড়া সিএনজি পাম্পের সামনে অবৈধ লেগুনাস্ট্যান্ড এবং সড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা রিকশা সড়ককে সংকুচিত করে দিয়েছে। তারাব বিশ্বরোড মোড়ে যুক্ত হয়েছে ডেমরা থেকে আসা সড়ক। এই মোড়ে বাড়তি গাড়ির চাপের পাশাপাশি অবৈধ সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ইজিবাইকস্ট্যান্ড রয়েছে। তারাব পৌরসভার বর্জ্য মহাসড়কের পাশেই ফেলে রাখায় নতুন সমস্যা তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া তারাব বিশ্বরোড থেকে রূপসী পর্যন্ত পুরো সড়কে অসংখ্য খানাখন্দ রয়েছে। ঈদযাত্রায় এগুলো ভোগান্তির কারণ হতে পারে।
এ ছাড়া বরাব এলাকায় অবৈধ রিকশাস্ট্যান্ড, রূপসীতে একাধিক স্ট্যান্ড ভোগান্তি বাড়িয়ে দিতে পারে। মহাসড়কের ব্যস্ততম অংশ ভুলতা এলাকায় যাত্রীবাহী যানবাহন ফ্লাইওভার ব্যবহার করলে যানজটে পড়তে হবে না। তবে ফ্লাইওভারের নিচ থেকে চলাচল করলে ব্যাপক যানজট হতে পারে। এখানে বাস, ট্রাক, লেগুনা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, রিকশাস্ট্যান্ডের পাশাপাশি সড়কজুড়ে রয়েছে হকারদের আধিপত্য।
সিলেটগামী এনা বাসের চালক আজিজুল হক বলেন, ‘রাস্তার অবস্থা ভালো না। লেগুনা আর লোকাল বাসগুলো রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে যাত্রী তোলে। পেছনে বাসের লম্বা লাইন লেগে গেলেও তাদের ভ্রুক্ষেপ নেই। এগুলো বন্ধ করতে হবে। ভাঙাচোরা রাস্তা ঠিক করতে হবে।’
ঈদযাত্রায় ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে গত বছর ঈদযাত্রায় যানজটে ভোগান্তি পোহাতে হয়নি। এবারও তেমনটাই প্রত্যাশা করা হচ্ছে। তবে কাঁচপুর সেতু এবং মেঘনা সেতুতে যানবাহনের ধীরগতি যানজটের কারণ হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। যদিও পুলিশ ও সড়ক বিভাগ ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে উদ্যোগ নিয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশ ঘুরে দেখা যায়, ঈদযাত্রায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের তিনটি স্থানে গাড়ির গতি কমে আসতে পারে। সেগুলো হচ্ছে কাঁচপুর ব্রিজের পূর্ব প্রান্ত, মদনপুর মোড় এবং মোগরাপাড়া মোড়। মেঘনা সেতু টোলপ্লাজা এলাকায়ও যানজট হতে পারে। কাঁচপুর ব্রিজের পূর্ব অংশের যানজট ঢাকা-সিলেট মহাসড়কেও প্রভাব ফেলে। এই স্থানসহ তারাব বিশ্বরোড মোড়, বরাব বাসস্ট্যান্ড, রূপসী মোড় এবং ভুলতা ফ্লাইওভার ব্রিজের নিচে যানজটের শঙ্কা রয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ধরে ঢাকা থেকে কুমিল্লা, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম, পার্বত্য তিন জেলা ও কক্সবাজারের যাত্রীরা যাতায়াত করেন। আগে এই মহাসড়কের সাইনবোর্ড, চিটাগাং রোড এলাকায় যানজট ছিল অবধারিত বিষয়। কিন্তু এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। ঢাকা থেকে কাঁচপুর ব্রিজ পর্যন্ত নির্বিঘ্নে যাতায়াত করা যায়। তবে কাঁচপুর ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে যাত্রী তোলার জন্য বাস দাঁড়াতে দেখা যায়। ঈদযাত্রায় এদের নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে এই অংশে কমবে যানবাহনের গতি।
মহাসড়কের মদনপুর অংশে চট্টগ্রাম অভিমুখে দ্রুতগতির লেন নির্মাণ প্রায় শেষ। মোগরাপাড়া মোড়েও দ্রুতগতির যান চলাচলের জন্য আলাদা লেন রয়েছে। তবে মদনপুর-আড়াইহাজার আঞ্চলিক মহাসড়কে হতে পারে ব্যাপক যানজট। এ ছাড়া মহাসড়কে উল্টো পথে যানচলাচল, থ্রি-হুইলারের দৌরাত্ম্য ভোগাতে পারে। ঈদযাত্রায় মেঘনা সেতুর টোলপ্লাজায় যানজটের আশঙ্কা করছেন খোদ পুলিশ সদস্যরাই। এই হিসাবে মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশের ১৯ কিলোমিটার এবং কুমিল্লার দাউদকান্দি অংশের যানজট মোকাবিলা করা গেলে পুরো ঈদযাত্রা স্বস্তির হবে।
চাঁদপুরগামী তিশা বাসের চালক রবিন বলেন, ‘মদনপুর আর মোগরাপাড়ায় যাত্রী ওঠে অনেক। যাত্রী তোলার সময় মাঝখানের লেনে অনেক বাস দাঁড়ায়। ওইটা করতে না দিলে এই রাস্তায় জ্যাম লাগব না। রাস্তা বড় হইলেও লাঙ্গলবন্দ ব্রিজটা ছোট। ওইখানে রাস্তা ক্লিয়ার রাখতে হইব।’
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশ সূত্র বলেছে, স্বাভাবিক দিনে প্রতিদিন নারায়ণগঞ্জ অংশের ওপর দিয়ে অন্তত ১৮ হাজার যানবাহন যাতায়াত করে। ঈদযাত্রার শুরুর দিকে এ সংখ্যা বেড়ে ২৪ হাজার ছাড়ায়। ঈদের দু-এক দিন আগে যানবাহনের সংখ্যা ২৮ হাজার ছাড়িয়ে যায়।
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রেজাউল হক বলেন, ‘মদনপুর, মোগরাপাড়া ও মেঘনা টোলপ্লাজায় বাড়তি নজরদারি থাকবে। মহাসড়কে উল্টো পথে চলা, থ্রি-হুইলারের বিষয়ে কঠোর থাকবে পুলিশ।’
মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জ থেকে মেঘনা সেতুর ওপর দিয়ে বের হতে পারলেই কুমিল্লা। হাইওয়ে পুলিশ সূত্র বলেছে, মেঘনা ও দাউদকান্দি সেতুর টোলপ্লাজায় টোল আদায়ে ধীরগতির কারণে বড় যানজট হতে পারে। এ ছাড়া দাউদকান্দি, গৌরপুর, ইলিয়টগঞ্জ, চান্দিনা, নিমসার, ক্যান্টনমেন্ট, পদুয়ার বাজার, সুয়াগাজি, মিয়ারবাজার ও চৌদ্দগ্রামে মহাসড়ক লাগোয়া বেশ কয়েকটি বাজার রয়েছে। এসব জায়গায় যানবাহনের ধীরগতি বড় দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে।
হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা অঞ্চলের পুলিশ সুপার খাইরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মহাসড়কে কোথাও চাঁদাবাজি করতে দেওয়া হবে না। যানবাহন দাঁড় করে হয়রানি করতে দেওয়া হবে না। মহাসড়কে যেখানে বাজার ও বাসস্ট্যান্ড রয়েছে, সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ফেনীর শর্শদি ইউনিয়নের মোহাম্মদ আলী বাজার থেকে প্রবেশ করে ছাগলনাইয়া উপজেলার ধুমঘাট ব্রিজ দিয়ে এই জেলা থেকে বেরিয়ে গেছে। এই অংশে যাতায়াত নির্বিঘ্ন রাখতে শতাধিক সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে ড্রোন ক্যামেরাও দেখা গেছে। বাড়ানো হয়েছে পুলিশের টহল। তারপরও লালপোলের ক্রসিং দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে। ঈদ এলে এই এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
ফেনীর পুলিশ সুপার জাকির হাসান বলেন, হাইওয়ে পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন রাখতে মহাসড়কে সব ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে কাঁচপুর ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে যাত্রী তোলার জন্য বাসগুলোকে সড়ক দখল করে রাখতে দেখা যায়। এ ছাড়া সিএনজি পাম্পের সামনে অবৈধ লেগুনাস্ট্যান্ড এবং সড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা রিকশা সড়ককে সংকুচিত করে দিয়েছে। তারাব বিশ্বরোড মোড়ে যুক্ত হয়েছে ডেমরা থেকে আসা সড়ক। এই মোড়ে বাড়তি গাড়ির চাপের পাশাপাশি অবৈধ সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ইজিবাইকস্ট্যান্ড রয়েছে। তারাব পৌরসভার বর্জ্য মহাসড়কের পাশেই ফেলে রাখায় নতুন সমস্যা তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া তারাব বিশ্বরোড থেকে রূপসী পর্যন্ত পুরো সড়কে অসংখ্য খানাখন্দ রয়েছে। ঈদযাত্রায় এগুলো ভোগান্তির কারণ হতে পারে।
এ ছাড়া বরাব এলাকায় অবৈধ রিকশাস্ট্যান্ড, রূপসীতে একাধিক স্ট্যান্ড ভোগান্তি বাড়িয়ে দিতে পারে। মহাসড়কের ব্যস্ততম অংশ ভুলতা এলাকায় যাত্রীবাহী যানবাহন ফ্লাইওভার ব্যবহার করলে যানজটে পড়তে হবে না। তবে ফ্লাইওভারের নিচ থেকে চলাচল করলে ব্যাপক যানজট হতে পারে। এখানে বাস, ট্রাক, লেগুনা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, রিকশাস্ট্যান্ডের পাশাপাশি সড়কজুড়ে রয়েছে হকারদের আধিপত্য।
সিলেটগামী এনা বাসের চালক আজিজুল হক বলেন, ‘রাস্তার অবস্থা ভালো না। লেগুনা আর লোকাল বাসগুলো রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে যাত্রী তোলে। পেছনে বাসের লম্বা লাইন লেগে গেলেও তাদের ভ্রুক্ষেপ নেই। এগুলো বন্ধ করতে হবে। ভাঙাচোরা রাস্তা ঠিক করতে হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে